ETV Bharat / state

Jhalda Councillor Murder Case : তপন কান্দু হত্যার তদন্তভার নিতে ঝালদা থানায় পৌঁছল সিবিআই - CBI team reached Jhalda to take over Tapan Kandu murder investigation

বুধবার রাত সাড়ে 9টা নাগাদ ঝালদা থানায় এসে পৌঁছয় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার একটি দল (CBI team reached Jhalda to take over Tapan Kandu murder investigation) ৷ গত 13 মার্চ ত্রিশঙ্কু ঝালদা পৌরসভার কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দু দুষ্কৃতীদের গুলিতে নিহত হন ৷ ঘটনার পুঙ্খনাপুঙ্খ তদন্তের জন্য হাইকোর্টে সিবিআই চেয়ে আবেদন করেছিলেন তপন কান্দুর স্ত্রী পূর্ণিমা কান্দু ৷

Jhalda Councillor Murder Case
তপন কান্দু হত্যার তদন্তভার নিতে ঝালদা থানায় পৌঁছল সিবিআই
author img

By

Published : Apr 6, 2022, 10:24 PM IST

Updated : Apr 6, 2022, 10:41 PM IST

ঝালদা, 6 এপ্রিল : হাইকোর্টের নির্দেশের 48 ঘণ্টারও বেশি সময় পর নিহত তপন কান্দু হত্যার তদন্তভার নিতে ঝালদা পৌঁছল সিবিআই ৷ বুধবার রাত সাড়ে 9টা নাগাদ ঝালদা থানায় এসে পৌঁছয় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার একটি দল (CBI team reached Jhalda to take over Tapan Kandu murder investigation) ৷ গত 13 মার্চ ত্রিশঙ্কু ঝালদা পৌরসভার কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দু দুষ্কৃতীদের গুলিতে নিহত হন ৷ স্বামীর হত্যার তদন্তে রাজ্য সরকারের গঠিত বিশেষ তদন্তকারী দলে আস্থা ছিল না ৷ ঘটনার পুঙ্খনাপুঙ্খ তদন্ত চেয়ে তাই হাইকোর্টে সিবিআই'য়ের আবেদন করেছিলেন তপন কান্দুর স্ত্রী পূর্ণিমা কান্দু ৷

পরিপ্রেক্ষিতে সোমবার সিটের হাত থেকে নিয়ে তদন্তভার সিবিআই'য়ের হাতে সমর্পণ করে হাইকোর্ট ৷ কিন্তু সেই নির্দেশের পর ঘণ্টার পর ঘণ্টা কেটে গেলেও সিবিআই'য়ের টিম না এসে পৌঁছনোয় উঠছিল প্রশ্ন ৷ মঙ্গলবার বিকেলে জেলা পুলিশ সুপার এস সেলভামুরুগান-সহ সিটের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা ঝালদা থানায় এসে পৌঁছন ৷ যদিও সন্ধ্যা সাতটার পরে একে একে সকলেই বেরিয়ে যান । এই বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে জেলা পুলিশ সুপার এস সেলভামুরুগান বলেন, "সিবিআইয়ের তরফে মেল পেয়েছি ৷ তার উত্তরও দিয়েছি ।" তবে তাঁরা কখন আসবেন সে বিষয়ে কিছু বলতে পারেননি তিনি ।

তবে নিহত কাউন্সিলরের স্ত্রী'য়ের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, বুধবার তদন্তভার গ্রহণ করবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ৷ সেইমতো এদিন রাতে ঝালদা থানায় এসে পৌঁছন সিবিআই প্রতিনিধিরা ৷ যদিও বুধবার সকালেই তপন কান্দুর বন্ধু তথা হত্যা ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী সেফাল ওরফে নিরঞ্জন বৈষ্ণবের দেহ উদ্ধার তদন্তে আলাদা মাত্রা যোগ করে ৷ তপন কান্দু খুনের সময় তিনি কাউন্সিলরের সঙ্গেই ছিলেন । তাঁর মৃত্যুর কারণ স্পষ্ট না হলেও একটি সুইসাইড নোট পাওয়া গিয়েছে ৷ যেখানে তাঁর নামে স্বাক্ষর করা রয়েছে ৷

আরও পড়ুন : তপন কান্দু খুনে প্রত্যক্ষদর্শীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার, সুইসাইড নোটে মানসিক অবসাদের কথা

সেফাল ওরফে নিরঞ্জন বৈষ্ণব সুইসাইড নোটে তাঁর মৃত্যুর জন্য পুলিশকে দায়ী করেছেন ৷ নোটে তিনি লিখেছেন, "যেদিন থেকে তপনের মৃত্যু হয়, সেদিন থেকে আমি মানসিক অবসাদে ভুগছি ৷ যে দৃশ্যটি দেখেছি তা মাথা থেকে কোনওরকম বার হচ্ছে না ৷ ফলে রাত্রে ঘুম হচ্ছে না, খেতে মন যাচ্ছে না ৷ শুধু ঐ ঘটনাটাই মনের মধ্যে ঘোরাফেরা করছে ৷" তপন কান্দুর স্ত্রী জানান, সিবিআই সঠিক সময়ে পৌঁছলে হয়তো ওঁকে (নিরঞ্জন বৈষ্ণব) মরতে হত না ৷

ঝালদা, 6 এপ্রিল : হাইকোর্টের নির্দেশের 48 ঘণ্টারও বেশি সময় পর নিহত তপন কান্দু হত্যার তদন্তভার নিতে ঝালদা পৌঁছল সিবিআই ৷ বুধবার রাত সাড়ে 9টা নাগাদ ঝালদা থানায় এসে পৌঁছয় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার একটি দল (CBI team reached Jhalda to take over Tapan Kandu murder investigation) ৷ গত 13 মার্চ ত্রিশঙ্কু ঝালদা পৌরসভার কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দু দুষ্কৃতীদের গুলিতে নিহত হন ৷ স্বামীর হত্যার তদন্তে রাজ্য সরকারের গঠিত বিশেষ তদন্তকারী দলে আস্থা ছিল না ৷ ঘটনার পুঙ্খনাপুঙ্খ তদন্ত চেয়ে তাই হাইকোর্টে সিবিআই'য়ের আবেদন করেছিলেন তপন কান্দুর স্ত্রী পূর্ণিমা কান্দু ৷

পরিপ্রেক্ষিতে সোমবার সিটের হাত থেকে নিয়ে তদন্তভার সিবিআই'য়ের হাতে সমর্পণ করে হাইকোর্ট ৷ কিন্তু সেই নির্দেশের পর ঘণ্টার পর ঘণ্টা কেটে গেলেও সিবিআই'য়ের টিম না এসে পৌঁছনোয় উঠছিল প্রশ্ন ৷ মঙ্গলবার বিকেলে জেলা পুলিশ সুপার এস সেলভামুরুগান-সহ সিটের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা ঝালদা থানায় এসে পৌঁছন ৷ যদিও সন্ধ্যা সাতটার পরে একে একে সকলেই বেরিয়ে যান । এই বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে জেলা পুলিশ সুপার এস সেলভামুরুগান বলেন, "সিবিআইয়ের তরফে মেল পেয়েছি ৷ তার উত্তরও দিয়েছি ।" তবে তাঁরা কখন আসবেন সে বিষয়ে কিছু বলতে পারেননি তিনি ।

তবে নিহত কাউন্সিলরের স্ত্রী'য়ের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, বুধবার তদন্তভার গ্রহণ করবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ৷ সেইমতো এদিন রাতে ঝালদা থানায় এসে পৌঁছন সিবিআই প্রতিনিধিরা ৷ যদিও বুধবার সকালেই তপন কান্দুর বন্ধু তথা হত্যা ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী সেফাল ওরফে নিরঞ্জন বৈষ্ণবের দেহ উদ্ধার তদন্তে আলাদা মাত্রা যোগ করে ৷ তপন কান্দু খুনের সময় তিনি কাউন্সিলরের সঙ্গেই ছিলেন । তাঁর মৃত্যুর কারণ স্পষ্ট না হলেও একটি সুইসাইড নোট পাওয়া গিয়েছে ৷ যেখানে তাঁর নামে স্বাক্ষর করা রয়েছে ৷

আরও পড়ুন : তপন কান্দু খুনে প্রত্যক্ষদর্শীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার, সুইসাইড নোটে মানসিক অবসাদের কথা

সেফাল ওরফে নিরঞ্জন বৈষ্ণব সুইসাইড নোটে তাঁর মৃত্যুর জন্য পুলিশকে দায়ী করেছেন ৷ নোটে তিনি লিখেছেন, "যেদিন থেকে তপনের মৃত্যু হয়, সেদিন থেকে আমি মানসিক অবসাদে ভুগছি ৷ যে দৃশ্যটি দেখেছি তা মাথা থেকে কোনওরকম বার হচ্ছে না ৷ ফলে রাত্রে ঘুম হচ্ছে না, খেতে মন যাচ্ছে না ৷ শুধু ঐ ঘটনাটাই মনের মধ্যে ঘোরাফেরা করছে ৷" তপন কান্দুর স্ত্রী জানান, সিবিআই সঠিক সময়ে পৌঁছলে হয়তো ওঁকে (নিরঞ্জন বৈষ্ণব) মরতে হত না ৷

Last Updated : Apr 6, 2022, 10:41 PM IST

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.