ETV Bharat / state

বাবার বেতনের টাকা তুলে নিলেও তাঁকে দেখে না ঘরজামাই ছেলে - father suffering paralysis

অসিত দাস পেশায় শিক্ষক । বাড়ি মেদিনীপুরের কোতবাজার এলাকায় । পক্ষাঘাতে আক্রান্ত হয়ে  3 বছর ধরে বাড়িতে পড়ে আছেন । মেদিনীপুর সদর ব্লকের শাওড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন । 2013 সালে প্রতারণার অভিযোগে সাসপেন্ড করা হয় তাঁকে । তার দু'বছর পর থেকে স্নায়ুর রোগে আক্রান্ত হয়ে শয্যাশায়ী । অভিযোগ, অসিতবাবু ও তাঁর স্ত্রীর দেখভাল করে না তাঁর ছেলে সব্যসাচী

image
আক্রান্ত বাবা
author img

By

Published : Dec 24, 2019, 9:28 PM IST

মেদিনীপুর, 24 ডিসেম্বর : পক্ষাঘাতে আক্রান্ত বাবা । মা অসুস্থ । অভিযোগ, অসহায় বাবা-মাকে দেখেন না ছেলে সব্যসাচী দাস । তিনি পেশায় সিভিক ভলান্টিয়ার । বাবা-মাকে না দেখলেও অভিযোগ, তিনি প্রতি মাসে বাবার বেতনের টাকা তুলে নেন । এমনকী, বাবার সহকর্মীরা সাহায্য হিসেবে যে চাল-ডাল দেন, সেসবও না কি নিয়ে যান । প্রতিবাদ করলে জোটে মারধর । দেখানো হয় আইনের ভয় । সব্যসাচীর এক বোনও রয়েছে । কিন্তু অভিযোগ, তিনিও খেয়াল রাখেন না বাবা-মার। অমানবিক ঘটনাটি মেদিনীপুরের কোতবাজার এলাকার ।

অসিত দাস পেশায় শিক্ষক । বাড়ি মেদিনীপুরের কোতবাজার এলাকায় । পক্ষাঘাতে আক্রান্ত হয়ে 3 বছর ধরে বাড়িতে পড়ে আছেন । মেদিনীপুর সদর ব্লকের শাওড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন । 2013 সালে প্রতারণার অভিযোগে সাসপেন্ড করা হয় তাঁকে । তার দু'বছর পর থেকে স্নায়ুর রোগে আক্রান্ত হয়ে শয্যাশায়ী । অভিযোগ, বাবার এই অসুস্থতার সুযোগ নেয় সব্যসাচী । বাবার হয়ে প্রতিমাসে সে বেতন তুলে নেয় কিন্তু চিকিৎসার ব্যবস্থা করেনি । অসিতবাবু ও তাঁর স্ত্রী মনীষার এই অবস্থা দেখে অন্যান্য শিক্ষকরা মাঝেমধ্যে চাল ,ডাল দিয়ে সাহায্য করেন । রান্নার গ্যাস দিয়ে যান । কিন্তু সেই সমস্ত না কি শ্বশুরবাড়িতে নিয়ে যান সব্যসাচী । সেখানেই স্ত্রী ও সন্তানের সঙ্গে তিনি থাকেন ।

দেখুন ভিডিয়ো

অসিতবাবুর সহকর্মীরা আজ সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে সব্যসাচীর বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন । তাঁরা বলেন, "অন্তত অসুস্থ বাবার চিকিৎসার ব্যবস্থা করুক সব্যসাচী ।" অসিতবাবুর সহকর্মী প্রদীপ মাইতি বলেন , "অসিতবাবুর সঙ্গে আমরা দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষকতা করছি । আমাদের কুড়ি বছরের শিক্ষকতার জীবন । কিন্তু দুর্ঘটনাবশত পক্ষাঘাতে আক্রান্ত হয়ে তিনি শয্যাশায়ী । আমরা বেঙ্গালুরু নিয়ে যাওয়ার জন্য সব্যসাচীর হাতে টাকা তুলে দিয়েছি । কিন্তু সেখানে গেলেও চিকিৎসা না করে ফিরে এসেছে । মাস ফুরোলেই সব্যসাচী বেতনের টাকা তুলে নিয়ে চলে যায় । আমরা বন্ধুর পাশে এসে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছি । বিভিন্ন সময়ে আমি এবং আমার সহকর্মীরা চাঁদা তুলে অসিতের বাড়িতে চাল, ডাল, গ্যাস পৌঁছে দিয়ে এসেছি । কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত সেসব ছেলে নিয়ে চলে যায় । আমরা চেষ্টা করেও সব্যসাচীকে বোঝাতে পারছি না । আমরা আর কত সাহায্য করব ? তাই শেষ পর্যন্ত আমরা আপনাদের (সাংবাদিক) দ্বারস্থ হয়েছি অসুস্থ অসিতবাবুকে বাঁচানোর জন্য ।"

সব্যসাচীকে ফোন করে এবিষয়ে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, "লোকজন আমাকে হেনস্থা করার জন্য এই ধরনের কুরুচিকর মন্তব্য করছে । আমার সঙ্গেও সাংবাদিকদের যোগাযোগ রয়েছে । "

মেদিনীপুর, 24 ডিসেম্বর : পক্ষাঘাতে আক্রান্ত বাবা । মা অসুস্থ । অভিযোগ, অসহায় বাবা-মাকে দেখেন না ছেলে সব্যসাচী দাস । তিনি পেশায় সিভিক ভলান্টিয়ার । বাবা-মাকে না দেখলেও অভিযোগ, তিনি প্রতি মাসে বাবার বেতনের টাকা তুলে নেন । এমনকী, বাবার সহকর্মীরা সাহায্য হিসেবে যে চাল-ডাল দেন, সেসবও না কি নিয়ে যান । প্রতিবাদ করলে জোটে মারধর । দেখানো হয় আইনের ভয় । সব্যসাচীর এক বোনও রয়েছে । কিন্তু অভিযোগ, তিনিও খেয়াল রাখেন না বাবা-মার। অমানবিক ঘটনাটি মেদিনীপুরের কোতবাজার এলাকার ।

অসিত দাস পেশায় শিক্ষক । বাড়ি মেদিনীপুরের কোতবাজার এলাকায় । পক্ষাঘাতে আক্রান্ত হয়ে 3 বছর ধরে বাড়িতে পড়ে আছেন । মেদিনীপুর সদর ব্লকের শাওড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন । 2013 সালে প্রতারণার অভিযোগে সাসপেন্ড করা হয় তাঁকে । তার দু'বছর পর থেকে স্নায়ুর রোগে আক্রান্ত হয়ে শয্যাশায়ী । অভিযোগ, বাবার এই অসুস্থতার সুযোগ নেয় সব্যসাচী । বাবার হয়ে প্রতিমাসে সে বেতন তুলে নেয় কিন্তু চিকিৎসার ব্যবস্থা করেনি । অসিতবাবু ও তাঁর স্ত্রী মনীষার এই অবস্থা দেখে অন্যান্য শিক্ষকরা মাঝেমধ্যে চাল ,ডাল দিয়ে সাহায্য করেন । রান্নার গ্যাস দিয়ে যান । কিন্তু সেই সমস্ত না কি শ্বশুরবাড়িতে নিয়ে যান সব্যসাচী । সেখানেই স্ত্রী ও সন্তানের সঙ্গে তিনি থাকেন ।

দেখুন ভিডিয়ো

অসিতবাবুর সহকর্মীরা আজ সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে সব্যসাচীর বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন । তাঁরা বলেন, "অন্তত অসুস্থ বাবার চিকিৎসার ব্যবস্থা করুক সব্যসাচী ।" অসিতবাবুর সহকর্মী প্রদীপ মাইতি বলেন , "অসিতবাবুর সঙ্গে আমরা দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষকতা করছি । আমাদের কুড়ি বছরের শিক্ষকতার জীবন । কিন্তু দুর্ঘটনাবশত পক্ষাঘাতে আক্রান্ত হয়ে তিনি শয্যাশায়ী । আমরা বেঙ্গালুরু নিয়ে যাওয়ার জন্য সব্যসাচীর হাতে টাকা তুলে দিয়েছি । কিন্তু সেখানে গেলেও চিকিৎসা না করে ফিরে এসেছে । মাস ফুরোলেই সব্যসাচী বেতনের টাকা তুলে নিয়ে চলে যায় । আমরা বন্ধুর পাশে এসে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছি । বিভিন্ন সময়ে আমি এবং আমার সহকর্মীরা চাঁদা তুলে অসিতের বাড়িতে চাল, ডাল, গ্যাস পৌঁছে দিয়ে এসেছি । কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত সেসব ছেলে নিয়ে চলে যায় । আমরা চেষ্টা করেও সব্যসাচীকে বোঝাতে পারছি না । আমরা আর কত সাহায্য করব ? তাই শেষ পর্যন্ত আমরা আপনাদের (সাংবাদিক) দ্বারস্থ হয়েছি অসুস্থ অসিতবাবুকে বাঁচানোর জন্য ।"

সব্যসাচীকে ফোন করে এবিষয়ে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, "লোকজন আমাকে হেনস্থা করার জন্য এই ধরনের কুরুচিকর মন্তব্য করছে । আমার সঙ্গেও সাংবাদিকদের যোগাযোগ রয়েছে । "

Intro:বাবা প্যারালাইসিস , অসুস্থ মা , জীর্ণ বাড়ি ঘরের মায়া ফেলেই অমানবিক সিভিক পুলিশ সব্যসাচী ,মাসের-পর-মাস বাবা মা কে দেখার পরিবর্তে বাবার বেতনের টাকা তুলে নিয়ে গিয়ে চলে যায় ,শুধু টাকা নয় কলিগ দের দেওয়া চালডাল বাড়ি থেকে জোর করে তুলে নিয়ে চলে যায় ,প্রতিবাদ করলে জুটে আইনের ভয় এবং মারধর ,এরকমই অমানবিকতার ছবি শহরের কোতবাজারে l Body:বাবা প্যারালাইসিস , অসুস্থ মা , জীর্ণ বাড়ি ঘরের মায়া ফেলেই অমানবিক সিভিক পুলিশ সব্যসাচী ,মাসের-পর-মাস বাবা মা কে দেখার পরিবর্তে বাবার বেতনের টাকা তুলে নিয়ে গিয়ে চলে যায় ,শুধু টাকা নয় কলিগ দের দেওয়া চালডাল বাড়ি থেকে জোর করে তুলে নিয়ে চলে যায় ,প্রতিবাদ করলে জুটে আইনের ভয় এবং মারধর ,এরকমই অমানবিকতার ছবি শহরের কোতবাজারে l


এবার এক সিভিক পুলিশের অমানবিকতার ছবি উঠে এলো মেদিনীপুর শহর থেকে। বিনা চিকিত্‍সায় নিজের বাবাকে অক্ষম অবস্থায় বছরের পর বছর বাড়ির মধ্যে ফেলে রাখার অভিযোগ উঠলো পেশায় সিভিক পুলিশ ছেলে সব্যসাচী দাসের বিরুদ্ধে। মেদিনীপুর শহরের কোত বাজার এলাকায় বাড়ী পেশায় শিক্ষক অসিত দাস প্যারালাইসিস অবস্থায় বাড়িতে পড়ে রয়েছেন দীর্ঘ 3 বছর ধরে। অযত্নে ,অপরিষ্কার, দুর্গন্ধযুক্ত বাড়ির মধ্যে একটি খাটের মধ্যে যন্ত্রনায় কাতর হয়ে শুধুই চেঁচাতে থাকেন তিনি। ঘটনা ক্রমে জানা যায়, মেদিনীপুর সদর ব্লকের শাওড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তিনি। 2013 সালে প্রতারণার অভিযোগে অসিত দাস সাসপেন্ড হয়ে যায়। তার দুবছর পরে নার্ভের রোগে আক্রান্ত হয়ে বর্তমানে তিনি প্যারালাইসিস অবস্থায় পড়ে রয়েছেন বাড়িতে। অভিযোগ, এরপরই ছেলে সব্যসাচী দাস বাবার কাছে Power of attorney নিয়ে নেয়। আর তারপর থেকে প্রতিমাসে বাবার বেতন তুলে নেয় ছেলে। অভিযোগ, তার ছেলে আজ পর্যন্ত চিকিত্‍সার ব্যবস্থা করেনি। যে রুমে বাবাকে রেখেছে সেই রুমটি কোন সুস্থ মানুষ থাকার উপযুক্ত নয়। অসিত বাবু ও তাঁর স্ত্রী মনিশার এই করুন অবস্থা দেখে অন্যান্য শিক্ষকেরা মাঝে মাঝে চাল ,ডাল ,শাক সবজি সহ বিভিন্ন খাদ্য সামগ্রী দিয়ে যান পাশাপাশি রান্নার গ্যাসও দিয়ে যান l কিন্তু পরের দিনেই সিভিক ছেলে শিক্ষক দের দিয়ে যাওয়া সেই চাল ,ডাল ,শাক সবজি নিয়ে চলে যায় l প্যারালাইসিস বাবা ও অসুস্থ মাকে দেখার পরিবর্তে সমস্ত জিনিস নিজে নিয়ে গিয়ে শ্বশুরবাড়িতে ওঠে এবং সেখানে নিজের স্ত্রী বাচ্চার সাথে সেগুলি রান্না করে বেশ মজা উপভোগ করেন l ফলে যে সমস্যা সেই সমস্যায় থেকে যায় l নিদারুণ কষ্টে কাতর যন্ত্রণায় প্রতি দিন ও রাতে চিৎকারে করে ওঠে অসিত বাবু l শুধু বাড়ির লোক না, পাড়া-প্রতিবেশীরা ও তার চিৎকারের সাক্ষী রয়েছেন l অভিযোগ রয়েছে এই পাড়া-প্রতিবেশীরা সহ মাস্টারমশাইয়ের কলিগদের সাহায্য করা চাল-ডাল সম্পর্কে সব্যসাচী কে কিছু বলতে গেলেই সে আইনের ভয় দেখায় এবং মারধর করতে যায় l অসিত বাবুর সহকর্মীরা চান, অন্ততপক্ষে অসুস্থ বাবার চিকিত্‍সার ব্যবস্থা করুক তার ছেলে l কলিগ প্রদীপ মাইতি বলেন অসিত বাবুর সাথে আমরা দীর্ঘদিন ধরে মাস্টারি করেছি কুড়ি বছরের আমাদের মাস্টারি জীবন কিন্তু ওনার দুর্ঘটনাবশত প্যারালাইসিসে আক্রান্ত হয়ে উনি বিছানায় শয্যাশায়ী l আমরা বিভিন্ন সময় টাকার ব্যবস্থা করে উনাকে ব্যাঙ্গালোর নিয়ে যাবার জন্য ওনার ছেলের হাতে টাকা তুলে দিয়েছি l কিন্তু অসিত এর ছেলে ব্যাঙ্গালোর টিটমেন্ট করার জন্য নিয়ে গিয়েও সেখানে চিকিৎসা না করে ফিরে এসেছে l এছাড়াও ওনার ছেলে মাস ফুরোলে এসেই টাকাটা তুলে নিয়ে চলে যায় l ফলে এই দুরবস্থার আমরা বন্ধুর পাশে এসে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছি l বিভিন্ন সময়ে আমি এবং আমার কলিগরা নিজেদের চাঁদা তুলে অসিতের বাড়িতে চাল ডাল গ্যাস পৌঁছে দিয়ে এসেছি রান্নার জন্য কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত আজকে দিয়ে আসার পর পরের দিনই শুনেছি এগুলো উধাও l প্রতিদিন কাতর যন্ত্রণায় অসিত বাবু চিকিৎসার আবেদন এবং কাতর আবেদন করছেন কিন্তু আমরা চেষ্টা করেও ওর ছেলেকে বোঝাতে পারছি না l আমরা কত আর সাহায্য করবো l তাই শেষ পর্যন্ত আমরা আপনাদের দ্বারস্ত হয়েছি এই অসুস্থ অসিত বাবু কে বাঁচানোর জন্য l আরেক কলিগ অনুপ নাথ বলেন ছেলে যে হেতু Power of অ্যাটর্নি আছে তাই মাস ফুরানোর পরই ওর টাকাটা তুলে নিয়ে চলে যেতে পারে l আমরা এ কষ্ট কিছুতেই দেখতে পাচ্ছি না l যেহেতু আমরা এক সময় উনার সাথে একসাথে শিক্ষকতা করেছি l উনি যদি মারা যেতেন আমাদের বলার কিছু ছিল না কিন্তু এই ভাবে অসুস্থ প্রতিদিনকার যন্ত্রণায় ছটফট করছে তা দেখে নিজেদের কি করে ফিরিয়ে রাখতে পারি l আমরা এবং আমাদের সহকর্মীরা সাধ্যমত চেষ্টা করছে ওনাকে সাহায্য করার জন্য কিন্তু উনার বদমাশ ছেলে এবং মেয়ে দুজনের জন্য আজকে এই অবস্থায় দাঁড়িয়েছে l


তবে অসিত বাবুর ছেলে সব্যসাচী দাসকে এবিষয়ে ফোনে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, আশেপাশের লোক তাকে হেনস্থা করার জন্য এই ধরনের কুরুচিকর মন্তব্য করছে l সব্যসাচী হুমকি দিয়েও বসেন , আইনের ভয় দেখিয়ে বলেন আমার সঙ্গেও এরকম অনেক সাংবাদিকের যোগাযোগ রয়েছে l এরপর সন্ধ্যেবেলায় বাড়িতে ডাকলে ,বাড়িতে তার সঙ্গে দেখা করতে গেলে সে বাড়ি থেকে পালিয়ে যায় এবং বারবার ফোন করলে ও ফোন ধরে না l যদিও পরবর্তীকালে সব্যসাচী তার বাবার কলিগদের হুমকি ও ভয় দেখানোর অভিযোগ ওঠে l Conclusion:বাবা প্যারালাইসিস , অসুস্থ মা , জীর্ণ বাড়ি ঘরের মায়া ফেলেই অমানবিক সিভিক পুলিশ সব্যসাচী ,মাসের-পর-মাস বাবা মা কে দেখার পরিবর্তে বাবার বেতনের টাকা তুলে নিয়ে গিয়ে চলে যায় ,শুধু টাকা নয় কলিগ দের দেওয়া চালডাল বাড়ি থেকে জোর করে তুলে নিয়ে চলে যায় ,প্রতিবাদ করলে জুটে আইনের ভয় এবং মারধর ,এরকমই অমানবিকতার ছবি শহরের কোতবাজারে l
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.