ETV Bharat / state

বিন্দুমাত্র ভূমিকা থাকলে আমি নিশ্চিত ভাবে শাস্তি পাব : আনিসুর - panskura news

"কুরবান শাহ খুনে যদি বিন্দুমাত্র ভূমিকা থাকে তাহলে আমি নিশ্চিত ভাবে শাস্তি পাব । কিন্তু যারা খুন করল, তাদের আগে খুঁজে বের করা হোক ৷ পুলিশের এটা প্রথম কর্তব্য । আমি এই ঘটনার CBI তদন্ত দাবি করছি ।" বললেন BJP নেতা আনিসুর রহমান ৷

ছবি
author img

By

Published : Oct 12, 2019, 1:54 PM IST

পাঁশকুড়া, 12 অক্টোবর : পাঁশকুড়ায় তৃণমূল নেতা খুনের ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক চাপানউতোর চলছে ৷ 7 অক্টোবর পাঁশকুড়ার মাইসোরার দলীয় কার্যালয়ে খুন হন ব্লকের কার্যকরী সভাপতি তথা পাঁশকুড়া পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি কুরবান শাহ ৷ ঘটনার পর থেকেই শুরু হয় তৃণমূল- BJP চাপানউতোর ৷ মৃত তৃণমূল নেতার পরিবারের পক্ষ থেকে BJP নেতা আনিসুর রহমানের বিরুদ্ধে খুনের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে অভিযোগ করা হয় ৷ 10 অক্টোবর গভীর রাতে কুরবান শাহের পরিবারের তরফে পাঁশকুড়া থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয় ৷ সেই অভিযোগে প্রধান অভিযুক্ত হিসেবে আনিসুর রহমানের নাম উল্লেখ করা হয় ৷

তবে ঘটনার দিন রাতেই আনিসুর রহমান তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেন ৷ এরপর গতকাল তিনি একটি ভিডিয়ো বার্তায় আবারও দাবি করেন, তিনি এই খুনের ঘটনার সঙ্গে কোনওভাবেই যুক্ত নন ৷ পাশাপাশি তিনি মৃত তৃণমূল নেতার পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্তের জন্য CBI তদন্তের দাবি করেছেন ৷ যদিও এই ভিডিয়ো বার্তার সত্যতা ETV ভারত যাচাই করেনি ৷

এই সংক্রান্ত খবর : "দিদি কি জানেন ? শুনে কী বলছেন" ; জানতে চান কুরবানের বিবি

আনিসুর রহমান ওই ভিডিয়ো বার্তায় জানিয়েছেন, " পাঁশকুড়ায় যা ঘটেছে তা অত্যন্ত নিন্দনীয় ও ন্যক্কারজনক ঘটনা ৷ খুনের রাজনীতি আমি এবং আমার দল বিশ্বাস করে না ৷ আমি কুরবান শাহের শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি আমার হৃদয়ের থেকে সমবেদনা জানাই ৷ কারণ রাজনীতি রাজনীতির জায়গায় ৷ পুলিশের কাছে আমি অনুরোধ করব আসল দোষীকে খুঁজে বের করা হোক । এতজন মোটরসাইকেলে এল, শুট আউট হল, এখনও পর্যন্ত তেমন ভাবে কেউ ধরা পড়ছে না । এটা গোয়েন্দা দপ্তরের ব্যর্থতা বলে আমি মনে করি । এটা তৃণমূলের অন্তর্দ্বন্দ্বের ফল । আমি এই ঘটনার CBI তদন্ত দাবি করছি ।"

ভিডিয়োয় আনিসুর রহমানের বক্তব্য

তিনি আরও যোগ করেন, "বলা হচ্ছে, CCTV ফুটেজে আমাকে পাওয়া গেছে । যা পাওয়া গেছে তা ঠিকই ৷ 6.30-এ আমাকে মেচোগ্রামে এবং 6:45-এ কোলাঘাটে নিশ্চিতভাবেই আমি ছিলাম । নবমীর দিন বিজয়ের শুভেচ্ছা জানানোর জন্য মুকুল রায়ের বাড়িতে যাচ্ছিলাম । আমি গাড়ির মধ্যেই ছিলাম এবং রাস্তাতেই ছিলাম । কোথাও কোনও টেবিলে কোনও অজানা ব্যক্তিকে নিয়ে মিটিং করে কাউকে হত্যা করার চক্রান্ত আমি করিনি ।এই রাজনীতি আমি বিশ্বাস করি না ‌। "

ভিডিয়োতে তিনি আরও বলেন , "আসলে যখন থেকেই আমি BJP-তে এসেছি তখন থেকেই পূর্ব মেদিনীপুর জেলা ও রাজ্যের একজন প্রভাবশালী নেতা বিভিন্নভাবে রাজনৈতিকভাবে লড়াই করতে না পেরে, যেখানেই কোনও মৃত্যু ও অঘটন ঘটেছে সেখানেই তিনি আমার দিকে আঙুল তোলার চেষ্টা করেছেন । তদন্তের আগে তদন্তকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করেছেন । আমি শুনেছি ইতিমধ্যে একজন গ্রেপ্তার হয়েছে । আমি জানি না তিনি এই ঘটনার সাথে জড়িত কি না । তবে ওনার গ্রেপ্তারি গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের দিক নির্দেশ করছে । আমি পুলিশকে অনুরোধ করব ঘটনার গভীরে গিয়ে শোকসন্তপ্ত পরিবারের আসল খুনিকে বের করা হোক । আনিসুর রহমানের যদি বিন্দুমাত্র ভূমিকা থাকে তাহলে আমি নিশ্চিত ভাবে শাস্তি পাব । কিন্তু যারা খুন করল, তাদের আগে খুঁজে বের করা হোক ৷ পুলিশের এটা প্রথম কর্তব্য । পুলিশের আমার পেছনে ছুটে কোনও লাভ নেই । আমি নিশ্চিতভাবে আইনের সাহায্য নিচ্ছি । আমি রাজনৈতিক নেতা, আমাকে মানুষের কাছে হেয় প্রতিপন্ন করে খুনি প্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্যেই একটা পরিবারের পক্ষ থেকে বারে বারে এই চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে । কে খুনি, কে কাকে প্রাণে মেরেছে, পূর্ব মেদিনীপুর জেলার মানুষ জানে । তাই এ বিষয়ে আমি বেশি কিছু বলতে চাই না ৷ এটা পুরোপুরি গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের ফল বলে আমার মনে হচ্ছে ।"

প্রসঙ্গত, তৃণমূল ব্লক কার্যকরী সভাপতি খুনের ঘটনায় ইতিমধ্যেই পাঁশকুড়া থানার পুলিশ এক স্থানীয় তৃণমূল নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে । বাকিদের খোঁজে জেলা ও রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে তল্লাশি চালানো হচ্ছে ৷ পরিস্থিতি এখন কোনদিকে গড়ায় সেইদিকেই নজর রাখছে রাজনৈতিক মহল ৷

পাঁশকুড়া, 12 অক্টোবর : পাঁশকুড়ায় তৃণমূল নেতা খুনের ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক চাপানউতোর চলছে ৷ 7 অক্টোবর পাঁশকুড়ার মাইসোরার দলীয় কার্যালয়ে খুন হন ব্লকের কার্যকরী সভাপতি তথা পাঁশকুড়া পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি কুরবান শাহ ৷ ঘটনার পর থেকেই শুরু হয় তৃণমূল- BJP চাপানউতোর ৷ মৃত তৃণমূল নেতার পরিবারের পক্ষ থেকে BJP নেতা আনিসুর রহমানের বিরুদ্ধে খুনের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে অভিযোগ করা হয় ৷ 10 অক্টোবর গভীর রাতে কুরবান শাহের পরিবারের তরফে পাঁশকুড়া থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয় ৷ সেই অভিযোগে প্রধান অভিযুক্ত হিসেবে আনিসুর রহমানের নাম উল্লেখ করা হয় ৷

তবে ঘটনার দিন রাতেই আনিসুর রহমান তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেন ৷ এরপর গতকাল তিনি একটি ভিডিয়ো বার্তায় আবারও দাবি করেন, তিনি এই খুনের ঘটনার সঙ্গে কোনওভাবেই যুক্ত নন ৷ পাশাপাশি তিনি মৃত তৃণমূল নেতার পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্তের জন্য CBI তদন্তের দাবি করেছেন ৷ যদিও এই ভিডিয়ো বার্তার সত্যতা ETV ভারত যাচাই করেনি ৷

এই সংক্রান্ত খবর : "দিদি কি জানেন ? শুনে কী বলছেন" ; জানতে চান কুরবানের বিবি

আনিসুর রহমান ওই ভিডিয়ো বার্তায় জানিয়েছেন, " পাঁশকুড়ায় যা ঘটেছে তা অত্যন্ত নিন্দনীয় ও ন্যক্কারজনক ঘটনা ৷ খুনের রাজনীতি আমি এবং আমার দল বিশ্বাস করে না ৷ আমি কুরবান শাহের শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি আমার হৃদয়ের থেকে সমবেদনা জানাই ৷ কারণ রাজনীতি রাজনীতির জায়গায় ৷ পুলিশের কাছে আমি অনুরোধ করব আসল দোষীকে খুঁজে বের করা হোক । এতজন মোটরসাইকেলে এল, শুট আউট হল, এখনও পর্যন্ত তেমন ভাবে কেউ ধরা পড়ছে না । এটা গোয়েন্দা দপ্তরের ব্যর্থতা বলে আমি মনে করি । এটা তৃণমূলের অন্তর্দ্বন্দ্বের ফল । আমি এই ঘটনার CBI তদন্ত দাবি করছি ।"

ভিডিয়োয় আনিসুর রহমানের বক্তব্য

তিনি আরও যোগ করেন, "বলা হচ্ছে, CCTV ফুটেজে আমাকে পাওয়া গেছে । যা পাওয়া গেছে তা ঠিকই ৷ 6.30-এ আমাকে মেচোগ্রামে এবং 6:45-এ কোলাঘাটে নিশ্চিতভাবেই আমি ছিলাম । নবমীর দিন বিজয়ের শুভেচ্ছা জানানোর জন্য মুকুল রায়ের বাড়িতে যাচ্ছিলাম । আমি গাড়ির মধ্যেই ছিলাম এবং রাস্তাতেই ছিলাম । কোথাও কোনও টেবিলে কোনও অজানা ব্যক্তিকে নিয়ে মিটিং করে কাউকে হত্যা করার চক্রান্ত আমি করিনি ।এই রাজনীতি আমি বিশ্বাস করি না ‌। "

ভিডিয়োতে তিনি আরও বলেন , "আসলে যখন থেকেই আমি BJP-তে এসেছি তখন থেকেই পূর্ব মেদিনীপুর জেলা ও রাজ্যের একজন প্রভাবশালী নেতা বিভিন্নভাবে রাজনৈতিকভাবে লড়াই করতে না পেরে, যেখানেই কোনও মৃত্যু ও অঘটন ঘটেছে সেখানেই তিনি আমার দিকে আঙুল তোলার চেষ্টা করেছেন । তদন্তের আগে তদন্তকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করেছেন । আমি শুনেছি ইতিমধ্যে একজন গ্রেপ্তার হয়েছে । আমি জানি না তিনি এই ঘটনার সাথে জড়িত কি না । তবে ওনার গ্রেপ্তারি গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের দিক নির্দেশ করছে । আমি পুলিশকে অনুরোধ করব ঘটনার গভীরে গিয়ে শোকসন্তপ্ত পরিবারের আসল খুনিকে বের করা হোক । আনিসুর রহমানের যদি বিন্দুমাত্র ভূমিকা থাকে তাহলে আমি নিশ্চিত ভাবে শাস্তি পাব । কিন্তু যারা খুন করল, তাদের আগে খুঁজে বের করা হোক ৷ পুলিশের এটা প্রথম কর্তব্য । পুলিশের আমার পেছনে ছুটে কোনও লাভ নেই । আমি নিশ্চিতভাবে আইনের সাহায্য নিচ্ছি । আমি রাজনৈতিক নেতা, আমাকে মানুষের কাছে হেয় প্রতিপন্ন করে খুনি প্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্যেই একটা পরিবারের পক্ষ থেকে বারে বারে এই চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে । কে খুনি, কে কাকে প্রাণে মেরেছে, পূর্ব মেদিনীপুর জেলার মানুষ জানে । তাই এ বিষয়ে আমি বেশি কিছু বলতে চাই না ৷ এটা পুরোপুরি গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের ফল বলে আমার মনে হচ্ছে ।"

প্রসঙ্গত, তৃণমূল ব্লক কার্যকরী সভাপতি খুনের ঘটনায় ইতিমধ্যেই পাঁশকুড়া থানার পুলিশ এক স্থানীয় তৃণমূল নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে । বাকিদের খোঁজে জেলা ও রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে তল্লাশি চালানো হচ্ছে ৷ পরিস্থিতি এখন কোনদিকে গড়ায় সেইদিকেই নজর রাখছে রাজনৈতিক মহল ৷

Intro:পাঁশকুড়া,১১ অক্টোবর: গত ৭ ই অক্টোবর পাঁশকুড়ার মাইসোরার দলীয় কার্যালয়ে খুন হন ব্লকের কার্যকরী সভাপতি তথা পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি কুরবান শাহ। ঘটনার পর থেকেই তৃণমূল ও পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয় খুনের সাথে যুক্ত রয়েছেন বিজেপি নেতা আনিসুর রহমান। যদিও ঘটনার দিন রাতেই আনিসুর রহমান সেই অভিযোগ অস্বীকার করেন।১০ তারিখ গভীর রাতে পরিবারের পক্ষ থেকে পাঁশকুড়া থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়‌। সেই অভিযোগ প্রথম আসামি হিসেবেই আনিসুর রহমানের নাম উল্লেখ করা হয়। এরপরই আজ আনিসুর রহমান এক ভিডিও বার্তায় দাবি করেন তিনি এই খুনের সাথে কোনভাবেই জড়িত নয় পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে প্রকৃত খুনিদের খুঁজে বের করার জন্য প্রয়োজনে সিবিআই তদন্তের আর্জি জানিয়েছেন তিনি। যদিও এই ভিডিও বার্তার সত্যতা ইটিভি ভারত যাচাই করেনি।
Body:আনিসুর বাবু ভিডিও বার্তায় জানিয়েছেন, পাঁশকুড়া যা ঘটনা ঘটেছে তা খুবই নিন্দনীয় ও ন্যাক্কারজনক ঘটনা। খুনের রাজনীতি আমি এবং আমার দল বিশ্বাস করে না। আমি কুরবান শাহের শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি আমার হৃদয় থেকে সমবেদনা জানাই। কারণ রাজনীতি রাজনীতির জায়গায়। পুলিশের কাছে আমি অনুরোধ করব আসল দোষী কে খুঁজে বের করা হোক। এতজন মোটরসাইকেলে এল শুট আউট হলো এখনো পর্যন্ত তেমন ভাবে কেউ ধরা পড়ছে না। এটা গোয়েন্দা দপ্তরের ব্যর্থতা বলে আমি মনে করি। এটা তৃণমূলের অন্তর্দ্বন্দ্বের ফল। আমি এই ঘটনার সিবিআই তদন্ত দাবি করছি।
তিনি বলেন, বলা হচ্ছে সিসিটিভি ফুটেজ এ আমাকে পাওয়া গিয়েছে। যা পাওয়া গেছে তা ঠিকই সাড়ে ছয়টায় আমাকে মেছোগ্রামে এবং 6:45 কোলাঘাটে নিশ্চিতভাবেই আমি ছিলাম। নবমীর দিন বিজয়ের শুভেচ্ছা জানানোর জন্য মুকুল রায়ের বাড়িতে যাচ্ছিলাম। আমি গাড়ির মধ্যেই ছিলাম এবং রাস্তাতেই ছিলাম। কোথাও কোন টেবিলে কোন অজানা ব্যক্তিকে নিয়ে মিটিং করে কাউকে হত্যা করার চক্রান্ত আমি করিনি।এই রাজনীতি আমি বিশ্বাস করিনা‌। তিনি আরো বলেন , আসলে যখন থেকেই আমি বিজেপিতে এসেছি তখন থেকেই পূর্ব মেদিনীপুর জেলা ও রাজ্যের একজন প্রভাবশালী নেতা বিভিন্নভাবে রাজনৈতিকভাবে লড়াই করতে না পেরে যেখানেই কোনো মৃত্যু ও অঘটন ঘটেছে সেখানেই তিনি আমার দিকে আঙুল তোলার চেষ্টা করেছেন। এবং তদন্তের আগে তদন্ত কে প্রভাবিত করার চেষ্টা করেছেন। আমি শুনেছি ইতিমধ্যে একজন গ্রেপ্তার হয়েছে। আমি জানিনা তিনি এই ঘটনার সাথে জড়িত কি জড়িত নয়। তবে ওনার গ্রেপ্তারি গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের দিক নির্দেশ করছে। আমি পুলিশকে অনুরোধ করব ঘটনার গভীরে গিয়ে শোকসন্তপ্ত পরিবারের আসল খুনিকে বের করা হোক। আনিসুর রহমানের যদি বিন্দুমাত্র ভূমিকা থাকে তাহলে আমি নিশ্চিত ভাবে শাস্তি পাব। কিন্তু যারা খুন করল তাদেরকে আগে খুঁজে বের করা হোক পুলিশের এটা প্রথম কর্তব্য। পুলিশের আমার পেছনে ছুটে কোন লাভ নেই। আমি নিশ্চিতভাবে আইনের সাহায্য নিচ্ছি। আমি রাজনৈতিক নেতা আমাকে মানুষের কাছে হেয় প্রতিপন্ন করে খুনি প্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্যেই একটা পরিবারের পক্ষ থেকে বারে বারে এই চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে। কে খুনি কে কাকে প্রাণে মেরেছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার মানুষ জানে। তাই এ বিষয়ে আমি বেশি কিছু বলতে চাই না এটা পুরোপুরি গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের ফল বলে আমার মনে হচ্ছে।
Conclusion:ঘটনায় ইতিমধ্যেই পাঁশকুড়া থানার পুলিশ এক তৃণমূলের স্থানীয় নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে। বাকিদের খোঁজে জেলা ও রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে তল্লাশি চালানো হচ্ছে।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.