ETV Bharat / state

পুলিশ কর্মী আক্রান্ত, গোটা চন্দ্রকোনা পৌর এলাকাই এবার রেডজোন

কলকাতা থেকে ফেরা এক পুলিশ কর্মী কোরোনা আক্রান্ত। এই কথা জানার পরই একটি ওয়ার্ডকে কনটেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করেছিল প্রশাসন। এবার ওই পুলিশ কর্মীর সংস্পর্শে আসা 22 জনের হদিশ পেতেই গোটা পৌর এলাকাকে রেড জোন ঘোষণা করল চন্দ্রকোনা পৌর প্রশাসন।

Chandrakona municipal area is red zone
চন্দ্রকোনা
author img

By

Published : May 17, 2020, 10:11 PM IST

চন্দ্রকোনা, 17 মে: কলকাতা থেকে ফেরা এক পুলিশ কর্মী কোরোনা আক্রান্ত হতেই কনটেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হয়েছিল একটি এলাকাকে। এবার ওই পুলিশ কর্মীর সংস্পর্শে আসা 22 জনের হদিশ পেতেই গোটা পৌর এলাকাকে রেড জোন ঘোষণা করল চন্দ্রকোনা পৌর প্রশাসন। স্বাস্থ্য দপ্তরের উদ্যোগে আজ ওই 22 জনকে চন্দ্রকোনা গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে তাঁদের সোয়াবের নমুনা সংগ্রহ করা হয়। জেলা স্বাস্থ্য দপ্তরের নির্দেশে ওই 22 জন বর্তমানে হোম কোয়ারানটিনে রয়েছেন।

পৌরসভার 12 নং ওয়ার্ডকে কনটেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হয়েছিল আগেই। এবার গোটা পৌর এলাকাকেই রেড জোন ঘোষণা করল প্রশাসন। অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের দোকান ছাড়া এলাকায় বন্ধ থাকবে সমস্ত কিছু। আগামী 25 মে পর্যন্ত রেড জোনের আওতায় গোটা চন্দ্রকোনা পৌরসভা। গত 14 তারিখ চন্দ্রকোনা পৌরসভার 12 নম্বর ওয়ার্ড মল্লেশ্বরপুর এলাকার এক পুলিশ কর্মীর কোরোনা পজিটিভ ধরা পড়ে। তারপর দিনই ওই ওয়ার্ডটিকে কনটেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করে সিল করে দেওয়া হয়। রবিবার ওই ব্যক্তির সংস্পর্শে আসা 22 জনের হদিশ পেতেই গোটা পৌর এলাকাকেই রেড জোনের আওতায় আনা হল। পাশাপাশি ওই 22 জনকে চন্দ্রকোনা গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে এসে তাঁদের সোয়াবের নমুনা সংগ্রহ করা হয় আজ। সকলকেই হোম কোয়ারানটিনের নির্দেশ দিয়েছে জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর।

এদিকে, রেড জোন ঘোষণা হওয়ার পরেই আজ সকাল থেকে চন্দ্রকোনা থানার পুলিশের তরফে পৌরসভা এলাকা জুড়ে মাইকিং করে প্রচার শুরু হয়। বিশেষ নজরদারিতে রাস্তায় নমে চন্দ্রকোনা পুলিশ।পৌরসভা এলাকার বিভিন্ন জায়গায় পুলিশ টহল দেয় আজ। চন্দ্রকোনার সঙ্গে যুক্ত গুরুত্বপূর্ণ রাজ্যসড়কগুলিতে চলে পুলিশের নাকা চেকিং।

চন্দ্রকোনা, 17 মে: কলকাতা থেকে ফেরা এক পুলিশ কর্মী কোরোনা আক্রান্ত হতেই কনটেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হয়েছিল একটি এলাকাকে। এবার ওই পুলিশ কর্মীর সংস্পর্শে আসা 22 জনের হদিশ পেতেই গোটা পৌর এলাকাকে রেড জোন ঘোষণা করল চন্দ্রকোনা পৌর প্রশাসন। স্বাস্থ্য দপ্তরের উদ্যোগে আজ ওই 22 জনকে চন্দ্রকোনা গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে তাঁদের সোয়াবের নমুনা সংগ্রহ করা হয়। জেলা স্বাস্থ্য দপ্তরের নির্দেশে ওই 22 জন বর্তমানে হোম কোয়ারানটিনে রয়েছেন।

পৌরসভার 12 নং ওয়ার্ডকে কনটেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হয়েছিল আগেই। এবার গোটা পৌর এলাকাকেই রেড জোন ঘোষণা করল প্রশাসন। অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের দোকান ছাড়া এলাকায় বন্ধ থাকবে সমস্ত কিছু। আগামী 25 মে পর্যন্ত রেড জোনের আওতায় গোটা চন্দ্রকোনা পৌরসভা। গত 14 তারিখ চন্দ্রকোনা পৌরসভার 12 নম্বর ওয়ার্ড মল্লেশ্বরপুর এলাকার এক পুলিশ কর্মীর কোরোনা পজিটিভ ধরা পড়ে। তারপর দিনই ওই ওয়ার্ডটিকে কনটেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করে সিল করে দেওয়া হয়। রবিবার ওই ব্যক্তির সংস্পর্শে আসা 22 জনের হদিশ পেতেই গোটা পৌর এলাকাকেই রেড জোনের আওতায় আনা হল। পাশাপাশি ওই 22 জনকে চন্দ্রকোনা গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে এসে তাঁদের সোয়াবের নমুনা সংগ্রহ করা হয় আজ। সকলকেই হোম কোয়ারানটিনের নির্দেশ দিয়েছে জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর।

এদিকে, রেড জোন ঘোষণা হওয়ার পরেই আজ সকাল থেকে চন্দ্রকোনা থানার পুলিশের তরফে পৌরসভা এলাকা জুড়ে মাইকিং করে প্রচার শুরু হয়। বিশেষ নজরদারিতে রাস্তায় নমে চন্দ্রকোনা পুলিশ।পৌরসভা এলাকার বিভিন্ন জায়গায় পুলিশ টহল দেয় আজ। চন্দ্রকোনার সঙ্গে যুক্ত গুরুত্বপূর্ণ রাজ্যসড়কগুলিতে চলে পুলিশের নাকা চেকিং।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.