আসানসোল, 19 এপ্রিল: সাজাপ্রাপ্ত এক বন্দীর অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য আসানসোল সংশোধনাগারে । মৃতের নাম সুরজ বেশরা । বয়স আনুমানিক 35 । তার পরিবার জানিয়েছে, সন্ধ্যায় পুলিশ মারফত তারা খবর পায় যে জেলের মধ্যেই গলায় দড়ি দিয়ে আত্মঘাতী হয়েছে সুরজ । যদিও সরকারিভাবে কিছুই জানানো হয়নি । মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য আসানসোল জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে ।
সুরজ বেশরার বাড়ি জামুড়িয়া থানার অন্তর্গত নিঘার ভাটাপাড়ায় । খুনের ঘটনায় দোষী সাব্যস্ত হয়ে যাবজ্জীবন সাজা খাটছিল সুরজ । মৃতের দাদা শ্রবণ বেশরা জানান, 5 বছর আগে খুনের ঘটনায় দাদার সাজা ঘোষণা হয়েছে । তখন থেকেই দাদা আসানসোল জেলে ছিল । আমরা 6 মাস আগে দেখা করতে গিয়েছিলাম । তখন খুব মনমরা ছিল । আজ সন্ধ্যায় জামুড়িয়া থানার শ্রীপুর ফাঁড়ির পুলিশ খবর দেয় আমার ভাই আত্মহত্যা করেছে । সেই মতো আমরা ছুটে যাই । গিয়ে দেখি জেলের মধ্যেই একটি গাছে ঝুলছে দাদার দেহ ।" মানসিক অবসাদের কারণেই আত্মঘাতী হয়েছে সুরজ বেশরা, এমনই দাবি তার পরিবারের । যদিও পুলিশ বা জেল কর্তৃপক্ষ বিষয়টি নিয়ে মুখ খোলেনি ।
ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পরেই মৃত্যুর কারণ নিয়ে মন্তব্য করা হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ । একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা করে পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে ।
আসানসোল জেলে সাজাপ্রাপ্ত বন্দীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার
সুরজ বেশরার বাড়ি জামুড়িয়া থানার অন্তর্গত নিঘার ভাটাপাড়ায় । খুনের ঘটনায় দোষী সাব্যস্ত হয়ে যাবজ্জীবন সাজা খাটছিল সুরজ ।
আসানসোল, 19 এপ্রিল: সাজাপ্রাপ্ত এক বন্দীর অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য আসানসোল সংশোধনাগারে । মৃতের নাম সুরজ বেশরা । বয়স আনুমানিক 35 । তার পরিবার জানিয়েছে, সন্ধ্যায় পুলিশ মারফত তারা খবর পায় যে জেলের মধ্যেই গলায় দড়ি দিয়ে আত্মঘাতী হয়েছে সুরজ । যদিও সরকারিভাবে কিছুই জানানো হয়নি । মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য আসানসোল জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে ।
সুরজ বেশরার বাড়ি জামুড়িয়া থানার অন্তর্গত নিঘার ভাটাপাড়ায় । খুনের ঘটনায় দোষী সাব্যস্ত হয়ে যাবজ্জীবন সাজা খাটছিল সুরজ । মৃতের দাদা শ্রবণ বেশরা জানান, 5 বছর আগে খুনের ঘটনায় দাদার সাজা ঘোষণা হয়েছে । তখন থেকেই দাদা আসানসোল জেলে ছিল । আমরা 6 মাস আগে দেখা করতে গিয়েছিলাম । তখন খুব মনমরা ছিল । আজ সন্ধ্যায় জামুড়িয়া থানার শ্রীপুর ফাঁড়ির পুলিশ খবর দেয় আমার ভাই আত্মহত্যা করেছে । সেই মতো আমরা ছুটে যাই । গিয়ে দেখি জেলের মধ্যেই একটি গাছে ঝুলছে দাদার দেহ ।" মানসিক অবসাদের কারণেই আত্মঘাতী হয়েছে সুরজ বেশরা, এমনই দাবি তার পরিবারের । যদিও পুলিশ বা জেল কর্তৃপক্ষ বিষয়টি নিয়ে মুখ খোলেনি ।
ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পরেই মৃত্যুর কারণ নিয়ে মন্তব্য করা হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ । একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা করে পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে ।