ETV Bharat / state

কোরোনার আতঙ্ক উড়িয়ে চিনা কন্যার সঙ্গে গাঁটছড়া কাঁথির যুবকের - Kanthi

পিন্টু ছোটো মামার হাত ধরে সাত বছর আগে চিনে জামা-কাপড়ের ব্যাবসা করতে গিয়েছিলেন । সেখানেই ব্যবসার সুবাদে এঞ্জেলের সঙ্গে পরিচয় । তারপর সিদ্ধান্ত বিয়ের ৷

চিনা কন্যার সঙ্গে গাঁটছড়া কাঁথির যুবকের
চিনা কন্যার সঙ্গে গাঁটছড়া কাঁথির যুবকের
author img

By

Published : Feb 7, 2020, 3:02 PM IST

কাঁথি, 7 ফেব্রুয়ারি : কোরোনা ভাইরাসের আতঙ্ক চিন-ভারত-সহ গোটা দুনিয়ায় । সেই আতঙ্কের মধ্যেই গাঁথা হল ভালোবাসার মালা ৷ নায়ক পিন্টু জানা, নিবাস পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথির পশ্চিম পারুলিয়া গ্রাম ৷ আর পাত্রী এঞ্জেল ৷ বাড়ি চিনের গোয়াং প্রদেশে ৷

পিন্টু ছোটো মামার হাত ধরে সাত বছর আগে চিনে জামা-কাপড়ের ব্যাবসা করতে গিয়েছিলেন । সেখানেই ব্যবসার সুবাদে এঞ্জেলের সঙ্গে পরিচয় । আর সেই পরিচয় ধীরে গভীর হয়ে ওঠে । ভালোবাসার খবর জানার পর চার হাত এক করার সিদ্ধান্ত নেয় দুই পরিবার ৷ কোরোনা ভাইরাসের আতঙ্কে যখন গোটা দুনিয়ায় কম্পন ধরে গিয়েছে, তখনই এ মাসের চার তারিখ এক হল চার হাত ৷

এক মাস আগে বিয়ের দিন চূড়ান্ত হয়ছিল ৷ তখনই ঠিক হয়েছিল হিন্দু মতে হবে বিয়ে । চলছিল সবই ঠিক মতোই ৷ কিন্তু হঠাৎ 10-15 দিন আগে কোরোনা ভাইরাসের আতঙ্ক যেন সব তাল কেটে দেয় । বিয়ের কী হবে চিন্তায় পড়ে দুই পরিবার । পরে পিন্টু ও এঞ্জেলের পরিবার ঠিক করে, বিয়ে হবে নির্দিষ্ট দিনেই ।

চিনা কন্যাকে বিয়ে করায় খুশি পিন্টুর মা

শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত চিন্তা কাটেনি ৷ পঁচিশ বছরের এঞ্জেল ও বছর ঊনত্রিশের পিন্টু ভিসা নিয়ে ভারতে চলে এলেও চিনে আটকে পড়েন পিন্টুর জামাইবাবু ও এঞ্জেলের পুরো পরিবার । মঙ্গলবার বিয়ের কাজ ঠিকঠাকই মিটেছে ৷ এখন চিন্তা এঞ্জেলের পরিবার কবে ভারতে আসতে পারবে, তা নিয়ে ৷ আর চিনের মেয়েকে বিয়ে করলেও এতে খুবই খুশি পিন্টুর মা সবিতা জানা ৷

কাঁথি, 7 ফেব্রুয়ারি : কোরোনা ভাইরাসের আতঙ্ক চিন-ভারত-সহ গোটা দুনিয়ায় । সেই আতঙ্কের মধ্যেই গাঁথা হল ভালোবাসার মালা ৷ নায়ক পিন্টু জানা, নিবাস পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথির পশ্চিম পারুলিয়া গ্রাম ৷ আর পাত্রী এঞ্জেল ৷ বাড়ি চিনের গোয়াং প্রদেশে ৷

পিন্টু ছোটো মামার হাত ধরে সাত বছর আগে চিনে জামা-কাপড়ের ব্যাবসা করতে গিয়েছিলেন । সেখানেই ব্যবসার সুবাদে এঞ্জেলের সঙ্গে পরিচয় । আর সেই পরিচয় ধীরে গভীর হয়ে ওঠে । ভালোবাসার খবর জানার পর চার হাত এক করার সিদ্ধান্ত নেয় দুই পরিবার ৷ কোরোনা ভাইরাসের আতঙ্কে যখন গোটা দুনিয়ায় কম্পন ধরে গিয়েছে, তখনই এ মাসের চার তারিখ এক হল চার হাত ৷

এক মাস আগে বিয়ের দিন চূড়ান্ত হয়ছিল ৷ তখনই ঠিক হয়েছিল হিন্দু মতে হবে বিয়ে । চলছিল সবই ঠিক মতোই ৷ কিন্তু হঠাৎ 10-15 দিন আগে কোরোনা ভাইরাসের আতঙ্ক যেন সব তাল কেটে দেয় । বিয়ের কী হবে চিন্তায় পড়ে দুই পরিবার । পরে পিন্টু ও এঞ্জেলের পরিবার ঠিক করে, বিয়ে হবে নির্দিষ্ট দিনেই ।

চিনা কন্যাকে বিয়ে করায় খুশি পিন্টুর মা

শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত চিন্তা কাটেনি ৷ পঁচিশ বছরের এঞ্জেল ও বছর ঊনত্রিশের পিন্টু ভিসা নিয়ে ভারতে চলে এলেও চিনে আটকে পড়েন পিন্টুর জামাইবাবু ও এঞ্জেলের পুরো পরিবার । মঙ্গলবার বিয়ের কাজ ঠিকঠাকই মিটেছে ৷ এখন চিন্তা এঞ্জেলের পরিবার কবে ভারতে আসতে পারবে, তা নিয়ে ৷ আর চিনের মেয়েকে বিয়ে করলেও এতে খুবই খুশি পিন্টুর মা সবিতা জানা ৷

Intro:গোয়াং প্রদেশ থেকে এসে নতুন সংসারে পা দিয়ে ও করোণার আতঙ্ক কাটছে না এঞ্জেল এর ।


করোনা ভাইরাসের আতঙ্ক নিয়ে যখন চিন,ভারত সহ সারা পৃথিবী জুড়ে হতাশা । সেই হতাশার মধ্যে শোনা গেল ঠিক অন্য কথা , মানে ভালোবাসার কথা । আর এই ভালোবাসা কথা শুনতে পাওয়া গেল পিন্টু জানা ও এঞ্জেল গলায় ।
পিন্টু জানা পুর্ব মেদিনীপুর জেলার কাঁথির থানার পশ্চিম পারুলিয়া গ্রামের বাসিন্দা।আর এঞ্জেল চিনের গোয়াং প্রদেশের বাসিন্দা। পিন্টু জানা তার
ছোট মামার হাত ধরে চিনে সাত বছর আগে গার্মেনটসের ব্যাবসা করতে গিয়েছিল । সেখানেই ব্যবসায়ী সুবাদে এঞ্জেলের সাথে পরিচয় । আর সেই পরিচয় ধীরে ধীরে প্রণয়নের সম্পর্ক গড়েওঠে । সেই সম্পর্কের হাত ধরে মেয়ের পরিবার ও ছেলের পরিবার সিদ্ধান্ত নেয় চার হাত এক করে দেওয়ার। আর এই ফেব্রুয়ারী মাসের চার তারিখে
বিয়ের দিন স্থির করা হয় , একমাস আগে। এবং হিন্দু মতে হবে বিয়ে । চলছিলো সবই ঠিক মতো করেই , কিন্তু হঠাত্ ১০-১৫ দিন আগে করোনা ভাইরাস নামক এই ভাইরাস দেখা যায় চিনেতে । সেই ভাইরাসের আতঙ্কে সব তাল কেটে দেয় । তারপর বিয়ের কি হবে চিন্তায় পড়েন দুই পরিবার। পরে
পিন্টু ও এঞ্জেলের পরিবার ঠিক করেন , বিয়ে হবে নির্দিষ্ট দিনেই হবে । আর পিন্টু ও এঞ্জেল তারা তখন চিনতে ছিল । তারা কোন ভাবে এঞ্জেল (২৫) ও পিন্টু (২৯) ভিসা নিয়ে ভারতে চলে এলেও চিনে আটকে পড়ে পিন্টুর জামাই ও এঞ্জেলের পুরো পরিবার। আর সেই বিচ্ছেদের মধ্যেও মঙ্গলবার চার হাত এক হলো দুজনের। কিন্তু কবে ভারতে আসতে পারবে এঞ্জেলের পরিবার ও কবে তারা আশীর্বাদ করতে পারবেন নব দম্পতি কে সেই অপেক্ষায় প্রহর গুনছে পিন্টুর পরিবার। পিন্টুর মা সবিতা জানা বলেন, আমার ছেলে বিদেশে বিয়ে করেছে আমি খুব খুশি ।


বাইট 1a পিন্টু জানা, পাত্র ।
বাইট 1b সবিতা জানা, পাত্রের মা ।Body:গোয়াং প্রদেশ থেকে এসে নতুন সংসারে পা দিয়ে ও করোণার আতঙ্ক কাটছে না এঞ্জেল এর ।


করোনা ভাইরাসের আতঙ্ক নিয়ে যখন চিন,ভারত সহ সারা পৃথিবী জুড়ে হতাশা । সেই হতাশার মধ্যে শোনা গেল ঠিক অন্য কথা , মানে ভালোবাসার কথা । আর এই ভালোবাসা কথা শুনতে পাওয়া গেল পিন্টু জানা ও এঞ্জেল গলায় ।
পিন্টু জানা পুর্ব মেদিনীপুর জেলার কাঁথির থানার পশ্চিম পারুলিয়া গ্রামের বাসিন্দা।আর এঞ্জেল চিনের গোয়াং প্রদেশের বাসিন্দা। পিন্টু জানা তার
ছোট মামার হাত ধরে চিনে সাত বছর আগে গার্মেনটসের ব্যাবসা করতে গিয়েছিল । সেখানেই ব্যবসায়ী সুবাদে এঞ্জেলের সাথে পরিচয় । আর সেই পরিচয় ধীরে ধীরে প্রণয়নের সম্পর্ক গড়েওঠে । সেই সম্পর্কের হাত ধরে মেয়ের পরিবার ও ছেলের পরিবার সিদ্ধান্ত নেয় চার হাত এক করে দেওয়ার। আর এই ফেব্রুয়ারী মাসের চার তারিখে
বিয়ের দিন স্থির করা হয় , একমাস আগে। এবং হিন্দু মতে হবে বিয়ে । চলছিলো সবই ঠিক মতো করেই , কিন্তু হঠাত্ ১০-১৫ দিন আগে করোনা ভাইরাস নামক এই ভাইরাস দেখা যায় চিনেতে । সেই ভাইরাসের আতঙ্কে সব তাল কেটে দেয় । তারপর বিয়ের কি হবে চিন্তায় পড়েন দুই পরিবার। পরে
পিন্টু ও এঞ্জেলের পরিবার ঠিক করেন , বিয়ে হবে নির্দিষ্ট দিনেই হবে । আর পিন্টু ও এঞ্জেল তারা তখন চিনতে ছিল । তারা কোন ভাবে এঞ্জেল (২৫) ও পিন্টু (২৯) ভিসা নিয়ে ভারতে চলে এলেও চিনে আটকে পড়ে পিন্টুর জামাই ও এঞ্জেলের পুরো পরিবার। আর সেই বিচ্ছেদের মধ্যেও মঙ্গলবার চার হাত এক হলো দুজনের। কিন্তু কবে ভারতে আসতে পারবে এঞ্জেলের পরিবার ও কবে তারা আশীর্বাদ করতে পারবেন নব দম্পতি কে সেই অপেক্ষায় প্রহর গুনছে পিন্টুর পরিবার। পিন্টুর মা সবিতা জানা বলেন, আমার ছেলে বিদেশে বিয়ে করেছে আমি খুব খুশি ।


বাইট 1a পিন্টু জানা, পাত্র ।
বাইট 1b সবিতা জানা, পাত্রের মা ।Conclusion:গোয়াং প্রদেশ থেকে এসে নতুন সংসারে পা দিয়ে ও করোণার আতঙ্ক কাটছে না এঞ্জেল এর ।


করোনা ভাইরাসের আতঙ্ক নিয়ে যখন চিন,ভারত সহ সারা পৃথিবী জুড়ে হতাশা । সেই হতাশার মধ্যে শোনা গেল ঠিক অন্য কথা , মানে ভালোবাসার কথা । আর এই ভালোবাসা কথা শুনতে পাওয়া গেল পিন্টু জানা ও এঞ্জেল গলায় ।
পিন্টু জানা পুর্ব মেদিনীপুর জেলার কাঁথির থানার পশ্চিম পারুলিয়া গ্রামের বাসিন্দা।আর এঞ্জেল চিনের গোয়াং প্রদেশের বাসিন্দা। পিন্টু জানা তার
ছোট মামার হাত ধরে চিনে সাত বছর আগে গার্মেনটসের ব্যাবসা করতে গিয়েছিল । সেখানেই ব্যবসায়ী সুবাদে এঞ্জেলের সাথে পরিচয় । আর সেই পরিচয় ধীরে ধীরে প্রণয়নের সম্পর্ক গড়েওঠে । সেই সম্পর্কের হাত ধরে মেয়ের পরিবার ও ছেলের পরিবার সিদ্ধান্ত নেয় চার হাত এক করে দেওয়ার। আর এই ফেব্রুয়ারী মাসের চার তারিখে
বিয়ের দিন স্থির করা হয় , একমাস আগে। এবং হিন্দু মতে হবে বিয়ে । চলছিলো সবই ঠিক মতো করেই , কিন্তু হঠাত্ ১০-১৫ দিন আগে করোনা ভাইরাস নামক এই ভাইরাস দেখা যায় চিনেতে । সেই ভাইরাসের আতঙ্কে সব তাল কেটে দেয় । তারপর বিয়ের কি হবে চিন্তায় পড়েন দুই পরিবার। পরে
পিন্টু ও এঞ্জেলের পরিবার ঠিক করেন , বিয়ে হবে নির্দিষ্ট দিনেই হবে । আর পিন্টু ও এঞ্জেল তারা তখন চিনতে ছিল । তারা কোন ভাবে এঞ্জেল (২৫) ও পিন্টু (২৯) ভিসা নিয়ে ভারতে চলে এলেও চিনে আটকে পড়ে পিন্টুর জামাই ও এঞ্জেলের পুরো পরিবার। আর সেই বিচ্ছেদের মধ্যেও মঙ্গলবার চার হাত এক হলো দুজনের। কিন্তু কবে ভারতে আসতে পারবে এঞ্জেলের পরিবার ও কবে তারা আশীর্বাদ করতে পারবেন নব দম্পতি কে সেই অপেক্ষায় প্রহর গুনছে পিন্টুর পরিবার। পিন্টুর মা সবিতা জানা বলেন, আমার ছেলে বিদেশে বিয়ে করেছে আমি খুব খুশি ।


বাইট 1a পিন্টু জানা, পাত্র ।
বাইট 1b সবিতা জানা, পাত্রের মা ।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.