ETV Bharat / state

মানসিক প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, ২ বছর পর ধৃত ধর্ষক - রেপ

মানসিক ভারসাম্যহীন কিশোরীকে ধর্ষণের দু'বছর পর গ্রেপ্তার অভিযুক্ত । পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুকের ঘটনা । ধৃতের নাম শেখ মতিন । তমলুক আদালতে পেশ করা হলে বিচারক তাকে 14 দিনের জেল হেপাজতের নির্দেশ দেন । তার বিরুদ্ধে POCSO আইনে মামলা রুজু হয়েছে ।

ছবিটি প্রকীকী
author img

By

Published : Aug 10, 2019, 11:59 AM IST

তমলুক, 10 অগাস্ট : মানসিক ভারসাম্যহীন কিশোরীকে ধর্ষণের দু'বছর পর গ্রেপ্তার অভিযুক্ত । পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুকের ঘটনা । ধৃতের নাম শেখ মতিন । তমলুক আদালতে পেশ করা হলে বিচারক তাকে 14 দিনের জেল হেপাজতের নির্দেশ দেন । তার বিরুদ্ধে POCSO আইনে মামলা রুজু হয়েছে ।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ঘটনাটি বছর দুয়েক আগের । মানসিক ভারসাম্যহীন ওই কিশোরী একটি হোমে থাকেন । সে এখন এক কন্যা সন্তানের মাও । মামাবাড়িতে থাকত ওই কিশোরী । মানসিক ভারসাম্যহীন হওয়ায় বাড়ি থেকে পালিয়ে পালিয়ে বেড়াত । যার সুযোগ নিয়েছিল অভিযুক্ত মতিন । কিশোরীকে চকোলেটের লোভ দেখিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করেছিল সে । ধর্ষণের জেরে সন্তানসম্ভবা হয়ে পড়ে কিশোরী । স্থানীয়দের নজরে পড়ে তার শারীরিক পরিবর্তন । প্রশাসনের নজরে বিষয়টি আনেন তাঁরা । এরপর জেলা শিশু সুরক্ষা দপ্তর ও পুলিশের উদ্যোগে হোমে পাঠানো হয়েছিল নির্যাতিতাকে । পাশাপাশি অভিযোগ জমা পড়েছিল মতিনের বিরুদ্ধে । অভিযোগ জমা পড়তেই পালিয়ে যায় মতিন । এরই মধ্যে এক কন্যা সন্তানের জন্ম দেয় কিশোরী এরপর নাবালিকার বয়ানের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করে পুলিশ । অবশেষে দুই বছর পর সূত্রের খবর পেয়ে মতিনকে গ্রেপ্তার করে তমলুক থানার পুলিশ ।

হোমের সুপার স্বাগতা চক্রবর্তী বলেন, "হোমে আসার পর বিভিন্নভাবে কিশোরীর কাউন্সেলিং করে আমরা অভিযুক্তের নাম জানতে পারি । তারপরই হোমের পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগ জানানো হয়েছিল ।"

তমলুক, 10 অগাস্ট : মানসিক ভারসাম্যহীন কিশোরীকে ধর্ষণের দু'বছর পর গ্রেপ্তার অভিযুক্ত । পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুকের ঘটনা । ধৃতের নাম শেখ মতিন । তমলুক আদালতে পেশ করা হলে বিচারক তাকে 14 দিনের জেল হেপাজতের নির্দেশ দেন । তার বিরুদ্ধে POCSO আইনে মামলা রুজু হয়েছে ।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ঘটনাটি বছর দুয়েক আগের । মানসিক ভারসাম্যহীন ওই কিশোরী একটি হোমে থাকেন । সে এখন এক কন্যা সন্তানের মাও । মামাবাড়িতে থাকত ওই কিশোরী । মানসিক ভারসাম্যহীন হওয়ায় বাড়ি থেকে পালিয়ে পালিয়ে বেড়াত । যার সুযোগ নিয়েছিল অভিযুক্ত মতিন । কিশোরীকে চকোলেটের লোভ দেখিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করেছিল সে । ধর্ষণের জেরে সন্তানসম্ভবা হয়ে পড়ে কিশোরী । স্থানীয়দের নজরে পড়ে তার শারীরিক পরিবর্তন । প্রশাসনের নজরে বিষয়টি আনেন তাঁরা । এরপর জেলা শিশু সুরক্ষা দপ্তর ও পুলিশের উদ্যোগে হোমে পাঠানো হয়েছিল নির্যাতিতাকে । পাশাপাশি অভিযোগ জমা পড়েছিল মতিনের বিরুদ্ধে । অভিযোগ জমা পড়তেই পালিয়ে যায় মতিন । এরই মধ্যে এক কন্যা সন্তানের জন্ম দেয় কিশোরী এরপর নাবালিকার বয়ানের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করে পুলিশ । অবশেষে দুই বছর পর সূত্রের খবর পেয়ে মতিনকে গ্রেপ্তার করে তমলুক থানার পুলিশ ।

হোমের সুপার স্বাগতা চক্রবর্তী বলেন, "হোমে আসার পর বিভিন্নভাবে কিশোরীর কাউন্সেলিং করে আমরা অভিযুক্তের নাম জানতে পারি । তারপরই হোমের পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগ জানানো হয়েছিল ।"

Intro:তমলুক,৯ আগস্ট: বছর চৌদ্দর এক মানসিক ভারসাম্যহীন কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে এক টোটো চালককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।দীর্ঘদিন ধরে পলাতক স্থানীয় লালদিঘির বাসিন্দা শেখ মতিনকে বৃহস্পতিবার রাতে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় পুলিশ।শুক্রবার তাকে তমলুক আদালতে পেশ করা হলে বিচারক তার জামিন নাকচ করে ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন।
তার বিরুদ্ধে পকসো আইনে মামলা রুজু হয়েছে বলে জানিয়েছেন তমলুক থানার ওসি কৃষ্ণেন্দু প্রধান।Body:পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ঘটনা ২ বছর আগের।বর্তমানে ধর্ষিত ওই মানসিক প্রতিবন্ধী কিশোরী ভগবানপুরের পাউশি হোমে আশ্রিত।সে এখন এক কন্যা সন্তানের মাও। তমলুকের শালগেছিয়াতে মামাবাড়িতে থাকত ওই কিশোরী।ভবঘুরেপ্রকৃতির ছিল সে।বাড়ি থেকে পালিয়ে পালিয়ে বেড়াতো।যার সুযোগ নিয়েছিল অভিযুক্ত মতিন।কিশোরীকে চকোলেট দেওয়ার লোভ দেখিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করেছিল সে।ধর্ষণের জেরে গর্ভসঞ্চার হয় কিশোরীর।স্থানীয়দের নজরে পড়ে তার শারীরিক পরিবর্তন।প্ৰশাসনের নজরে বিষয়টি আনেন তাঁরা।এরপর জেলা শিশু সুরক্ষা দপ্তর ও পুলিশের উদ্যোগে পাউশি হোমে পাঠানো হয়েছিল নির্যাতিতাকে।পাশাপাশি অভিযোগ জমা পড়েছিল মতিনের বিরুদ্ধে।সেখানেই এক ফুটফুটে কন্যা সন্তানের জন্ম দেয় সে।এদিকে নাবালিকার বয়ানের ভিত্তিতে তদন্তও শুরু করেছিল পুলিশ। অবশেষে দীর্ঘ কয়েক মাস পর সূত্র মারফৎ খবর পেয়ে বহস্পতিবার রাতেই মতিনকে গ্রেফতার করে তমলুক থানার পুলিশ।Conclusion:পাউশি হোমের সুপার স্বাগতা চক্রবর্তী বলেন, "হোমে আসার পর বিভিন্নভাবে কাউন্সেলিং করে আমরা অভিযুক্তের নাম জানতে পারি।তারপরই হোমের পক্ষ থেকে অভিযোগ জানানো হয়েছিল পুলিশে।"
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.