ETV Bharat / state

দড়ি বেঁধে বন্ধ করা জেলাশাসকের অফিস, ফিরে যাচ্ছে সাধারণ মানুষ

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেছেন, সরকারি পরিষেবা স্বাভাবিক রাখতে হবে । চালু থাকবে সরকারি অফিসও । কিন্তু মুখ্যমন্ত্রীর সেই নির্দেশ মানা হচ্ছে না উত্তর 24 পরগনার জেলা সদরেই । খোদ জেলাশাসকের কার্যালয়েই দড়ি বেঁধে আটকে রাখা হয়েছে প্রবেশপথ ।

ছবি
ছবি
author img

By

Published : Jul 11, 2020, 12:24 AM IST

বারাসত, 10 জুলাই : বন্ধ উত্তর 24 পরগনার জেলাশাসকের অফিস ৷ ঢুকতে গেলে প্রথমেই দেখতে পাওয়া যাবে অফিসে দড়ি বাঁধা, সাধারণের প্রবেশ নিষেধ ৷ আর দপ্তরের কর্মীদের একাংশ অফিসের মধ্যে টেবিলের উপরে পা তুলে ঘুমোচ্ছেন । আর এই ছবি একদিনের নয়, রোজকার ৷

কোরোনা মোকাবিলায় জেলায় জারি হয়েছে লকডাউন । কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেছেন, সরকারি পরিষেবা স্বাভাবিক রাখতে হবে । চালু থাকবে সরকারি অফিসও । কিন্তু মুখ্যমন্ত্রীর সেই নির্দেশ মানা হচ্ছে না উত্তর 24 পরগনার জেলা সদরেই । খোদ জেলাশাসকের কার্যালয়েই দড়ি বেঁধে আটকে রাখা হয়েছে প্রবেশপথ । সাধারণ মানুষের প্রবেশ নিষেধ সেখানে । আর দপ্তরের কর্মীদের একাংশ ঘুমোচ্ছেন । সাধারণ মানুষ প্রয়োজনে এলে ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে তাঁদের । শুক্রবার বারাসতে জেলাশাসকের কার্যালয়ের আধারকার্ড সংশোধন ও স্বাস্থ্যসাথী দপ্তরে গিয়ে দেখা গেল এই ছবি ৷

দড়ি দিয়ে বেঁধে বন্ধ করা হয়েছে জেলাশাসকের অফিস ৷ কী বললেন ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ?

এখন প্রশ্ন উঠছে কেন জেলাশাসকের অফিসে দড়ি বাঁধা ? অফিস বন্ধ থাকলে সাধারণ মানুষ পরিষেবা পাবেন কী করে ? সে ব্যাপারে প্রশ্ন করলে অজুহাত দেওয়া হচ্ছে কোরোনার ৷ দপ্তরের এক কর্মী জানালেন তিনিই দড়ি বেঁধেছেন দপ্তরের আধিকারিকের নির্দেশে । অন্যদিকে মোবাইলে গান শুনতে শুনতে আর এক কর্মী জানালেন, এখন অফিসে কাজ বন্ধ রয়েছে । তাই তিনি শুয়ে আছেন । অফিস বন্ধ কেন তার কোনও ব্যাখ্যা নেই ।

হাবড়া থেকে জেলাশাসকের অফিসে স্বাস্থ্যসাথীর কার্ড সংশোধন করতে এসেছিলেন শুভাশিস দে । তিনি জানালেন, অনেক কষ্ট করে তিনি এসেছিলেন নিজের ও মায়ের স্বাস্থ্যসাথীর কার্ড সংশোধন করতে । তিনি পরপর দু'দিন ফিরে গেলেন । দপ্তরের অন্য আধিকারিক ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট রাধেশ্যাম দাস দড়ি বাঁধা বিষয়টি গুরুত্বই দিতে চাননি । উলটে তিনি বরং জেলাশাসকের নাম করেই সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন ।

বারাসত, 10 জুলাই : বন্ধ উত্তর 24 পরগনার জেলাশাসকের অফিস ৷ ঢুকতে গেলে প্রথমেই দেখতে পাওয়া যাবে অফিসে দড়ি বাঁধা, সাধারণের প্রবেশ নিষেধ ৷ আর দপ্তরের কর্মীদের একাংশ অফিসের মধ্যে টেবিলের উপরে পা তুলে ঘুমোচ্ছেন । আর এই ছবি একদিনের নয়, রোজকার ৷

কোরোনা মোকাবিলায় জেলায় জারি হয়েছে লকডাউন । কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেছেন, সরকারি পরিষেবা স্বাভাবিক রাখতে হবে । চালু থাকবে সরকারি অফিসও । কিন্তু মুখ্যমন্ত্রীর সেই নির্দেশ মানা হচ্ছে না উত্তর 24 পরগনার জেলা সদরেই । খোদ জেলাশাসকের কার্যালয়েই দড়ি বেঁধে আটকে রাখা হয়েছে প্রবেশপথ । সাধারণ মানুষের প্রবেশ নিষেধ সেখানে । আর দপ্তরের কর্মীদের একাংশ ঘুমোচ্ছেন । সাধারণ মানুষ প্রয়োজনে এলে ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে তাঁদের । শুক্রবার বারাসতে জেলাশাসকের কার্যালয়ের আধারকার্ড সংশোধন ও স্বাস্থ্যসাথী দপ্তরে গিয়ে দেখা গেল এই ছবি ৷

দড়ি দিয়ে বেঁধে বন্ধ করা হয়েছে জেলাশাসকের অফিস ৷ কী বললেন ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ?

এখন প্রশ্ন উঠছে কেন জেলাশাসকের অফিসে দড়ি বাঁধা ? অফিস বন্ধ থাকলে সাধারণ মানুষ পরিষেবা পাবেন কী করে ? সে ব্যাপারে প্রশ্ন করলে অজুহাত দেওয়া হচ্ছে কোরোনার ৷ দপ্তরের এক কর্মী জানালেন তিনিই দড়ি বেঁধেছেন দপ্তরের আধিকারিকের নির্দেশে । অন্যদিকে মোবাইলে গান শুনতে শুনতে আর এক কর্মী জানালেন, এখন অফিসে কাজ বন্ধ রয়েছে । তাই তিনি শুয়ে আছেন । অফিস বন্ধ কেন তার কোনও ব্যাখ্যা নেই ।

হাবড়া থেকে জেলাশাসকের অফিসে স্বাস্থ্যসাথীর কার্ড সংশোধন করতে এসেছিলেন শুভাশিস দে । তিনি জানালেন, অনেক কষ্ট করে তিনি এসেছিলেন নিজের ও মায়ের স্বাস্থ্যসাথীর কার্ড সংশোধন করতে । তিনি পরপর দু'দিন ফিরে গেলেন । দপ্তরের অন্য আধিকারিক ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট রাধেশ্যাম দাস দড়ি বাঁধা বিষয়টি গুরুত্বই দিতে চাননি । উলটে তিনি বরং জেলাশাসকের নাম করেই সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.