ETV Bharat / state

কোরোনা উপসর্গ নিয়ে হয়রানি, বেলেঘাটা থেকে বাড়ি পালালেন যুবক

author img

By

Published : Mar 19, 2020, 2:17 AM IST

Updated : Mar 19, 2020, 6:44 AM IST

সপ্তাহখানেক আগে কোরোনার উপসর্গ নিয়ে খড়্গপুর মহকুমা হাসপাতালে ভরতি হয় ওই যুবক ৷ সেখানে চারদিন থাকার পর মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয় তাঁকে ৷ তিনদিন পর তাঁকে কলকাতার বেলেঘাটা ID হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয় ৷

young lad with corona symptoms fled from beleghata to kharagpur for harassment
বেলেঘাটা থেকে বাড়ি পালিয়ে এল যুবক

মেদিনীপুর, 19 মার্চ: এক সপ্তাহ ধরে কোরোনা উপসর্গ নিয়ে এক হাসপাতাল থেকে অন্য হাসপাতালে ঘুরেছেন ৷ শেষমেশ বিরক্ত হয়ে হাসপাতালে না গিয়ে বাড়ি ফিরে গেলেন যুবক ৷ জানা গিয়েছে, ওই যুবক পশ্চিম মেদিনীপুরের খড়্গপুরের বাসিন্দা ৷

খড়্গপুর থেকে মেদিনীপুর, মেদিনীপুর থেকে বেলেঘাটা ID, বেলেঘাটা ID থেকে NRS হাসপাতাল ৷ সেখান থেকে পুনরায় বেলেঘাটা রেফার ৷ কোরোনা সন্দেহে এক সপ্তাহ ধরে এভাবেই হয়রানি হতে হয়েছে খড়্গপুরের এক যুবককে ৷ বিরক্ত হয়ে বেলেঘাটা না গিয়ে খড়্গপুরে নিজের বাড়িতে পালিয়ে যায় ওই যুবক ৷ পরে তাঁকে বুঝিয়ে মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভরতি করেন স্বাস্থ্যকর্মীরা ৷ সমস্ত পরীক্ষার পরই তাঁকে ছাড়া হবে বলে জানিয়েছেন মুখ্যস্বাস্থ্য আধিকারিক ৷

সপ্তাহখানেক আগে কোরোনার উপসর্গ নিয়ে খড়্গপুর মহকুমা হাসপাতালে ভরতি হয় ওই যুবক ৷ সেখানে চারদিন থাকার পর মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয় তাঁকে ৷ তিনদিন পর তাঁকে কলকাতার বেলেঘাটা ID হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয় ৷ সেখানে একদিন কোয়ারেন্টাইনে রাখার পর পাঠানো হয় NRS হাসপাতালে ৷ একদিন থাকার পর ফের পুনরায় বেলেঘাটায় স্থানান্তর করা হয় তাঁকে ৷ এক হাসপাতাল থেকে অন্য হাসপাতালে বারবার রেফার করায় ক্ষোভে ফেটে পড়ে ওই যুবক ও তাঁর পরিবারের লোকজনেরা ৷ অবশেষে বেলেঘাটায় না গিয়ে ওই যুবককে নিয়ে খড়্গপুর ফিরে যান পরিবারের লোকেরা ৷ তাঁদের অভিযোগ, চিকিত্‍সার পরিবর্তে শুধুমাত্র হয়রানির শিকার হয়েছেন তাঁরা ৷ এই বিষয়ে জেলার মুখ্যস্বাস্থ্য আধিকারিক গিরিশচন্দ্র বেরা বলেন,"ওই যুবককে মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজে কোরোনার স্পেশাল ওয়ার্ডে ভর্তি রাখা হয়েছে ৷ দফায় দফায় পরীক্ষা করা হচ্ছে ৷ মুখের লালা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে ৷

বেলেঘাটা থেকে বাড়ি পালালেন যুবক

কোরোনা নিয়ে চারিদিকে আতঙ্কের মধ্যে কেন এভাবে হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ওই যুবক ৷ কেন তাঁকে বেলেঘাটা থেকে নীলরতনে রেফার করা হল সেই নিয়েও প্রশ্ন দেখা দিয়েছে ৷ ফের একবার কি তাঁকে মেদিনীপুর হাসপাতাল থেকে বেলেঘাটা রেফার করা হবে? উত্তর নেই স্বাস্থ্য দপ্তরের ৷

মেদিনীপুর, 19 মার্চ: এক সপ্তাহ ধরে কোরোনা উপসর্গ নিয়ে এক হাসপাতাল থেকে অন্য হাসপাতালে ঘুরেছেন ৷ শেষমেশ বিরক্ত হয়ে হাসপাতালে না গিয়ে বাড়ি ফিরে গেলেন যুবক ৷ জানা গিয়েছে, ওই যুবক পশ্চিম মেদিনীপুরের খড়্গপুরের বাসিন্দা ৷

খড়্গপুর থেকে মেদিনীপুর, মেদিনীপুর থেকে বেলেঘাটা ID, বেলেঘাটা ID থেকে NRS হাসপাতাল ৷ সেখান থেকে পুনরায় বেলেঘাটা রেফার ৷ কোরোনা সন্দেহে এক সপ্তাহ ধরে এভাবেই হয়রানি হতে হয়েছে খড়্গপুরের এক যুবককে ৷ বিরক্ত হয়ে বেলেঘাটা না গিয়ে খড়্গপুরে নিজের বাড়িতে পালিয়ে যায় ওই যুবক ৷ পরে তাঁকে বুঝিয়ে মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভরতি করেন স্বাস্থ্যকর্মীরা ৷ সমস্ত পরীক্ষার পরই তাঁকে ছাড়া হবে বলে জানিয়েছেন মুখ্যস্বাস্থ্য আধিকারিক ৷

সপ্তাহখানেক আগে কোরোনার উপসর্গ নিয়ে খড়্গপুর মহকুমা হাসপাতালে ভরতি হয় ওই যুবক ৷ সেখানে চারদিন থাকার পর মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয় তাঁকে ৷ তিনদিন পর তাঁকে কলকাতার বেলেঘাটা ID হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয় ৷ সেখানে একদিন কোয়ারেন্টাইনে রাখার পর পাঠানো হয় NRS হাসপাতালে ৷ একদিন থাকার পর ফের পুনরায় বেলেঘাটায় স্থানান্তর করা হয় তাঁকে ৷ এক হাসপাতাল থেকে অন্য হাসপাতালে বারবার রেফার করায় ক্ষোভে ফেটে পড়ে ওই যুবক ও তাঁর পরিবারের লোকজনেরা ৷ অবশেষে বেলেঘাটায় না গিয়ে ওই যুবককে নিয়ে খড়্গপুর ফিরে যান পরিবারের লোকেরা ৷ তাঁদের অভিযোগ, চিকিত্‍সার পরিবর্তে শুধুমাত্র হয়রানির শিকার হয়েছেন তাঁরা ৷ এই বিষয়ে জেলার মুখ্যস্বাস্থ্য আধিকারিক গিরিশচন্দ্র বেরা বলেন,"ওই যুবককে মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজে কোরোনার স্পেশাল ওয়ার্ডে ভর্তি রাখা হয়েছে ৷ দফায় দফায় পরীক্ষা করা হচ্ছে ৷ মুখের লালা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে ৷

বেলেঘাটা থেকে বাড়ি পালালেন যুবক

কোরোনা নিয়ে চারিদিকে আতঙ্কের মধ্যে কেন এভাবে হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ওই যুবক ৷ কেন তাঁকে বেলেঘাটা থেকে নীলরতনে রেফার করা হল সেই নিয়েও প্রশ্ন দেখা দিয়েছে ৷ ফের একবার কি তাঁকে মেদিনীপুর হাসপাতাল থেকে বেলেঘাটা রেফার করা হবে? উত্তর নেই স্বাস্থ্য দপ্তরের ৷

Last Updated : Mar 19, 2020, 6:44 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.