ETV Bharat / state

অজানা জন্তুর পায়ের ছাপ, আতঙ্কে গ্রামবাসীরা

আচমকা অজানা প্রাণীর গর্জনের ডাক এবং পায়ের ছাপ দেখতে পেয়ে আতঙ্কিত নদীয়ার শান্তিপুর থানার বেলঘড়িয়া এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের বাসিন্দারা৷ বনদপ্তরের কর্মীদের প্রাথমিক অনুমান, বাঘরোল জাতীয় কোন জন্তুই হয়তো ঘোরাফেরা করছে অঞ্চলে।

Forest Officer
বনদপ্তরের কর্মী
author img

By

Published : Jan 22, 2020, 10:37 AM IST

নদিয়া, 22 জানুয়ারি : গভীর রাতে রহস্যজনক গর্জনের ডাক শোনা যাচ্ছে, মিলছে পায়ের ছাপও ৷ কিন্তু ডাকটা কার ? আচমকা অজানা প্রাণীর গর্জনের ডাক এবং পায়ের ছাপ দেখতে পেয়ে আতঙ্কিত গোটা এলাকা। হুগলির কোন্নগরের পর এবার নদিয়ার শান্তিপুর৷

অজানা প্রাণীর রহস্য উদঘাটনে অবশেষে রাত জেগে পাহারা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন গ্রামবাসীরা । খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন বনদপ্তরের কর্মীরাও। তারাই প্রাথমিকভাবে করলেন রহস্যের উদ্ঘাটন। বনদপ্তরের কর্মীদের প্রাথমিক অনুমান, বাঘরোল জাতীয় কোন জন্তুই হয়তো ঘোরাফেরা করছে অঞ্চলে। ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়ার শান্তিপুর থানার বেলঘড়িয়া এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় ।

বনবিভাগের আধিকারিক ও গ্রামবাসীর বক্তব্য

সূত্রের খবর, নদিয়ার শান্তিপুর থানার বেলঘড়িয়া এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের ফুলিয়া পাড়া এবং চটকাতলা সহ একাধিক এলাকায় বেশ কিছুদিন ধরেই গভীর রাতে একটি অজানা প্রাণীর গর্জন শুনতে পাচ্ছিলেন এলাকাবাসী। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, প্রায় সাত দিন ধরে গ্রামের বিভিন্ন জায়গায় ওই অজানা প্রাণীটির আওয়াজ শোনা যাচ্ছে। এর পাশাপাশি একাধিক জায়গায় ওই প্রাণীটির পায়ের ছাপেরও দেখা মিলেছে। তাদের দাবি, গ্রাম থেকে প্রায় প্রতিদিন রাতেই কোনও না কোনও জন্তু উধাও হয়ে যাচ্ছে নতুন জন্তুটি আসার ফলে ৷ ইতিমধ্যে বেশকিছু কুকুরছানা উধাও হয়ে গেছে বলে জানা যাচ্ছে ৷

অজানা প্রাণীর আতঙ্কে ঘুম উড়েছে গ্রামবাসীদের। অজানা প্রাণীটিকে শনাক্ত করতে রাত জেগে পাহারা দেওয়ার ব্যবস্থা করেন তারা। এরপরই খবর পেয়ে ওই গ্রাম পরিদর্শনে আসেন বনদপ্তর এর কর্মীরা। তারা এলাকা পরিদর্শন করে বলেন, বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে। তবে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। গ্রামবাসীদের সুরক্ষায় বনদপ্তর তৎপর ৷

বনদপ্তর আশ্বাস দিলেও এখনও পর্যন্ত ওই প্রাণীটি আদপে কী তা নিয়ে রহস্য রয়ে গেছে।

নদিয়া, 22 জানুয়ারি : গভীর রাতে রহস্যজনক গর্জনের ডাক শোনা যাচ্ছে, মিলছে পায়ের ছাপও ৷ কিন্তু ডাকটা কার ? আচমকা অজানা প্রাণীর গর্জনের ডাক এবং পায়ের ছাপ দেখতে পেয়ে আতঙ্কিত গোটা এলাকা। হুগলির কোন্নগরের পর এবার নদিয়ার শান্তিপুর৷

অজানা প্রাণীর রহস্য উদঘাটনে অবশেষে রাত জেগে পাহারা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন গ্রামবাসীরা । খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন বনদপ্তরের কর্মীরাও। তারাই প্রাথমিকভাবে করলেন রহস্যের উদ্ঘাটন। বনদপ্তরের কর্মীদের প্রাথমিক অনুমান, বাঘরোল জাতীয় কোন জন্তুই হয়তো ঘোরাফেরা করছে অঞ্চলে। ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়ার শান্তিপুর থানার বেলঘড়িয়া এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় ।

বনবিভাগের আধিকারিক ও গ্রামবাসীর বক্তব্য

সূত্রের খবর, নদিয়ার শান্তিপুর থানার বেলঘড়িয়া এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের ফুলিয়া পাড়া এবং চটকাতলা সহ একাধিক এলাকায় বেশ কিছুদিন ধরেই গভীর রাতে একটি অজানা প্রাণীর গর্জন শুনতে পাচ্ছিলেন এলাকাবাসী। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, প্রায় সাত দিন ধরে গ্রামের বিভিন্ন জায়গায় ওই অজানা প্রাণীটির আওয়াজ শোনা যাচ্ছে। এর পাশাপাশি একাধিক জায়গায় ওই প্রাণীটির পায়ের ছাপেরও দেখা মিলেছে। তাদের দাবি, গ্রাম থেকে প্রায় প্রতিদিন রাতেই কোনও না কোনও জন্তু উধাও হয়ে যাচ্ছে নতুন জন্তুটি আসার ফলে ৷ ইতিমধ্যে বেশকিছু কুকুরছানা উধাও হয়ে গেছে বলে জানা যাচ্ছে ৷

অজানা প্রাণীর আতঙ্কে ঘুম উড়েছে গ্রামবাসীদের। অজানা প্রাণীটিকে শনাক্ত করতে রাত জেগে পাহারা দেওয়ার ব্যবস্থা করেন তারা। এরপরই খবর পেয়ে ওই গ্রাম পরিদর্শনে আসেন বনদপ্তর এর কর্মীরা। তারা এলাকা পরিদর্শন করে বলেন, বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে। তবে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। গ্রামবাসীদের সুরক্ষায় বনদপ্তর তৎপর ৷

বনদপ্তর আশ্বাস দিলেও এখনও পর্যন্ত ওই প্রাণীটি আদপে কী তা নিয়ে রহস্য রয়ে গেছে।

Intro:গভীর রাতে এলাকায় রহস্যজনকভাবে অজানা প্রাণীর গর্জনের ডাক এবং পায়ের ছাপ,আতঙ্কিত গোটা এলাকা। অবশেষে রাত জেগে পাহারা গ্রামবাসীদের। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে বনদপ্তর এর কর্মীরা। প্রাথমিকভাবে করলেন রহস্যের উদ্ঘাটন। বনদপ্তর এর প্রাথমিক অনুমান বাগরোল জাতীয় কোন জন্তু। নদীয়ার শান্তিপুর থানার বেলঘড়িয়া এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার ঘটনা। সূত্রের খবর, নদীয়ার শান্তিপুর থানার বেলঘড়িয়া এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের ফুলিয়া পাড়া এবং চটকাতলা সহ একাধিক এলাকায় বেশ কিছুদিন ধরে গভীর রাতে একটি অজানা প্রাণীর অপরিচিত আওয়াজ শুনতে পায় এলাকাবাসী। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, প্রায় সাত দিন ধরে গ্রামের বিভিন্ন জায়গায় ওই অজানা প্রাণীটির আওয়াজ শোনা যাচ্ছে। তাদের দাবি, গ্রাম থেকে প্রতিদিন রাতে বেশকিছু কুকুর এবং কুকুরের বাচ্চা উধাও হয়ে যাচ্ছে এই প্রাণীটির আবির্ভাবের ফলে। এর পাশাপাশি একাধিক জায়গায় ওই প্রাণীটির পায়ের ছাপ দেখা গেছে। আতঙ্কে ঘুম উড়েছে গ্রামবাসীদের। রাত জেগে পাহারা দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে তারা। খবর পেয়ে ওই গ্রামে পরিদর্শনে আসেন বনদপ্তর এর কর্মীরা। তারা বলেন বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে। তবে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। যদিও ওই প্রাণীটি আদতে কি তা নিয়ে রহস্য দানা বেঁধেছে।Body:SANTIPUR FULIAConclusion:
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.