ETV Bharat / state

জমিজটের পর লকডাউন, আবারও থমকে যশাড় ব্রিজের কাজ

দীর্ঘ টানাপোড়েনের পর কোলাঘাটের যশাড় ব্রিজ নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছিল । কিন্তু লকডাউনে পুনরায় কাজ থমকে যাওয়ায় হতাশ এলাকাবাসী । তবে ব্লক প্রশাসনের পক্ষ থেকে দ্রুত কাজ শেষ করার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে ।

aa
যশাড় ব্রিজের কাজ
author img

By

Published : Jun 27, 2020, 10:07 PM IST

Updated : Jun 30, 2020, 10:37 PM IST

কোলাঘাট, 27 জুন: বাম আমলে শুরু হয়েছিল কোলাঘাটের যশাড় ব্রিজ তৈরির কাজ । কিন্তু জমিজটে আটকে সেই ব্রিজের কাজ তৃণমূল আমলের সেকেন্ড ইনিংসে আজও শেষ হয়নি । গতবছর জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে জমিজট কাটিয়ে ফের শুরু হয় ব্রিজ নির্মাণের কাজ । কিন্তু লকডাউনের কারণে ফের কাজ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় হতাশ কোলাঘাট ও পশ্চিম মেদিনীপুরের দাসপুর ব্লকের বাসিন্দারা । তাঁদের একটাই প্রশ্ন কবে শেষ হবে এই ব্রিজ নির্মাণের কাজ? যদিও ব্লক প্রশাসনের তরফে লকডাউন উঠলেই বাড়তি কর্মী নিয়ে দ্রুত ব্রিজ তৈরির কাজ শেষ করার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে ।

aa
লকডাউনের কারণে আটকে যশাড় ব্রিজের কাজ

স্থানীয় ও প্রশাসন সূত্রে খবর, তখন 2003 সাল । রাজ্যে বাম শাসন চলছে । তৎকালীন সরকারের পূর্তমন্ত্রী অমর চৌধুরি পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুরের যোগাযোগ স্থাপনের জন্য কংসাবতী নদীর উপর কোলাঘাটের যশাড় ও দাসপুর ব্লকের শিবরাগ্রামকে মিলিয়ে দিতে যশাড় ব্রিজের শিলান্যাস করেন । 2004 সাল থেকেই শুরু হয়ে যায় সেতু নির্মাণের কাজ । কাজ সম্পন্ন করার জন্য বরাদ্দ করা হয়েছিল পাঁচ কোটি 40 লাখ টাকা । কংসাবতী নদীর উপর একের পর এক পিলার তৈরি হয়ে গেলেও জমিজটে আটকে যায় কাজ । কারণ ব্রিজ নির্মাণের পর তা ল‍্যান্ডিংয়ের জন্য যে জায়গা প্রয়োজন সেই জায়গা তখনও অধিগৃহীত হয়নি সাধারণ মানুষের কাছ থেকে । ফলে পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায় ব্রিজ নির্মাণের কাজ । দীর্ঘ 15 বছর পর 2019 সালে ফের জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে চেষ্টা করা হয় জমিজট কাটানোর । জমিরজটের সমস্যা কিছুটা মেটায় ফের গতবছর থেকে ব্রিজ সম্পন্ন করার কাজ শুরু করে সরকার । নতুন করে বরাদ্দ করা হয় প্রায় 20 কোটি টাকা । নতুন করে পুরোদমে কাজ শুরু হওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দারা আশা করেছিলেন আর হয়তো বিপজ্জনকভাবে বাঁশের সাঁকো পেরিয়ে যাতায়াত করতে হবে না । স্বল্প দিনে প্রতীক্ষার অবসান ঘটবে। অল্প সময়ের মধ্যেই পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটাল দাসপুর থেকে কোলাঘাট হয়ে পৌঁছে যাওয়া যাবে হাওড়া, কলকাতা । কিন্তু লকডাউনের কারণে তিন মাস ফের কাজ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ব্রিজ তৈরি নিয়ে সিঁদুরে মেঘ দেখছেন স্থানীয়রা । আর কতদিন বিপজ্জনকভাবে বাঁশের সাঁকো দিয়ে যাতায়াত করতে হবে সেই প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছে তাঁদের মনে । কংসাবতী নদীর বাঁশের সাঁকোর উপর দিয়ে যাতায়াত করেই পূর্ব মেদিনীপুরে আসতে হয় পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাসপুর দুই নম্বর ব্লকের শিবরা, দোগাছা, মাদারিয়াসহ একাধিক গ্রামের বাসিন্দাদের । একইভাবে ওই সাঁকোর উপর নির্ভর করেই প্রতিনিয়ত পশ্চিম মেদিনীপুরে যাতায়াত করেন যশাড়, মাছিনান ,গোপালনগর ,বৈষ্ণবচকসহ কোলাঘাট ব্লকের একাধিক এলাকার মানুষ । এই ব্রিজ নির্মাণের কাজ সম্পন্ন হলেই দুই জেলার কয়েক লাখ মানুষ খুব সহজেই অল্প সময় এবং অল্প খরচে কলকাতা ও ঘাটালে যাতায়াত করতে পারবেন । কিন্তু লকডাউনের কারণে তিন মাস ধরে কাজ বন্ধ থাকায় নির্মাণকারী সংস্থার দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকও কবে ব্রিজের কাজ সম্পন্ন হবে তা নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না । স্বল্প সংখ্যক শ্রমিক নিয়ে আনলক ওয়ান থেকে কাজ শুরু হয়েছে ঠিকই কিন্তু সেই কাজ কবে গতি পাবে সেটাই দেখার জন্য মুখিয়ে রয়েছেন এলাকাবাসী ।

থমকে যশাড় ব্রিজের কাজ

স্থানীয় বাসিন্দা কাশীনাথ রাম জানিয়েছেন, "আমাদের যাতায়াতের জন্য একমাত্র ভরসা বাঁশের সাঁকো । যা অত্যন্ত বিপদজনক । কিন্তু কিছু করার নেই । ব্রিজ তৈরি না হওয়ায় দীর্ঘদিন ধরেই এই সাঁকোগুলির উপর দিয়েই আমরা যাতায়াত করতে বাধ্য হই । বর্তমান সরকার ফের ব্রিজের কাজ সম্পন্ন করার উদ্যোগ নিয়েছে । কথা ছিল কুড়ি সালের শেষে ও একুশের শুরুতেই কাজ শেষ হবে । তিন মাস কাজ বন্ধ থাকায় কবে সেই কাজ সম্পন্ন হবে এখন সেটাই চিন্তার বিষয় ।" লকডাউনের আগে দ্রুত গতিতেই ব্রিজ তৈরির কাজ চলছিল বলে জানিয়েছেন এলাকার বাসিন্দা সুব্রত নন্দী । লকডাউনে কাজ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় তিনিও হতাশ । বলেন, "যে গতিতে কাজ চলছিল তাতে আমরা নিশ্চিত ছিলাম 2021 সালের মধ্যেই পাকা ব্রিজ তৈরি হয়ে যাবে। এখন আনলক ওয়ান থেকে স্বল্প সংখ্যক শ্রমিক নিয়ে কাজ শুরু হয়েছে । পুনরায় সেই কাজে কবে গতি আসবে তা কেউই বলতে পারছেন না । এই ব্রিজ সম্পন্ন হলে এলাকার বহু মানুষ উপকৃত হবেন । আমরা সকলেই চাই কোরোনা পরিস্থিতি কাটলেই দ্রুত কাজ সম্পন্ন করুক নির্মাণকারী সংস্থা ।" এই বিষয়ে নির্মাণকারী সংস্থার দায়িত্বপ্রাপ্ত সাইড ইঞ্জিনিয়র রঞ্জন কুমার চৌহান জানিয়েছেন, "লকডাউনের কারণে তিন মাস কাজ বন্ধ থাকায় সঠিক সময়ে ব্রিজ নির্মাণ সম্পন্ন করা হয়তো যাবে না । অনেক শ্রমিক বাড়ি চলে গেছেন । তাই অর্ধেক সংখ্যক শ্রমিক নিয়ে ফের কাজ শুরু হয়েছে । একুশের বিধানসভা নির্বাচনের আগেই কাজ সম্পন্ন করার নির্দেশ রয়েছে । কিন্তু লকডাউনের কারণে হয়তো তা সম্ভব হবে না । তবে আমরা দ্রুত কাজ সম্পন্ন করার আপ্রাণ চেষ্টা চালাব ।" বর্তমান পরিস্থিতি মিটলেই অধিক সংখ্যক শ্রমিক নিয়ে কাজে ঝাঁপিয়ে পড়া হবে বলে জানিয়েছেন কোলাঘাট ব্লকের BDO মদন মণ্ডল । তিনি জানান, "দীর্ঘদিনের সমস্যা মিটিয়ে কাজ শুরু হয়েছিল। এই ব্রিজ নির্মাণ হয়ে গেলে বহু মানুষের উপকার হবে। বর্তমানে অল্প সংখ্যক শ্রমিক নিয়ে কাজ শুরু হয়েছে। ধীরে ধীরে শ্রমিক সংখ্যা বাড়িয়ে দ্রুত ব্রিজ নির্মাণের কাজ সম্পন্ন করার আমরা চেষ্টা চালাব ।"

কোলাঘাট, 27 জুন: বাম আমলে শুরু হয়েছিল কোলাঘাটের যশাড় ব্রিজ তৈরির কাজ । কিন্তু জমিজটে আটকে সেই ব্রিজের কাজ তৃণমূল আমলের সেকেন্ড ইনিংসে আজও শেষ হয়নি । গতবছর জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে জমিজট কাটিয়ে ফের শুরু হয় ব্রিজ নির্মাণের কাজ । কিন্তু লকডাউনের কারণে ফের কাজ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় হতাশ কোলাঘাট ও পশ্চিম মেদিনীপুরের দাসপুর ব্লকের বাসিন্দারা । তাঁদের একটাই প্রশ্ন কবে শেষ হবে এই ব্রিজ নির্মাণের কাজ? যদিও ব্লক প্রশাসনের তরফে লকডাউন উঠলেই বাড়তি কর্মী নিয়ে দ্রুত ব্রিজ তৈরির কাজ শেষ করার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে ।

aa
লকডাউনের কারণে আটকে যশাড় ব্রিজের কাজ

স্থানীয় ও প্রশাসন সূত্রে খবর, তখন 2003 সাল । রাজ্যে বাম শাসন চলছে । তৎকালীন সরকারের পূর্তমন্ত্রী অমর চৌধুরি পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুরের যোগাযোগ স্থাপনের জন্য কংসাবতী নদীর উপর কোলাঘাটের যশাড় ও দাসপুর ব্লকের শিবরাগ্রামকে মিলিয়ে দিতে যশাড় ব্রিজের শিলান্যাস করেন । 2004 সাল থেকেই শুরু হয়ে যায় সেতু নির্মাণের কাজ । কাজ সম্পন্ন করার জন্য বরাদ্দ করা হয়েছিল পাঁচ কোটি 40 লাখ টাকা । কংসাবতী নদীর উপর একের পর এক পিলার তৈরি হয়ে গেলেও জমিজটে আটকে যায় কাজ । কারণ ব্রিজ নির্মাণের পর তা ল‍্যান্ডিংয়ের জন্য যে জায়গা প্রয়োজন সেই জায়গা তখনও অধিগৃহীত হয়নি সাধারণ মানুষের কাছ থেকে । ফলে পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায় ব্রিজ নির্মাণের কাজ । দীর্ঘ 15 বছর পর 2019 সালে ফের জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে চেষ্টা করা হয় জমিজট কাটানোর । জমিরজটের সমস্যা কিছুটা মেটায় ফের গতবছর থেকে ব্রিজ সম্পন্ন করার কাজ শুরু করে সরকার । নতুন করে বরাদ্দ করা হয় প্রায় 20 কোটি টাকা । নতুন করে পুরোদমে কাজ শুরু হওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দারা আশা করেছিলেন আর হয়তো বিপজ্জনকভাবে বাঁশের সাঁকো পেরিয়ে যাতায়াত করতে হবে না । স্বল্প দিনে প্রতীক্ষার অবসান ঘটবে। অল্প সময়ের মধ্যেই পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটাল দাসপুর থেকে কোলাঘাট হয়ে পৌঁছে যাওয়া যাবে হাওড়া, কলকাতা । কিন্তু লকডাউনের কারণে তিন মাস ফের কাজ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ব্রিজ তৈরি নিয়ে সিঁদুরে মেঘ দেখছেন স্থানীয়রা । আর কতদিন বিপজ্জনকভাবে বাঁশের সাঁকো দিয়ে যাতায়াত করতে হবে সেই প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছে তাঁদের মনে । কংসাবতী নদীর বাঁশের সাঁকোর উপর দিয়ে যাতায়াত করেই পূর্ব মেদিনীপুরে আসতে হয় পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাসপুর দুই নম্বর ব্লকের শিবরা, দোগাছা, মাদারিয়াসহ একাধিক গ্রামের বাসিন্দাদের । একইভাবে ওই সাঁকোর উপর নির্ভর করেই প্রতিনিয়ত পশ্চিম মেদিনীপুরে যাতায়াত করেন যশাড়, মাছিনান ,গোপালনগর ,বৈষ্ণবচকসহ কোলাঘাট ব্লকের একাধিক এলাকার মানুষ । এই ব্রিজ নির্মাণের কাজ সম্পন্ন হলেই দুই জেলার কয়েক লাখ মানুষ খুব সহজেই অল্প সময় এবং অল্প খরচে কলকাতা ও ঘাটালে যাতায়াত করতে পারবেন । কিন্তু লকডাউনের কারণে তিন মাস ধরে কাজ বন্ধ থাকায় নির্মাণকারী সংস্থার দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকও কবে ব্রিজের কাজ সম্পন্ন হবে তা নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না । স্বল্প সংখ্যক শ্রমিক নিয়ে আনলক ওয়ান থেকে কাজ শুরু হয়েছে ঠিকই কিন্তু সেই কাজ কবে গতি পাবে সেটাই দেখার জন্য মুখিয়ে রয়েছেন এলাকাবাসী ।

থমকে যশাড় ব্রিজের কাজ

স্থানীয় বাসিন্দা কাশীনাথ রাম জানিয়েছেন, "আমাদের যাতায়াতের জন্য একমাত্র ভরসা বাঁশের সাঁকো । যা অত্যন্ত বিপদজনক । কিন্তু কিছু করার নেই । ব্রিজ তৈরি না হওয়ায় দীর্ঘদিন ধরেই এই সাঁকোগুলির উপর দিয়েই আমরা যাতায়াত করতে বাধ্য হই । বর্তমান সরকার ফের ব্রিজের কাজ সম্পন্ন করার উদ্যোগ নিয়েছে । কথা ছিল কুড়ি সালের শেষে ও একুশের শুরুতেই কাজ শেষ হবে । তিন মাস কাজ বন্ধ থাকায় কবে সেই কাজ সম্পন্ন হবে এখন সেটাই চিন্তার বিষয় ।" লকডাউনের আগে দ্রুত গতিতেই ব্রিজ তৈরির কাজ চলছিল বলে জানিয়েছেন এলাকার বাসিন্দা সুব্রত নন্দী । লকডাউনে কাজ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় তিনিও হতাশ । বলেন, "যে গতিতে কাজ চলছিল তাতে আমরা নিশ্চিত ছিলাম 2021 সালের মধ্যেই পাকা ব্রিজ তৈরি হয়ে যাবে। এখন আনলক ওয়ান থেকে স্বল্প সংখ্যক শ্রমিক নিয়ে কাজ শুরু হয়েছে । পুনরায় সেই কাজে কবে গতি আসবে তা কেউই বলতে পারছেন না । এই ব্রিজ সম্পন্ন হলে এলাকার বহু মানুষ উপকৃত হবেন । আমরা সকলেই চাই কোরোনা পরিস্থিতি কাটলেই দ্রুত কাজ সম্পন্ন করুক নির্মাণকারী সংস্থা ।" এই বিষয়ে নির্মাণকারী সংস্থার দায়িত্বপ্রাপ্ত সাইড ইঞ্জিনিয়র রঞ্জন কুমার চৌহান জানিয়েছেন, "লকডাউনের কারণে তিন মাস কাজ বন্ধ থাকায় সঠিক সময়ে ব্রিজ নির্মাণ সম্পন্ন করা হয়তো যাবে না । অনেক শ্রমিক বাড়ি চলে গেছেন । তাই অর্ধেক সংখ্যক শ্রমিক নিয়ে ফের কাজ শুরু হয়েছে । একুশের বিধানসভা নির্বাচনের আগেই কাজ সম্পন্ন করার নির্দেশ রয়েছে । কিন্তু লকডাউনের কারণে হয়তো তা সম্ভব হবে না । তবে আমরা দ্রুত কাজ সম্পন্ন করার আপ্রাণ চেষ্টা চালাব ।" বর্তমান পরিস্থিতি মিটলেই অধিক সংখ্যক শ্রমিক নিয়ে কাজে ঝাঁপিয়ে পড়া হবে বলে জানিয়েছেন কোলাঘাট ব্লকের BDO মদন মণ্ডল । তিনি জানান, "দীর্ঘদিনের সমস্যা মিটিয়ে কাজ শুরু হয়েছিল। এই ব্রিজ নির্মাণ হয়ে গেলে বহু মানুষের উপকার হবে। বর্তমানে অল্প সংখ্যক শ্রমিক নিয়ে কাজ শুরু হয়েছে। ধীরে ধীরে শ্রমিক সংখ্যা বাড়িয়ে দ্রুত ব্রিজ নির্মাণের কাজ সম্পন্ন করার আমরা চেষ্টা চালাব ।"

Last Updated : Jun 30, 2020, 10:37 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.