ETV Bharat / state

নৈহাটি বিস্ফোরণ খাগড়াগড় টু, রয়েছে জামাত যোগ : সায়ন্তন বসু

author img

By

Published : Jan 4, 2020, 10:05 PM IST

Updated : Jan 4, 2020, 10:26 PM IST

সায়ন্তন বসু বলেন, "নৈহাটির বাজি কারখানায় এই বিস্ফোরণ খাগড়াগড় টু ৷ খাগড়াগড়ের মতো এখানেও বিস্ফোরক মজুত ছিল ৷ তা না হলে এত বড় বিস্ফোরণ হতে পারে না ৷ বিস্ফোরণের আওয়াজে গঙ্গার ওপারে চুঁচুড়া পর্যন্ত কেঁপে উঠেছে ৷ NIA তদন্ত হলেই সত্যি প্রকাশ পাবে ৷ রাজ্যে প্রধানমন্ত্রী এলে আমরা তার কাছে NIA তদন্তের দাবি জানাব ৷"  তবে, নৈহাটির ঘটনা যে দিকে মোড় নিচ্ছে,তাতে প্রধানমন্ত্রীর সফরের আগেই NIA তদন্তের নির্দেশ কেন্দ্রীয় সরকার দিতে পারে বলে জানান সায়ন্তন বসু ।

সায়ন্তন বসু
সায়ন্তন বসু

বারাসত, 4 জানুয়ারি : খাগড়াগড়ের মতো নৈহাটির বাজি কারখানায় বিস্ফোরণের পিছনেও যোগ রয়েছে জামাত ও বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের ৷ NIA তদন্ত হলেই সত্যি সামনে আসবে ৷ আজ বিকেলে বারাসতে জেলা BJP-র কার্যালয়ে CAA-র সমর্থনে এক কর্মশালায় যোগ দেওয়ার পর এই অভিযোগ করলেন BJP-র রাজ্য নেতা সায়ন্তন বসু ৷

খাগড়াগড় ঘটনার মতো নৈহাটির বিস্ফোরণের পেছনেও জামাত রয়েছে বলে মনে করছেন সায়ন্তন ৷ তিনি বলেন, "খাগড়াগড় কাণ্ডের সময় পুলিশ বলেছিল গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়েছে ৷ NIA তদন্তের পর জানা যায়, ঘটনার পিছনে বাংলাদেশের জামাত ও এ রাজ্যের অনুপ্রবেশকারীদের হাত রয়েছে ৷ নৈহাটির বাজি কারখানায় বিস্ফোরণের পিছনেও দেখা যাবে জামাত ও বাংলাদেশের অনুপ্রবেশকারীদের হাত রয়েছে ৷ এদের বাঁচাতেই মুখ্যমন্ত্রী রাস্তায় নেমেছেন ৷ খাওয়া-দাওয়া ভুলে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত তাদের হয়ে আন্দোলন করছেন ৷ মুখ্যমন্ত্রীর এই আচরণের বিরুদ্ধেই রাজ্যের মানুষকে আমরা একত্রিত করব ৷"

সায়ন্তন বলেন, "নৈহাটির বাজি কারখানায় এই বিস্ফোরণ খাগড়াগড় টু ৷ খাগড়াগড়ের মতো এখানেও বিস্ফোরক মজুত ছিল ৷ তা না হলে এত বড় বিস্ফোরণ হতে পারে না ৷ বিস্ফোরণের আওয়াজে গঙ্গার ওপারে চুঁচুড়া পর্যন্ত কেঁপে উঠেছে ৷ NIA তদন্ত হলেই সত্যি প্রকাশ পাবে ৷ রাজ্যে প্রধানমন্ত্রী এলে আমরা তার কাছে NIA তদন্তের দাবি জানাব ৷" তবে, নৈহাটির ঘটনা যে দিকে মোড় নিচ্ছে,তাতে প্রধানমন্ত্রীর সফরের আগেই NIA তদন্তের নির্দেশ কেন্দ্রীয় সরকার দিতে পারে বলে জানান সায়ন্তন ।

এই ঘটনায় শাসক দল ও পুলিশকে একযোগে আক্রমণ করে সায়ন্তন বলেন, "তৃণমূল নেতৃত্ব ও পুলিশকে টাকা খাইয়ে এই ধরনের কারখানা রমরম করে চলছে । 100টির উপর বেআইনি বাজি কারখানা রয়েছে ওখানে (দেবক গ্রাম) । পুলিশ, অস্ত্র ব্যবসায়ী, সমাজবিরোধী, তৃণমূল নেতৃত্ব ও বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে । এই সমস্ত সমাজবিরোধীরা এখন তৃণমূলের ক্যাডার । পুলিশ ও তৃণমূলের মদতে এরা বেঁচে আছে । না হলে এদের নিয়ে কেউ চিন্তা করে না । তৃণমূল মদত না দিলে, পুলিশ রক্ষা না করলে এদের জীবন বিপন্ন হয়ে উঠবে । এটা রাজ্যের গণতন্ত্রের পক্ষে অত্যন্ত বিপজ্জনক ৷"

নৈহাটি বিস্ফোরণ খাগড়াগড় টু, রয়েছে জামাত যোগ, অভিযোগ সায়ন্তন বসুর

নৈহাটিতে বিস্ফোরণের ঘটনা পুলিশ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ করেন সায়ন্তন বসু । বলেন, "ফরেনসিক পরীক্ষার নামে তথ্যপ্রমাণ লোপাটের চেষ্টা চলছে । যে CID-র প্রধান রাজীব কুমারকে গোয়েন্দারা খুঁজে পায় না , তাদের ফরেন্সিক তদন্তের কোনও গুরুত্ব নেই । তারা আসলে তৃণমূল নেতাদের বাঁচাতে চাইছে ৷"

মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণ করে সায়ন্তন বলেন, "বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের ভোট পেয়েই মুখ্যমন্ত্রী ক্ষমতায় এসেছেন । এখানে (পশ্চিমবঙ্গে) 70 লাখ থেকে 1 কোটি জাল ভোটার রয়েছে । এখন তাদের বাঁচানোর চেষ্টা করছেন মুখ্যমন্ত্রী । CAA-র নামে তিনি লোক দেখানো আন্দোলন করছেন ৷"

বারাসত, 4 জানুয়ারি : খাগড়াগড়ের মতো নৈহাটির বাজি কারখানায় বিস্ফোরণের পিছনেও যোগ রয়েছে জামাত ও বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের ৷ NIA তদন্ত হলেই সত্যি সামনে আসবে ৷ আজ বিকেলে বারাসতে জেলা BJP-র কার্যালয়ে CAA-র সমর্থনে এক কর্মশালায় যোগ দেওয়ার পর এই অভিযোগ করলেন BJP-র রাজ্য নেতা সায়ন্তন বসু ৷

খাগড়াগড় ঘটনার মতো নৈহাটির বিস্ফোরণের পেছনেও জামাত রয়েছে বলে মনে করছেন সায়ন্তন ৷ তিনি বলেন, "খাগড়াগড় কাণ্ডের সময় পুলিশ বলেছিল গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়েছে ৷ NIA তদন্তের পর জানা যায়, ঘটনার পিছনে বাংলাদেশের জামাত ও এ রাজ্যের অনুপ্রবেশকারীদের হাত রয়েছে ৷ নৈহাটির বাজি কারখানায় বিস্ফোরণের পিছনেও দেখা যাবে জামাত ও বাংলাদেশের অনুপ্রবেশকারীদের হাত রয়েছে ৷ এদের বাঁচাতেই মুখ্যমন্ত্রী রাস্তায় নেমেছেন ৷ খাওয়া-দাওয়া ভুলে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত তাদের হয়ে আন্দোলন করছেন ৷ মুখ্যমন্ত্রীর এই আচরণের বিরুদ্ধেই রাজ্যের মানুষকে আমরা একত্রিত করব ৷"

সায়ন্তন বলেন, "নৈহাটির বাজি কারখানায় এই বিস্ফোরণ খাগড়াগড় টু ৷ খাগড়াগড়ের মতো এখানেও বিস্ফোরক মজুত ছিল ৷ তা না হলে এত বড় বিস্ফোরণ হতে পারে না ৷ বিস্ফোরণের আওয়াজে গঙ্গার ওপারে চুঁচুড়া পর্যন্ত কেঁপে উঠেছে ৷ NIA তদন্ত হলেই সত্যি প্রকাশ পাবে ৷ রাজ্যে প্রধানমন্ত্রী এলে আমরা তার কাছে NIA তদন্তের দাবি জানাব ৷" তবে, নৈহাটির ঘটনা যে দিকে মোড় নিচ্ছে,তাতে প্রধানমন্ত্রীর সফরের আগেই NIA তদন্তের নির্দেশ কেন্দ্রীয় সরকার দিতে পারে বলে জানান সায়ন্তন ।

এই ঘটনায় শাসক দল ও পুলিশকে একযোগে আক্রমণ করে সায়ন্তন বলেন, "তৃণমূল নেতৃত্ব ও পুলিশকে টাকা খাইয়ে এই ধরনের কারখানা রমরম করে চলছে । 100টির উপর বেআইনি বাজি কারখানা রয়েছে ওখানে (দেবক গ্রাম) । পুলিশ, অস্ত্র ব্যবসায়ী, সমাজবিরোধী, তৃণমূল নেতৃত্ব ও বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে । এই সমস্ত সমাজবিরোধীরা এখন তৃণমূলের ক্যাডার । পুলিশ ও তৃণমূলের মদতে এরা বেঁচে আছে । না হলে এদের নিয়ে কেউ চিন্তা করে না । তৃণমূল মদত না দিলে, পুলিশ রক্ষা না করলে এদের জীবন বিপন্ন হয়ে উঠবে । এটা রাজ্যের গণতন্ত্রের পক্ষে অত্যন্ত বিপজ্জনক ৷"

নৈহাটি বিস্ফোরণ খাগড়াগড় টু, রয়েছে জামাত যোগ, অভিযোগ সায়ন্তন বসুর

নৈহাটিতে বিস্ফোরণের ঘটনা পুলিশ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ করেন সায়ন্তন বসু । বলেন, "ফরেনসিক পরীক্ষার নামে তথ্যপ্রমাণ লোপাটের চেষ্টা চলছে । যে CID-র প্রধান রাজীব কুমারকে গোয়েন্দারা খুঁজে পায় না , তাদের ফরেন্সিক তদন্তের কোনও গুরুত্ব নেই । তারা আসলে তৃণমূল নেতাদের বাঁচাতে চাইছে ৷"

মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণ করে সায়ন্তন বলেন, "বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের ভোট পেয়েই মুখ্যমন্ত্রী ক্ষমতায় এসেছেন । এখানে (পশ্চিমবঙ্গে) 70 লাখ থেকে 1 কোটি জাল ভোটার রয়েছে । এখন তাদের বাঁচানোর চেষ্টা করছেন মুখ্যমন্ত্রী । CAA-র নামে তিনি লোক দেখানো আন্দোলন করছেন ৷"

Intro:খাগড়াগড়ের মতো নৈহাটির বাজি কারখানার বিস্ফোরণের পিছনেও বাংলাদেশের জামাত ও বাংলাদেশী অনুপ্রবেশকারীদের যোগ রয়েছে।NIA তদন্ত হলেই সত্যিটা সামনে আসবে।আমরা এই ঘটনাতেও প্রধানমন্ত্রীর কাছে NIA তদন্তের দাবি জানাব। শনিবার বিকালে বারাসতে জেলা বিজেপির কার্যালয়ে CAA-র সমর্থনে দলীয় এক কর্মশালায় যোগ দেওয়ার পর সাংবাদিকদের সামনে এমনই বিস্ফোরক অভিযোগ করলে বিজেপি নেতা সায়ন্তন বসু।Body:রাজু বিশ্বাস,বারাসতঃ- খাগড়াগড়ের মত নৈহাটির বাজি কারখানার বিস্ফোরনের পিছনেও জামাত ও বাংলাদেশী অনুপ্রবেশকারীদের যোগ রয়েছে।NIA দিয়ে তদন্ত করলেই সত্য সামনে আসবে।শনিবার বিকালে বারাসতে জেলা বিজেপির কার্যালয়ে CAA-র সমর্থনে এক কর্মশালায় যোগ দেওয়ার পর সাংবাদিকদের সামনে এমনই অভিযোগ করেন বিজেপি নেতা সায়ন্তন বসু।এ বিষয়ে তিনি বলেন," খাগড়াগড় কান্ডের সময় পুলিশ বলেছিল গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়েছে।পরে,NIA তদন্তের পর জানা যায়,ঘটনার পিছনে বাংলাদেশের জামাত ও এ রাজ্যের অনুপ্রবেশকারীদের হাত রয়েছে।নৈহাটির বাজি কারখানা বিস্ফোরণ পিছনেও দেখা যাবে বাংলাদেশের জামাত ও বাংলাদেশী অনুপ্রবেশকারীদের হাত রয়েছে।এদের বাঁচাতেই মুখ্যমন্ত্রী রাস্তায় নেমেছেন।খাওয়া-দাওয়া ভুলে সকাল থেকে রাত অবধি তাদের হয়ে আন্দোলন করছেন।মুখ্যমন্ত্রীর এই আচরণের বিরুদ্ধেই রাজ্যের মানুষকে আমরা একত্রিত করব"। নৈহাটির বাজি কারখানার বিস্ফোরণকে খাগড়াগড় "টু" আখ্যা দিয়ে সায়ন্তন বসু বলেন," খাগড়াগড়ের মতো এখানেও বিস্ফোরক মজুত ছিল।তা না হলে এতবড় বিস্ফোরণ হতে পারে না। বিস্ফোরণের আওয়াজে গঙ্গার ওপারে চুচুড়া পর্যন্ত কেঁপে উঠেছে।NIA তদন্ত হলেই সত্য প্রকাশ পাবে।রাজ্যে প্রধানমন্ত্রী এলে আমরা তার কাছে NIA তদন্তের দাবি জানাব।তিনি যাতে NIA তদন্তের নির্দেশ দেন সে ব্যাপারে সুপারিশও করব আমরা"।তবে,নৈহাটির ঘটনা যে দিকে মোড় নিচ্ছে,তাতে প্রধানমন্ত্রীর সফরের আগেই NIA তদন্তের নির্দেশ কেন্দ্রীয় সরকার দিতে পারে বলে মত পোষণ করেন সায়ন্তন বসু।এই ঘটনায় শাসক দল ও পুলিশকে একযোগে আক্রমণ করে তিনি বলেন," তৃণমূল নেতৃত্ব ও পুলিশকে টাকা খাইয়ে এই ধরনের কারখানা রমরমিয়ে চলছিল।১০০ ওপর বেআইনি বাজি কারখানা রয়েছে ওখানে। পুলিশ,অস্ত্র ব্যবসায়ী,সমাজবিরোধী,তৃণমূল নেতৃত্ব ও বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে।এই সমস্ত সমাজবিরোধীরা এখন তৃণমূলের ক্যাডার।পুলিশ ও তৃণমূলের মদতে এরা বেঁচে আছে।না হলে এদের নিয়ে কেউ চিন্তা করে না।তৃণমূল মদত না দিলে ও পুলিশ রক্ষা না করলে এদের জীবন বিপন্ন হয়ে উঠবে।এটা রাজ্যের গণতন্ত্রের পক্ষে অত্যন্ত বিপদজনক"।নৈহাটির বাজি কারখানার বিস্ফোরণের ঘটনা পুলিশ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে বলেও অভিযোগ করেন সায়ন্তন বসু।এ বিষয়ে তিনি বলেন," ফরেনসিক পরীক্ষার নামে তথ্য প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা চলছে।যে CID-র প্রধান রাজীব কুমারকে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা খুঁজে পায়না,লুকিয়ে থাকে তাদের ফরেন্সিক তদন্তের কোনও গুরুত্ব নেই। তারা আসলে তৃণমূল নেতাদের বাঁচাতে চাইছে"। মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণ করে সায়ন্তন বসু বলেন," বাংলাদেশী অনুপ্রবেশকারীদের ভোট পেয়েই মুখ্যমন্ত্রী ক্ষমতায় এসেছেন।এখানে ৭০ লাখ থেকে ১ কোটি জাল ভোটার রয়েছে।এখন এই সমস্ত লুঙ্গি বাহিনীকে বাঁচানোর চেষ্টা করছেন মুখ্যমন্ত্রী।CAA-র নামে তিনি লোক দেখানো আন্দোলন করছেন"।Conclusion:রাজ্যপালের টুইট নিয়ে সিপিএমের কটাক্ষের প্রসঙ্গে সায়ন্তন বসু বলেন," সিপিএম এখন তৃণমূলের সঙ্গী হয়েছে। যারা লোকসভা নির্বাচনে দ্বিতীয় স্থানে থাকতে পারেনা, তাদের নিয়ে যত কম কথা বলা যায় তত ভালো।সিপিএম এখন এমএলএ,এমপি হওয়ার জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পা ধরতে চাইছেন। ওরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পা ধরুক, আমরা জনতাকে নিয়ে চলব"। সিপিএমের প্রাক্তন সাংসদ মহম্মদ সেলিমকেও কটাক্ষ করেছেন তিনি।সায়ন্তন বসুর কথায়," উনি একসময় আমার বিরুদ্ধে মামলা করবেন বলেছিলেন। আমি নাকি আইএসআই-র এজেন্টের মত কথা বলেছি। আজ পর্যন্ত উনি আমার বিরুদ্ধে মামলা করেননি।ওনাকে নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে খারাপ ধারণা আছে। তাই,ওকে নিয়ে কম কথা বলাই ভালো"।
Last Updated : Jan 4, 2020, 10:26 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.