ETV Bharat / state

ভগবানগোলায় মেলা দেখতে গিয়ে খুন যুবক, নেপথ্যে প্রেম ? - মেলা দেখতে গিয়ে খুন

ইমরান ও নাইস দুজনেই লালগোলার বালু টুঙ্গি উচ্চ বিদ্যালয়ের ক্লাস টুয়েলভের ছাত্র । গতরাতে তারা ভগবানগোলায় এক পিরের দরগায় মেলা দেখতে এসেছিল ৷ রাত সাড়ে আটটা নাগাদ মেলার অদূরে আমবাগান থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় ইমরান ও নাইসকে উদ্ধার হয় ৷

youth
জখম যুবক
author img

By

Published : Jan 27, 2020, 11:57 PM IST

ভগবানগোলা, 27 জানুয়ারি : ভগবানগোলায় আমবাগানে ডেকে নিয়ে গিয়ে খুন করা হল এক যুবককে ৷ ধারাল অস্ত্রের আঘাতে জখম আরও এক ৷ তার অবস্থা আশঙ্কাজনক ৷ তাকে কলকাতায় স্থানান্তরিত করা হয়েছে ৷ ভগবানগোলা থানার পুলিশ জানিয়েছে, মৃত যুবকের নাম ইমরান মেহেবুব (18) । জখম যুবকের নাম নাইস আলি । তাদের বাড়ি লালগোলা থানা এলাকায় ৷ প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশের অনুমান, প্রেমঘটিত কারণে খুন করা হয়েছে ইমরানকে ৷

ইমরান ও নাইস দুজনেই লালগোলার বালু টুঙ্গি উচ্চ বিদ্যালয়ের ক্লাস টুয়েলভের ছাত্র । গতরাতে তারা ভগবানগোলায় এক পিরের দরগায় মেলা দেখতে এসেছিল ৷ রাত সাড়ে আটটা নাগাদ মেলার অদূরে আমবাগান থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় ইমরান ও নাইসকে উদ্ধার করা হয় ৷ এদের মধ্যে প্রথমজন মারা যায় ৷ নাইসকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় জানাপুকুর স্বাস্থ্যকেন্দ্রে আনা হয় । সেখান থেকে তাকে মুর্শিদাবাদ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল এবং পরে কলকাতায় স্থানান্তরিত করা হয় । চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, নাইসের অবস্থা আশঙ্কাজনক ৷ ঘটনাস্থানে আসে ভগবানগোলা থানার পুলিশ ৷ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয় ৷ জেলা পুলিশ সুপার অজিত সিং যাদব বলেন, পরিচিত কেউ মোবাইলে ফোন করে আমবাগানে ডেকে নিয়ে গিয়ে খুন করে । মোবাইলের কল লিস্ট খতিয়ে দেখা হচ্ছে ৷

ইমরানের পরিবারের অভিযোগ, প্রেমঘটিত কারণে খুনের ঘটনা । প্রাথমিক তদ্তের পর পুলিশও সেটাই মনে করছে ৷ তবে প্রেমের বিষয়টি জানলেও কে বা কারা খুন করেছে তা জানাতে পারেনি পুলিশ ।

ভগবানগোলা, 27 জানুয়ারি : ভগবানগোলায় আমবাগানে ডেকে নিয়ে গিয়ে খুন করা হল এক যুবককে ৷ ধারাল অস্ত্রের আঘাতে জখম আরও এক ৷ তার অবস্থা আশঙ্কাজনক ৷ তাকে কলকাতায় স্থানান্তরিত করা হয়েছে ৷ ভগবানগোলা থানার পুলিশ জানিয়েছে, মৃত যুবকের নাম ইমরান মেহেবুব (18) । জখম যুবকের নাম নাইস আলি । তাদের বাড়ি লালগোলা থানা এলাকায় ৷ প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশের অনুমান, প্রেমঘটিত কারণে খুন করা হয়েছে ইমরানকে ৷

ইমরান ও নাইস দুজনেই লালগোলার বালু টুঙ্গি উচ্চ বিদ্যালয়ের ক্লাস টুয়েলভের ছাত্র । গতরাতে তারা ভগবানগোলায় এক পিরের দরগায় মেলা দেখতে এসেছিল ৷ রাত সাড়ে আটটা নাগাদ মেলার অদূরে আমবাগান থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় ইমরান ও নাইসকে উদ্ধার করা হয় ৷ এদের মধ্যে প্রথমজন মারা যায় ৷ নাইসকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় জানাপুকুর স্বাস্থ্যকেন্দ্রে আনা হয় । সেখান থেকে তাকে মুর্শিদাবাদ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল এবং পরে কলকাতায় স্থানান্তরিত করা হয় । চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, নাইসের অবস্থা আশঙ্কাজনক ৷ ঘটনাস্থানে আসে ভগবানগোলা থানার পুলিশ ৷ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয় ৷ জেলা পুলিশ সুপার অজিত সিং যাদব বলেন, পরিচিত কেউ মোবাইলে ফোন করে আমবাগানে ডেকে নিয়ে গিয়ে খুন করে । মোবাইলের কল লিস্ট খতিয়ে দেখা হচ্ছে ৷

ইমরানের পরিবারের অভিযোগ, প্রেমঘটিত কারণে খুনের ঘটনা । প্রাথমিক তদ্তের পর পুলিশও সেটাই মনে করছে ৷ তবে প্রেমের বিষয়টি জানলেও কে বা কারা খুন করেছে তা জানাতে পারেনি পুলিশ ।

Intro:মেলা চত্বর থেকে উদ্ধার দুই উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর ক্ষতবিক্ষত দেহ।
Body:রবিবার ভগবানগোলা থানার অন্তর্গত কানাপুকুর এলাকার মেলারসিড়িতে রাত্রী ৮:৩০ নাগাদ খুন হলেন এক যুবক। মৃত যুবকের নাম ইমরান সেখ(১৭)। মৃতের পাশে নাইস সেখ নামক অপর একজনকে আহত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। আহত যুবকের নাম ইমরান সেখ। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে মৃত যুবকের সঙ্গে আহত যুবক দুজনেই দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র। এবছর তারা উচ্চ মাধ্যমিকের পরীক্ষার্থী। নাইস সেখের পরিবার জানায় মেলাসিড়িতে মেলা চলছে সেখানেই তারা দুজনে যাবে জানায় বাড়ীতে। ঘন্টাখানেক পর নাইস সেখের মামাকে কোনো এক ব্যক্তি ঘটনাস্থল থেকে ফোন করে জানায় তার ভাগ্নে ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় মেলার পাশের মাঠে পরে রয়েছে। ওনার আসার আগেই স্থানীয় বাসিন্দারা পুলিশকে খবর দিলে পরে ঘটনাস্থলে পুলিশ আসে এবং উভয়কে অ্যাম্বুলেন্সে তুলে নিয়ে যায়। নাইস কে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানে থেকে মুর্শিদাবাদে মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। এই মুহূর্তে নাইস মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। মৃত যুবককে ভগবানগোলা থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। স্থানীয় সূত্রে এও জানা গেছে কোন এক বচসার কারনে ঘটনাটি ঘটেছে। অনুমান ইমরানের গলায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করা হয়েছে পাশাপাশি নাইসকে গলায় এবং পেটে ছুরির আঘাত করা হয়েছে। যদিও কি কারণে বচসা হয়েছিল এবং কে বা কারা এ ঘটনার সঙ্গে যুক্ত রয়েছে সে বিষয়ে দ্বন্দ্বে রয়েছে পরিবার ও পুলিশ উভয়ই। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে তদন্তে নেমেছে ভগবানগোলা থানার পুলিশ।
Conclusion:যদিও কি কারণে বচসা হয়েছিল এবং কে বা কারা এ ঘটনার সঙ্গে যুক্ত রয়েছে সে বিষয়ে দ্বন্দ্বে রয়েছে পরিবার ও পুলিশ উভয়ই। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে তদন্তে নেমেছে ভগবানগোলা থানার পুলিশ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.