ETV Bharat / state

Theft in Santipur: বাড়িতে কেউ না-থাকার সুযোগে লক্ষাধিক টাকা ও গয়না নিয়ে চম্পট দিল চোর - দুঃসাহসিক চুরি

গৃহস্থ বাড়ির দরজা ভেঙে দুঃসাহসিক চুরি ! নগদ তিন লক্ষ কুড়ি হাজার টাকা এবং 12 ভরি সোনা নিয়ে চম্পট দিল চোরেরা (Lakhs of Rupees and Gold Stolen)।

Theft in Santipur
চুরি
author img

By

Published : Jan 20, 2023, 8:39 PM IST

শান্তিপুর, 20 জানুয়ারি: একের পর এক চুরির ঘটনা কয়েকদিন স্বাভাবিক থাকার পর আবারও প্রকোপ (Lakhs of Rupees and Gold Stolen in Nadia)। গতকাল রাতে শান্তিপুর ব্লকের গয়েশপুর পঞ্চায়েতের অন্তর্গত হিজুলি মুসলিম পাড়ায় এক ভয়াবহ চুরির ঘটনায় আতঙ্কিত পুরো এলাকা। ওই এলাকার বাবলু বিশ্বাসের বাবা করিম বিশ্বাস, পেশায় গবাদি পশুর খাদ্যের ব্যবসায়ী । প্রতিদিনই ব্যবসায়িক কারণে তাঁর বাড়িতে নগদ টাকা মজুদ থাকে। গতকাল রাতে চোরের দল হানা দেয় তাঁর বাড়িতে ৷

স্থানীয় সূত্রের খবর, গতকাল রাতে বাড়ির সকলেই পাশের পাড়ায় গিয়েছিলেন এক আত্মীয়ের বাড়িতে ৷ সকালে বাড়ি এসে ঘরের দরজার তালা খুলে প্রথমেই তাঁদের চোখে পড়ে আলমারি খোলা রয়েছে। মেঝেতে পড়ে রয়েছে একটি লাইটার। আলমারির লকার ভাঙা ৷ ওই আলমারির মধ্যে রাখা ছিল নগদ তিন লক্ষ কুড়ি হাজার টাকা এবং 12 ভরি সোনা। আর তা সবটাই হাওয়া ৷ পার্শ্ববর্তী দু'দিকে দুই ভাইয়ের বাড়ি হওয়ার কারণে এবং বিগত দিন এভাবেই তালা দিয়ে মাঝেমধ্যে যাওয়ার অভ্যাস ছিল তাঁদের, তবে কোনওদিন এ ঘটনা ঘটেনি।

তাই এবার এভাবে সর্বস্বান্ত হয়ে যাবেন তা কখনও ভাবেনি বিশ্বাস পরিবার। করিম বিশ্বাস বলেন, "গতকাল রাতে জানলার গ্রিল এবং কাঠের পাল্লা ভেঙে ভিতরে প্রবেশ করেছিল কেউ। আশেপাশে, দুই ভাইয়ের বা প্রতিবেশীদের বাড়িতে এমনকী গ্রামেও কোথাও সিসি ক্যামেরা নেই। তাই নির্দিষ্ট করে বলাও সম্ভব নয় একাজ কারা করেছে। তবে শান্তিপুর থানায়, জানানোর সঙ্গে সঙ্গেই তারা এসে খতিয়ে দেখে যান সমগ্র বাড়ি। মেঝেতে পড়ে থাকা ওই গ্যাস লাইটারটি নিয়ে গিয়েছে পুলিশ।

আরও পড়ুন: চোরের কীর্তি ! মোবাইল টাওয়ারের মাথায় উঠে বিচার চাইল পকেটমার

এখন ওই লাইট থেকে তদন্ত করে কিছু উদ্ধার হয় কি না, সেটা জানা যাবে আগামীতে। পার্শ্ববর্তী বাসিন্দা ওই গ্রামের পঞ্চায়েত সদস্য আসর আলি শেখ জানান, সন্দেহ তালিকায় নির্দিষ্ট করে কারোর কথা বলতে পারছে না ওই পরিবার, তাই রহস্য উদঘাটন করা যথেষ্ট কষ্টসাধ্য ব্যাপার। তবে এর আগেও বিদ্যালয়ে এবং অপর একটি বাড়িতে এধরনের চুরি হওয়ার পর, সকলের সতর্ক হওয়া দরকার। আগামীতে গ্রাম সভা ডেকে পাহারাদারের ব্যবস্থার কথা আলোচনা করা হবে।

শান্তিপুর, 20 জানুয়ারি: একের পর এক চুরির ঘটনা কয়েকদিন স্বাভাবিক থাকার পর আবারও প্রকোপ (Lakhs of Rupees and Gold Stolen in Nadia)। গতকাল রাতে শান্তিপুর ব্লকের গয়েশপুর পঞ্চায়েতের অন্তর্গত হিজুলি মুসলিম পাড়ায় এক ভয়াবহ চুরির ঘটনায় আতঙ্কিত পুরো এলাকা। ওই এলাকার বাবলু বিশ্বাসের বাবা করিম বিশ্বাস, পেশায় গবাদি পশুর খাদ্যের ব্যবসায়ী । প্রতিদিনই ব্যবসায়িক কারণে তাঁর বাড়িতে নগদ টাকা মজুদ থাকে। গতকাল রাতে চোরের দল হানা দেয় তাঁর বাড়িতে ৷

স্থানীয় সূত্রের খবর, গতকাল রাতে বাড়ির সকলেই পাশের পাড়ায় গিয়েছিলেন এক আত্মীয়ের বাড়িতে ৷ সকালে বাড়ি এসে ঘরের দরজার তালা খুলে প্রথমেই তাঁদের চোখে পড়ে আলমারি খোলা রয়েছে। মেঝেতে পড়ে রয়েছে একটি লাইটার। আলমারির লকার ভাঙা ৷ ওই আলমারির মধ্যে রাখা ছিল নগদ তিন লক্ষ কুড়ি হাজার টাকা এবং 12 ভরি সোনা। আর তা সবটাই হাওয়া ৷ পার্শ্ববর্তী দু'দিকে দুই ভাইয়ের বাড়ি হওয়ার কারণে এবং বিগত দিন এভাবেই তালা দিয়ে মাঝেমধ্যে যাওয়ার অভ্যাস ছিল তাঁদের, তবে কোনওদিন এ ঘটনা ঘটেনি।

তাই এবার এভাবে সর্বস্বান্ত হয়ে যাবেন তা কখনও ভাবেনি বিশ্বাস পরিবার। করিম বিশ্বাস বলেন, "গতকাল রাতে জানলার গ্রিল এবং কাঠের পাল্লা ভেঙে ভিতরে প্রবেশ করেছিল কেউ। আশেপাশে, দুই ভাইয়ের বা প্রতিবেশীদের বাড়িতে এমনকী গ্রামেও কোথাও সিসি ক্যামেরা নেই। তাই নির্দিষ্ট করে বলাও সম্ভব নয় একাজ কারা করেছে। তবে শান্তিপুর থানায়, জানানোর সঙ্গে সঙ্গেই তারা এসে খতিয়ে দেখে যান সমগ্র বাড়ি। মেঝেতে পড়ে থাকা ওই গ্যাস লাইটারটি নিয়ে গিয়েছে পুলিশ।

আরও পড়ুন: চোরের কীর্তি ! মোবাইল টাওয়ারের মাথায় উঠে বিচার চাইল পকেটমার

এখন ওই লাইট থেকে তদন্ত করে কিছু উদ্ধার হয় কি না, সেটা জানা যাবে আগামীতে। পার্শ্ববর্তী বাসিন্দা ওই গ্রামের পঞ্চায়েত সদস্য আসর আলি শেখ জানান, সন্দেহ তালিকায় নির্দিষ্ট করে কারোর কথা বলতে পারছে না ওই পরিবার, তাই রহস্য উদঘাটন করা যথেষ্ট কষ্টসাধ্য ব্যাপার। তবে এর আগেও বিদ্যালয়ে এবং অপর একটি বাড়িতে এধরনের চুরি হওয়ার পর, সকলের সতর্ক হওয়া দরকার। আগামীতে গ্রাম সভা ডেকে পাহারাদারের ব্যবস্থার কথা আলোচনা করা হবে।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.