ETV Bharat / state

ভাগলপুরগামী শ্রমিক স্পেশালের যাত্রীদের দুর্গাপুর স্টেশনে নামতে দিল না রেল পুলিশ - দুর্গাপুরে নামতে দিল না রেল পুলিশ

হায়দরাবাদ থেকে 1000 জন শ্রমিককে নিয়ে আসা ভাগলপুরগামী ট্রেনটি ইঞ্জিন বদলের জন্য দুর্গাপুরে দাঁড়িয়ে ছিল প্রায় 25 মিনিট। যদিও সংক্রমণের আশঙ্কায় কোনও যাত্রীকেই স্টেশনে নামতে দেয়নি রেল পুলিশ।

police not allow passengers to get off at Durgapur
দুর্গাপুর
author img

By

Published : May 8, 2020, 12:22 AM IST

দুর্গাপুর,7 মে: বৃহস্পতিবার সকাল 6 টা বেজে 10 মিনিটে দুর্গাপুর স্টেশনে এসে দাঁড়ায় তেলাঙ্গানা থেকে আসা ভাগলপুরগামী শ্রমিক স্পেশাল। দীর্ঘ 25 মিনিট দুর্গাপুর স্টেশনে ট্রেনটি দাঁড়িয়ে থাকলেও সংক্রমণের আশঙ্কায় রেল পুলিশের পক্ষ থেকে কোনও শ্রমিককেই স্টেশনে নামতে দেওয়া হল না।

আজ তেলাঙ্গানার হায়দরাবাদ থেকে 1000 শ্রমিককে নিয়ে আসে শ্রমিক স্পেশাল ট্রেনটি। যেটি সকাল 6 টা বেজে 10 মিনিটে দুর্গাপুর স্টেশনে এসে দাঁড়ায়। দুর্গাপুর স্টেশনে এসে দাঁড়ানোর পর 17 টি কামরা বিশিষ্ট ট্রেনের ইঞ্জিন বদল হয়। যে কারণে দুর্গাপুরে 25 মিনিট দাঁড়িয়ে থেকে 6টা বেজে 35 মিনিটে ফের ট্রেনটি স্টেশন ছাড়ে। রওনা দেয় ভাগলপুরের উদ্দেশে। তবে 25 মিনিট দাঁড়িয়ে থাকলেও তেলাঙ্গানা ফেরত কোনও যাত্রীকে আজ দুর্গাপুর স্টেশনে নামতে দেওয়া হয়নি। এই কথা জানান দুর্গাপুর স্টেশনের GRP প্রধান রফিকুল ইসলাম। কিন্তু, কেন কোনও যাত্রীকেই নামতে দেওয়া হল না?

এর উত্তরে দুর্গাপুর স্টেশনের রেল কর্তাদের তরফে জানানো হয়, সংক্রমণের আশঙ্কাতেই দুর্গাপুরে কাউকে নামতে দেওয়া হয়নি। তা ছাড়া স্টেশনে স্বাস্থ্য পরীক্ষার ব্যবস্থাও ছিল না। সেই কারণেই বিতর্ক এড়াতে যাত্রীদের নামতে দেওয়া হয়নি।

দুর্গাপুর স্টেশনের GRP প্রধান রফিকুল ইসলাম বলেন, ট্রেনটি থেকে দুর্গাপুরে যাত্রীদের নামার কথা ছিল না। ইঞ্জিন বদলের জন্যই সেটি দাঁড়িয়ে ছিল। সেই কাজ হওয়ার পরই শ্রমিক স্পেশাল ট্রেনটি ভাগলপুরের উদ্দেশে রওনা দেয়।

ট্রেনটি থেকে যাতে কোনও যাত্রী নামতে না পারে তার জন্য কড়া নজর রেখেছিল রেল পুলিশ ।

দুর্গাপুর,7 মে: বৃহস্পতিবার সকাল 6 টা বেজে 10 মিনিটে দুর্গাপুর স্টেশনে এসে দাঁড়ায় তেলাঙ্গানা থেকে আসা ভাগলপুরগামী শ্রমিক স্পেশাল। দীর্ঘ 25 মিনিট দুর্গাপুর স্টেশনে ট্রেনটি দাঁড়িয়ে থাকলেও সংক্রমণের আশঙ্কায় রেল পুলিশের পক্ষ থেকে কোনও শ্রমিককেই স্টেশনে নামতে দেওয়া হল না।

আজ তেলাঙ্গানার হায়দরাবাদ থেকে 1000 শ্রমিককে নিয়ে আসে শ্রমিক স্পেশাল ট্রেনটি। যেটি সকাল 6 টা বেজে 10 মিনিটে দুর্গাপুর স্টেশনে এসে দাঁড়ায়। দুর্গাপুর স্টেশনে এসে দাঁড়ানোর পর 17 টি কামরা বিশিষ্ট ট্রেনের ইঞ্জিন বদল হয়। যে কারণে দুর্গাপুরে 25 মিনিট দাঁড়িয়ে থেকে 6টা বেজে 35 মিনিটে ফের ট্রেনটি স্টেশন ছাড়ে। রওনা দেয় ভাগলপুরের উদ্দেশে। তবে 25 মিনিট দাঁড়িয়ে থাকলেও তেলাঙ্গানা ফেরত কোনও যাত্রীকে আজ দুর্গাপুর স্টেশনে নামতে দেওয়া হয়নি। এই কথা জানান দুর্গাপুর স্টেশনের GRP প্রধান রফিকুল ইসলাম। কিন্তু, কেন কোনও যাত্রীকেই নামতে দেওয়া হল না?

এর উত্তরে দুর্গাপুর স্টেশনের রেল কর্তাদের তরফে জানানো হয়, সংক্রমণের আশঙ্কাতেই দুর্গাপুরে কাউকে নামতে দেওয়া হয়নি। তা ছাড়া স্টেশনে স্বাস্থ্য পরীক্ষার ব্যবস্থাও ছিল না। সেই কারণেই বিতর্ক এড়াতে যাত্রীদের নামতে দেওয়া হয়নি।

দুর্গাপুর স্টেশনের GRP প্রধান রফিকুল ইসলাম বলেন, ট্রেনটি থেকে দুর্গাপুরে যাত্রীদের নামার কথা ছিল না। ইঞ্জিন বদলের জন্যই সেটি দাঁড়িয়ে ছিল। সেই কাজ হওয়ার পরই শ্রমিক স্পেশাল ট্রেনটি ভাগলপুরের উদ্দেশে রওনা দেয়।

ট্রেনটি থেকে যাতে কোনও যাত্রী নামতে না পারে তার জন্য কড়া নজর রেখেছিল রেল পুলিশ ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.