বনগাঁ, 2 অগাস্ট : বনগাঁ পৌরসভা এলাকায় কোরোনায় আক্রান্ত হয়ে এই প্রথম কারও মৃত্যু হল । শুক্রবার রাতে কদম্বগাছি কোরোনা হাসপাতালে আমলাপাড়ার বাসিন্দা প্রদীপ দের মৃত্যু হয়েছে । মৃতের পরিবারের দু'জনের রিপোর্টই পজ়িটি়ভ। তারা রাজারহাটের কোরোনা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন । অন্যদের হোম কোয়ারানটিনে রাখা হয়েছে ।
প্রদীপবাবু কয়েকদিন ধরে নিউমোনিয়ায় ভুগছিলেন । বনগাঁ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর তাঁর সোয়াবের নমুনার রিপোর্ট পজিটি়ভ আসে। বনগাঁ হাসপাতালেই দু'দিন চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে বারাসতের কদম্বগাছি কোরোনা হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয় । শুক্রবার রাতে তাঁর মৃত্যু হয় ।
শনিবার মৃতের বাড়ি সংলগ্ন এলাকায় বাঁশের ব্যারিকেড করে দেওয়া হয়েছে । জীবাণুমুক্ত করা হয়েছে তাঁর বাড়ি । জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের গাইডলাইন অনুযায়ী মৃতের পরিবারের বাকি সদস্যদের হোম কোয়ারানটিনে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। বনগারঁ পৌর প্রশাসক শংকর আঢ্য বলেন, বনগাঁ পৌরসভা এলাকায় এই প্রথম কোরোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর ঘটনা ঘটল । কোরোনা মোকাবিলার ক্ষেত্রে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের নির্দেশ অনুযায়ী সব রকমের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। বনগাঁ পৌরসভা এলাকায় এখনও পর্যন্ত মোট কোরোনা আক্রান্তের সংখ্যা 54 । তার মধ্যে 60 শতাংশ সুস্থ হয়েছে । বাকিরা চিকিৎসাধীন ।
এদিকে হাবরা থানার এক অ্যাসিস্টেন্ট সাব ইনস্পেক্টর কোরোনায় আক্রান্ত হয়েছেন । 25 জুলাই তাঁর সোয়াবের নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছিল । শুক্রবার তার রিপোর্ট পজ়িটি়ভ আসে । তাঁকে হোম আইসোলেশনে রাখা হয়েছে । তাঁর সংস্পর্শে এসেছিলেন এমন চার পুলিশকর্মীকে হোম কোয়ারানটিনে রাখা হয়েছে । শুক্রবার থেকেই জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের নির্দেশে র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট শুরু হয়েছে হাবরা স্টেট জেনেরাল হাসপাতালে । আগে এই হাসপাতালে সোয়াবের নমুনা সংগ্রহ করা হত। কিন্তু রিপোর্ট আসতে কমপক্ষে চার-পাঁচ দিন সময় লাগত। কিন্তু র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট শুরুর ফলে প্রায় 40 মিনিটের মধ্যেই রিপোর্ট পাওয়া যাবে।
বনগাঁ শহরে কোরোনায় প্রথম মৃত্যু, হাবরায় আক্রান্ত পুলিশ অফিসার
কোরোনা আক্রান্ত হয়ে প্রথম মৃত্যু হল বনগাঁ পৌরসভা এলাকায় ৷ সেখানে এখনও পর্যন্ত মোট কোরোনা আক্রান্তের সংখ্যা 54।
বনগাঁ, 2 অগাস্ট : বনগাঁ পৌরসভা এলাকায় কোরোনায় আক্রান্ত হয়ে এই প্রথম কারও মৃত্যু হল । শুক্রবার রাতে কদম্বগাছি কোরোনা হাসপাতালে আমলাপাড়ার বাসিন্দা প্রদীপ দের মৃত্যু হয়েছে । মৃতের পরিবারের দু'জনের রিপোর্টই পজ়িটি়ভ। তারা রাজারহাটের কোরোনা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন । অন্যদের হোম কোয়ারানটিনে রাখা হয়েছে ।
প্রদীপবাবু কয়েকদিন ধরে নিউমোনিয়ায় ভুগছিলেন । বনগাঁ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর তাঁর সোয়াবের নমুনার রিপোর্ট পজিটি়ভ আসে। বনগাঁ হাসপাতালেই দু'দিন চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে বারাসতের কদম্বগাছি কোরোনা হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয় । শুক্রবার রাতে তাঁর মৃত্যু হয় ।
শনিবার মৃতের বাড়ি সংলগ্ন এলাকায় বাঁশের ব্যারিকেড করে দেওয়া হয়েছে । জীবাণুমুক্ত করা হয়েছে তাঁর বাড়ি । জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের গাইডলাইন অনুযায়ী মৃতের পরিবারের বাকি সদস্যদের হোম কোয়ারানটিনে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। বনগারঁ পৌর প্রশাসক শংকর আঢ্য বলেন, বনগাঁ পৌরসভা এলাকায় এই প্রথম কোরোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর ঘটনা ঘটল । কোরোনা মোকাবিলার ক্ষেত্রে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের নির্দেশ অনুযায়ী সব রকমের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। বনগাঁ পৌরসভা এলাকায় এখনও পর্যন্ত মোট কোরোনা আক্রান্তের সংখ্যা 54 । তার মধ্যে 60 শতাংশ সুস্থ হয়েছে । বাকিরা চিকিৎসাধীন ।
এদিকে হাবরা থানার এক অ্যাসিস্টেন্ট সাব ইনস্পেক্টর কোরোনায় আক্রান্ত হয়েছেন । 25 জুলাই তাঁর সোয়াবের নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছিল । শুক্রবার তার রিপোর্ট পজ়িটি়ভ আসে । তাঁকে হোম আইসোলেশনে রাখা হয়েছে । তাঁর সংস্পর্শে এসেছিলেন এমন চার পুলিশকর্মীকে হোম কোয়ারানটিনে রাখা হয়েছে । শুক্রবার থেকেই জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের নির্দেশে র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট শুরু হয়েছে হাবরা স্টেট জেনেরাল হাসপাতালে । আগে এই হাসপাতালে সোয়াবের নমুনা সংগ্রহ করা হত। কিন্তু রিপোর্ট আসতে কমপক্ষে চার-পাঁচ দিন সময় লাগত। কিন্তু র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট শুরুর ফলে প্রায় 40 মিনিটের মধ্যেই রিপোর্ট পাওয়া যাবে।