ETV Bharat / state

তমলুকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার খুনে গ্রেপ্তার মহিলাসহ 2 - তমলুকে খুন সিভিল ইঞ্জিনিয়ার

ত্রিকোণ প্রেমের জেরেই খুন বলে দাবি পুলিশের । CCTV ফুটেজের সাহায্যে পুলিশ অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করেছে । আজ তাদের হলদিয়া মহকুমা আদালতে তোলা হলে 14 দিনের জেল হেপাজত হয় ।

arrested two
অভিযুক্ত দুই
author img

By

Published : Jan 27, 2020, 12:00 AM IST

Updated : Jan 27, 2020, 10:51 AM IST

মহিষাদল , 26 জানুয়ারি : তমলুকের সিভিল ইঞ্জিনিয়ার খুনের কিনারা করল মহিষাদল থানার পুলিশ । পুলিশের দাবি , ত্রিকোণ প্রেমের জেরে খুন হয়েছেন তিনি । ঘটনায় এক মহিলাসহ গ্রেপ্তার দুই ।

মৃতের নাম মৃগাঙ্কশেখর মণ্ডল (৫১) । বাড়ি তমলুকের‌ ডুমরা গ্রামে । জানা গেছে , 11 জানুয়ারি বাড়ি থেকে তিনি ঘাটালের উদ্দেশে বেরিয়েছিলেন । তারপর আর তাঁর বাড়ি ফেরা হয়নি । দু'দিন পর 13 জানুয়ারি রূপনারায়নের তিরে গেঁওখালিতে তাঁর হাত-পা বাঁধা দগ্ধ মৃতদেহ উদ্ধার করা হয় । এরই মাঝে পরিবারের তরফে পুলিশে নিঁখোজের অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল । অবশেষে 18 জানুয়ারি পরিবার তাঁর মৃতদেহ শনাক্ত করে । এরপরই পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করে ।

তদন্তের ফলে এক মহিলাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ । ধৃত মহিলার নাম মল্লিকা দাস । ওই মহিলার সঙ্গে মৃগাঙ্কের প্রেমের সম্পর্ক ছিল । পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, স্বামীর মৃত্যুর পর মল্লিকা কোলাঘাটের মেচেদায় দীর্ঘদিন ধরেই বসবাস করত । পেশায় সে পাঁশকুড়ার এক বেসরকারি স্কুলের শিক্ষিকা । বাসে যাতায়াতের সময় আলাপ হয় মৃগাঙ্কের সাথে । আর তারপর থেকেই দু'জনের মধ্যে সম্পর্ক গড়ে ওঠে । বিয়ে করারও সিদ্ধান্ত নেন তাঁরা । তাই স্ত্রীকে ডিভোর্স দেওয়ার জন্য মামলা করেন মৃগাঙ্ক । কিন্তু মাস ছয়েক আগেই মৃগাঙ্কবাবু জানতে পারেন মল্লিকার সঙ্গে ব্রজগোপাল নামে আরও এক ব্যক্তির সম্পর্ক রয়েছে । তখনই মল্লিকাকে বিয়ে করতে অস্বীকার করেন তিনি । বিয়েতে রাজি না হলেও মৃগাঙ্কের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলেছিল মল্লিকা । আগের থেকেই মৃগাঙ্কের সম্পত্তির উপর নজর ছিল তার । তারই বুদ্ধিতে ব্রজগোপাল নামে ওই যুবক গত 11 ই জানুয়ারি হলদিয়ার ভবানীপুরের একটি বাড়ি তৈরির প্ল্যান দেওয়ার জন্য মৃগাঙ্কবাবুকে গাড়িতে করে নিয়ে যায় । সেখানে দু'জন মদ্যপান করে । সেই সময় মদের সাথে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে দেয় ব্রজগোপাল । তাতেই বেহুঁশ হয়ে যান মৃগাঙ্কবাবু । পরে গাড়িতে করে বেহুঁশ মৃগাঙ্ককে নিয়ে হলদিয়ার বি.সি রায় হাসপাতালের কাছে নিজের বাড়িতে যায় ব্রজগোপাল । তখন সেখানে অপেক্ষা করছিল মল্লিকা । পরে সেখানেই দু'জনে মিলে মৃগাঙ্কবাবুর হাত-পা বেঁধে গাড়ির ডিকিতে ভরে দেয় । পরের দিন অর্থাৎ 12 তারিখ হলদিয়ার ব্রজলালচকের একটি পেট্রল পাম্প থেকে বেশ কয়েক লিটার ডিজ়েল কেনে ব্রজগোপাল । এরপর প্রমাণ লোপাটের উদ্দেশ্যে রূপনারায়ণের তিরে গেঁওখালির ফাঁকা জায়গায় তাঁর দেহ পুড়িয়ে দেওয়া হয় । পরিকল্পনামাফিক সমস্ত কাজ সেরে রাতেই মল্লিকা মেচেদার বাড়িতে ফিরে আসেন । কিন্তু কেন এই খুন? শুধু ত্রিকোণ প্রেম নয় । মল্লিকা মৃগাঙ্কের সাথে বিয়ে করে তাঁর সমস্ত সম্পত্তির মালিক হতে চেয়েছিল । কিন্তু শেষ মুহূর্তে অপর প্রেমের সম্পর্ক জেনে যাওয়ায় তার সেই স্বপ্ন পূরণ হয়নি । তাই নতুন প্রেমিককে সাথে নিয়েই মৃগাঙ্ককে খুনের পরিকল্পনা করে সে । জেরায় পুরোটাই স্বীকার করে নিয়েছে মল্লিকা ও তার প্রেমিক ।

এ প্রসঙ্গে মহিষাদল থানার OC পার্থ বিশ্বাস বলেন , "শনিবার হলদিয়া টাউনশিপের জীবনানন্দ দাস নগর থেকে ব্রজগোপাল ও পাঁশকুড়া থেকে মল্লিকাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে । রাতে মৃগাঙ্কের দেহ নিয়ে গিয়ে পুড়িয়ে দেওয়ার জন্য যে গাড়িটি ব্যবহার করা হয়েছিল সেই গাড়ির ছবি ধরা পড়ে গেঁওখালি একটি দোকানের CCTVতে । গাড়ির নম্বর ধরে তদন্ত প্রক্রিয়া শুরু করলে অভিযুক্ত দু'জনের নাম উঠে আসে । এরপরই তাদের তল্লাশি চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয় । গতকাল তাদের হলদিয়া মহকুমা আদালতে তোলা হয় ৷ ঘটনায় আরও কেউ জড়িয়ে আছে কি না সে বিষয়ে নিশ্চিত হতে দু'জনকেই পুলিশি হেপাজতে নেওয়ার আবেদন মঞ্জুর করে আদালত । 12 দিনের পুলিশি হেপাজত দেওয়া হয়েছে তাদের ৷"

মহিষাদল , 26 জানুয়ারি : তমলুকের সিভিল ইঞ্জিনিয়ার খুনের কিনারা করল মহিষাদল থানার পুলিশ । পুলিশের দাবি , ত্রিকোণ প্রেমের জেরে খুন হয়েছেন তিনি । ঘটনায় এক মহিলাসহ গ্রেপ্তার দুই ।

মৃতের নাম মৃগাঙ্কশেখর মণ্ডল (৫১) । বাড়ি তমলুকের‌ ডুমরা গ্রামে । জানা গেছে , 11 জানুয়ারি বাড়ি থেকে তিনি ঘাটালের উদ্দেশে বেরিয়েছিলেন । তারপর আর তাঁর বাড়ি ফেরা হয়নি । দু'দিন পর 13 জানুয়ারি রূপনারায়নের তিরে গেঁওখালিতে তাঁর হাত-পা বাঁধা দগ্ধ মৃতদেহ উদ্ধার করা হয় । এরই মাঝে পরিবারের তরফে পুলিশে নিঁখোজের অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল । অবশেষে 18 জানুয়ারি পরিবার তাঁর মৃতদেহ শনাক্ত করে । এরপরই পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করে ।

তদন্তের ফলে এক মহিলাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ । ধৃত মহিলার নাম মল্লিকা দাস । ওই মহিলার সঙ্গে মৃগাঙ্কের প্রেমের সম্পর্ক ছিল । পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, স্বামীর মৃত্যুর পর মল্লিকা কোলাঘাটের মেচেদায় দীর্ঘদিন ধরেই বসবাস করত । পেশায় সে পাঁশকুড়ার এক বেসরকারি স্কুলের শিক্ষিকা । বাসে যাতায়াতের সময় আলাপ হয় মৃগাঙ্কের সাথে । আর তারপর থেকেই দু'জনের মধ্যে সম্পর্ক গড়ে ওঠে । বিয়ে করারও সিদ্ধান্ত নেন তাঁরা । তাই স্ত্রীকে ডিভোর্স দেওয়ার জন্য মামলা করেন মৃগাঙ্ক । কিন্তু মাস ছয়েক আগেই মৃগাঙ্কবাবু জানতে পারেন মল্লিকার সঙ্গে ব্রজগোপাল নামে আরও এক ব্যক্তির সম্পর্ক রয়েছে । তখনই মল্লিকাকে বিয়ে করতে অস্বীকার করেন তিনি । বিয়েতে রাজি না হলেও মৃগাঙ্কের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলেছিল মল্লিকা । আগের থেকেই মৃগাঙ্কের সম্পত্তির উপর নজর ছিল তার । তারই বুদ্ধিতে ব্রজগোপাল নামে ওই যুবক গত 11 ই জানুয়ারি হলদিয়ার ভবানীপুরের একটি বাড়ি তৈরির প্ল্যান দেওয়ার জন্য মৃগাঙ্কবাবুকে গাড়িতে করে নিয়ে যায় । সেখানে দু'জন মদ্যপান করে । সেই সময় মদের সাথে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে দেয় ব্রজগোপাল । তাতেই বেহুঁশ হয়ে যান মৃগাঙ্কবাবু । পরে গাড়িতে করে বেহুঁশ মৃগাঙ্ককে নিয়ে হলদিয়ার বি.সি রায় হাসপাতালের কাছে নিজের বাড়িতে যায় ব্রজগোপাল । তখন সেখানে অপেক্ষা করছিল মল্লিকা । পরে সেখানেই দু'জনে মিলে মৃগাঙ্কবাবুর হাত-পা বেঁধে গাড়ির ডিকিতে ভরে দেয় । পরের দিন অর্থাৎ 12 তারিখ হলদিয়ার ব্রজলালচকের একটি পেট্রল পাম্প থেকে বেশ কয়েক লিটার ডিজ়েল কেনে ব্রজগোপাল । এরপর প্রমাণ লোপাটের উদ্দেশ্যে রূপনারায়ণের তিরে গেঁওখালির ফাঁকা জায়গায় তাঁর দেহ পুড়িয়ে দেওয়া হয় । পরিকল্পনামাফিক সমস্ত কাজ সেরে রাতেই মল্লিকা মেচেদার বাড়িতে ফিরে আসেন । কিন্তু কেন এই খুন? শুধু ত্রিকোণ প্রেম নয় । মল্লিকা মৃগাঙ্কের সাথে বিয়ে করে তাঁর সমস্ত সম্পত্তির মালিক হতে চেয়েছিল । কিন্তু শেষ মুহূর্তে অপর প্রেমের সম্পর্ক জেনে যাওয়ায় তার সেই স্বপ্ন পূরণ হয়নি । তাই নতুন প্রেমিককে সাথে নিয়েই মৃগাঙ্ককে খুনের পরিকল্পনা করে সে । জেরায় পুরোটাই স্বীকার করে নিয়েছে মল্লিকা ও তার প্রেমিক ।

এ প্রসঙ্গে মহিষাদল থানার OC পার্থ বিশ্বাস বলেন , "শনিবার হলদিয়া টাউনশিপের জীবনানন্দ দাস নগর থেকে ব্রজগোপাল ও পাঁশকুড়া থেকে মল্লিকাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে । রাতে মৃগাঙ্কের দেহ নিয়ে গিয়ে পুড়িয়ে দেওয়ার জন্য যে গাড়িটি ব্যবহার করা হয়েছিল সেই গাড়ির ছবি ধরা পড়ে গেঁওখালি একটি দোকানের CCTVতে । গাড়ির নম্বর ধরে তদন্ত প্রক্রিয়া শুরু করলে অভিযুক্ত দু'জনের নাম উঠে আসে । এরপরই তাদের তল্লাশি চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয় । গতকাল তাদের হলদিয়া মহকুমা আদালতে তোলা হয় ৷ ঘটনায় আরও কেউ জড়িয়ে আছে কি না সে বিষয়ে নিশ্চিত হতে দু'জনকেই পুলিশি হেপাজতে নেওয়ার আবেদন মঞ্জুর করে আদালত । 12 দিনের পুলিশি হেপাজত দেওয়া হয়েছে তাদের ৷"

Intro:মহিষাদল,২৫ জানুয়ারি: অবশেষে তমলুকের সিভিল ইঞ্জিনিয়ার খুনের কিনারা করল মহিষাদল থানার পুলিশ। পুলিশের দাবি ত্রিকোণ প্রেমের জেরে খুন হয়েছেন তমলুকের‌ ডুমরা গ্রামের বাসিন্দা মৃগাঙ্কশেখর মন্ডল (৫১)। পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে ইতিমধ্যেই পুলিশ পরকীয়া প্রেমিকা মল্লিকা দাস ও ব্রজগোপাল সেণী কে গ্রেপ্তার করেছে। আগামীকাল তাদের হলদিয়া মহকুমা আদালতে তোলা হবে।Body:পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, স্বামীর মৃত্যুর পর মল্লিকা কোলাঘাটের মেচেদায় দীর্ঘদিন ধরেই বসবাস করেন। পেশায় পাঁশকুড়ার এক বেসরকারি স্কুলের শিক্ষিকা মল্লিকা বাসে যাতায়াতের সময় আলাপ হয় মৃগাঙ্কের সাথে। আর তারপর থেকেই গড়ে ওঠে দুজনের মধ্যে প্রনয়ের সম্পর্ক। দুজনের সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন তাঁরা। তাই আগের স্ত্রীকে ডিভোর্স দেওয়ার জন্য মামলা করেন মৃগাঙ্ক। মাস ছয়েক আগেই মৃগাঙ্ক বাবু জানতে পারেন মল্লিকর আরো এক যুবকের সাথে প্রনয়ের সম্পর্ক রয়েছে। তখনই মল্লিকাকে বিয়ে করতে অস্বীকার করেন মৃগাঙ্ক। যদিও মৃগাঙ্ক চিনতেন না কে সেই প্রেমিক? বিয়েতে রাজি না হলেও মল্লিকা মৃগাঙ্কের সাথে যোগাযোগ রেখে চলছিলেন। মল্লিকার বুদ্ধিতেই অপর প্রেমিক ব্রজগোপাল গত 11 ই জানুয়ারি হলদিয়ার ভবানীপুরের একটি বাড়ি তৈরির প্ল্যান দেওয়ার জন্য মৃগাঙ্ক বাবুকে গাড়িতে করে নিয়ে যান। সেখানেই যাওয়ার পথে একটি ভাবাতে দুজনে বসে মদ্যপান করেন। মদের সাথে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে দেয় ব্রজগোপাল । তাতেই বেহুঁশ হয়ে যান মৃগাঙ্ক বাবু। পরে চার চাকার গাড়িতে করে বেহুশ মৃগাঙ্ককে নিয়ে হলদিয়ার বিসি রায় হাসপাতালের কাছের ভাড়া বাড়িতে যান ব্রজগোপাল। তখন সেখানে অপেক্ষা করছিল মল্লিকা। পরে সেখানেই দুজনে মিলে মৃগাঙ্ক বাবুর হাত-পা বেঁধে গাড়ির ডিকিতে ভরে দেন। পরের দিন অর্থাৎ 12 তারিখ হলদিয়ার ব্রজলালচকের একটি পেট্রোল পাম্প থেকে বেশ কয়েক লিটার ডিজেল কেনে ব্রজগোপাল। রাতে গাড়ি নিয়ে রূপনারানের তিরে গেঁওখালি ফাঁকা জায়গায় প্রমাণ লোপাটের উদ্দেশ্যে ডিজেল দিয়ে পুড়িয়ে দেয় দেহ। পরিকল্পনামাফিক সমস্ত কাজ সেরে রাতেই মল্লিকা ফিরে আসেন মেচেদার বাড়িতে আর ব্রজগোপাল ও ফিরে যায় তাঁর বিসি রায় হাসপাতালের কাছে থাকা ভাড়া বাড়িতে। কিন্তু কেন এই খুন? শুধু ত্রিকোণ প্রেম নয়। মল্লিকা চেয়েছিল মৃগাঙ্কের সাথে বিয়ে করে তাঁর সমস্ত সম্পত্তির মালিক হতে। কিন্তু শেষ মুহূর্তে আপর প্রেমের সম্পর্ক জেনে যাওয়ায় সে স্বপ্ন মল্লিকার পূরণ হয়নি। তাই নতুন প্রেমিককে সাথে নিয়েই মৃগাঙ্ক কে খুনের পরিকল্পনা করে সে। পুলিশি জেরায় সমস্ত কিছু স্বীকার করে নিয়েছে দুজনেই।
Conclusion:মহিষাদল থানার ওসি পার্থ বিশ্বাস জানিয়েছেন, শনিবার হলদিয়া টাউনশিপের জীবনানন্দদাস নগর থেকে ব্রজগোপাল ও পাঁশকুড়া থেকে মল্লিকাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রাতে মৃগাঙ্কের দেহ নিয়ে গিয়ে পুড়িয়ে দেওয়ার জন্য যে গাড়িটি ব্যবহার করা হয়েছিল সেই গাড়ির ছবি ধরা পড়ে গেঁওখালি একটি দোকানের cctv তে। গাড়ির নম্বর ধরে তদন্ত প্রক্রিয়া শুরু করলে অভিযুক্ত দুজনের নাম উঠে আসে। এরপরই তাদের তল্লাশি চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়। আগামীকাল তাদের হলদিয়া মহকুমা আদালতে তোলা হবে। ঘটনায় আরও কেউ জড়িয়ে আছে কিনা সে বিষয়ে নিশ্চিত হতে তদন্তের স্বার্থে দু'জনকেই পুলিশি হেফাজতে নেওয়ার আবেদন জানানো হবে আদালতের কাছে।
Last Updated : Jan 27, 2020, 10:51 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.