ETV Bharat / state

বিধানসভা এখনও বাকি, BJP কে চ্যালেঞ্জ শুভেন্দুর

পূর্ব মেদিনীপুরে ধরনা সভা থেকে BJP কে আক্রমণ শুভেন্দুর। স্পষ্ট করে দিলেন লোকসভায় সংখ্যা গরিষ্ঠতা শেষ কথা নয় । NRC ও CAA যে আদতে গেরুয়া শিবিরের জনপ্রিয়তায় ভাঙন ধরিয়েছে তাও বুঝিয়ে দিলেন । শুভেন্দুর বার্তা, এখনও বিধানসভা বাকি । আর গণতন্ত্রে মানুষই শেষ কথা বলবে।

suvendu
ছবি
author img

By

Published : Dec 28, 2019, 8:55 PM IST

নন্দীগ্রাম, 28 ডিসেম্বর : NRC ও CAA-র প্রতিবাদে এবার ধরনায় বসলেন তৃণমূল নেতা শুভেন্দু অধিকারী । টাঙ্গুয়ার মঞ্চ থেকে কেন্দ্র সরকারকে শুভেন্দুর স্পষ্ট বার্তা NRC ও CAA যেন প্রত্যাহার করে নেওয়া হয় । এসব বাদ দিয়ে সরকার যেন বেকারত্ব, দারিদ্র দূরীকরণের মতো বিষয়গুলির উপর আলোকপাত করে । শুভেন্দুর বক্তব্য, দেশে ধর্মনিরপেক্ষতার আদর্শকে ভাঙতে চাইছে BJP। ভারতকে দ্বিধা বিভক্ত করতে চাইছে । তার বিরুদ্ধে এই লড়াই । পাশাপাশি তিনি চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিলেন BJP কে । বললেন, লোকসভা পরও একটি বিধানসভা রয়েছে । কারণ গণতন্ত্রে মানুষই শেষ কথা বলে ।

CAA ও NRC-পর কোথাও যেন ভাটা পড়েছে গেরুয়া শিবিরের ভোট ব্যাঙ্কে । আজ ধরনা মঞ্চ থেকে তা যেম স্পষ্ট করে দিলেন শুভেন্দু । তুলে আনলেন মহারাষ্ট্র-ঝাড়খণ্ড প্রসঙ্গ । BJP কে আক্রমণ করে শুভেন্দুর বক্তব্য, হরিয়ানায় লোকসভা নির্বাচনে 90 টির মধ্যে 81 টি আসন পেয়েছিল । বর্তমানে তাঁদের আসন সংখ্যা কমে গেছে । অন্য দল নিয়ে সরকার গড়তে হয়েছে । মহারাষ্ট্রে BJP-র সঙ্গ ছেড়ে অন্য দলের সঙ্গে সরকার গড়েছে শিবসেনা । ইতিমধ্যেই পশ্চিমবঙ্গে তিনটি উপনির্বাচন হয়েছে যার মধ্যে খড়গপুর, কালিয়াগঞ্জ 22 বছর আমাদের দখলে ছিল না । খড়্গপুরে 45,000 ভোট ডেফিসিট ছিল।

দিলীপ ঘোষকে কটাক্ষ করে শুভেন্দুর বক্তব্য, "একজন বিরাট নেতা বড় বড় কথা বলেছিলেন । গতকাল কাঁথিতে দাঁড়িয়ে মিছিল করে তিনি বলেছেন, এখানে ডাক্তার দেবাশিস বাবু 6 লাখ ভোট পেয়েছেন । কিন্তু একবারও বলেননি 1 লাখ 11 হাজার ভোটে হেরেছেন । খড়্গপুরে তিনি নিজে হেরেছেন । শুভেন্দু অধিকারীকে বলেছিলেন নিজের জেলা সামলান তারপর খড়গপুর দেখবেন । আমি খড়্গপুরে ওর ঘরে ঢুকে ওকে সমুচিত জবাব দিয়ে এসেছি । ওখানে আমরা জিতেছি কালিয়াগঞ্জে আমরা জিতেছি ।"

শুভেন্দু জানান, CAA, NRC-র পর সবচেয়ে বড় ভোট হয়েছে ঝাড়খণ্ডে । যেখানে BJP-র সরকার ছিল সেখানে 27% আদিবাসী 14% সংখ্যালঘু একজোট হয়ে সরকারকে হারিয়ে দিয়েছে । 2006 সালে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য 235 টি আসন জেতার পর বলতেন, "আমরা 235 । ওরা 30, কেন আঙুল দেখাচ্ছে । আমরা 30-র কথা শুনব না ।" নন্দীগ্রাম আন্দোলনের মাধ্যমে আমরা রুখে দিয়েছিলাম । BJP ও ক্ষমতায় অনেক আসন নিয়ে এসেছে । কিন্তু তাদেরকেও বুঝতে হবে লোকসভা পরও একটি বিধানসভা রয়েছে । কারণ গণতন্ত্রে মানুষই শেষ কথা বলে ।

আজকের জনসভায় তৃণমূল নেতা বলেন, "এখনও ভারতের 50 শতাংশ মানুষ দারিদ্র সীমার নিচে বসবাস করেন । 16 লাখ মানুষের দৈনিক রোজগার মাত্র 20 টাকা । অনেকে রয়েছেন যারা রাতে না খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন । কৃষকরা সঠিকভাবে ফসলের দাম পায় না । ইউরিয়া সারের সাবসিটি পাওয়া যায় না । পেট্রোল, ডিজেলের দাম বেড়ে গেছে । বিদ্যুতের দাম বেড়ে গেছে । মানুষের নাভিশ্বাস ওঠা অবস্থা । এই জায়গায় দাঁড়িয়ে আমি মনে করি, সরকার কোনও দলের নয় । ভারতের সরকার ভারতের নাগরিকদের । পশ্চিমবঙ্গের সরকার পশ্চিমবঙ্গের নাগরিকের । ভোটের সময় দল হবে, ভোটের সময় আমরা একে অন্যের বিরুদ্ধে কথা বলব । কিন্তু যখন জিতে যাব শপথ নেব, তখন সবার দায়িত্ব আমাদের । তাই এই NRC ও CAA-র বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিকভাবে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন চালিয়ে যাব আমরা ।

আন্দোলনের নামে রাজ্যজুড়ে বিক্ষোভ, খণ্ডযুদ্ধের নিন্দাও করেন শুভেন্দু । বলেন, "যারা আন্দোলন করতে গিয়ে ট্রেন ও বাস পুড়িয়েছেন তাদেরকে কখনও সমর্থন করা যায় না । যেভাবে NRC, CAA-র প্রতিবাদ আমি করেছি, ঠিক সেভাবেই যারা আইন হাতে তুলে নিয়েছেন তাঁদের কাজেরও আমি প্রতিবাদ জানাই ।"

নন্দীগ্রাম, 28 ডিসেম্বর : NRC ও CAA-র প্রতিবাদে এবার ধরনায় বসলেন তৃণমূল নেতা শুভেন্দু অধিকারী । টাঙ্গুয়ার মঞ্চ থেকে কেন্দ্র সরকারকে শুভেন্দুর স্পষ্ট বার্তা NRC ও CAA যেন প্রত্যাহার করে নেওয়া হয় । এসব বাদ দিয়ে সরকার যেন বেকারত্ব, দারিদ্র দূরীকরণের মতো বিষয়গুলির উপর আলোকপাত করে । শুভেন্দুর বক্তব্য, দেশে ধর্মনিরপেক্ষতার আদর্শকে ভাঙতে চাইছে BJP। ভারতকে দ্বিধা বিভক্ত করতে চাইছে । তার বিরুদ্ধে এই লড়াই । পাশাপাশি তিনি চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিলেন BJP কে । বললেন, লোকসভা পরও একটি বিধানসভা রয়েছে । কারণ গণতন্ত্রে মানুষই শেষ কথা বলে ।

CAA ও NRC-পর কোথাও যেন ভাটা পড়েছে গেরুয়া শিবিরের ভোট ব্যাঙ্কে । আজ ধরনা মঞ্চ থেকে তা যেম স্পষ্ট করে দিলেন শুভেন্দু । তুলে আনলেন মহারাষ্ট্র-ঝাড়খণ্ড প্রসঙ্গ । BJP কে আক্রমণ করে শুভেন্দুর বক্তব্য, হরিয়ানায় লোকসভা নির্বাচনে 90 টির মধ্যে 81 টি আসন পেয়েছিল । বর্তমানে তাঁদের আসন সংখ্যা কমে গেছে । অন্য দল নিয়ে সরকার গড়তে হয়েছে । মহারাষ্ট্রে BJP-র সঙ্গ ছেড়ে অন্য দলের সঙ্গে সরকার গড়েছে শিবসেনা । ইতিমধ্যেই পশ্চিমবঙ্গে তিনটি উপনির্বাচন হয়েছে যার মধ্যে খড়গপুর, কালিয়াগঞ্জ 22 বছর আমাদের দখলে ছিল না । খড়্গপুরে 45,000 ভোট ডেফিসিট ছিল।

দিলীপ ঘোষকে কটাক্ষ করে শুভেন্দুর বক্তব্য, "একজন বিরাট নেতা বড় বড় কথা বলেছিলেন । গতকাল কাঁথিতে দাঁড়িয়ে মিছিল করে তিনি বলেছেন, এখানে ডাক্তার দেবাশিস বাবু 6 লাখ ভোট পেয়েছেন । কিন্তু একবারও বলেননি 1 লাখ 11 হাজার ভোটে হেরেছেন । খড়্গপুরে তিনি নিজে হেরেছেন । শুভেন্দু অধিকারীকে বলেছিলেন নিজের জেলা সামলান তারপর খড়গপুর দেখবেন । আমি খড়্গপুরে ওর ঘরে ঢুকে ওকে সমুচিত জবাব দিয়ে এসেছি । ওখানে আমরা জিতেছি কালিয়াগঞ্জে আমরা জিতেছি ।"

শুভেন্দু জানান, CAA, NRC-র পর সবচেয়ে বড় ভোট হয়েছে ঝাড়খণ্ডে । যেখানে BJP-র সরকার ছিল সেখানে 27% আদিবাসী 14% সংখ্যালঘু একজোট হয়ে সরকারকে হারিয়ে দিয়েছে । 2006 সালে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য 235 টি আসন জেতার পর বলতেন, "আমরা 235 । ওরা 30, কেন আঙুল দেখাচ্ছে । আমরা 30-র কথা শুনব না ।" নন্দীগ্রাম আন্দোলনের মাধ্যমে আমরা রুখে দিয়েছিলাম । BJP ও ক্ষমতায় অনেক আসন নিয়ে এসেছে । কিন্তু তাদেরকেও বুঝতে হবে লোকসভা পরও একটি বিধানসভা রয়েছে । কারণ গণতন্ত্রে মানুষই শেষ কথা বলে ।

আজকের জনসভায় তৃণমূল নেতা বলেন, "এখনও ভারতের 50 শতাংশ মানুষ দারিদ্র সীমার নিচে বসবাস করেন । 16 লাখ মানুষের দৈনিক রোজগার মাত্র 20 টাকা । অনেকে রয়েছেন যারা রাতে না খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন । কৃষকরা সঠিকভাবে ফসলের দাম পায় না । ইউরিয়া সারের সাবসিটি পাওয়া যায় না । পেট্রোল, ডিজেলের দাম বেড়ে গেছে । বিদ্যুতের দাম বেড়ে গেছে । মানুষের নাভিশ্বাস ওঠা অবস্থা । এই জায়গায় দাঁড়িয়ে আমি মনে করি, সরকার কোনও দলের নয় । ভারতের সরকার ভারতের নাগরিকদের । পশ্চিমবঙ্গের সরকার পশ্চিমবঙ্গের নাগরিকের । ভোটের সময় দল হবে, ভোটের সময় আমরা একে অন্যের বিরুদ্ধে কথা বলব । কিন্তু যখন জিতে যাব শপথ নেব, তখন সবার দায়িত্ব আমাদের । তাই এই NRC ও CAA-র বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিকভাবে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন চালিয়ে যাব আমরা ।

আন্দোলনের নামে রাজ্যজুড়ে বিক্ষোভ, খণ্ডযুদ্ধের নিন্দাও করেন শুভেন্দু । বলেন, "যারা আন্দোলন করতে গিয়ে ট্রেন ও বাস পুড়িয়েছেন তাদেরকে কখনও সমর্থন করা যায় না । যেভাবে NRC, CAA-র প্রতিবাদ আমি করেছি, ঠিক সেভাবেই যারা আইন হাতে তুলে নিয়েছেন তাঁদের কাজেরও আমি প্রতিবাদ জানাই ।"

Intro:নন্দীগ্রাম,২৮ ডিসেম্বর:nrc ও caa প্রত্যাহারের দাবিতে গোটা জেলা জুড়ে ধর্না কর্মসূচিতে বসল তৃণমূল। রাজ্যের অন্যান্য জেলার মত এদিন পূর্ব মেদিনীপুর জেলার প্রতিটি ব্লকে এই কর্মসূচি পালিত হয়। নন্দীগ্রামে রাজ্যের পরিবহন ও সেচমন্ত্রী তথা এলাকার বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী ঘন্টাখানেকের জন্য দুপুর নাগাদ ধর্ণা কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন। টাঙ্গুয়ার মঞ্চ থেকে কেন্দ্রের নেতৃত্বাধীন সরকারকে nrcও caa প্রত্যাহার করে বেকারত্ব ও দারিদ্রতা দূরীকরণের দাবি জানান।Body:তিনি বলেন, বিজেপি দেশে ধর্মনিরপেক্ষতার আদর্শকে ভাঙতে চাইছে। ভারত কে আবার দ্বিধা বিভক্ত করতে চাইছে। আমরা তার বিরুদ্ধে আমাদের এই লড়াই চালিয়ে যাব আমাদের নেত্রীর নেতৃত্বে।
এখনো ভারত বর্ষের পঞ্চাশ শতাংশ লোক দারিদ্র সীমার নিচে বসবাস করেন। ষোল লক্ষ্য মানুষ এমন রয়েছে যাদের দৈনিক রোজকার মাত্র কুড়ি টাকা। অনেক মানুষ রয়েছেন যারা রাত্রিবেলা না খেতে পেয়ে ঘুমোতে যান। দেশের সবচেয়ে বড় দুটো সমস্যা হল দারিদ্রতা এবং বেকারত্ব। ১৩০ কোটির দেশে ২০ কোটি বেকার।৫০ ভাগ লোক দারিদ্র্য সিমার নিচে বসবাস করে। কৃষকরা সঠিক ভাবে ফসলের দাম পায় না। ইউরিয়া সারের সাবসিটি পাওয়া যায় না। পেট্রোলড ডিজেলের দাম বেড়ে গেছে। বিদ্যুতের দাম বেড়ে গেছে মানুষের নাভিশ্বাস ওঠা অবস্থা। এই জায়গায় দাঁড়িয়ে আমি মনে করি সরকার কোনো দলের নয়। ভারতবর্ষের সরকার ভারতবর্ষের নাগরিকদের। পশ্চিমবঙ্গের সরকার পশ্চিমবঙ্গের নাগরিকের। ভোটের সময় দল হবে, ভোটের সময় আমরা একে অপরের বিরুদ্ধে কথা বলবো। কিন্তু যখন জিতে যাব শপথ নেব তখন সবার দায়িত্ব আমাদের। তাই এই nrc ও caa র বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিকভাবে আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাবো।

আন্দোলনের নামে রাজ্যজুড়ে তাণ্ডবের নিন্দা এদিনও তিনি করেন। বলেন, যারা আন্দোলন করতে গিয়ে ট্রেন ও বাস পুড়িয়েছেন তাদেরকে কখনোই সমর্থন করা যায় না। যেমন ভাবে nrc ,caaর প্রতিবাদ আমি করেছি ঠিক তেমনভাবেই যারা আইন হাতে তুলে নিয়েছেন তাঁদের কাজেরও আমি প্রতিবাদ জানিয়েছি।

ধর্ণা মঞ্চ থেকে এদিন বিজেপিকে তীব্র আক্রমণ করে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, হরিয়ানা তে ভোট হয়েছে সেখানে লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি 90 টার মধ্যে 81 টা আসন পেয়েছিল। বর্তমানে তাঁদের আসন সংখ্যা কমে গেছে অন‍্য দলকে নিয়ে সরকার গড়তে হয়েছে। মহারাষ্ট্রে শিবসেনা বিজেপির সঙ্গ ছেড়ে অন্য দলের সঙ্গ নিয়ে সরকার তৈরি করেছে। ইতিমধ্যেই পশ্চিমবঙ্গে তিনটি উপনির্বাচন হয়েছে যার মধ্যে খড়গপুর কালিয়াগঞ্জ 22 বছর আমাদের দখলে ছিল না। খড়্গপুরে 45000 ভোট ডেভিসিড ছিল ।

সেই প্রসঙ্গে রাজ্যের বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ কে কটাক্ষ করে তিনি বলেন ,একজন বিরাট নেতা বড় বড় কথা বলেছিলেন। গতকালকে কাঁথিতে দাঁড়িয়ে মিছিল করে তিনি বলেছেন এখানে ডাক্তার দেবাশীষ বাবু 6 লক্ষ ভোট পেয়েছে। কিন্তু একবারও বলেননি 1 লক্ষ 11 হাজার ভোটে হেরেছেন। খড়্গপুরে তিনি নিজে হেরেছেন। শুভেন্দু অধিকারী কে বলেছিলেন নিজের জেলা সামলান তারপরে খড়গপুর দেখবেন। আমি খড়্গপুরে ওর ঘরে ঢুকে ওকে সমুচিত জবাব দিয়ে এসেছি। ওখানে আমরা জিতেছি কালিয়াগঞ্জে আমরা জিতেছি।caa ,nrcর পরে সবচেয়ে বড় ভোট হয়েছে ঝাড়খন্ডে।যেখানে বিজেপির সরকার ছিল সেখানে 27% আদিবাসী 14% সংখ্যালঘু একজোট হয়ে বিজেপি সরকারকে তাঁরা হারিয়ে দিয়েছে। সেখানে ও বিজেপি সরকার তৈরি হতে চলেছে। তাই আমি বলবো আপনাদের যেমন 2006 সালে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য 235 টা আসন জেতার পর বলতেন আমরা 235 ,30 কেন আঙুল দেখাচ্ছে। আমরা 30 এর কথা কেন শুনবো না। নন্দীগ্রাম আন্দোলনের মাধ্যমে আমরা রুখে দিয়েছিলাম। বিজেপি ও ক্ষমতায় অনেক আসন নিয়ে এসেছে। কিন্তু তাদেরকেও বুঝতে হবে লোকসভার পরেও একটি বিধানসভা রয়েছে।কারণ গণতন্ত্রে মানুষ ই শেষ কথা বলে।
Conclusion:এদিনে ধর্না মঞ্চে রাজ্যের মন্ত্রী শুভেন্দু বাবু ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, নন্দীগ্রাম 1 পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মেঘনাথ পাল, পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পরিষদের সহ সভাধিপতি শেখ সুফিয়ান জেলা পরিষদ সদস্য আবু তাহের সহ অন্যান্য।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.