বর্ধমান, 24 অগস্ট : বর্ধমানে খুন হলেন এক তৃণমূল কর্মী । মৃতের নাম অশোক মাঝি । তৃণমূলের অপর গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে । ঘটনায় আহত হয়েছেন বর্ধমান পুরসভার 6 নং ওয়ার্ডের প্রাক্তন তৃণমূল কাউন্সিলার সৈয়দ মহম্মদ সেলিম । তাকে রড দিয়ে মারধর করা হয় । এদিন সেলিমকে বাঁচাতে গিয়ে গুরুতর আহত হন তৃণমূল কর্মী অশোক মাঝি ৷ হাসপাতালে ভর্তি করানো হলে আজ রাতেই তাঁর মৃত্য়ু হয় ৷
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন দুপুর নাগাদ বর্ধমান পুরসভা থেকে 6 নং ওয়ার্ডের খালাসি পাড়ার তৃণমূল কংগ্রেসের দলীয় কার্যালয়ে ফিরছিলেন প্রাক্তন তৃণমূল কাউন্সিলর সৈয়দ মহম্মদ সেলিম । তিনি যখন বাইকে করে ফিরছিলেন ৷ সেই সময় কয়েকজন যুবক তাঁকে রড দিয়ে মাথায় আঘাত করার চেষ্টা করে । তিনি কোনওরকমে হাত দিয়ে নিয়ে মাথা বাঁচান । তাঁর হাতে আঘাত লাগে । সেই সময় সেলিমকে বাঁচাতে যান তৃণমূল কর্মী অশোক মাঝি ও চন্দনা মাঝি । তাঁদেরও সেখানে মাটিতে ফেলে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ । গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি করা হলে আজ রাতে তাঁর মৃত্যু হয়।
মহম্মদ সেলিমের অভিযোগ, "তৃণমূল নেতা শিবশংকর ঘোষের নির্দেশে তাঁর অনুগামীরা আমার উপরে হামলা চালায় । আমার মাথায় রড দিয়ে আঘাত করার চেষ্টা করা হয় । কোনওরকমে হাত দিয়ে মাথা বাঁচানোর চেষ্টা করি । আমার হাতে আঘাত লাগে । এরপর আমাকে বাঁচাতে গেলে শিবশংকর ঘোষের ছেলেরা অশোক মাঝি ও তাঁর স্ত্রীকে বেধড়ক মারধর করে । হাসপাতালে তাঁদের ভরতি করা হলে অশোক মাঝির মৃত্যু হয় ।"
অন্যদিকে তৃণমূল নেতা শিবশংকর ঘোষ বলেন, "আমি আজ দুপুরে একটা অনুষ্ঠানে ছিলাম । কী ঘটেছে আমার জানা নেই । তবে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যে অভিযোগ করা হচ্ছে ।"তৃণমূল কংগ্রেসের বর্ধমান জেলার মুখপাত্র প্রসেনজিৎ দাস বলেন, "এটা গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের ঘটনা নয় । দুষ্কৃতীরাই খুন করেছে ৷ পুলিশ দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিক ।"
TMC worker killed : বর্ধমানে খুন তৃণমূল কর্মী, গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জের ?
বর্ধমান পুরসভা থেকে 6 নং ওয়ার্ডের খালাসি পাড়ার তৃণমূল কংগ্রেসের দলীয় কার্যালয়ে ফিরছিলেন প্রাক্তন তৃণমূল কাউন্সিলর সৈয়দ মহম্মদ সেলিম । তাঁর উপর প্রথমে হামলা করা হয় ৷ তাঁকে বাঁচাতে গিয়ে গুরুতর জখম হন তৃণমূল কর্মী অশোক মাঝি ৷ পরে তাঁর মৃত্য়ু হয় ৷
বর্ধমান, 24 অগস্ট : বর্ধমানে খুন হলেন এক তৃণমূল কর্মী । মৃতের নাম অশোক মাঝি । তৃণমূলের অপর গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে । ঘটনায় আহত হয়েছেন বর্ধমান পুরসভার 6 নং ওয়ার্ডের প্রাক্তন তৃণমূল কাউন্সিলার সৈয়দ মহম্মদ সেলিম । তাকে রড দিয়ে মারধর করা হয় । এদিন সেলিমকে বাঁচাতে গিয়ে গুরুতর আহত হন তৃণমূল কর্মী অশোক মাঝি ৷ হাসপাতালে ভর্তি করানো হলে আজ রাতেই তাঁর মৃত্য়ু হয় ৷
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন দুপুর নাগাদ বর্ধমান পুরসভা থেকে 6 নং ওয়ার্ডের খালাসি পাড়ার তৃণমূল কংগ্রেসের দলীয় কার্যালয়ে ফিরছিলেন প্রাক্তন তৃণমূল কাউন্সিলর সৈয়দ মহম্মদ সেলিম । তিনি যখন বাইকে করে ফিরছিলেন ৷ সেই সময় কয়েকজন যুবক তাঁকে রড দিয়ে মাথায় আঘাত করার চেষ্টা করে । তিনি কোনওরকমে হাত দিয়ে নিয়ে মাথা বাঁচান । তাঁর হাতে আঘাত লাগে । সেই সময় সেলিমকে বাঁচাতে যান তৃণমূল কর্মী অশোক মাঝি ও চন্দনা মাঝি । তাঁদেরও সেখানে মাটিতে ফেলে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ । গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি করা হলে আজ রাতে তাঁর মৃত্যু হয়।
মহম্মদ সেলিমের অভিযোগ, "তৃণমূল নেতা শিবশংকর ঘোষের নির্দেশে তাঁর অনুগামীরা আমার উপরে হামলা চালায় । আমার মাথায় রড দিয়ে আঘাত করার চেষ্টা করা হয় । কোনওরকমে হাত দিয়ে মাথা বাঁচানোর চেষ্টা করি । আমার হাতে আঘাত লাগে । এরপর আমাকে বাঁচাতে গেলে শিবশংকর ঘোষের ছেলেরা অশোক মাঝি ও তাঁর স্ত্রীকে বেধড়ক মারধর করে । হাসপাতালে তাঁদের ভরতি করা হলে অশোক মাঝির মৃত্যু হয় ।"
অন্যদিকে তৃণমূল নেতা শিবশংকর ঘোষ বলেন, "আমি আজ দুপুরে একটা অনুষ্ঠানে ছিলাম । কী ঘটেছে আমার জানা নেই । তবে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যে অভিযোগ করা হচ্ছে ।"তৃণমূল কংগ্রেসের বর্ধমান জেলার মুখপাত্র প্রসেনজিৎ দাস বলেন, "এটা গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের ঘটনা নয় । দুষ্কৃতীরাই খুন করেছে ৷ পুলিশ দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিক ।"