ETV Bharat / state

আগামীদিনে বাংলা পৃথিবীর মধ্যে সেরা হয়ে উঠবে : মুখ্যমন্ত্রী - Retail bussiness

রাজ্যের বৃহৎ শিল্পের পাশাপাশি মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্প বা MSME সেক্টরেও সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । শিল্পপতিদের সামনে রাজ্যে ছোটো ও মাঝারি শিল্পের সাফল্যের বিষয়টি নিয়েও আলোচনা করেন ।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
author img

By

Published : Dec 12, 2019, 11:41 PM IST

Updated : Dec 13, 2019, 1:12 AM IST

দিঘা, 12 ডিসেম্বর : দিঘায় বাণিজ্য সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে শিল্পপতিদের রাজ্যের বর্তমান শিল্প সম্ভাবনার পরিস্থিতি বোঝালেন মুখ্যমন্ত্রী । তিনি বোঝালেন রাজ্যে শিল্পপতিদের পাশেই রয়েছে সরকার । বললেন, "রাজ্যে কেউ সবসময়ের জন্য দরজা বন্ধ করে চলে যাও, চলে যাও বা ব্যবসা বন্ধ করে দাও বলুক এটা আমরা চাই না । আমরা চাই ব্যবসায়ীরা শান্তিতে এখানে ব্যবসা করুক ।"

শিল্পপতিদের আশ্বস্ত করে মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, "কিছু কিছু সময় শিল্পপতিরা আতঙ্কিত হয়ে ওঠেন । অনেক সমস্যার কারণে তাঁরা মানসিক চিন্তায় পড়ে যান । আমরা আপনাদের নিশ্চিত করে বলছি আপনারা আনন্দের সঙ্গে এখানে ব্যবসা করতে আসুন । শান্তিতে ব্যবসা করুন, ব্যবসা একটা পরিবারের মতো । কিছু কিছু সময় আমাদের পরিবারের সমস্যা হয় । সে সমস্যা হতেই পারে । সমস্যা হলে সরকার দায়িত্ব নেবে ।"

রাজ্যের বৃহৎ শিল্পের পাশাপাশি মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্প বা MSME সেক্টরেও সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । শিল্পপতিদের সামনে রাজ্যে ছোটো ও মাঝারি শিল্পের সাফল্যের বিষয়টি নিয়েও আলোচনা করেন । প্রথম দিনের মতো শিল্প সম্মেলনের শেষ দিনেও রাজ্যে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ, পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ, সুষ্ঠু যোগাযোগ ব্যবস্থা, আতিথেয়তার কথা তুলে ধরে শিল্পপতিদের কাছে । বলেন, "এখন রাজ্যে পর্যাপ্ত বিদ্যুতের কারণে পাওয়ার কাট হয় না । ধর্মঘটের কারণে শ্রমদিবস নষ্ট হয় না । শান্তিপূর্ণ শিল্পবন্ধু পরিবেশ রয়েছে । সেকারণে শিল্পপতিরা নিশ্চিন্তে এ রাজ্যে তাদের নতুন বিনিয়োগ করতে পারেন ।"

গত 7 থেকে 8 বছরে রাজ্যে MSME সেক্টরের সাফল্যের কথা তুলে ধরতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, "গত 7 থেকে 8 বছরে MSME সেক্টরে রাজ্যের 2 লাখ 16 হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ হয়েছে । প্রায় 40 লাখ MSME ইউনিট তৈরি হয়েছে এই ক'বছরে । শুধু তাই নয়, 3 থেকে 4 কোটি কর্মসংস্থান হয়েছে এই ক্ষেত্রে । MSME সেক্টরের পাশাপাশি রাজ্যে হ্যান্ডলুম সেক্টরে প্রচুর অগ্রগতি হয়েছে । লেদার শিল্পে 5 লাখ মানুষের কর্ম সংস্থান হয়েছে । ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে উৎসাহ দেওয়ার জন্যে অনেক ক্লাস্টার তৈরি করা হরেছে । গ্রামের তাঁতিদের উৎসাহ দেওয়ার জন্যে তন্তুজর মাধ্যমে উৎপাদিত জিনিস বিক্রির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে । এর ফলে আগামী দিনে এই ক্ষেত্রে নতুন ২৫ লাখ কর্মসংস্থান তৈরি হবে । রাজ্য সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, আগামী 3 বছর ত্রাণের জন্যে শাড়ি, বিছানার চাদর যা প্রয়োজন হবে তা তন্তুজর মাধ্যমে গ্রামের তন্তুবায়দের কাছ থেকে কেনা হবে । ফলে রাজ্যে 20 হাজার গ্রামীণ তাঁতি উপকৃত হবেন ।" এদিনও তিনি বিভিন্ন ক্ষেত্রে রাজ্যের সাফল্যের পরিসংখ্যান তুলে ধরে বলেন, রাজ্যে 5800 টি বাজার তৈরি করা হয়েছে । ক্ষুদ্র শিল্পকে সাহায্যের জন্যে । কারণ একমাত্র ক্ষুদ্র শিল্পেই প্রচুর কর্মসংস্থান সম্ভব । এই রাজ্যে ক্ষুদ্র শিল্পে বেশি গুরুত্ব দেওয়ার ফলে 40 শতংশ বেকারত্ব কমেছে গত 7 থেকে 8 বছরে ।"

মঞ্চ থেকে আজ মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যের বেশ কয়েকটি প্রকল্পের উদ্বোধন করেন । সবশেষে শিল্পপতিদের বিনিয়োগ করার জন্য আশ্বস্ত করে তিনি বলেন, "আগামীদিনে বাংলা দেশের মধ্যে নয় পৃথিবীর মধ্যে সেরা হয়ে উঠবে ।"

দিঘা, 12 ডিসেম্বর : দিঘায় বাণিজ্য সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে শিল্পপতিদের রাজ্যের বর্তমান শিল্প সম্ভাবনার পরিস্থিতি বোঝালেন মুখ্যমন্ত্রী । তিনি বোঝালেন রাজ্যে শিল্পপতিদের পাশেই রয়েছে সরকার । বললেন, "রাজ্যে কেউ সবসময়ের জন্য দরজা বন্ধ করে চলে যাও, চলে যাও বা ব্যবসা বন্ধ করে দাও বলুক এটা আমরা চাই না । আমরা চাই ব্যবসায়ীরা শান্তিতে এখানে ব্যবসা করুক ।"

শিল্পপতিদের আশ্বস্ত করে মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, "কিছু কিছু সময় শিল্পপতিরা আতঙ্কিত হয়ে ওঠেন । অনেক সমস্যার কারণে তাঁরা মানসিক চিন্তায় পড়ে যান । আমরা আপনাদের নিশ্চিত করে বলছি আপনারা আনন্দের সঙ্গে এখানে ব্যবসা করতে আসুন । শান্তিতে ব্যবসা করুন, ব্যবসা একটা পরিবারের মতো । কিছু কিছু সময় আমাদের পরিবারের সমস্যা হয় । সে সমস্যা হতেই পারে । সমস্যা হলে সরকার দায়িত্ব নেবে ।"

রাজ্যের বৃহৎ শিল্পের পাশাপাশি মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্প বা MSME সেক্টরেও সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । শিল্পপতিদের সামনে রাজ্যে ছোটো ও মাঝারি শিল্পের সাফল্যের বিষয়টি নিয়েও আলোচনা করেন । প্রথম দিনের মতো শিল্প সম্মেলনের শেষ দিনেও রাজ্যে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ, পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ, সুষ্ঠু যোগাযোগ ব্যবস্থা, আতিথেয়তার কথা তুলে ধরে শিল্পপতিদের কাছে । বলেন, "এখন রাজ্যে পর্যাপ্ত বিদ্যুতের কারণে পাওয়ার কাট হয় না । ধর্মঘটের কারণে শ্রমদিবস নষ্ট হয় না । শান্তিপূর্ণ শিল্পবন্ধু পরিবেশ রয়েছে । সেকারণে শিল্পপতিরা নিশ্চিন্তে এ রাজ্যে তাদের নতুন বিনিয়োগ করতে পারেন ।"

গত 7 থেকে 8 বছরে রাজ্যে MSME সেক্টরের সাফল্যের কথা তুলে ধরতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, "গত 7 থেকে 8 বছরে MSME সেক্টরে রাজ্যের 2 লাখ 16 হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ হয়েছে । প্রায় 40 লাখ MSME ইউনিট তৈরি হয়েছে এই ক'বছরে । শুধু তাই নয়, 3 থেকে 4 কোটি কর্মসংস্থান হয়েছে এই ক্ষেত্রে । MSME সেক্টরের পাশাপাশি রাজ্যে হ্যান্ডলুম সেক্টরে প্রচুর অগ্রগতি হয়েছে । লেদার শিল্পে 5 লাখ মানুষের কর্ম সংস্থান হয়েছে । ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে উৎসাহ দেওয়ার জন্যে অনেক ক্লাস্টার তৈরি করা হরেছে । গ্রামের তাঁতিদের উৎসাহ দেওয়ার জন্যে তন্তুজর মাধ্যমে উৎপাদিত জিনিস বিক্রির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে । এর ফলে আগামী দিনে এই ক্ষেত্রে নতুন ২৫ লাখ কর্মসংস্থান তৈরি হবে । রাজ্য সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, আগামী 3 বছর ত্রাণের জন্যে শাড়ি, বিছানার চাদর যা প্রয়োজন হবে তা তন্তুজর মাধ্যমে গ্রামের তন্তুবায়দের কাছ থেকে কেনা হবে । ফলে রাজ্যে 20 হাজার গ্রামীণ তাঁতি উপকৃত হবেন ।" এদিনও তিনি বিভিন্ন ক্ষেত্রে রাজ্যের সাফল্যের পরিসংখ্যান তুলে ধরে বলেন, রাজ্যে 5800 টি বাজার তৈরি করা হয়েছে । ক্ষুদ্র শিল্পকে সাহায্যের জন্যে । কারণ একমাত্র ক্ষুদ্র শিল্পেই প্রচুর কর্মসংস্থান সম্ভব । এই রাজ্যে ক্ষুদ্র শিল্পে বেশি গুরুত্ব দেওয়ার ফলে 40 শতংশ বেকারত্ব কমেছে গত 7 থেকে 8 বছরে ।"

মঞ্চ থেকে আজ মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যের বেশ কয়েকটি প্রকল্পের উদ্বোধন করেন । সবশেষে শিল্পপতিদের বিনিয়োগ করার জন্য আশ্বস্ত করে তিনি বলেন, "আগামীদিনে বাংলা দেশের মধ্যে নয় পৃথিবীর মধ্যে সেরা হয়ে উঠবে ।"

Intro:দিঘা,১২ ডিসেম্বর: "রাজ্যে কেউ সবসময়ের জন্য দরজা বন্ধ করে চলে যাও, চলে যাও, চলে যাও এবং বন্ধ করে দাও ব্যবসা বলবেনা। এটা আমরা চাই না। আমরা চাই ব্যবসায়ীরা শান্তিতে এখানে ব্যবসা করুক।" শিল্পপতিদের বিনিয়োগের বার্তা দিয়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী দিঘার বাণিজ্য সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন নিজের রাজ্যের বর্তমান শিল্প সম্ভাবনার পরিস্থিতি বোঝাতে চেষ্টা করলেন।
শিল্পপতিদের আশ্বস্ত করে তিনি বলেন, কিছু কিছু সময় শিল্পপতিরা আতঙ্কিত হয়ে ওঠেন। অনেক সমস্যার কারণে তাঁরা মানসিক চিন্তায় পড়ে যান। আমরা আপনাদের নিশ্চিত করে বলছি আপনারা আনন্দের সঙ্গে এখানে ব্যবসা করতে আসুন। শান্তিতে ব্যবসা করুন ,ব্যবসা একটা পরিবারের মত। কিছু কিছু সময় আমাদের পরিবারের সমস্যা হয়। সে সমস্যা হতেই পারে। সমস্যা হলে সরকার দায়িত্ব নেবে। কিন্তু রাজ্যে কেউ সবসময়ের জন্য দরজা বন্ধ করে দাও, বন্ধ করে দাও ,চলে যাও ,চলে যাও বলবেনা।Body:রাজ্যের বৃহৎ শিল্পের পাশাপাশি মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্প বা এমেসেমি সেক্টারের বিশাল সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেন ।শিল্পপতিদের সামনে রাজ্যে ছোট ও মাঝারি শিল্পের সাফল্যের পরিসংখ্যান তুলে ধরার পাশাপাশি শিল্পসম্ভাবনার কথাও বলেন। তিনি বলেন বড় শিল্পের পাশাপাশি ছোট ও মাঝারি শিল্পে প্রচুর কর্ম সংস্থানের সম্ভাবনা রয়েছে । প্রথম দিনের মতো শিল্প সন্মেলনের শেষ দিনেও রাজ্যে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ ,পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ, সুষ্ঠ যোগাযোগ ব্যবস্থা ,আতিথেয়তার কথা তুলে ধরে শিল্পপতিদের কাছে রাজ্যে বিনায়োগের আহ্বান জানান । এদিন তিনি দাবী করে বলেন, এখন রাজ্যে পর্যাপ্ত বিদ্যুতের কারণে পাওয়ার কাট হয়না । ধর্মঘটের কারণে শ্রমদিবস নষ্ট হয়না শান্তিপূর্ণ শিল্পবন্ধু পরিবেশ রয়েছে । সেকারণে শিল্পপতিরা নিশ্চিন্তে এ রাজ্যে তাদের নতুন বিনিয়োগ করতে পারেন ।
এদিন তিনি গত ৭-৮ বছরে রাজ্যে এমেসেমি সেক্টরের সাফল্যের কথা তুলে ধরতে গিয়ে বলেন গত ৭-৮ বছরে এমেসেমি সেক্টরে রাজ্যে ২ লক্ষ ১৬ হাজারকোটি টাকার বিনিয়োগ হয়েছে। প্রায় ৪০ লক্ষ এমেসেমি ইউনিট তৈরি হয়েছে এই কবছরে শুধু তাই নয় ৩ -৪ কোটি কর্মসংস্থান হয়েছে এই ক্ষেত্রে । এমেসেমি সেক্টরের পাশাপাশি রাজ্যে হ্যান্ডলুম সেক্টরে প্রচুর অগ্রগতি হয়েছে । লেদার শিল্পে ৫ লক্ষ মানুষের কর্ম সংস্থান হয়েছে । ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে উৎসাহ দেওয়ার জন্যে অনেক ক্লাস্টার তৈরি করা হরেছে । গ্রামের তাঁতিদের উৎসাহ দেওয়ার জন্যে তন্তুজর মাধ্যমে উৎপাদিত জিনিস বিক্রির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে । এর ফলে আগামী দিনে এই ক্ষেত্রে নতুন২ ৫ লক্ষ কর্মদিবস সৃষ্টি হবে ।রাজ্য সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আগামী ৩ বছর ত্রাণের জন্যে শাড়ি বাছানার চাদর যা প্রয়োজন হবে তা তন্তুজর মাধ্যমে গ্রামের তন্তুবায়দের কাছ থেকে কেনা হবে ফলে রাজ্যে ২০হাজার গ্রামীণ তাঁতি উপকৃত হবেন।
এদিনও তিনি বিভিন্ন ক্ষেত্রে রাজ্যের সাফল্যের পরিসংখ্যান তুলে ধরে বলেন রাজ্যে ৫৮০০ কর্মতীর্থ বা বাজার তৈরি করা হয়েছে । ক্ষুদ্র শিল্পকে সাহায্যের জন্যে । কারণ একমাত্র
ক্ষুদ্র শিল্পেই প্রচুর কর্মসংস্থান সম্ভব । এই রাজ্যে ক্ষুদ্র শিল্পে বেশি গুরুত্ব দেওয়ার ফলে ৪০শতংশ আনএমপ্লয়মেন্ট কমেছে গত সাত আট বছরে ।
এদিন তিনি বলেন ক্ষুদ্র শিল্পে আমরা প্রথম,আমরা নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও দারিদ্র দুরীকরণ ক্ষেত্রে প্রথম । ই গভরমেন্সে আমরা প্রথম। প্রতিটি ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও পরিচ্ছন্নতায় আমরা সবার প্রথমে রয়েছি । এদিন তিনি তাজপুর বন্দরের সম্ভাবনার কথা তুলে ধরে বলেন বিশ্ব ব্যাঙ্ক সহ বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান পরিকাঠামোর উন্নয়নের জন্য বিনিয়োগ করছে । Conclusion:মঞ্চ থেকে এদিন মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যের বেশ কয়েকটি প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। সবশেষে শিল্পপতিদের বিনিয়োগ করার জন্য আশ্বস্ত করে তিনি বলেন আগামী দিনে বাংলা দেশের মধ্যে নয় পৃথিবীর মধ্যে সেরা হয়ে উঠবে ।
Last Updated : Dec 13, 2019, 1:12 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.