ETV Bharat / state

''সরকারি লোকেরা কাগজ চাইতে এলেই ঝাড়ু মারুন'', মন্তব্য জিতেন্দ্রর - জিতেন্দ্র তিওয়ারির বক্তব্য আসানসোল

আজ আসানসোল পৌরনিগমের 44 নং ওয়ার্ডে দুঃস্থ মানুষদের কম্বল দান করা হচ্ছিল । এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জিতেন্দ্র তিওয়ারি । তৃণমূলের বীরভূমের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের সুরেই জনসাধরণের কাছে এমনই আহ্বান জানালেন পশ্চিম বর্ধমান জেলার সভাপতি জিতেন্দ্র তিওয়ারি ।

image
কম্বল দান করছেন জিতেন্দ্র তিওয়ারি
author img

By

Published : Dec 31, 2019, 9:00 PM IST

আসানসোল, 31 ডিসেম্বর : নাগরিকপঞ্জি ও নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন ইশুতে কটাক্ষ জিতেন্দ্র তিওয়ারির ৷ "নতুন বছরে 25 টাকা খরচ করুন । আর এই 25 টাকা দিয়ে একটি ঝাড়ু কিনে রাখুন । কেউ পরিচয়পত্র দেখতে এলেই তাঁকে ঝাড়ুপেটা করুন ।" আসানসোলে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এসে এমন কথা বললেন আসানসোলের মেয়র তথা তৃণমূলের পশ্চিম বর্ধমান জেলার সভাপতি জিতেন্দ্র তিওয়ারি ।

আজ আসানসোল পৌরনিগমের 44 নং ওয়ার্ডে দুঃস্থ মানুষদের কম্বল দান করা হচ্ছিল । এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জিতেন্দ্র তিওয়ারি । তিনি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন," নতুন বছরে আমরা কিছু না কিছু কিনি । আমি মা বোনেদের কাছে অনুরোধ করব, নতুন বছরে আপনারাও 25 টাকা খরচ করুন । আর এই 25 টাকা দিয়ে একটি ঝাড়ু কিনে রাখুন । যাঁরা আপনার বাড়িতে সরকারি কাগজ দেখতে আসবেন, নাগরিকত্বের প্রমাণ দেখতে চাইবেন, তাঁদের মুখে এত ঝাড়ু মারুন যে তাঁর চেহারা লাল হয়ে যায় । তারপর বলুন ঝাড়ু মারার এই পদ্ধতি ভারতীয় ছাড়া আর কেউ জানে না ।"

কিছুদিন আগেই অনুব্রত মণ্ডল মুরারইয়ের 1 নং ব্লকের পাইকরে আসেন । জাতীয় জনসংখ্যাপঞ্জি (NPR)-র জন্য সমীক্ষা করতে লোকজন এলে ঝাড়ুর বাড়ি মেরে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়ার নিদান দিয়েছিলেন । আর আজ তৃণমূলের বীরভূমের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের সুরেই জনসাধারণের কাছে এমনই আহ্বান জানালেন পশ্চিম বর্ধমান জেলার সভাপতি জিতেন্দ্র তিওয়ারি । তবে অনুব্রত মণ্ডল শুধুই রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব । জিতেন্দ্র তিওয়ারি জেলা সভাপতি হওয়ার পাশপাশি নিজেও সাংবিধানিক পদে আসীন । তিনি কী করে সরকারি কর্মচারীদের ঝাড়ু মারার কথা বলতে পারেন তা নিয়ে বিতর্ক ছড়িয়েছে ।

আসানসোল, 31 ডিসেম্বর : নাগরিকপঞ্জি ও নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন ইশুতে কটাক্ষ জিতেন্দ্র তিওয়ারির ৷ "নতুন বছরে 25 টাকা খরচ করুন । আর এই 25 টাকা দিয়ে একটি ঝাড়ু কিনে রাখুন । কেউ পরিচয়পত্র দেখতে এলেই তাঁকে ঝাড়ুপেটা করুন ।" আসানসোলে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এসে এমন কথা বললেন আসানসোলের মেয়র তথা তৃণমূলের পশ্চিম বর্ধমান জেলার সভাপতি জিতেন্দ্র তিওয়ারি ।

আজ আসানসোল পৌরনিগমের 44 নং ওয়ার্ডে দুঃস্থ মানুষদের কম্বল দান করা হচ্ছিল । এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জিতেন্দ্র তিওয়ারি । তিনি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন," নতুন বছরে আমরা কিছু না কিছু কিনি । আমি মা বোনেদের কাছে অনুরোধ করব, নতুন বছরে আপনারাও 25 টাকা খরচ করুন । আর এই 25 টাকা দিয়ে একটি ঝাড়ু কিনে রাখুন । যাঁরা আপনার বাড়িতে সরকারি কাগজ দেখতে আসবেন, নাগরিকত্বের প্রমাণ দেখতে চাইবেন, তাঁদের মুখে এত ঝাড়ু মারুন যে তাঁর চেহারা লাল হয়ে যায় । তারপর বলুন ঝাড়ু মারার এই পদ্ধতি ভারতীয় ছাড়া আর কেউ জানে না ।"

কিছুদিন আগেই অনুব্রত মণ্ডল মুরারইয়ের 1 নং ব্লকের পাইকরে আসেন । জাতীয় জনসংখ্যাপঞ্জি (NPR)-র জন্য সমীক্ষা করতে লোকজন এলে ঝাড়ুর বাড়ি মেরে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়ার নিদান দিয়েছিলেন । আর আজ তৃণমূলের বীরভূমের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের সুরেই জনসাধারণের কাছে এমনই আহ্বান জানালেন পশ্চিম বর্ধমান জেলার সভাপতি জিতেন্দ্র তিওয়ারি । তবে অনুব্রত মণ্ডল শুধুই রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব । জিতেন্দ্র তিওয়ারি জেলা সভাপতি হওয়ার পাশপাশি নিজেও সাংবিধানিক পদে আসীন । তিনি কী করে সরকারি কর্মচারীদের ঝাড়ু মারার কথা বলতে পারেন তা নিয়ে বিতর্ক ছড়িয়েছে ।

Intro:নতুন বছরে মাত্র ২৫ টাকা খরচ করে ঝাড়ু কিনে রাখুন। কেউ পরিচয় পত্র দেখতে এলেই তাকে ঝাড়ুপেটা করুন। তৃণমূলের বীরভুমের জেলা সভাপতি অনুব্রত মন্ডলের সুরেই জনসাধরণের কাছে এমনই আহ্বান জানালেন পশ্চিম বর্ধমান জেলার সভাপতি জিতেন্দ্র তেওয়ারি। আসানসোলে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে এমন কথা বলেন তিনি।Body:আসানসোল পুরনিগমের ৪৪ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় দুঃস্থ মানুষদের কম্বল দান করা হচ্ছিল। সেই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন আসানসোলের মেয়র তথা তৃণমূলের পশ্চিম বর্ধমান জেলার সভাপতি জিতেন্দ্র তেওয়ারি। জিতেন্দ্র তেওয়ারি এদিনের অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন, নতুন বছরে আমরা কিছু না কিছু কিনি। আমি মা বোনেদের কাছে অনুরোধ করব, নতুন বছরে আপনারাও ২৫ টাকা খরচ করুন। আর এই পঁচিশ টাকা দিয়ে একটি ঝাড়ু কিনে রাখুন। যে আপনার বাড়িতে সরকারী কাগজ দেখতে আসুন না কেন, নাগরিকত্বের প্রমাণ দেখতে চায়, ওনার মুখে এত ঝাড়ু মারুন যে ওনার চেহারা লাল হয়ে যায়। লাল হয়ে গেলে তাকে বলুন ঝাড়ু মারার এই পদ্ধতি ভারতীয় ছাড়া আর কেউ জানে না। দেখুন প্রমান হয়ে গেল আমি ভারতীয়।Conclusion:তবে অনুব্রত মন্ডল শুধুই রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। জিতেন্দ্র তেওয়ারি জেলা সভাপতি হওয়ার পাশপাশি নিজেও সংবিধানিক পদে আসীন। তিনি কি করে সরকারী কর্মচারীদের ঝাড়ু মারার কথা বলতে পারেন তা নিয়ে বিতর্ক ছড়িয়েছে।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.