দুর্গাপুর, 26 মে: কয়লা খনিতে দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল এক ECL কর্মীর। আহত হয়েছেন তিনজন । অন্ডালের পরাশকোল ওয়েস্ট কোলিয়ারি ছয় নম্বর পিটের ঘটনা । এই খনিতে বারবার দুর্ঘটনা ঘটছে বলে অভিযোগ শ্রমিকদের । গতরাতে ঘটনাস্থানে আসেন পাণ্ডবেশ্বরের বিধায়ক জিতেন্দ্র তিওয়ারি।
গতকাল কোলিয়ারিতে কাজ করছিলেন শ্রমিকরা। তখন হঠাৎই খনি গর্ভের ছাদ ধসে পড়ে। চাপা পড়েন ঋতুরাজ পাণ্ডে (46 বছর) নামে এক খনি শ্রমিক। আরও তিনজন শ্রমিক গুরুতর আহত হন। ঘটনা স্থানেই মৃত্যু হয় ঋতুরাজ পাণ্ডের। এই দুর্ঘটনার জন্য সংশ্লিষ্ট খনি কর্মীরা ECL-এর আধিকারিকদের গাফিলতিকেই দায়ি করেছেন। কর্মীদের একাংশের অভিযোগ, এই কয়লা খনিতে নিত্যদিন দুর্ঘটনা লেগেই থাকে । গতরাতেই খনির শ্রমিকরা কাজ বন্ধ করে দিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন । খবর পেয়ে আসেন পাণ্ডবেশ্বরের বিধায়ক তথা আসানসোলের মেয়র জিতেন্দ্র তিওয়ারি। তিনি রাতেই বৈঠকে বসেন ECL কর্তৃপক্ষের সঙ্গে । মৃত ওই কর্মীর পরিবারের একজনের চাকরি-সহ মৃতের পরিবারকে ECL কর্তৃপক্ষ আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করে । এরপর খনির কাজ স্বাভাবিক হয়।
তবে খনি শ্রমিকদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়েছে। বারবার এই কয়লা খনিতে দুর্ঘটনার কারণে আতঙ্কিত খনি শ্রমিকরা। আহতদের চিকিৎসা চলছে ECL- এর হাসপাতালে। কয়লা খনিগুলিতে শ্রমিক নিরাপত্তার বিষয়গুলিকে ঠিক মতো দেখভাল করা হয় না এমন অভিযোগ বারেবারে উঠেছে। খনি শ্রমিকদের নিরাপত্তার দায়িত্বপ্রাপ্তদের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে।
অন্ডালে কয়লা খনির ছাদ ধসে মৃত 1, আহত 3
কয়লা খনিতে কাজ করার সময় খনি গর্ভের ছাদ ধসে পড়ে। মৃত্যু হয় এক শ্রমিকের। আহত হয়েছেন তিনজন। অন্ডালের একটি কোলিয়ারির ঘটনা।
দুর্গাপুর, 26 মে: কয়লা খনিতে দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল এক ECL কর্মীর। আহত হয়েছেন তিনজন । অন্ডালের পরাশকোল ওয়েস্ট কোলিয়ারি ছয় নম্বর পিটের ঘটনা । এই খনিতে বারবার দুর্ঘটনা ঘটছে বলে অভিযোগ শ্রমিকদের । গতরাতে ঘটনাস্থানে আসেন পাণ্ডবেশ্বরের বিধায়ক জিতেন্দ্র তিওয়ারি।
গতকাল কোলিয়ারিতে কাজ করছিলেন শ্রমিকরা। তখন হঠাৎই খনি গর্ভের ছাদ ধসে পড়ে। চাপা পড়েন ঋতুরাজ পাণ্ডে (46 বছর) নামে এক খনি শ্রমিক। আরও তিনজন শ্রমিক গুরুতর আহত হন। ঘটনা স্থানেই মৃত্যু হয় ঋতুরাজ পাণ্ডের। এই দুর্ঘটনার জন্য সংশ্লিষ্ট খনি কর্মীরা ECL-এর আধিকারিকদের গাফিলতিকেই দায়ি করেছেন। কর্মীদের একাংশের অভিযোগ, এই কয়লা খনিতে নিত্যদিন দুর্ঘটনা লেগেই থাকে । গতরাতেই খনির শ্রমিকরা কাজ বন্ধ করে দিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন । খবর পেয়ে আসেন পাণ্ডবেশ্বরের বিধায়ক তথা আসানসোলের মেয়র জিতেন্দ্র তিওয়ারি। তিনি রাতেই বৈঠকে বসেন ECL কর্তৃপক্ষের সঙ্গে । মৃত ওই কর্মীর পরিবারের একজনের চাকরি-সহ মৃতের পরিবারকে ECL কর্তৃপক্ষ আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করে । এরপর খনির কাজ স্বাভাবিক হয়।
তবে খনি শ্রমিকদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়েছে। বারবার এই কয়লা খনিতে দুর্ঘটনার কারণে আতঙ্কিত খনি শ্রমিকরা। আহতদের চিকিৎসা চলছে ECL- এর হাসপাতালে। কয়লা খনিগুলিতে শ্রমিক নিরাপত্তার বিষয়গুলিকে ঠিক মতো দেখভাল করা হয় না এমন অভিযোগ বারেবারে উঠেছে। খনি শ্রমিকদের নিরাপত্তার দায়িত্বপ্রাপ্তদের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে।