ETV Bharat / state

TMC Agitation in Malda: টাকার বিনিময়ে টিকিট বিক্রির অভিযোগে পোস্ট, বিক্ষুব্ধ তৃণমূল কর্মীদের বিক্ষোভ

টাকার বিনিময়ে টিকিট বিক্রির অভিযোগে পোস্ট সোশাল মিডিয়ায় ৷ সেটি ভাইরাল হতেই রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখালেন শাসকদলের বিক্ষুব্ধ কর্মীরা ৷ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তৃণমূল নেতারা ৷

TMC Agitation in Malda
তৃণমূলের বিক্ষোভ
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Aug 28, 2023, 10:44 PM IST

টাকার বিনিময়ে টিকিট বিক্রির অভিযোগে বিক্ষোভ মালদায়

মালদা, 28 অগস্ট: পঞ্চায়েত নির্বাচনে গোটা ব্লকে মুখ পুড়েছে ৷ ভোট মিটতেই যেন মুষল পর্ব শুরু হয়েছে হরিশ্চন্দ্রপুর 1 নম্বর ব্লক তৃণমূলে ৷ উঠে আসছে টাকার বিনিময়ে পঞ্চায়েত ভোটের টিকিট বিলির অভিযোগ ৷ এর সঙ্গে দলের ব্লক সভাপতি-সহ স্থানীয় এক প্রভাবশালী নেতা জড়িত বলে অভিযোগ তৃণমূল কর্মীদের একাংশের ৷ শুধু তাই নয়, টাকা ফেরতের দাবিতে সোশাল মিডিয়ায় পোস্টও শুরু হয়েছে ৷ অভিযুক্ত নেতাদের শাস্তির দাবিতে রাস্তায় নেমে পড়েছেন তৃণমূল নেতা-কর্মীদের অনেকে ৷ সবমিলিয়ে শোরগোল পড়েছে গোটা এলাকায় ৷ যদিও অভিযুক্ত ব্লক তৃণমূল সভাপতির দাবি, যারা বিক্ষোভ দেখাচ্ছে তারা দলের কেউ নয় ৷ সব সিপিআইএম ও নির্দল প্রার্থীর অনুগামী ৷

সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া ভিডিয়ো ক্লিপে বিরুয়ার মহম্মদ দাবিরকে বলতে শোনা গিয়েছে, "আমাকে বলা হয়েছিল, রৌশনকে টাকা দিলে টিকিট পাওয়া যাবে ৷ মানিকের কথা শুনে আমি রৌশনকে টাকা দিয়েছিলাম ৷ কিন্তু আরেকজনের কাছ থেকে বেশি টাকা নিয়ে সেই টিকিট ওরা বিক্রি করে দেয় ৷ গতকাল আমাকে টাকা ফেরত দেওয়ার কথা ছিল ৷ টাকা দেয়নি ৷ তাই আমি কারও নাম না করে সোশাল মিডিয়ায় একটি পোস্ট করি ৷ তারপরেই রৌশন-সহ আরও অনেকে আমাকে চাপ দিচ্ছে ৷ মামলার হুমকি দিচ্ছে ৷"

এবারের পঞ্চায়েত নির্বাচনে হরিশ্চন্দ্রপুর 1 নম্বর ব্লকে তুলসিহাটা, রশিদাবাদ, বরুই ও কুশিদা পঞ্চায়েত হাতছাড়া হয়েছে তৃণমূলের ৷ হাতছাড়া হয়েছে পঞ্চায়েত সমিতিও ৷ শুধু তাই নয়, জেলা পরিষদ আসনে পর্যদুস্ত হয়েছেন খোদ মন্ত্রীর ভাই ৷ তৃণমূল নেতা-কর্মীদের একাংশের অভিযোগ, হরিশ্চন্দ্রপুর 1 'বি' ব্লকের সভাপতি মানিক দাস ও এলাকার প্রভাবশালী দলীয় নেতা রৌশন জামির এবারের পঞ্চায়েত নির্বাচনে প্রার্থীপদের টিকিট বিক্রি করেছেন ৷ লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে অযোগ্যদের টিকিট দেওয়া হয়েছে ৷ সেই কারণেই নির্বাচনে এই ব্লকে দলের এই হাল ৷

আরও পড়ুন: টাকা নিয়ে টিকিট বিক্রির অভিযোগ তৃণমূল বিধায়কের, পালটা আক্রমণ ব্লক সভাপতির

রৌশন জামিরের দাবি, এসব অসত্য অভিযোগ ৷ দাবির একজন কাপড়ের ব্যবসায়ী ৷ এবার নির্দল প্রার্থী হিসাবে ভোটে দাঁড়িয়েছিল ৷ ওর দোকান থেকে আমি কাপড় কিনি ৷ ওর সঙ্গে বহুবার টাকার লেনদেন হয়েছে ৷ গতকালও ওকে পাওনা টাকা দিয়েছি ৷ এখন যদি সেটাকে টিকিট বিক্রি করার নাম করে প্রচার করা হয়, তাহলে আমি ওর বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করব ৷ আর যারা বিক্ষোভ করেছে, তারা কেউ সিপিআইএম, কেউ নির্দলের অনুগামী ৷ আফসার আলম নামে এক বিক্ষোভকারীর বিরুদ্ধে তো বন্যাত্রাণের কোটি কোটি টাকা চুরির অভিযোগ রয়েছে ৷

শাসকদলের এই কোন্দল এরই মধ্যে সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল ৷ রশিদাবাদ গ্রাম পঞ্চায়েতের বিরুয়া গ্রামের 57 নম্বর বুথের নির্দল প্রার্থী মহম্মদ দাবির সোশাল মিডিয়ায় টাকা ফেরতের দাবিতে সরব হয়েছেন ৷ টাকা ফেরত না দিয়ে তিনি মিডিয়া ডাকার হুমকিও দিয়েছেন ৷ যদিও ইটিভি ভারত সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া এই বক্তব্যের সত্যতা যাচাই করেনি ৷ জানা যাচ্ছে, এর জন্য মহম্মদ দাবির তৃণমূল নেতা রৌশন জামিরের হুমকির শিকারও হয়েছেন ৷ এই রৌশনই আবার দাবিরকে সবার অগোচরে কিছু টাকা ফেরত দেন ৷ সেই ভিডিয়ো ক্লিপও সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল ৷ যদিও এই ক্লিপের সত্যতাও ইটিভি ভারত যাচাই করেনি ৷

এসবের বিরুদ্ধেই রাস্তায় নেমেছেন রশিদাবাদ, বরুই, কুশিদা ও তুলসিহাটা গ্রাম পঞ্চায়েতের বিক্ষুব্ধ তৃণমূল নেতা-কর্মীরা ৷ বিক্ষোভকারী এক তৃণমূল নেতা, বারোঘরিয়া গ্রামের আলমগীর ইসলাম বলছেন, "অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নবজোয়ারে আমি সবচেয়ে বেশি ভোট পেয়েছিলাম ৷ অঞ্চল সভাপতিও জানিয়েছিল, পঞ্চায়েত সমিতির আসনে আমার নাম এক নম্বরে রয়েছে ৷ আমাদের বিধায়ক নীহাররঞ্জন ঘোষও জানিয়েছিলেন, নবজোয়ার কর্মসূচিতে যারা ভোটে জিতেছে, তাদেরই নির্বাচনের টিকিট দেওয়া হবে ৷"

তিনি আরও বলেন, "আমি অঞ্চল সভাপতি মিন্টু আলমের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করি ৷ কিন্তু সফল হইনি ৷ ফোনও ধরেনি ৷ এরপর ব্লক সভাপতি মানিক দাসের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করে ব্যর্থ হই ৷ তারপরই শুনি, আমার টিকিট অন্য একজনকে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে ৷ তাই আমরা মানিক দাসের অপসারণ চাই ৷ এখানকার চারটি অঞ্চলে দলের ভরাডুবির মূলে মানিক আর অঞ্চল সভাপতিরা ৷ ওরা না সরলে দলের ভালো হবে না ৷"

আরও পড়ুন: অভিষেকের নির্দেশ না মেনে লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে ভোটে টিকিট বিক্রির অভিযোগ

এ নিয়ে তৃণমূলের ব্লক সভাপতি মানিক দাসের বক্তব্য, ভোটে প্রার্থী করার জন্য আমি একটা টাকাও কারও কাছ থেকে নিয়েছি, যদি কেউ প্রমাণ করতে পারে, সঙ্গে সঙ্গে আমি চেয়ার ছেড়ে দেব ৷ যারা বিক্ষোভ দেখাচ্ছে, তারা তৃণমূলের কেউ নয় ৷ যারা বিক্ষোভ করছে, তারা তৃণমূলের কেউ নয় ৷ এরা ভোটে সিপিআইএমকে সাহায্য করেছে ৷ আমরা আগের থেকে এবারের নির্বাচনে ভালো ফল করেছি ৷ এদের দালালি বন্ধ হয়ে যাওয়াতেই গায়ে লেগেছে ৷ এদের মদতদাতা উপরের এক নেতা ৷ কাজ দেখেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় মানিককে ব্লক সভাপতি করেছেন ৷ বিরোধীদের কথায় কান না দেওয়াই ভালো ৷

টাকার বিনিময়ে টিকিট বিক্রির অভিযোগে বিক্ষোভ মালদায়

মালদা, 28 অগস্ট: পঞ্চায়েত নির্বাচনে গোটা ব্লকে মুখ পুড়েছে ৷ ভোট মিটতেই যেন মুষল পর্ব শুরু হয়েছে হরিশ্চন্দ্রপুর 1 নম্বর ব্লক তৃণমূলে ৷ উঠে আসছে টাকার বিনিময়ে পঞ্চায়েত ভোটের টিকিট বিলির অভিযোগ ৷ এর সঙ্গে দলের ব্লক সভাপতি-সহ স্থানীয় এক প্রভাবশালী নেতা জড়িত বলে অভিযোগ তৃণমূল কর্মীদের একাংশের ৷ শুধু তাই নয়, টাকা ফেরতের দাবিতে সোশাল মিডিয়ায় পোস্টও শুরু হয়েছে ৷ অভিযুক্ত নেতাদের শাস্তির দাবিতে রাস্তায় নেমে পড়েছেন তৃণমূল নেতা-কর্মীদের অনেকে ৷ সবমিলিয়ে শোরগোল পড়েছে গোটা এলাকায় ৷ যদিও অভিযুক্ত ব্লক তৃণমূল সভাপতির দাবি, যারা বিক্ষোভ দেখাচ্ছে তারা দলের কেউ নয় ৷ সব সিপিআইএম ও নির্দল প্রার্থীর অনুগামী ৷

সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া ভিডিয়ো ক্লিপে বিরুয়ার মহম্মদ দাবিরকে বলতে শোনা গিয়েছে, "আমাকে বলা হয়েছিল, রৌশনকে টাকা দিলে টিকিট পাওয়া যাবে ৷ মানিকের কথা শুনে আমি রৌশনকে টাকা দিয়েছিলাম ৷ কিন্তু আরেকজনের কাছ থেকে বেশি টাকা নিয়ে সেই টিকিট ওরা বিক্রি করে দেয় ৷ গতকাল আমাকে টাকা ফেরত দেওয়ার কথা ছিল ৷ টাকা দেয়নি ৷ তাই আমি কারও নাম না করে সোশাল মিডিয়ায় একটি পোস্ট করি ৷ তারপরেই রৌশন-সহ আরও অনেকে আমাকে চাপ দিচ্ছে ৷ মামলার হুমকি দিচ্ছে ৷"

এবারের পঞ্চায়েত নির্বাচনে হরিশ্চন্দ্রপুর 1 নম্বর ব্লকে তুলসিহাটা, রশিদাবাদ, বরুই ও কুশিদা পঞ্চায়েত হাতছাড়া হয়েছে তৃণমূলের ৷ হাতছাড়া হয়েছে পঞ্চায়েত সমিতিও ৷ শুধু তাই নয়, জেলা পরিষদ আসনে পর্যদুস্ত হয়েছেন খোদ মন্ত্রীর ভাই ৷ তৃণমূল নেতা-কর্মীদের একাংশের অভিযোগ, হরিশ্চন্দ্রপুর 1 'বি' ব্লকের সভাপতি মানিক দাস ও এলাকার প্রভাবশালী দলীয় নেতা রৌশন জামির এবারের পঞ্চায়েত নির্বাচনে প্রার্থীপদের টিকিট বিক্রি করেছেন ৷ লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে অযোগ্যদের টিকিট দেওয়া হয়েছে ৷ সেই কারণেই নির্বাচনে এই ব্লকে দলের এই হাল ৷

আরও পড়ুন: টাকা নিয়ে টিকিট বিক্রির অভিযোগ তৃণমূল বিধায়কের, পালটা আক্রমণ ব্লক সভাপতির

রৌশন জামিরের দাবি, এসব অসত্য অভিযোগ ৷ দাবির একজন কাপড়ের ব্যবসায়ী ৷ এবার নির্দল প্রার্থী হিসাবে ভোটে দাঁড়িয়েছিল ৷ ওর দোকান থেকে আমি কাপড় কিনি ৷ ওর সঙ্গে বহুবার টাকার লেনদেন হয়েছে ৷ গতকালও ওকে পাওনা টাকা দিয়েছি ৷ এখন যদি সেটাকে টিকিট বিক্রি করার নাম করে প্রচার করা হয়, তাহলে আমি ওর বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করব ৷ আর যারা বিক্ষোভ করেছে, তারা কেউ সিপিআইএম, কেউ নির্দলের অনুগামী ৷ আফসার আলম নামে এক বিক্ষোভকারীর বিরুদ্ধে তো বন্যাত্রাণের কোটি কোটি টাকা চুরির অভিযোগ রয়েছে ৷

শাসকদলের এই কোন্দল এরই মধ্যে সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল ৷ রশিদাবাদ গ্রাম পঞ্চায়েতের বিরুয়া গ্রামের 57 নম্বর বুথের নির্দল প্রার্থী মহম্মদ দাবির সোশাল মিডিয়ায় টাকা ফেরতের দাবিতে সরব হয়েছেন ৷ টাকা ফেরত না দিয়ে তিনি মিডিয়া ডাকার হুমকিও দিয়েছেন ৷ যদিও ইটিভি ভারত সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া এই বক্তব্যের সত্যতা যাচাই করেনি ৷ জানা যাচ্ছে, এর জন্য মহম্মদ দাবির তৃণমূল নেতা রৌশন জামিরের হুমকির শিকারও হয়েছেন ৷ এই রৌশনই আবার দাবিরকে সবার অগোচরে কিছু টাকা ফেরত দেন ৷ সেই ভিডিয়ো ক্লিপও সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল ৷ যদিও এই ক্লিপের সত্যতাও ইটিভি ভারত যাচাই করেনি ৷

এসবের বিরুদ্ধেই রাস্তায় নেমেছেন রশিদাবাদ, বরুই, কুশিদা ও তুলসিহাটা গ্রাম পঞ্চায়েতের বিক্ষুব্ধ তৃণমূল নেতা-কর্মীরা ৷ বিক্ষোভকারী এক তৃণমূল নেতা, বারোঘরিয়া গ্রামের আলমগীর ইসলাম বলছেন, "অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নবজোয়ারে আমি সবচেয়ে বেশি ভোট পেয়েছিলাম ৷ অঞ্চল সভাপতিও জানিয়েছিল, পঞ্চায়েত সমিতির আসনে আমার নাম এক নম্বরে রয়েছে ৷ আমাদের বিধায়ক নীহাররঞ্জন ঘোষও জানিয়েছিলেন, নবজোয়ার কর্মসূচিতে যারা ভোটে জিতেছে, তাদেরই নির্বাচনের টিকিট দেওয়া হবে ৷"

তিনি আরও বলেন, "আমি অঞ্চল সভাপতি মিন্টু আলমের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করি ৷ কিন্তু সফল হইনি ৷ ফোনও ধরেনি ৷ এরপর ব্লক সভাপতি মানিক দাসের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করে ব্যর্থ হই ৷ তারপরই শুনি, আমার টিকিট অন্য একজনকে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে ৷ তাই আমরা মানিক দাসের অপসারণ চাই ৷ এখানকার চারটি অঞ্চলে দলের ভরাডুবির মূলে মানিক আর অঞ্চল সভাপতিরা ৷ ওরা না সরলে দলের ভালো হবে না ৷"

আরও পড়ুন: অভিষেকের নির্দেশ না মেনে লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে ভোটে টিকিট বিক্রির অভিযোগ

এ নিয়ে তৃণমূলের ব্লক সভাপতি মানিক দাসের বক্তব্য, ভোটে প্রার্থী করার জন্য আমি একটা টাকাও কারও কাছ থেকে নিয়েছি, যদি কেউ প্রমাণ করতে পারে, সঙ্গে সঙ্গে আমি চেয়ার ছেড়ে দেব ৷ যারা বিক্ষোভ দেখাচ্ছে, তারা তৃণমূলের কেউ নয় ৷ যারা বিক্ষোভ করছে, তারা তৃণমূলের কেউ নয় ৷ এরা ভোটে সিপিআইএমকে সাহায্য করেছে ৷ আমরা আগের থেকে এবারের নির্বাচনে ভালো ফল করেছি ৷ এদের দালালি বন্ধ হয়ে যাওয়াতেই গায়ে লেগেছে ৷ এদের মদতদাতা উপরের এক নেতা ৷ কাজ দেখেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় মানিককে ব্লক সভাপতি করেছেন ৷ বিরোধীদের কথায় কান না দেওয়াই ভালো ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.