ETV Bharat / state

সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরলেন তমলুকের আরও এক কোরোনা আক্রান্ত যুবক - তমলুক

তমলুকে শহিদ মাতঙ্গিনী ব্লকের তিনটি ছোটো ছোটো গ্রামে মোট 13 জন কোরোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন ৷ তার মধ্যে 12 জন একই পরিবারের সদস্য ৷ তার মধ্যে গতকাল একজন মারা যান ৷ সুস্থ হয়েছেন তিনজন ৷ আর আজ আরও একজন কোরোনা আক্রান্ত যুবক সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরলেন ৷ পাশাপাশি জেলা স্বাস্থ্য দপ্তরের তরফে ওই এলাকার সন্দেহজনক কয়েকজনের থার্মাল স্ক্রিনিং করা হয় ৷

Tamluk
তমলুক
author img

By

Published : Apr 15, 2020, 7:59 PM IST

তমলুক , 15 এপ্রিল : কোরোনা থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরলেন আরও একজন ৷ তিনি কোরোনা আক্রান্ত তমলুকের পান ব্যবসায়ী বৃদ্ধের পরিবারেরই সদস্য । তিনি ওই বৃদ্ধের সূত্রেই কোরোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন । আজ তাঁকে পাঁশকুড়ার কোরোনা হাসপাতাল থেকে সন্ধে নাগাদ ছুটি দেওয়া হয় । সেইসঙ্গে ওই এলাকায় নতুন করে কেউ সংক্রমিত হয়েছেন কি না তা জানতে মোট তিনটি গ্রামের 277 জন সন্দেহজনক ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের আজ থার্মাল স্ক্রিনিং করাল জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর । যদিও তাঁদের মধ্যে কারও শরীরে কোরোনার উপসর্গ ধরা পড়েনি বলে স্বাস্থ্য দপ্তরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে ।

জেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে জানা গেছে , গত 31 মার্চ তমলুকের 82 বছরের বৃদ্ধ পান ব্যবসায়ীর শরীরে প্রথম কোরোনার উপস্থিতি ধরা পড়ে । পরে তাঁর পরিবারের 11 জন সদস্য ও তাঁর চিকিৎসার কাজে লিপ্ত থাকা স্থানীয় চিকিৎসক কোরোনায় আক্রান্ত হন । গোটা এলাকায় কোরোনায় আক্রান্ত হন 13 জন । তাঁদের মধ্যে গতকাল একজনের মৃত্যু হয়েছে ৷ ইতিমধ্যেই এলাকার চার কোরোনা আক্রান্ত ব্যক্তি সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৷ বর্তমানে এলাকার মোট আট জন কোরোনা আক্রান্তের চিকিৎসা চলছে কলকাতার বেসরকারি ও জেলার কোরোনা হাসপাতালে ।

এদিকে, কোরোনা আক্রান্ত ওই স্থানীয় চিকিৎসক বেশ কয়েকদিন ধরে এলাকার তিনটি গ্রামের প্রায় 277 জন রোগীর চিকিৎসা করেছিলেন । সেই তথ্য হাতে পাওয়ার পরেই জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর ওই সমস্ত রোগীদের হোম আইসোলেশনে থাকার নির্দেশ দেন । আজ সকাল থেকে শহিদ মাতঙ্গিনী ব্লকের কোরোনা সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া তিনটি গ্রামে ছ'টি ছোটো ছোটো মেডিকেল টিম তৈরি করা হয়েছে ৷ এই টিম হোম আইসোলেশনে থাকা 277 জন সন্দেহজনক সহ তাঁদের পরিবারের সদস্যদের থার্মাল স্ক্রিনিং করেন । যদিও তাঁদের কারও মধ্যেই কোরোনার উপসর্গ পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক নিতাই চন্দ্র মণ্ডল ।

তিনি বলেন, "পাঁশকুড়া কোরোনা হাসপাতাল থেকে সন্ধে নাগাদ তমলুকের কোরোনা আক্রান্ত বৃদ্ধের ভাইপোকে ছুটি দেওয়া হয়েছে । তমলুকের ওই এলাকায় নতুন করে কেউ সংক্রমিত হয়েছে কি না তা জানতে এলাকার তিনটি গ্রামের প্রায় 300 জনের আজ থার্মাল স্ক্রিনিং করা হয় । যদিও ওই এলাকার কারও শরীরে কোরোনার উপসর্গের খোঁজ মেলেনি । নতুন করে জেলাতেও কেউ আক্রান্ত হননি । আক্রান্ত ব্যক্তির সুস্থ হয়ে ওঠার পর প্রত্যেককেই 14 দিনের হোম আইসোলেশনে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ।"

তমলুক , 15 এপ্রিল : কোরোনা থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরলেন আরও একজন ৷ তিনি কোরোনা আক্রান্ত তমলুকের পান ব্যবসায়ী বৃদ্ধের পরিবারেরই সদস্য । তিনি ওই বৃদ্ধের সূত্রেই কোরোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন । আজ তাঁকে পাঁশকুড়ার কোরোনা হাসপাতাল থেকে সন্ধে নাগাদ ছুটি দেওয়া হয় । সেইসঙ্গে ওই এলাকায় নতুন করে কেউ সংক্রমিত হয়েছেন কি না তা জানতে মোট তিনটি গ্রামের 277 জন সন্দেহজনক ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের আজ থার্মাল স্ক্রিনিং করাল জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর । যদিও তাঁদের মধ্যে কারও শরীরে কোরোনার উপসর্গ ধরা পড়েনি বলে স্বাস্থ্য দপ্তরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে ।

জেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে জানা গেছে , গত 31 মার্চ তমলুকের 82 বছরের বৃদ্ধ পান ব্যবসায়ীর শরীরে প্রথম কোরোনার উপস্থিতি ধরা পড়ে । পরে তাঁর পরিবারের 11 জন সদস্য ও তাঁর চিকিৎসার কাজে লিপ্ত থাকা স্থানীয় চিকিৎসক কোরোনায় আক্রান্ত হন । গোটা এলাকায় কোরোনায় আক্রান্ত হন 13 জন । তাঁদের মধ্যে গতকাল একজনের মৃত্যু হয়েছে ৷ ইতিমধ্যেই এলাকার চার কোরোনা আক্রান্ত ব্যক্তি সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৷ বর্তমানে এলাকার মোট আট জন কোরোনা আক্রান্তের চিকিৎসা চলছে কলকাতার বেসরকারি ও জেলার কোরোনা হাসপাতালে ।

এদিকে, কোরোনা আক্রান্ত ওই স্থানীয় চিকিৎসক বেশ কয়েকদিন ধরে এলাকার তিনটি গ্রামের প্রায় 277 জন রোগীর চিকিৎসা করেছিলেন । সেই তথ্য হাতে পাওয়ার পরেই জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর ওই সমস্ত রোগীদের হোম আইসোলেশনে থাকার নির্দেশ দেন । আজ সকাল থেকে শহিদ মাতঙ্গিনী ব্লকের কোরোনা সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া তিনটি গ্রামে ছ'টি ছোটো ছোটো মেডিকেল টিম তৈরি করা হয়েছে ৷ এই টিম হোম আইসোলেশনে থাকা 277 জন সন্দেহজনক সহ তাঁদের পরিবারের সদস্যদের থার্মাল স্ক্রিনিং করেন । যদিও তাঁদের কারও মধ্যেই কোরোনার উপসর্গ পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক নিতাই চন্দ্র মণ্ডল ।

তিনি বলেন, "পাঁশকুড়া কোরোনা হাসপাতাল থেকে সন্ধে নাগাদ তমলুকের কোরোনা আক্রান্ত বৃদ্ধের ভাইপোকে ছুটি দেওয়া হয়েছে । তমলুকের ওই এলাকায় নতুন করে কেউ সংক্রমিত হয়েছে কি না তা জানতে এলাকার তিনটি গ্রামের প্রায় 300 জনের আজ থার্মাল স্ক্রিনিং করা হয় । যদিও ওই এলাকার কারও শরীরে কোরোনার উপসর্গের খোঁজ মেলেনি । নতুন করে জেলাতেও কেউ আক্রান্ত হননি । আক্রান্ত ব্যক্তির সুস্থ হয়ে ওঠার পর প্রত্যেককেই 14 দিনের হোম আইসোলেশনে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.