ETV Bharat / state

পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগে কলেজ গেট আটকে বিক্ষোভ তৃণমূলের - কলেজ গেট আটকে বিক্ষোভ তৃণমূলের

গ্রামবাসীদের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়েছিল পড়ুয়ারা । থামাতে গিয়েছিল এলাকাবাসীরা । পরে তাদের সঙ্গেই বচসায় জড়িয়ে পড়ে পড়ুয়ারা । এরই প্রতিবাদে পরীক্ষার আগে কলেজের গেট আটকে বিক্ষোভ দেখাল পৌরসভার তৃণমূলের জনপ্রতিনিধিরা ।

protest
প্রতিবাদ সভা
author img

By

Published : Nov 29, 2019, 5:10 AM IST

হলদিয়া, 29 নভেম্বর : নিজেদের মধ্যেই বচসায় জড়িয়ে পড়েছিল পডু়য়ারা । থামাতে গিয়েছিল এলাকাবাসীরা । পরে তাদের সঙ্গেই বচসায় জড়িয়ে পড়ে পড়ুয়ারা । এরই প্রতিবাদে কলেজের গেট আটকে বিক্ষোভ দেখাল পৌরসভার তৃণমূলের জনপ্রতিনিধিরা । তাদের এই বিক্ষোভে যোগ দেয় স্থানীয়রাও । এদিকে গতকালই পরীক্ষা ছিল কলেজে । কিন্তু বিক্ষোভের জেরে কলেজে ঢুকতে পারলেন না পড়ুয়ারা ও শিক্ষক-শিক্ষিকারা । পরে পরীক্ষার কথা জানতে পরে বিক্ষোভ তুলে নেওয়া হয় । পাশাপাশি পড়ুয়া ও গ্রামবাসী পক্ষের গন্ডগোল রুখতে মঞ্চ থেকে কলেজের সঙ্গে সমন্বয় কমিটি তৈরির দাবি জানান পৌরসভার চেয়ারম্যান শ্য়ামল আদক ।

20 নভেম্বর (বুধবার)হলদিয়ার গান্ধিনগর এলাকার একটি বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের পডু়য়ারা গেটের সামনে নিজেদের মধ্যে বচসায় জড়িয়ে পড়ে । মুহূর্তের মধ্যে রণক্ষেত্রের রূপ নেয় গান্ধিনগর । দু'পক্ষের মধ্যে শুরু হয় হাতাহাতি । অভিযোগ, সেইসময় কয়েকজন পডু়য়া এলাকাবাসীদের লক্ষ্য করে কাচের বোতল ছুড়তে শুরু করে । যার জেরে জখম হন একাধিক সাধারণ মানুষ ।

খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে আসে হলদিয়া থানার পুলিশ । অভিযোগ, পুলিশের উপরও চড়াও হয় ওই পডু়য়ারা । পুলিশকে লক্ষ্য করে ছোড়ে ইট-পাটকেল । তাতে জখম হন তিন পুলিশকর্মী । পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে হলদিয়া মহকুমার থানাগুলি থেকে বিশাল পুলিশবাহিনী ঘটনাস্থানে এসে পৌঁছায় । কয়েক রাউন্ড কাঁদানে গ্যাস প্রয়োগ করে উভয় পক্ষকে প্রথমে ছত্রভঙ্গ করা হয় । প্রায় কয়েক ঘণ্টা ধরে দু'পক্ষের মধ্যে এই সংঘর্ষ চলে ।

বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, এই ঘটনার পরেও কলেজ কর্তৃপক্ষ পড়ুয়াদের সংযত করার জন্য কোনও ব্যবস্থা নেয়নি। উলটে তারা ছাত্রদের উৎশৃঙ্খল হওয়ার জন্য মদত দিচ্ছে । আর তাই গতকাল কলেজের গেট বন্ধ রেখে কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সভা করেন স্থানীয় বাসিন্দা ও হলদিয়া পৌরসভার চেয়ারম্যান শ্যামল আদক । দীর্ঘক্ষন পর পরীক্ষার কথা জানতে পেরে বিক্ষোভ তুলে নেয় তারা । পাশাপাশি কলেজ কর্তৃপক্ষকে পনের দিনের মধ্যে আলোচনা করে পৌরসভার সঙ্গে একটি সমন্বয় কমিটি তৈরি করার আর্জি জানিয়ে এলাকা ছাড়েন পৌরসভার চেয়ারম্যান ।

কলেজ সূত্রে খবর, গতকাল পলিটেকনিক ও ইঞ্জিনিয়রিং কলেজের পরীক্ষা হওয়ার কথা ছিল । যে কারণে ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষক-শিক্ষিকারা বেশ কিছুটা সময় আগে থেকেই কলেজের গেটে এসে উপস্থিত হন । কিন্তু বিক্ষোভের জেরে কলেজে ঢুকতে না পারায় সমস্যায় পড়েন তাঁরা । তবে, এবার ফের যাতে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে তার জন্য জেলা পুলিশের তরফে মোতায়েন করা হয়েছিল পুলিশ বাহিনী ।

কলেজের গেট আটকানোর কথা অস্বীকার করেছেন হলদিয়া পৌরসভার চেয়ারম্যান শ্যামল আদক । তিনি বলেন, "হলদিয়া বরাবরই শান্তিপূর্ণ এলাকা । আমরা চাই এখানে উভয় পক্ষের মধ্যে শান্তি বিরাজ করুক । এত বড় ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর কলেজ কর্তৃপক্ষ কোনও সদর্থক ভূমিকা গ্রহণ করেনি । এলাকার মানুষ ক্ষোভে ফুঁসছেন তাই তাদের নিয়ে প্রতিবাদ সভা করেছি । পরীক্ষা রয়েছে কি না তা আমাদের জানা নেই তাই কর্তৃপক্ষকে পনেরো দিন সময় দিয়ে গেলাম । তার মধ্যেই উভয়পক্ষ যেন বসে সমন্বয় কমিটি তৈরি করে সমস্যা সমাধান করে ।"

হলদিয়া, 29 নভেম্বর : নিজেদের মধ্যেই বচসায় জড়িয়ে পড়েছিল পডু়য়ারা । থামাতে গিয়েছিল এলাকাবাসীরা । পরে তাদের সঙ্গেই বচসায় জড়িয়ে পড়ে পড়ুয়ারা । এরই প্রতিবাদে কলেজের গেট আটকে বিক্ষোভ দেখাল পৌরসভার তৃণমূলের জনপ্রতিনিধিরা । তাদের এই বিক্ষোভে যোগ দেয় স্থানীয়রাও । এদিকে গতকালই পরীক্ষা ছিল কলেজে । কিন্তু বিক্ষোভের জেরে কলেজে ঢুকতে পারলেন না পড়ুয়ারা ও শিক্ষক-শিক্ষিকারা । পরে পরীক্ষার কথা জানতে পরে বিক্ষোভ তুলে নেওয়া হয় । পাশাপাশি পড়ুয়া ও গ্রামবাসী পক্ষের গন্ডগোল রুখতে মঞ্চ থেকে কলেজের সঙ্গে সমন্বয় কমিটি তৈরির দাবি জানান পৌরসভার চেয়ারম্যান শ্য়ামল আদক ।

20 নভেম্বর (বুধবার)হলদিয়ার গান্ধিনগর এলাকার একটি বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের পডু়য়ারা গেটের সামনে নিজেদের মধ্যে বচসায় জড়িয়ে পড়ে । মুহূর্তের মধ্যে রণক্ষেত্রের রূপ নেয় গান্ধিনগর । দু'পক্ষের মধ্যে শুরু হয় হাতাহাতি । অভিযোগ, সেইসময় কয়েকজন পডু়য়া এলাকাবাসীদের লক্ষ্য করে কাচের বোতল ছুড়তে শুরু করে । যার জেরে জখম হন একাধিক সাধারণ মানুষ ।

খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে আসে হলদিয়া থানার পুলিশ । অভিযোগ, পুলিশের উপরও চড়াও হয় ওই পডু়য়ারা । পুলিশকে লক্ষ্য করে ছোড়ে ইট-পাটকেল । তাতে জখম হন তিন পুলিশকর্মী । পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে হলদিয়া মহকুমার থানাগুলি থেকে বিশাল পুলিশবাহিনী ঘটনাস্থানে এসে পৌঁছায় । কয়েক রাউন্ড কাঁদানে গ্যাস প্রয়োগ করে উভয় পক্ষকে প্রথমে ছত্রভঙ্গ করা হয় । প্রায় কয়েক ঘণ্টা ধরে দু'পক্ষের মধ্যে এই সংঘর্ষ চলে ।

বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, এই ঘটনার পরেও কলেজ কর্তৃপক্ষ পড়ুয়াদের সংযত করার জন্য কোনও ব্যবস্থা নেয়নি। উলটে তারা ছাত্রদের উৎশৃঙ্খল হওয়ার জন্য মদত দিচ্ছে । আর তাই গতকাল কলেজের গেট বন্ধ রেখে কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সভা করেন স্থানীয় বাসিন্দা ও হলদিয়া পৌরসভার চেয়ারম্যান শ্যামল আদক । দীর্ঘক্ষন পর পরীক্ষার কথা জানতে পেরে বিক্ষোভ তুলে নেয় তারা । পাশাপাশি কলেজ কর্তৃপক্ষকে পনের দিনের মধ্যে আলোচনা করে পৌরসভার সঙ্গে একটি সমন্বয় কমিটি তৈরি করার আর্জি জানিয়ে এলাকা ছাড়েন পৌরসভার চেয়ারম্যান ।

কলেজ সূত্রে খবর, গতকাল পলিটেকনিক ও ইঞ্জিনিয়রিং কলেজের পরীক্ষা হওয়ার কথা ছিল । যে কারণে ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষক-শিক্ষিকারা বেশ কিছুটা সময় আগে থেকেই কলেজের গেটে এসে উপস্থিত হন । কিন্তু বিক্ষোভের জেরে কলেজে ঢুকতে না পারায় সমস্যায় পড়েন তাঁরা । তবে, এবার ফের যাতে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে তার জন্য জেলা পুলিশের তরফে মোতায়েন করা হয়েছিল পুলিশ বাহিনী ।

কলেজের গেট আটকানোর কথা অস্বীকার করেছেন হলদিয়া পৌরসভার চেয়ারম্যান শ্যামল আদক । তিনি বলেন, "হলদিয়া বরাবরই শান্তিপূর্ণ এলাকা । আমরা চাই এখানে উভয় পক্ষের মধ্যে শান্তি বিরাজ করুক । এত বড় ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর কলেজ কর্তৃপক্ষ কোনও সদর্থক ভূমিকা গ্রহণ করেনি । এলাকার মানুষ ক্ষোভে ফুঁসছেন তাই তাদের নিয়ে প্রতিবাদ সভা করেছি । পরীক্ষা রয়েছে কি না তা আমাদের জানা নেই তাই কর্তৃপক্ষকে পনেরো দিন সময় দিয়ে গেলাম । তার মধ্যেই উভয়পক্ষ যেন বসে সমন্বয় কমিটি তৈরি করে সমস্যা সমাধান করে ।"

Intro:হলদিয়া,২৮নভেম্বর: হলদিয়ায় পরীক্ষার আগেই এলাকাবাসীকে মারধরের প্রতিবাদে কলেজের গেট আটকে বিক্ষোভ দেখাল স্থানীয় বাসিন্দা ও পৌরসভার তৃণমূলের জনপ্রতিনিধিরা। বিক্ষোভের জেরে কলেজে এসেও গেট বন্ধ থাকায় ঢুকতেই পারল না একাধিক ছাত্র-ছাত্রী থেকে শিক্ষক-শিক্ষিকারা। দীর্ঘক্ষন বিক্ষোভ চলার পর জনপ্রতিনিধিরা পরীক্ষার কথা জানতে পেরে বিক্ষোভ তুলে নেয়। শেষে উভয়পক্ষের গন্ডগোল রুখতে মঞ্চ থেকে কলেজের সাথে সমন্বয় কমিটি তৈরির দাবি জানিয়ে এলাকাছাড়েন হলদিয়া পৌরসভার চেয়ারম্যান শ্যামল আদক।Body:স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ২০ নভেম্বর গভীর রাতে হলদিয়ার বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের (HIT) কয়েকজন পড়ুয়া কলেজ গেটের সামনে দাঁড়িয়ে নিজেদের মধ্যে বচসায় জড়িয়ে পড়ে। এরপরই শুরু হয় নিজেদের মধ্যে হাতাহাতি। যা দেখে এলাকার কয়েকজন বাইক আরোহী ঘটনার প্রতিবাদ করে। সেখান থেকেই গ্রামবাসী ও কলেজ পড়ুয়াদের মধ্যে শুরু হয় বচসা। সে সময়ই ঘটনাস্থান থেকে কয়েকজন ছাত্র কলেজের হোস্টেলে গিয়ে জানিয়ে দেয় গ্রামবাসীরা তাদের এক ছাত্রকে তুলে নিয়ে চলে গিয়েছে। ঘটনা জানাজানি হতেই হোস্টেল থেকে কয়েকশো ছাত্র বেরিয়ে এসে এলাকায় স্থানীয় বাসিন্দাদের থাকা দোকান গুলি ভাংচুর চালাতে শুরু করে। ঘটনার প্রতিবাদ করতে বেরিয়ে আসেন গান্ধীনগর এলাকার সাধারণ মানুষ। তখনই দু'পক্ষের মধ্যে শুরু হয় হাতাহাতি। অভিযোগ কলেজ পড়ুয়ারা গ্রামবাসীদের উপর কাচের বোতল ছুড়তে শুরু করে। যারা ঘাতে আহত হয় বেশ কয়েক জন গ্রামবাসী। খবর পেয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ছুটে আসে হলদিয়া থানার পুলিশ। অভিযোগ পুলিশকেও তাঁরা ইটপাটকেল ছুড়তে থাকে। যারা আঘাতে আহত হন তিন পুলিশ কর্মী ও কয়েকজন গ্রামবাসী। গভীর রাত পর্যন্ত বেশ কয়েক ঘণ্টা ধরে চলতে থাকে দু'পক্ষের মধ্যে এই গন্ডগোল। পরে বিশাল পুলিশবাহিনী ঘটনাস্থানে এসে বেশ কয়েক রাউন্ড টিয়ার গ্যাস চালিয়ে উভয় পক্ষকে ছত্রভঙ্গ করে।

অভিযোগ এই ঘটনার পরে কলেজ কর্তৃপক্ষ ছাত্র-ছাত্রীদের সংযত করার জন্য কোন ব্যবস্থা নেয়নি। উল্টে তারা ছাত্রদের উৎশৃংখল হওয়ার জন্য মদত দিচ্ছে। আর যে কারণে আজ কলেজ কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সভা সংগঠিত করে কলেজের গেট সকাল আটটা থেকে প্রায় সাড়ে দশটা পর্যন্ত বন্ধ রেখে প্রতিবাদ সভা সংগঠিত করেন স্থানীয় বাসিন্দা ও হলদিয়া পৌরসভার চেয়ারম্যান শ্যামল আদক। দীর্ঘক্ষন সময় পরে পরীক্ষার কথা জানতে পেরে বিক্ষোভ শেষে কলেজ কর্তৃপক্ষকে পনের দিনের মধ্যে আলোচনা করে পৌরসভার সাথে একটি সমন্বয় কমিটি তৈরি করার আর্জি জানিয়ে এলাকা ছাড়েন তিনি। কলেজ সূত্রে খবর এদিন পলিটেকনিক ও ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের পরীক্ষা হওয়ার কথা ছিল যে কারণে ছাত্র ছাত্রী ও শিক্ষক শিক্ষিকারা বেশ কিছুটা সময় আগে থেকেই কলেজের গেটে এসে উপস্থিত হন । কিন্তু বিক্ষোভের জেরে কলেজে ঢুকতে না পারায় সমস্যায় পড়েন তারা। তবে এদিন যাতে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে তার জন্য জেলা পুলিশের তরফে মোতায়েন করা হয়েছিল পুলিশ বাহিনী। Conclusion:কলেজের গেট আটকানোর কথা অস্বীকার করেছেন হলদিয়া পৌরসভার পুরপ্রধান শ্যামল আদক।তিনি জানিয়েছেন, হলদিয়া বরাবরই শান্তিপূর্ণ এলাকা। আমরা চাই এখানে উভয় পক্ষের মধ্যে শান্তি বিরাজ করুক। এত বড় ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর কলেজ কর্তৃপক্ষ কোনো সদর্থক ভূমিকা গ্রহণ করেনি। এলাকার মানুষ ক্ষোভে ফুঁসছেন তাই তাদের নিয়ে প্রতিবাদ সভা করেছি। পরীক্ষা রয়েছে কিনা তা আমাদের জানা নেই তাই কর্তৃপক্ষকে পনেরো দিন সময় দিয়ে গেলাম তার মধ্যেই উভয়পক্ষ যেন বসে সমন্বয় কমিটি তৈরি করে সমস্যা সমাধান করে।

অপরদিকে কলেজের সম্পাদক আশীষ লাহিড়ী জানিয়েছেন, আমরা বরাবরই আলোচনা চেয়ে এসেছি। এদিনের বিক্ষোভের জেরে কিছুটা সমস্যা হলেও বর্তমানে পলিটেকনিক কলেজের পরীক্ষা শুরু হয়েছে। ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের বর্তমান পরিস্থিতি আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে দেখছি।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.