ETV Bharat / state

নিমতায় ম্যানেজমেন্ট পড়ুয়া খুনে গ্রেপ্তার মূল অভিযুক্ত প্রিন্স

মাসির বাড়ি বজবজ থেকে পাকড়াও নিমতা খুনে মূল অভিযুক্ত ৷ প্রথমে বান্ধবীর বাড়িতে আশ্রয় চাইতে দেছিল সে ৷ কিন্তু মেলেনি ৷ পরে মাসির বাড়িতে আত্মগোপন করেছিল প্রিন্স সিংহ ৷

নিমতায় ম্যানেজমেন্ট পড়ুয়া খুনে গ্রেপ্তার মূল অভিযুক্ত প্রিন্স
author img

By

Published : Oct 20, 2019, 2:27 AM IST

ব্যারাকপুর, 20 অক্টোবর : নিমতায় ম্যানেজমেন্ট পড়ুয়া দেবাঞ্জন দাস খুনের পর দশ দিন পেরিয়ে গিয়েছে ৷ অবশেষে মিলল সাফল্য ৷ গতকাল পুলিশের জালে ধরা দিল মূল অভিযুক্ত প্রিন্স সিংহ । শনিবার বিকেলে বজবজ থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে ব্যারাকপুর কমিশনারেটের গোয়েন্দা শাখা । মাসির বাড়িে আত্মগোপন করেছিল সে ৷ শনিবার রাতে বেলঘড়িয়া থানায় রাখা হয়েছে প্রিন্সকে ৷ সেখানেই রাতভর জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় । রবিবার বিশেষ আদালতে বিচারকের কাছে প্রিন্সের পুলিশি হেপাজত চাওয়া হবে । প্রসঙ্গত, শুক্রবার রাতে মোবাইলের টাওয়ার দেখে বজবজে প্রিন্সের এক পরিচিতার সন্ধানে যায় নিমতা থানার পুলিশ । ওই পরিচিতা তরুণী ও তাঁর মাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় আনা হয় ।

শুক্রবার রাতে প্রথমে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল মূল অভিযুক্ত প্রিন্স সিংয়ের ঘনিষ্ঠ বন্ধু বিশাল মারুকে । তদন্তকারীরা আরও জানতে পেরেছেন, খুনের পরে প্রিন্সের সঙ্গে একাধিকবার কথা হয়েছে বিশালের । এমনকি, গা ঢাকা দেওয়ার আগে, বিশালের বাড়িতেও একদিন ছিল প্রিন্স । এরপরই দেবাঞ্জন খুনে বিশাল মারুর জড়িত থাকার ব্যাপারে নিশ্চিত হয় পুলিশ । এদিকে, নবমীর রাতে সল্টলেক সেক্টর ফাইভে যে পানশালায় দেবাঞ্জন তাঁর বান্ধবীকে নিয়ে গিয়েছিলেন সেখানে CCTV ফুটেজ দেখে তদন্তকারীরা দেবাঞ্জনের পাঁচজন বন্ধুকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিমতা থানায় ডেকে পাঠায় ।

পুলিশ সূত্রের খবর, নবমীতে রাত সাড়ে 10টা থেকে ওই পানশালায় পার্টি শুরু হয় । দেবাঞ্জনের পরিচিত 17 জন ছিলেন সেখানে । ছিলেন তাঁর বান্ধবীও । সেখানে আগে থেকেই হাজির ছিল শনিবার ধৃত বিশাল মারু । পার্টি শেষ হয় রাত একটা নাগাদ। সেখান থেকে বেরোতে আরও 20-25 মিনিট লেগে যায় দেবাঞ্জনের । ওই দিন পার্টি চালাকালীন দেবাঞ্জন কি কারও সঙ্গে ঝামেলায় জড়িয়ে পড়েছিলেন? নাকি দেবাঞ্জনের পরিবারের দাবি অনুযায়ী, তৃষা সরকারের প্রাক্তন প্রেমিক প্রিন্স সিংহই কাউকে দিয়ে দেবাঞ্জনকে খুন করিয়েছে? এ সব খতিয়ে দেখার জন্য এক দিকে যেমন ওই পানশালার ভিডিয়ো ফুটেজ দেখা হচ্ছে, তেমনই ওই দিন যে বন্ধুরা সেখানে হাজির ছিলেন তাঁদের সঙ্গেও কথা বলছে পুলিশ ।

দেবাঞ্জনের বন্ধুরা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, 4 জন মেয়ে ও 13 জন ছেলে বন্ধু ছিল পার্টিতে । রাত দেড়টা নাগাদ তাঁরা পানশালা ছেড়ে বেরিয়ে আসে । দেবাঞ্জন তাঁর বান্ধবীকে নিয়ে গাড়িতে উঠে পড়ে। এরপর তাঁরাও যে যার মত বাড়ি ফেরেন । তাঁদের দাবি, দেবাঞ্জন জানিয়েছিলেন, প্রিন্সের হুমকি দেওয়ার বিষয়টি । তবে তাঁরা প্রিন্সকে চিনতেন না । ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা গতকাল গাড়িটির ব্যালেস্টিক পরীক্ষা করে নমুনা সংগ্রহ করে । পুলিশ ও ফরেনসিক বিভাগ সূত্রে খবর, ম্যানেজমেন্ট পড়ুয়া দেবাঞ্জন দাসকে লক্ষ্য করে দু’টি গুলি করা হয়েছিল। তারপরেও তিনি গাড়ি নিয়ে প্রায় 100 মিটার গিয়েছিলেন । গুলি শরীরে লাগার পর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন দেবাঞ্জন । গতি কম থাকায় এয়ার-ব্যাগ খোলেনি । তবে কোনও যান্ত্রিক ত্রুটি গাড়িতে ছিল কি, না তা পরীক্ষা করে দেখা হবে ।

দুর্ঘটনায় গাড়ির গতি জানার চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ । গাড়ির ইভেন্ট ডেটা রেকর্ডারের খোঁজ করা হচ্ছে । গাড়ির সামনের অংশ ছাড়াও রাস্তার পাশের একটি ল্যাম্পপোস্টও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে । ভেঙে যায় পাঁচিলের একাংশও। এই প্রাথমিক রিপোর্টের ভিত্তিতে তদন্তকারীদের অনুমান, নির্দিষ্ট একটা সময় পর্যন্ত আততায়ী ঘটনাস্থলের আশপাশেই ছিল । পুলিশ চলে আসায় পালিয়ে যায় ৷

ব্যারাকপুর, 20 অক্টোবর : নিমতায় ম্যানেজমেন্ট পড়ুয়া দেবাঞ্জন দাস খুনের পর দশ দিন পেরিয়ে গিয়েছে ৷ অবশেষে মিলল সাফল্য ৷ গতকাল পুলিশের জালে ধরা দিল মূল অভিযুক্ত প্রিন্স সিংহ । শনিবার বিকেলে বজবজ থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে ব্যারাকপুর কমিশনারেটের গোয়েন্দা শাখা । মাসির বাড়িে আত্মগোপন করেছিল সে ৷ শনিবার রাতে বেলঘড়িয়া থানায় রাখা হয়েছে প্রিন্সকে ৷ সেখানেই রাতভর জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় । রবিবার বিশেষ আদালতে বিচারকের কাছে প্রিন্সের পুলিশি হেপাজত চাওয়া হবে । প্রসঙ্গত, শুক্রবার রাতে মোবাইলের টাওয়ার দেখে বজবজে প্রিন্সের এক পরিচিতার সন্ধানে যায় নিমতা থানার পুলিশ । ওই পরিচিতা তরুণী ও তাঁর মাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় আনা হয় ।

শুক্রবার রাতে প্রথমে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল মূল অভিযুক্ত প্রিন্স সিংয়ের ঘনিষ্ঠ বন্ধু বিশাল মারুকে । তদন্তকারীরা আরও জানতে পেরেছেন, খুনের পরে প্রিন্সের সঙ্গে একাধিকবার কথা হয়েছে বিশালের । এমনকি, গা ঢাকা দেওয়ার আগে, বিশালের বাড়িতেও একদিন ছিল প্রিন্স । এরপরই দেবাঞ্জন খুনে বিশাল মারুর জড়িত থাকার ব্যাপারে নিশ্চিত হয় পুলিশ । এদিকে, নবমীর রাতে সল্টলেক সেক্টর ফাইভে যে পানশালায় দেবাঞ্জন তাঁর বান্ধবীকে নিয়ে গিয়েছিলেন সেখানে CCTV ফুটেজ দেখে তদন্তকারীরা দেবাঞ্জনের পাঁচজন বন্ধুকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিমতা থানায় ডেকে পাঠায় ।

পুলিশ সূত্রের খবর, নবমীতে রাত সাড়ে 10টা থেকে ওই পানশালায় পার্টি শুরু হয় । দেবাঞ্জনের পরিচিত 17 জন ছিলেন সেখানে । ছিলেন তাঁর বান্ধবীও । সেখানে আগে থেকেই হাজির ছিল শনিবার ধৃত বিশাল মারু । পার্টি শেষ হয় রাত একটা নাগাদ। সেখান থেকে বেরোতে আরও 20-25 মিনিট লেগে যায় দেবাঞ্জনের । ওই দিন পার্টি চালাকালীন দেবাঞ্জন কি কারও সঙ্গে ঝামেলায় জড়িয়ে পড়েছিলেন? নাকি দেবাঞ্জনের পরিবারের দাবি অনুযায়ী, তৃষা সরকারের প্রাক্তন প্রেমিক প্রিন্স সিংহই কাউকে দিয়ে দেবাঞ্জনকে খুন করিয়েছে? এ সব খতিয়ে দেখার জন্য এক দিকে যেমন ওই পানশালার ভিডিয়ো ফুটেজ দেখা হচ্ছে, তেমনই ওই দিন যে বন্ধুরা সেখানে হাজির ছিলেন তাঁদের সঙ্গেও কথা বলছে পুলিশ ।

দেবাঞ্জনের বন্ধুরা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, 4 জন মেয়ে ও 13 জন ছেলে বন্ধু ছিল পার্টিতে । রাত দেড়টা নাগাদ তাঁরা পানশালা ছেড়ে বেরিয়ে আসে । দেবাঞ্জন তাঁর বান্ধবীকে নিয়ে গাড়িতে উঠে পড়ে। এরপর তাঁরাও যে যার মত বাড়ি ফেরেন । তাঁদের দাবি, দেবাঞ্জন জানিয়েছিলেন, প্রিন্সের হুমকি দেওয়ার বিষয়টি । তবে তাঁরা প্রিন্সকে চিনতেন না । ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা গতকাল গাড়িটির ব্যালেস্টিক পরীক্ষা করে নমুনা সংগ্রহ করে । পুলিশ ও ফরেনসিক বিভাগ সূত্রে খবর, ম্যানেজমেন্ট পড়ুয়া দেবাঞ্জন দাসকে লক্ষ্য করে দু’টি গুলি করা হয়েছিল। তারপরেও তিনি গাড়ি নিয়ে প্রায় 100 মিটার গিয়েছিলেন । গুলি শরীরে লাগার পর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন দেবাঞ্জন । গতি কম থাকায় এয়ার-ব্যাগ খোলেনি । তবে কোনও যান্ত্রিক ত্রুটি গাড়িতে ছিল কি, না তা পরীক্ষা করে দেখা হবে ।

দুর্ঘটনায় গাড়ির গতি জানার চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ । গাড়ির ইভেন্ট ডেটা রেকর্ডারের খোঁজ করা হচ্ছে । গাড়ির সামনের অংশ ছাড়াও রাস্তার পাশের একটি ল্যাম্পপোস্টও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে । ভেঙে যায় পাঁচিলের একাংশও। এই প্রাথমিক রিপোর্টের ভিত্তিতে তদন্তকারীদের অনুমান, নির্দিষ্ট একটা সময় পর্যন্ত আততায়ী ঘটনাস্থলের আশপাশেই ছিল । পুলিশ চলে আসায় পালিয়ে যায় ৷

Intro:






নিজস্ব সংবাদদাতা, বারাকপুর, ১৯অক্টোবর:- নিমতায় ম্যানেজমেন্ট পড়ুয়া দেবাঞ্জন হত্যাকাণ্ডের দশ দিন পর অবশেষে পুলিশের জালে ধরা দিল মূল অভিযুক্ত প্রিন্স সিংহ। শনিবার বিকেলে বজবজ থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে ব্যারাকপুর কমিশনারেটের গোয়েন্দা শাখার। এদিন প্রিন্সকে বজবজে তার মাসির বাড়ি থেকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তাকে শনিবার রাতে বেলঘড়িয়া থানায় রাখা হয়। সেখানেই রাতভর জিজ্ঞাসাবাদ করে ব্যারাকপুরের গোয়েন্দা শাখার পুলিশ। রবিবার স্পেশাল কোর্টে বিচারকের কাছে প্রস্তুত করে পুলিশ প্রিন্সকে নিজেদের হেফাজত চাইবে। প্রসঙ্গত, শুক্রবার রাতে টাওয়ার লোকেট করে বজবজে প্রিন্সের এক পরিচিতের সন্ধানে যায় নিমতা থানার পুলিস। ওই পরিচিত তরুনি ও তার মাকে জিজ্ঞাসাবাদ এর জন্য থানায় আনা হয়। জিজ্ঞাসাবাদের পর এই এদিন এই হত্যাকাণ্ডে সাফল্য পেল পুলিশ।

Body:অন্যদিকে, শুক্রবার রাতে প্রথমে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় মূল অভিযুক্ত প্রিন্স সিংয়ের ঘনিষ্ঠ বন্ধু বিশাল মারুকে। তদন্তকারীরা আরও জানতে পেরেছেন, খুনের পরে প্রিন্সের সঙ্গে একাধিকবার কথা হয়েছে বিশালের। এমনকী, গা ঢাকা দেওয়ার আগে, বিশালের বাড়িতেই একদিন ছিল প্রিন্স। এরপরই দেবাঞ্জন-খুনে বিশাল মারুর জড়িত থাকার ব্যাপারে নিশ্চিত হয় পুলিশ। তারপরেই শুক্রবার গভীর রাতে দমদম থেকে গ্রেফতার করা হয়। এদিকে, নবমীর রাতে সল্টলেক সেক্টর ফাইভে যে পাবে দেবাঞ্জন তার বান্ধবীকে নিয়ে গিয়েছিল সেখানার সিসিটিভি ফুটেজ দেখে তদন্তকারি আধিকারিকেরা দেবাঞ্জনের পাঁচজন বন্ধুকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য এদিন নিমতা থানায় ডেকে পাঠায়। সেখানেই তাদের জিজ্ঞাসাবাদ পর্ব চলে। সূত্রের খবর, নবমীতে রাত সাড়ে ১০টা থেকে ওই পানশালায় পার্টি শুরু হয়। দেবাঞ্জনের পরিচিত ১৭ জন ছিলেন সেখানে। পার্টিতে ছিলেন তাঁর বান্ধবীও। সেখানে আগে থেকেই হাজির ছিল শনিবার নিমতা কাণ্ডে ধৃত বিশাল মারু। পার্টি শেষ হয় রাত ১টা নাগাদ। সেখান থেকে বেরোতে আরও ২০-২৫ মিনিট লেগে যায় দেবাঞ্জনের। সূত্রের আরও খবর, ওই দিন পার্টি চালাকালীন দেবাঞ্জন কি কারও সঙ্গে ঝামেলায় জড়িয়ে পড়েছিলেন? নাকি তাঁর পরিবারের দাবি অনুযায়ী তৃষা সরকারের প্রাক্তন প্রেমিক প্রিন্স সিংহই কাউকে দিয়ে দেবাঞ্জনকে খুন করিয়েছে? এ সব বিষয় খতিয়ে দেখার জন্য এক দিকে যেমন ওই পানশালার ভিডিয়ো ফুটেজ দেখা হচ্ছে, তেমনই ওই দিন যে বন্ধুরা সেখানে হাজির ছিলেন তাঁদের সঙ্গেও কথা বলছে পুলিশ।

Conclusion:এদিন দেবাঞ্জনের বন্ধুরা সংবাদমাধ্যমকে জানায়, ওইদিন তারা মোট ১৭জন মিলে পাবে গিয়েছিলেন পার্টি করতে। তারমধ্যে ৪ জন মেয়ে বন্ধু ছিল বাকি সবাই ছেলে বন্ধুই ছিল। রাত দেড়টা নাগাদ তারা সবাই পাব ছেড়ে বেরিয়ে আসে। দেবাঞ্জন তার বান্ধবীকে নিয়ে গাড়ি উঠে চলে যায়। এরপর তারাও যে যার মত বাড়ি ফেরে। তাদের আরও দাবি, দেবাঞ্জন তাদের জানিয়েছিল প্রিন্সের হুমকি দেওয়ার বিষয়টি। তবে তারা প্রিন্সকে চিনত না। এদিন ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞরা উপস্থিত হয়। এদিন গাড়িটির ব্যালেস্টিক পরীক্ষা করে নুমনা সংগ্রহ করা হয়। পুলিশ ও ফরেন্সিক বিভাগ সূত্রে খবর, ম্যানেজমেন্টের পড়ুয়া দেবাঞ্জন দাসকে লক্ষ্য করে দু’টি গুলি করা হয়েছিল। তার পরেও তিনি গাড়ি নিয়ে প্রায় ১০০ মিটার গিয়েছিলেন। গুলি শরীরে লাগার পর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন দেবাঞ্জন। গতি কম থাকায় এয়ার ব্যাগ খোলেনি। তবে কোন যান্ত্রিক ত্রুটি আছে কিনা তার পরীক্ষা হবে। দুর্ঘটনার সময় গাড়ির গতি জানার চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ। গাড়ির ইভেন্ট ডেটা রেকর্ডারের খোঁজ করা হচ্ছে। কেন না গাড়ির সামনের অংশ ছাড়াও রাস্তার পাশের একটি ল্যাম্পপোস্ট ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ভেঙে যায় পাঁচিলের একাংশও। ফরেন্সিকের এই প্রাথমিক রিপোর্টের ভিত্তিতে তদন্তকারীদের অনুমান ওই সময় পর্যন্ত আততায়ী ঘটনাস্থলের আশপাশেই ছিল বলে অনুমান। এরপরে পুলিশ চলে আসায় তারা গা ঢাকা দেয়।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.