আসানসোল, 11 জুন : লকডাউনের কারণে কাজ হারিয়ে অনেক পরিযায়ী শ্রমিক ভিন রাজ্য থেকে এ রাজ্যে ফিরেছে । আর তাদের স্থানীয় স্তরে কর্মসংস্থান করে দেবার জন্য উদ্যোগী হচ্ছে পশ্চিম বর্ধমান জেলা প্রশাসন। আগামী 17 জুন আসানসোল রবীন্দ্রভবনে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এই অনুষ্ঠানে স্থানীয় শিল্পপতিদের ডেকে নিয়ে এসে জেলা প্রশাসন পরিযায়ী শ্রমিকদের কর্মসংস্থানের জন্য উদ্যোগী হবে ।
কোরোনা আতঙ্কে বিভিন্ন রাজ্য থেকে এ রাজ্যে ফিরেছেন পরিযায়ী শ্রমিকরা। অনেকেরই কাজ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় অভুক্ত অবস্থায় হেঁটে বাড়ি ফিরতে হয়েছে। কিন্তু রাজ্যে ফিরে তারা কাজ কোথায় পাবে? পশ্চিম বর্ধমান জেলাতেও প্রচুর পরিযায়ী শ্রমিক ভিন রাজ্য থেকে এসেছেন। আগামী দিনে তারা কী করবেন, এই ভাবনায় এবার পশ্চিম বর্ধমান জেলা প্রশাসনের নতুন উদ্যোগ।
আসানসোল-দুর্গাপুর অঞ্চল শিল্পাঞ্চল নামেই পরিচিত। প্রচুর ছোট-বড় কলকারখানা গড়ে উঠেছে আসানসোল-দুর্গাপুর শিল্পাঞ্চলে।
একদিকে যেমন ভিন রাজ্যের পরিচয় শ্রমিকরা এ রাজ্যে ফিরেছেন, তেমনি এখানকার শিল্প কারখানাগুলি থেকেও অনেক শ্রমিক ফিরে গেছেন অন্য রাজ্যে। সুতরাং সে ক্ষেত্রে একদিকে যেমন পরিযায়ী শ্রমিকরা রাজ্যে এসেছেন তেমনি পাশাপাশি সব প্রচুর কর্মসংস্থানও তৈরি হয়েছে কারখানাগুলোতে। আর তাই এই দুই পক্ষকে এক জায়গায় নিয়ে এসে জেলা প্রশাসন মধ্যস্থতা করলেই পরিযায়ী শ্রমিকরা কাজ পেতে পারে। এমনই সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।
আর তাই আগামী 17 জুন আসানসোল রবীন্দ্রভবনে এই বিষয়ক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে পশ্চিম বর্ধমান জেলা প্রশাসন। সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখেই এই অনুষ্ঠান করা হবে।
এই অনুষ্ঠানের জন্য পরিকাঠামো ও প্রাথমিক প্রস্তুতি দেখে গেলেন জেলাশাসক পূর্ণেন্দু মাজি। আসানসোল রবীন্দ্রভবন ঘুরে দেখেন তিনি। সমস্ত ব্যবস্থাপনা দেখে খুশিও হন।
জেলা শাসক পূর্ণেন্দু মাঝি বলেন "পরিযায়ী শ্রমিকরা যারা এসেছেন, তাদেরকে কিভাবে চাকুরীর সুযোগ করে দেওয়া যায় সেই ব্যাপারে আমরা ভাবনা চিন্তা করছি। এখানে বিভিন্ন ব্যবসায়ী সমিতি রয়েছে শিল্পপতিরা রয়েছেন। তাদেরকে আমরা অনুরোধ করেছি। প্রচুর পরিযায়ী শ্রমিক আছে যারা স্কিলড লেবার, তারা গ্রামে ফিরে এসেছে। এখানকার কারখানাগুলিতেও শ্রমিকের অভাব রয়েছে। তাই পরিযায়ী শ্রমিকরা কাজ পেলে তাদের ভালো হবে আর কারখানায় দক্ষ শ্রমিক পেলে শিল্পপতিরাও খুশি হবেন।"
এদিন জেলাশাসক পূর্ণেন্দু মাজি ছাড়াও সমস্ত বিভাগের অতিরিক্ত জেলাশাসকরা এই পরিদর্শনের উপস্থিত ছিলেন। আগামী 17 জুন আসানসোল শিল্পাঞ্চলের পক্ষে একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন হতে পারে বলেই মনে করছে প্রশাসনিক আধিকারিকরা।
পরিযায়ী শ্রমিকদের স্থানীয়স্তরে কর্মসংস্থানের উদ্যোগ জেলা প্রশাসনের - পরিযায়ী দক্ষ শ্রমিক
আগামী 17 জুন আসানসোল রবীন্দ্রভবনে এই বিষয়ক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে পশ্চিম বর্ধমান জেলা প্রশাসন। সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখেই এই অনুষ্ঠান করা হবে।
আসানসোল, 11 জুন : লকডাউনের কারণে কাজ হারিয়ে অনেক পরিযায়ী শ্রমিক ভিন রাজ্য থেকে এ রাজ্যে ফিরেছে । আর তাদের স্থানীয় স্তরে কর্মসংস্থান করে দেবার জন্য উদ্যোগী হচ্ছে পশ্চিম বর্ধমান জেলা প্রশাসন। আগামী 17 জুন আসানসোল রবীন্দ্রভবনে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এই অনুষ্ঠানে স্থানীয় শিল্পপতিদের ডেকে নিয়ে এসে জেলা প্রশাসন পরিযায়ী শ্রমিকদের কর্মসংস্থানের জন্য উদ্যোগী হবে ।
কোরোনা আতঙ্কে বিভিন্ন রাজ্য থেকে এ রাজ্যে ফিরেছেন পরিযায়ী শ্রমিকরা। অনেকেরই কাজ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় অভুক্ত অবস্থায় হেঁটে বাড়ি ফিরতে হয়েছে। কিন্তু রাজ্যে ফিরে তারা কাজ কোথায় পাবে? পশ্চিম বর্ধমান জেলাতেও প্রচুর পরিযায়ী শ্রমিক ভিন রাজ্য থেকে এসেছেন। আগামী দিনে তারা কী করবেন, এই ভাবনায় এবার পশ্চিম বর্ধমান জেলা প্রশাসনের নতুন উদ্যোগ।
আসানসোল-দুর্গাপুর অঞ্চল শিল্পাঞ্চল নামেই পরিচিত। প্রচুর ছোট-বড় কলকারখানা গড়ে উঠেছে আসানসোল-দুর্গাপুর শিল্পাঞ্চলে।
একদিকে যেমন ভিন রাজ্যের পরিচয় শ্রমিকরা এ রাজ্যে ফিরেছেন, তেমনি এখানকার শিল্প কারখানাগুলি থেকেও অনেক শ্রমিক ফিরে গেছেন অন্য রাজ্যে। সুতরাং সে ক্ষেত্রে একদিকে যেমন পরিযায়ী শ্রমিকরা রাজ্যে এসেছেন তেমনি পাশাপাশি সব প্রচুর কর্মসংস্থানও তৈরি হয়েছে কারখানাগুলোতে। আর তাই এই দুই পক্ষকে এক জায়গায় নিয়ে এসে জেলা প্রশাসন মধ্যস্থতা করলেই পরিযায়ী শ্রমিকরা কাজ পেতে পারে। এমনই সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।
আর তাই আগামী 17 জুন আসানসোল রবীন্দ্রভবনে এই বিষয়ক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে পশ্চিম বর্ধমান জেলা প্রশাসন। সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখেই এই অনুষ্ঠান করা হবে।
এই অনুষ্ঠানের জন্য পরিকাঠামো ও প্রাথমিক প্রস্তুতি দেখে গেলেন জেলাশাসক পূর্ণেন্দু মাজি। আসানসোল রবীন্দ্রভবন ঘুরে দেখেন তিনি। সমস্ত ব্যবস্থাপনা দেখে খুশিও হন।
জেলা শাসক পূর্ণেন্দু মাঝি বলেন "পরিযায়ী শ্রমিকরা যারা এসেছেন, তাদেরকে কিভাবে চাকুরীর সুযোগ করে দেওয়া যায় সেই ব্যাপারে আমরা ভাবনা চিন্তা করছি। এখানে বিভিন্ন ব্যবসায়ী সমিতি রয়েছে শিল্পপতিরা রয়েছেন। তাদেরকে আমরা অনুরোধ করেছি। প্রচুর পরিযায়ী শ্রমিক আছে যারা স্কিলড লেবার, তারা গ্রামে ফিরে এসেছে। এখানকার কারখানাগুলিতেও শ্রমিকের অভাব রয়েছে। তাই পরিযায়ী শ্রমিকরা কাজ পেলে তাদের ভালো হবে আর কারখানায় দক্ষ শ্রমিক পেলে শিল্পপতিরাও খুশি হবেন।"
এদিন জেলাশাসক পূর্ণেন্দু মাজি ছাড়াও সমস্ত বিভাগের অতিরিক্ত জেলাশাসকরা এই পরিদর্শনের উপস্থিত ছিলেন। আগামী 17 জুন আসানসোল শিল্পাঞ্চলের পক্ষে একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন হতে পারে বলেই মনে করছে প্রশাসনিক আধিকারিকরা।