ETV Bharat / state
ভেটকি-অক্টোপাস থেকে উড়ুুক্কু মাছের পদ, জমজমাট দিঘার সি-ফুড ফেস্টিভল - sea food festival at digha
দিঘার সমুদ্রতটে শুরু হয়েছে সি-ফুড ফেস্টিভল । সামুদ্রিক মাছের সঙ্গে বাঙালির পরিচয় করিয়ে দেওয়া এই উৎসবের উদ্দেশ্য । তাছাড়া অপরিচিত মাছকে সাধারণ বাঙালির কাছে তুলে ধরার মাধ্যমে লক্ষ্মীলাভও হচ্ছে ।
দিঘা মোহনার শুরু হল সি ফুড ফেস্টিভাল
By
Published : Jan 17, 2020, 2:29 PM IST
| Updated : Jan 17, 2020, 7:41 PM IST
দিঘা, 17 জানুয়ারি : পটম,অ্যাটম বা পাতা মাছ চেখে দেখা দূরের কথা, চোখেও দেখেনি অনেক বাঙালি । তার সঙ্গে অক্টোপাস, উড়ুক্কু মাছ, সার্ডিং, চুম্বক মাছ, বাম, ম্যাকরেলও আছে সাজানো । সব মিলিয়ে ১৮০ রকমের সামুদ্রিক মাছ । দিঘায় সি ফুড ফেস্টিভলে মিলছে এসব কিছুই । সামুদ্রিক মাছ কিংবা অক্টোপাসের স্বাদ পেতে হলে আসতে হবে এখানে । ভেটকি, পমফ্রেটের মতো সামুদ্রিক মাছের সঙ্গে বাঙালির উদরপূর্তির জন্য ব্যবস্থা রয়েছে এগুলিরও ৷
বৃহস্পতিবার রাতে এই মৎস্য উৎসবের উদ্বোধন করেন রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী ও বর্তমান বিধায়ক শ্রী জোতির্ময় কর । উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক অখিল গিরি, DSD-র আধিকারিক সুজন দত্ত ,রামনগর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি শম্পা দাস মহাপাত্র ।
দিঘা মোহনায় শুরু হল সি ফুড ফেস্টিভল ছয় দিনের এই সি-ফুড ফেস্টিভল 21 জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে । আগামী মঙ্গলবার শেষ হবে এই উৎসব । প্রথম দিনে উৎসাহী মানুষের ভিড় চোখে পড়ার মতো । এই ফেস্টিভলে নানারকম প্রজাতির মাছের স্বাদ নেওয়ার পাশাপাশি অনেকেই কাঁচা মাছ ব্যাগ ভরতি করে নিয়ে যাচ্ছেন । এই উৎসবের অস্থায়ী ডাইনিং হলে বসে মাছের সুস্বাদু পদ চেখেও দেখছেন উৎসাহীরা ৷
সি-ফুড ফেস্টিভল 21 জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে দিঘা শঙ্করপুর ফিস ট্রেড্রার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি প্রণব কর বলেন, " সি-ফুড ফেস্টিভ্যাল করার আমাদের দুটি উদ্দেশ্য । নানা ধরনের সামুদ্রিক মাছের সঙ্গে মানুষের পরিচিতি বাড়ানো । দুই মাছের মার্কেটিং তৈরী করা । সব ধরনের মাছ আমরা পশ্চিমবঙ্গে খাই না , অধিকাংশ সামুদ্রিক মাছই আমরা খাই না । সেই সব মাছ নিয়ে আমরা মার্কেটিং করতে চাইছি ।" দিঘা শঙ্করপুর ফিস ট্রেড্রার্স অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক শ্যামসুন্দর দাস বলেন ," সমুদ্রের মাছের স্বাদ ও গুণমান মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে এই উৎসব করি । আর এই বছর ইলিশের খুব সংকট । সমুদ্রের যে অনান্য মাছ আছে যা তুলনামূলক ভাবে ইলিশের চেয়ে ও খুব একটা কম সুস্বাদু না । সেগুলোকেও মানুষের কাছে তুলে ধরতে চাইছি আমরা ।"
কলকাতা থেকে আসা এক পর্যটক তাপসী পাল বলেন, ''দিঘাতে এর আগে অনেকবার এসেছি । কিন্তু সি-ফুড ফেস্টিভলে কোনওদিন আসিনি । এই প্রথমবার এলাম । খুব ভালো লাগছে নানা ধরনের সামুদ্রিক মাছ খেতে ।"
দিঘা, 17 জানুয়ারি : পটম,অ্যাটম বা পাতা মাছ চেখে দেখা দূরের কথা, চোখেও দেখেনি অনেক বাঙালি । তার সঙ্গে অক্টোপাস, উড়ুক্কু মাছ, সার্ডিং, চুম্বক মাছ, বাম, ম্যাকরেলও আছে সাজানো । সব মিলিয়ে ১৮০ রকমের সামুদ্রিক মাছ । দিঘায় সি ফুড ফেস্টিভলে মিলছে এসব কিছুই । সামুদ্রিক মাছ কিংবা অক্টোপাসের স্বাদ পেতে হলে আসতে হবে এখানে । ভেটকি, পমফ্রেটের মতো সামুদ্রিক মাছের সঙ্গে বাঙালির উদরপূর্তির জন্য ব্যবস্থা রয়েছে এগুলিরও ৷
বৃহস্পতিবার রাতে এই মৎস্য উৎসবের উদ্বোধন করেন রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী ও বর্তমান বিধায়ক শ্রী জোতির্ময় কর । উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক অখিল গিরি, DSD-র আধিকারিক সুজন দত্ত ,রামনগর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি শম্পা দাস মহাপাত্র ।
দিঘা মোহনায় শুরু হল সি ফুড ফেস্টিভল ছয় দিনের এই সি-ফুড ফেস্টিভল 21 জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে । আগামী মঙ্গলবার শেষ হবে এই উৎসব । প্রথম দিনে উৎসাহী মানুষের ভিড় চোখে পড়ার মতো । এই ফেস্টিভলে নানারকম প্রজাতির মাছের স্বাদ নেওয়ার পাশাপাশি অনেকেই কাঁচা মাছ ব্যাগ ভরতি করে নিয়ে যাচ্ছেন । এই উৎসবের অস্থায়ী ডাইনিং হলে বসে মাছের সুস্বাদু পদ চেখেও দেখছেন উৎসাহীরা ৷
সি-ফুড ফেস্টিভল 21 জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে দিঘা শঙ্করপুর ফিস ট্রেড্রার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি প্রণব কর বলেন, " সি-ফুড ফেস্টিভ্যাল করার আমাদের দুটি উদ্দেশ্য । নানা ধরনের সামুদ্রিক মাছের সঙ্গে মানুষের পরিচিতি বাড়ানো । দুই মাছের মার্কেটিং তৈরী করা । সব ধরনের মাছ আমরা পশ্চিমবঙ্গে খাই না , অধিকাংশ সামুদ্রিক মাছই আমরা খাই না । সেই সব মাছ নিয়ে আমরা মার্কেটিং করতে চাইছি ।" দিঘা শঙ্করপুর ফিস ট্রেড্রার্স অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক শ্যামসুন্দর দাস বলেন ," সমুদ্রের মাছের স্বাদ ও গুণমান মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে এই উৎসব করি । আর এই বছর ইলিশের খুব সংকট । সমুদ্রের যে অনান্য মাছ আছে যা তুলনামূলক ভাবে ইলিশের চেয়ে ও খুব একটা কম সুস্বাদু না । সেগুলোকেও মানুষের কাছে তুলে ধরতে চাইছি আমরা ।"
কলকাতা থেকে আসা এক পর্যটক তাপসী পাল বলেন, ''দিঘাতে এর আগে অনেকবার এসেছি । কিন্তু সি-ফুড ফেস্টিভলে কোনওদিন আসিনি । এই প্রথমবার এলাম । খুব ভালো লাগছে নানা ধরনের সামুদ্রিক মাছ খেতে ।"
Intro:১৮০ রকমের সামুদ্রিক মাছ নিয়ে শুরু হলো সি ফুড ফেস্টিভ্যাল ।
দিঘা মোহনার শুরু হল সি ফুড ফেস্টিভাল । বৃহস্পতিবার রাতে ওই ফেস্টিভালের ফিতে কেটে উদ্ধোধন করা হয়। উদ্বোধনে উপস্থিত ছিলেন, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী ও বর্তমান বিধায়ক শ্রী জোতির্ময় কর , বিধায়ক অখিল গিরি, ডি এস ডিএর আধিকারিক সুজন দত্ত ,রামনগর এক পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সম্পা দাস মহাপাত্র সহ সংস্থার কর্মকর্তা গন । এই সি ফুড ফেস্টিভ্যাল বৃহস্পতিবার থেকে আগামী মঙ্গলবার পর্যন্ত ছয় দিন ধরে চলবে । প্রথম দিনের ফেস্টিভালে পর্ষটক থেকে স্থানীয় বাসিন্দাদের ভীড় উপচে পড়ে। প্রসঙ্গত দিঘা মোহনায় শুরু হয়েছে কয়েক দিন আগে গঙ্গামেলা। সেই সঙ্গে প্রত্যেক বছরের মতো এ বছর শুরু হয়েছে ফিশ ফেস্টিভাল । এই ফেস্টিভালে ১৮০ রকম প্রজাতির মাছ রয়েছে । পর্যটক থেকে স্থানীয় বাসিন্দারা বিভিন্ন ধরনের মাছ কিনতে পারবেন । এই ফেষ্টিভেলে এসেই অনেক রকমের মাছের সুস্বাদু বিভিন্ন রকমের আইটেম খেতেও পারবেন। প্রথম দিনেই অনেক পর্ষটক থেকে স্থানীয় বাসিন্দারা ফেষ্টিভেলে এসে ডাইনিং টেবিলে বসে বিভিন্ন ধরনের মাছের উপর সুস্বাদু খাওয়ার পাওয়া যাবে । আর মাছের বিভিন্ন রকমের সুস্বাদু খাওয়ার জন্য উছলেপড়া ভীড় লক্ষ করা যায়। ফেস্টিভাল থেকে অনেক পর্ষটকরা বিভিন্ন ধরনের মাছ নিয়ে বাড়িও ফিরছেন আবার কেউ কেউ নিজেদের খাওযারের জন্য নিজেদের হোটেলে নিয়ে এসে রান্না করে খাচ্ছেন । এমনকি স্থানীয় বাসিন্দারাও মাছ কেনার জন্য হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। দীঘা শঙ্করপুর ফিস ট্রেড্রাস এসোসিয়েশনের সভাপতি প্রনব কর বলেন, এই সি ফুড ফেস্টিভ্যাল করার আমাদের দুটি লক্ষণ , এক মাছের সঙ্গে মানুষের পরিচিতি বাড়ানো দুই মাছের মার্কেটিং তৈরীকরা । অর্থাত্, যে ধরনের মাছ আমাদের সমুদ্রে পড়ে, কিন্তু সব ধরনের মাছ আমরা পশ্চিম বঙ্গে খাই না , অধিক অংশের মাছই আমরা খাই না । আর যেসব ধরনের মাছ এখানে কম দামে বিক্রি হয়, সেই সব মাছ দের নিয়ে আমরা মার্কেটিং করতে চাইছি , সি ফুড ফেস্টিভ্যালের মাধ্যমে । দীঘা শঙ্করপুর ফিস ট্রেড্রাস এসোসিয়েশনের সম্পাদক শ্যামসুন্দর দাস বলেন , সমুদ্রের মাছের স্বাদ ও গুণমান মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে এই উৎসব করি । আর এ বছর ইলিশের খুব সঙ্কট , তা সত্যেও সমুদ্রের যে অনান্য মাছ আছে , তুলনামূলক ভাবে ইলিশের চেয়ে ও খুব একটা কম না । সেগুলো কে মানুষের কাছে তুলে ধরতে, এই মেলার আয়োজন করা হয়েছে । কলকাতা থেকে আসা এক পর্যটক তাপসী পাল বলেন, দীঘাতে এর আগে অনেকবার এসেছি । কিন্তু সি ফুড ফেস্টিভ্যালে কোন দিন আসিনি । এই প্রথম বার এলাম , খুব ভালো লাগছে সমুদ্রের মাছ খেতে ।
বাইট 1a প্রনব কর , দীঘা শঙ্করপুর ফিস ট্রেড্রাস এসোসিয়েশনের সভাপতি ।
বাইট 1b শ্যামসুন্দর দাস, দীঘা
শঙ্করপুর ফিস ট্রেড্রাস এসোসিয়েশনের সম্পাদক ।
বাইট 1c তাপসী পাল, পর্যটক ।Body:১৮০ রকমের সামুদ্রিক মাছ নিয়ে শুরু হলো সি ফুড ফেস্টিভ্যাল ।
দিঘা মোহনার শুরু হল সি ফুড ফেস্টিভাল । বৃহস্পতিবার রাতে ওই ফেস্টিভালের ফিতে কেটে উদ্ধোধন করা হয়। উদ্বোধনে উপস্থিত ছিলেন, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী ও বর্তমান বিধায়ক শ্রী জোতির্ময় কর , বিধায়ক অখিল গিরি, ডি এস ডিএর আধিকারিক সুজন দত্ত ,রামনগর এক পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সম্পা দাস মহাপাত্র সহ সংস্থার কর্মকর্তা গন । এই সি ফুড ফেস্টিভ্যাল বৃহস্পতিবার থেকে আগামী মঙ্গলবার পর্যন্ত ছয় দিন ধরে চলবে । প্রথম দিনের ফেস্টিভালে পর্ষটক থেকে স্থানীয় বাসিন্দাদের ভীড় উপচে পড়ে। প্রসঙ্গত দিঘা মোহনায় শুরু হয়েছে কয়েক দিন আগে গঙ্গামেলা। সেই সঙ্গে প্রত্যেক বছরের মতো এ বছর শুরু হয়েছে ফিশ ফেস্টিভাল । এই ফেস্টিভালে ১৮০ রকম প্রজাতির মাছ রয়েছে । পর্যটক থেকে স্থানীয় বাসিন্দারা বিভিন্ন ধরনের মাছ কিনতে পারবেন । এই ফেষ্টিভেলে এসেই অনেক রকমের মাছের সুস্বাদু বিভিন্ন রকমের আইটেম খেতেও পারবেন। প্রথম দিনেই অনেক পর্ষটক থেকে স্থানীয় বাসিন্দারা ফেষ্টিভেলে এসে ডাইনিং টেবিলে বসে বিভিন্ন ধরনের মাছের উপর সুস্বাদু খাওয়ার পাওয়া যাবে । আর মাছের বিভিন্ন রকমের সুস্বাদু খাওয়ার জন্য উছলেপড়া ভীড় লক্ষ করা যায়। ফেস্টিভাল থেকে অনেক পর্ষটকরা বিভিন্ন ধরনের মাছ নিয়ে বাড়িও ফিরছেন আবার কেউ কেউ নিজেদের খাওযারের জন্য নিজেদের হোটেলে নিয়ে এসে রান্না করে খাচ্ছেন । এমনকি স্থানীয় বাসিন্দারাও মাছ কেনার জন্য হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। দীঘা শঙ্করপুর ফিস ট্রেড্রাস এসোসিয়েশনের সভাপতি প্রনব কর বলেন, এই সি ফুড ফেস্টিভ্যাল করার আমাদের দুটি লক্ষণ , এক মাছের সঙ্গে মানুষের পরিচিতি বাড়ানো দুই মাছের মার্কেটিং তৈরীকরা । অর্থাত্, যে ধরনের মাছ আমাদের সমুদ্রে পড়ে, কিন্তু সব ধরনের মাছ আমরা পশ্চিম বঙ্গে খাই না , অধিক অংশের মাছই আমরা খাই না । আর যেসব ধরনের মাছ এখানে কম দামে বিক্রি হয়, সেই সব মাছ দের নিয়ে আমরা মার্কেটিং করতে চাইছি , সি ফুড ফেস্টিভ্যালের মাধ্যমে । দীঘা শঙ্করপুর ফিস ট্রেড্রাস এসোসিয়েশনের সম্পাদক শ্যামসুন্দর দাস বলেন , সমুদ্রের মাছের স্বাদ ও গুণমান মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে এই উৎসব করি । আর এ বছর ইলিশের খুব সঙ্কট , তা সত্যেও সমুদ্রের যে অনান্য মাছ আছে , তুলনামূলক ভাবে ইলিশের চেয়ে ও খুব একটা কম না । সেগুলো কে মানুষের কাছে তুলে ধরতে, এই মেলার আয়োজন করা হয়েছে । কলকাতা থেকে আসা এক পর্যটক তাপসী পাল বলেন, দীঘাতে এর আগে অনেকবার এসেছি । কিন্তু সি ফুড ফেস্টিভ্যালে কোন দিন আসিনি । এই প্রথম বার এলাম , খুব ভালো লাগছে সমুদ্রের মাছ খেতে ।
বাইট 1a প্রনব কর , দীঘা শঙ্করপুর ফিস ট্রেড্রাস এসোসিয়েশনের সভাপতি ।
বাইট 1b শ্যামসুন্দর দাস, দীঘা
শঙ্করপুর ফিস ট্রেড্রাস এসোসিয়েশনের সম্পাদক ।
বাইট 1c তাপসী পাল, পর্যটক ।Conclusion:১৮০ রকমের সামুদ্রিক মাছ নিয়ে শুরু হলো সি ফুড ফেস্টিভ্যাল ।
দিঘা মোহনার শুরু হল সি ফুড ফেস্টিভাল । বৃহস্পতিবার রাতে ওই ফেস্টিভালের ফিতে কেটে উদ্ধোধন করা হয়। উদ্বোধনে উপস্থিত ছিলেন, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী ও বর্তমান বিধায়ক শ্রী জোতির্ময় কর , বিধায়ক অখিল গিরি, ডি এস ডিএর আধিকারিক সুজন দত্ত ,রামনগর এক পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সম্পা দাস মহাপাত্র সহ সংস্থার কর্মকর্তা গন । এই সি ফুড ফেস্টিভ্যাল বৃহস্পতিবার থেকে আগামী মঙ্গলবার পর্যন্ত ছয় দিন ধরে চলবে । প্রথম দিনের ফেস্টিভালে পর্ষটক থেকে স্থানীয় বাসিন্দাদের ভীড় উপচে পড়ে। প্রসঙ্গত দিঘা মোহনায় শুরু হয়েছে কয়েক দিন আগে গঙ্গামেলা। সেই সঙ্গে প্রত্যেক বছরের মতো এ বছর শুরু হয়েছে ফিশ ফেস্টিভাল । এই ফেস্টিভালে ১৮০ রকম প্রজাতির মাছ রয়েছে । পর্যটক থেকে স্থানীয় বাসিন্দারা বিভিন্ন ধরনের মাছ কিনতে পারবেন । এই ফেষ্টিভেলে এসেই অনেক রকমের মাছের সুস্বাদু বিভিন্ন রকমের আইটেম খেতেও পারবেন। প্রথম দিনেই অনেক পর্ষটক থেকে স্থানীয় বাসিন্দারা ফেষ্টিভেলে এসে ডাইনিং টেবিলে বসে বিভিন্ন ধরনের মাছের উপর সুস্বাদু খাওয়ার পাওয়া যাবে । আর মাছের বিভিন্ন রকমের সুস্বাদু খাওয়ার জন্য উছলেপড়া ভীড় লক্ষ করা যায়। ফেস্টিভাল থেকে অনেক পর্ষটকরা বিভিন্ন ধরনের মাছ নিয়ে বাড়িও ফিরছেন আবার কেউ কেউ নিজেদের খাওযারের জন্য নিজেদের হোটেলে নিয়ে এসে রান্না করে খাচ্ছেন । এমনকি স্থানীয় বাসিন্দারাও মাছ কেনার জন্য হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। দীঘা শঙ্করপুর ফিস ট্রেড্রাস এসোসিয়েশনের সভাপতি প্রনব কর বলেন, এই সি ফুড ফেস্টিভ্যাল করার আমাদের দুটি লক্ষণ , এক মাছের সঙ্গে মানুষের পরিচিতি বাড়ানো দুই মাছের মার্কেটিং তৈরীকরা । অর্থাত্, যে ধরনের মাছ আমাদের সমুদ্রে পড়ে, কিন্তু সব ধরনের মাছ আমরা পশ্চিম বঙ্গে খাই না , অধিক অংশের মাছই আমরা খাই না । আর যেসব ধরনের মাছ এখানে কম দামে বিক্রি হয়, সেই সব মাছ দের নিয়ে আমরা মার্কেটিং করতে চাইছি , সি ফুড ফেস্টিভ্যালের মাধ্যমে । দীঘা শঙ্করপুর ফিস ট্রেড্রাস এসোসিয়েশনের সম্পাদক শ্যামসুন্দর দাস বলেন , সমুদ্রের মাছের স্বাদ ও গুণমান মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে এই উৎসব করি । আর এ বছর ইলিশের খুব সঙ্কট , তা সত্যেও সমুদ্রের যে অনান্য মাছ আছে , তুলনামূলক ভাবে ইলিশের চেয়ে ও খুব একটা কম না । সেগুলো কে মানুষের কাছে তুলে ধরতে, এই মেলার আয়োজন করা হয়েছে । কলকাতা থেকে আসা এক পর্যটক তাপসী পাল বলেন, দীঘাতে এর আগে অনেকবার এসেছি । কিন্তু সি ফুড ফেস্টিভ্যালে কোন দিন আসিনি । এই প্রথম বার এলাম , খুব ভালো লাগছে সমুদ্রের মাছ খেতে ।
বাইট 1a প্রনব কর , দীঘা শঙ্করপুর ফিস ট্রেড্রাস এসোসিয়েশনের সভাপতি ।
বাইট 1b শ্যামসুন্দর দাস, দীঘা
শঙ্করপুর ফিস ট্রেড্রাস এসোসিয়েশনের সম্পাদক ।
বাইট 1c তাপসী পাল, পর্যটক ।
Last Updated : Jan 17, 2020, 7:41 PM IST