বর্ধমান, 8 এপ্রিল: খোলা নেই কোনও খাবারের দোকান । আর এতেই চিকিৎসা করাতে এসে সমস্যায় পড়ছেন রোগী ও রোগীর পরিজনেরা । এই সমস্যা মেটাতে এগিয়ে এল বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গেট অ্যাম্বুলেন্স ড্রাইভার ও হেল্পার ইউনিয়ন । চিকিৎসা করাতে আসা করাতে আসা রোগী এবং রোগীর পরিবারের হাতে দুপুরের খাবার তুলে দিচ্ছে তারা ।
বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সংলগ্ন সমস্ত হোটেল এখন বন্ধ । ফলে আউটডোরে চিকিৎসা করাতে আসা রোগী এবং রোগীর পরিজনেরা খাবার না পেয়ে খুব সমস্যায় পড়েছেন । শুকনো খাবারের প্যাকেট জোগাড় করতে পারলেও দুপুরের খাবার জোগাড় করতে গিয়ে পড়ছেন চরম সমস্যায় । বলতে গেলে সারাদিন না খেয়েই থাকতে হচ্ছে । এই পরিস্থিতিতে এগিয়ে এসেছে BMC হাসপাতালের গেট অ্যাম্বুলেন্স ড্রাইভার ও হেল্পার ইউনিয়ন । বুধবার ইউনিয়নের পক্ষ থেকে হাসপাতাল গেটের সামনে রোগী ও তাদের পরিবারের জন্য ভাত, ডাল, তরকারির ব্যবস্থা করা হয় । দুপুর নাগাদ লম্বা লাইন পড়ে যায় ।
বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গেট অ্যাম্বুলেন্স ড্রাইভার ও হেল্পার ইউনিয়নের সদস্য বিশ্বনাথ মিত্র বলেন, "রোগী এবং রোগীর পরিবারের কথা ভেবে আমরা দুপুরের খাবারের ব্যবস্থা করেছি । প্রতিদিন প্রায় 700-র মতো মানুষ খাবার খাচ্ছে ।" লকডাউন যতদিন চলবে ততদিন পর্যন্ত এই উদ্যোগ তারা চালিয়ে যাবেন ।
বন্ধ হোটেল, রোগীদের দুপুরের খাবারের আয়োজন অ্যাম্বুলেন্স সংগঠনের
বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সংলগ্ন সমস্ত হোটেল এখন বন্ধ । ফলে আউটডোরে চিকিৎসা করাতে আসা রোগী এবং রোগীর পরিজনেরা খাবার না পেয়ে খুব সমস্যায় পড়েছেন ।
বর্ধমান, 8 এপ্রিল: খোলা নেই কোনও খাবারের দোকান । আর এতেই চিকিৎসা করাতে এসে সমস্যায় পড়ছেন রোগী ও রোগীর পরিজনেরা । এই সমস্যা মেটাতে এগিয়ে এল বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গেট অ্যাম্বুলেন্স ড্রাইভার ও হেল্পার ইউনিয়ন । চিকিৎসা করাতে আসা করাতে আসা রোগী এবং রোগীর পরিবারের হাতে দুপুরের খাবার তুলে দিচ্ছে তারা ।
বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সংলগ্ন সমস্ত হোটেল এখন বন্ধ । ফলে আউটডোরে চিকিৎসা করাতে আসা রোগী এবং রোগীর পরিজনেরা খাবার না পেয়ে খুব সমস্যায় পড়েছেন । শুকনো খাবারের প্যাকেট জোগাড় করতে পারলেও দুপুরের খাবার জোগাড় করতে গিয়ে পড়ছেন চরম সমস্যায় । বলতে গেলে সারাদিন না খেয়েই থাকতে হচ্ছে । এই পরিস্থিতিতে এগিয়ে এসেছে BMC হাসপাতালের গেট অ্যাম্বুলেন্স ড্রাইভার ও হেল্পার ইউনিয়ন । বুধবার ইউনিয়নের পক্ষ থেকে হাসপাতাল গেটের সামনে রোগী ও তাদের পরিবারের জন্য ভাত, ডাল, তরকারির ব্যবস্থা করা হয় । দুপুর নাগাদ লম্বা লাইন পড়ে যায় ।
বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গেট অ্যাম্বুলেন্স ড্রাইভার ও হেল্পার ইউনিয়নের সদস্য বিশ্বনাথ মিত্র বলেন, "রোগী এবং রোগীর পরিবারের কথা ভেবে আমরা দুপুরের খাবারের ব্যবস্থা করেছি । প্রতিদিন প্রায় 700-র মতো মানুষ খাবার খাচ্ছে ।" লকডাউন যতদিন চলবে ততদিন পর্যন্ত এই উদ্যোগ তারা চালিয়ে যাবেন ।