ETV Bharat / state

স্থায়ীকরণ সহ একাধিক দাবিতে কর্মবিরতি শুরু গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থায়ী কর্মীদের

চাকরিতে স্থায়ীকরণ সহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার দাবিতে কর্মবিরতি শুরু করেছেন গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থায়ী অশিক্ষক কর্মীরা ৷ গতকাল থেকে তাঁরা কর্মবিরতি শুরু করেছেন  ৷ উল্লেখ্য, শাসকদলের সংগঠন সারা বাংলা শিক্ষাবন্ধু সমিতি এই আন্দোলনে নেতৃত্ব দিচ্ছে ৷

author img

By

Published : Nov 21, 2019, 10:59 PM IST

Updated : Nov 22, 2019, 1:51 AM IST

কর্মবিরতি শুরু গৌরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থায়ী কর্মীদের

মালদা, 21 নভেম্বর : চাকরিতে স্থায়ীকরণ সহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার দাবিতে কর্মবিরতি শুরু করেছেন গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থায়ী অশিক্ষক কর্মীরা ৷ গতকাল থেকে তাঁরা কর্মবিরতি শুরু করেছেন ৷ উল্লেখ্য, শাসকদলের সংগঠন সারা বাংলা শিক্ষাবন্ধু সমিতি এই আন্দোলনে নেতৃত্ব দিচ্ছে ৷ মুখ্যমন্ত্রীর মালদা সফরের ঠিক পরেই বিশ্ববিদ্যালয় কর্মীদের এই আন্দোলন সাড়া ফেলেছে জেলার শিক্ষামহলে ৷ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য জানিয়েছেন, এই ব্যাপারে উচ্চশিক্ষা দপ্তরের সঙ্গে কথা বলে তিনি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করবেন ৷ যদিও নিজেদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত কর্মবিরতি চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন আন্দোলনকারীরা ৷

সারা বাংলা শিক্ষাবন্ধু সমিতির গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউনিট সভাপতি শুভায়ু দাস বলেন, "2010 সালের পর থেকে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনও নিয়োগ হয়নি ৷ নিয়োগ প্রক্রিয়া চালুর দাবিতে আমরা বহুবার উপাচার্যের দ্বারস্থ হয়েছি ৷ কিন্তু কখনও এক মাস, কখনও দু'মাস, কখনও বা এক বছর সময় নিয়েছেন তিনি ৷ কিন্তু কাজের কাজ কিছু হয়নি ৷ বিশ্ববিদ্যালয়ের 122 জন অস্থায়ী কর্মী এখনও কোনও সরকারি সুযোগ-সুবিধা পান না ৷ স্বাস্থ্যসাথি, সমবেতন, তিন শতাংশ ইনক্রিমেন্ট কিংবা মেডিক্লেমের সুবিধা থেকে তাঁরা বঞ্চিত ৷ অথচ মুখ্যমন্ত্রী শিক্ষাকর্মীদের জন্য একাধিক সরকারি প্রকল্প চালু করেছেন ৷ এসব সুবিধা চালুর দাবিতেই আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে লাগাতার কর্মবিরতিতে নেমেছি ৷ যতদিন না আমাদের দাবিগুলো পূরণ হচ্ছে, ততদিন আমাদের এই আন্দোলন চলতে থাকবে ৷"

আন্দোলনকারীদের এক প্রতিনিধি প্রশান্ত মণ্ডল বলেন, "গতকাল উপাচার্য ও রেজিস্ট্রার আমাদের সঙ্গে একদফা আলোচনা করেছেন ৷ কিন্তু তাঁরা সমস্যা সমাধানের কোনও উপায় বাতলাতে পারেননি ৷ উলটে তাঁরা বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন ৷ তাঁরা আমাদের আন্দোলনে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছেন ৷ আমরা লক্ষ্য করেছি, উপাচার্য ও রেজিস্ট্রার বিশ্ববিদ্যালয়ের BJP মদতপুষ্ট কর্মীদের নিয়ে কাজ করছেন ৷ কিন্তু আমাদের তৃণমূল ইউনিয়নকে তাঁরা গুরুত্ব দেন না ৷"

উপাচার্য স্বাগত সেন বলেন, "অস্থায়ী কর্মীদের দাবিগুলো নিয়ে সবার আগে রাজ্যের উচ্চশিক্ষা দপ্তরের সঙ্গে আলোচনা করতে হবে ৷ তারপরেই এব্যাপারে পদক্ষেপ করা যাবে ৷ এজন্য কিছু সময়ের প্রয়োজন ৷ কিন্তু আন্দোলনকারীরা কোনও সময় নিতে নারাজ ৷" বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, 118 জন অস্থায়ী কর্মী রয়েছেন ৷ বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব তহবিল থেকে তাঁদের প্রত্যেককে মাসে সাড়ে 8 হাজার থেকে 14 হাজার টাকা বেতন দেওয়া হয় ৷ স্থায়ী কর্মীদের বেতন দেওয়া হয় 16 হাজার টাকা করে ৷ কিন্তু সরকারি নির্দেশিকা অনুযায়ী তাঁদের বেতন দেওয়া হচ্ছে না ৷ অস্থায়ী কর্মীদের সমস্যা না মিটলে স্থায়ী কর্মীদেরও বেতন বৃদ্ধি হচ্ছে না ৷ তাই অস্থায়ী কর্মীদের এই আন্দোলনে সমর্থন জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের 16 জন স্থায়ী কর্মীও ৷

মালদা, 21 নভেম্বর : চাকরিতে স্থায়ীকরণ সহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার দাবিতে কর্মবিরতি শুরু করেছেন গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থায়ী অশিক্ষক কর্মীরা ৷ গতকাল থেকে তাঁরা কর্মবিরতি শুরু করেছেন ৷ উল্লেখ্য, শাসকদলের সংগঠন সারা বাংলা শিক্ষাবন্ধু সমিতি এই আন্দোলনে নেতৃত্ব দিচ্ছে ৷ মুখ্যমন্ত্রীর মালদা সফরের ঠিক পরেই বিশ্ববিদ্যালয় কর্মীদের এই আন্দোলন সাড়া ফেলেছে জেলার শিক্ষামহলে ৷ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য জানিয়েছেন, এই ব্যাপারে উচ্চশিক্ষা দপ্তরের সঙ্গে কথা বলে তিনি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করবেন ৷ যদিও নিজেদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত কর্মবিরতি চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন আন্দোলনকারীরা ৷

সারা বাংলা শিক্ষাবন্ধু সমিতির গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউনিট সভাপতি শুভায়ু দাস বলেন, "2010 সালের পর থেকে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনও নিয়োগ হয়নি ৷ নিয়োগ প্রক্রিয়া চালুর দাবিতে আমরা বহুবার উপাচার্যের দ্বারস্থ হয়েছি ৷ কিন্তু কখনও এক মাস, কখনও দু'মাস, কখনও বা এক বছর সময় নিয়েছেন তিনি ৷ কিন্তু কাজের কাজ কিছু হয়নি ৷ বিশ্ববিদ্যালয়ের 122 জন অস্থায়ী কর্মী এখনও কোনও সরকারি সুযোগ-সুবিধা পান না ৷ স্বাস্থ্যসাথি, সমবেতন, তিন শতাংশ ইনক্রিমেন্ট কিংবা মেডিক্লেমের সুবিধা থেকে তাঁরা বঞ্চিত ৷ অথচ মুখ্যমন্ত্রী শিক্ষাকর্মীদের জন্য একাধিক সরকারি প্রকল্প চালু করেছেন ৷ এসব সুবিধা চালুর দাবিতেই আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে লাগাতার কর্মবিরতিতে নেমেছি ৷ যতদিন না আমাদের দাবিগুলো পূরণ হচ্ছে, ততদিন আমাদের এই আন্দোলন চলতে থাকবে ৷"

আন্দোলনকারীদের এক প্রতিনিধি প্রশান্ত মণ্ডল বলেন, "গতকাল উপাচার্য ও রেজিস্ট্রার আমাদের সঙ্গে একদফা আলোচনা করেছেন ৷ কিন্তু তাঁরা সমস্যা সমাধানের কোনও উপায় বাতলাতে পারেননি ৷ উলটে তাঁরা বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন ৷ তাঁরা আমাদের আন্দোলনে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছেন ৷ আমরা লক্ষ্য করেছি, উপাচার্য ও রেজিস্ট্রার বিশ্ববিদ্যালয়ের BJP মদতপুষ্ট কর্মীদের নিয়ে কাজ করছেন ৷ কিন্তু আমাদের তৃণমূল ইউনিয়নকে তাঁরা গুরুত্ব দেন না ৷"

উপাচার্য স্বাগত সেন বলেন, "অস্থায়ী কর্মীদের দাবিগুলো নিয়ে সবার আগে রাজ্যের উচ্চশিক্ষা দপ্তরের সঙ্গে আলোচনা করতে হবে ৷ তারপরেই এব্যাপারে পদক্ষেপ করা যাবে ৷ এজন্য কিছু সময়ের প্রয়োজন ৷ কিন্তু আন্দোলনকারীরা কোনও সময় নিতে নারাজ ৷" বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, 118 জন অস্থায়ী কর্মী রয়েছেন ৷ বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব তহবিল থেকে তাঁদের প্রত্যেককে মাসে সাড়ে 8 হাজার থেকে 14 হাজার টাকা বেতন দেওয়া হয় ৷ স্থায়ী কর্মীদের বেতন দেওয়া হয় 16 হাজার টাকা করে ৷ কিন্তু সরকারি নির্দেশিকা অনুযায়ী তাঁদের বেতন দেওয়া হচ্ছে না ৷ অস্থায়ী কর্মীদের সমস্যা না মিটলে স্থায়ী কর্মীদেরও বেতন বৃদ্ধি হচ্ছে না ৷ তাই অস্থায়ী কর্মীদের এই আন্দোলনে সমর্থন জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের 16 জন স্থায়ী কর্মীও ৷

Intro:মালদা, ২১ নভেম্বর : ফের আন্দোলনের স্লোগান গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে৷ চাকরিক্ষেত্রে স্থায়ীকরণ এবং সমস্ত সরকারি সুযোগসুবিধার দাবিতে এবার কর্মবিরতি শুরু করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থায়ী অশিক্ষক কর্মীরা৷ গতকাল থেকেই তাঁরা নিজেদের কাজকর্ম বন্ধ রেখেছেন৷ সবচেয়ে বড়ো বিষয়, শাসকদলের সংগঠন সারা বাংলা শিক্ষাবন্ধু সমিতি এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দিচ্ছে৷ মুখ্যমন্ত্রীর মালদা সফরের ঠিক পরেই বিশ্ববিদ্যালয় কর্মীদের এই আন্দোলন সাড়া ফেলেছে জেলার শিক্ষামহলে৷ তবে অশিক্ষক কর্মীদের এই আন্দোলন নায্য বলেই মনে করছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের একাংশ৷ এই আন্দোলন প্রসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য জানিয়েছেন, এব্যাপারে উচ্চশিক্ষা দপ্তরের সঙ্গে কথা বলে তিনি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন৷ যদিও নিজেদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত কর্মবিরতি চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আন্দোলনকারীরা৷


Body: তৃণমূল প্রভাবিত সারা বাংলা শিক্ষাবন্ধু সমিতির গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিট সভাপতি শুভায়ু দাস বলেন, “২০১০ সালের পর থেকে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনও নিয়োগ প্রক্রিয়া চালু হয়নি৷ নিয়োগ প্রক্রিয়া চালুর দাবিতে আমরা বহুবার উপাচার্যের দ্বারস্থ হয়েছি৷ কিন্তু কখনও এক মাস, কখনও ২ মাস, কখনও বা এক বছর সময় নিয়ে গেছেন তিনি৷ কিন্তু কাজের কাজ কিছু হয়নি৷ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২২ জন অস্থায়ী কর্মী এখনও কোনও সরকারি সুযোগসুবিধা পান না৷ স্বাস্থ্যসাথী, সমবেতন, ৩ শতাংশ ইনক্রিমেন্ট কিংবা মেডিকেল স্কিমের সুবিধা থেকে তাঁরা বঞ্চিত৷ অথচ মুখ্যমন্ত্রী শিক্ষাকর্মীদের জন্য একাধিক সরকারি প্রকল্প চালু করেছেন৷ এসব চালুর দাবিতেই আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে লাগাতার কর্মবিরতিতে নেমেছি৷ যতদিন না আমাদের দাবিগুলি পূরণ হচ্ছে, ততদিন আমাদের এই আন্দোলন চলতে থাকবে৷”
         আন্দোলনকারীদের এক প্রতিনিধি প্রশান্ত মণ্ডল বলেন, “দীর্ঘদিন ধরে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে অশিক্ষক কর্মী নিয়োগের দাবি জানিয়ে আসছি৷ ২০১০ সালে এখানে ২২ জনের পদ তৈরি করা হয়েছিল৷ কিন্তু আজ পর্যন্ত সেখানে কোনও নিয়োগ হয়নি৷ ২০১২ সাল থেকে চার বার নিয়োগ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি জারি হয়েছে৷ কিন্তু সেই পর্যন্তই৷ নিয়োগ আর হয়নি৷ আমরা যখন উপাচার্যকে বলতে যাই, এই নিয়োগ প্রক্রিয়া চালু করার সঙ্গে তিনি যেন আমাদের জন্য বিভিন্ন সরকারি সুযোগ সুবিধার ব্যবস্থা করে দেন৷ কিন্তু উপাচার্য আমাদের জানান, নন টিচিং স্টাফের রোস্টার ঠিক নেই৷ রোস্টার ঠিক করেই এব্যাপারে কোনও পদক্ষেপ নেওয়া যাবে৷ কিন্তু উপাচার্য দু’মাস সময় নেওয়ার পর এক বছর পেরিয়ে গেলেও সেই কাজে হাত দেওয়া হয়নি৷ এদিকে সম্প্রতি তিনটি পদের জন্য অশিক্ষক কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়৷ রোস্টার ঠিক না করে কীভাবে সেই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হল তা নিয়ে আমরা উপাচার্যের কাছে জানতে চাই৷ কিন্তু উপাচার্য সদুত্তর দিতে পারেননি৷ তাই আমরা ঠিক করেছি, আমাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আমরা মা-মাটি-মানুষের নেতৃত্বে নিজেদের কর্মবিরতি আন্দোলন চালিয়ে যাব৷ গতকাল উপাচার্য ও রেজিস্ট্রার এনিয়ে আমাদের সঙ্গে একদফা আলোচনা করেছেন৷ কিন্তু তাঁরা সমস্যা সমাধানের কোনও উপায় বাতলাতে পারেননি৷ উলটে তাঁরা বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন৷ তাঁরা আমাদের আন্দোলনে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছেন৷ আমরা লক্ষ্য করেছি, উপাচার্য ও রেজিস্ট্রার বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজেপি মদতপুষ্ট কর্মীদের নিয়ে কাজ করছেন৷ কিন্তু আমাদের তৃণমূল ইউনিয়নকে তাঁরা গুরুত্ব দেন না৷”
         আজ উপাচার্য কিংবা রেজিস্ট্রার বিশ্ববিদ্যালয়ে আসেননি৷ ফোনে উপাচার্য স্বাগত সেন বলেন, “অস্থায়ীঊ কর্মীদের দাবিগুলি নিয়ে সবার আগে রাজ্যের উচ্চশিক্ষা দপ্তরের সঙ্গে আলোচনা করতে হবে৷ তারপরেই এব্যাপারে পদক্ষেপ গ্রহণ করা যাবে৷ এর জন্য কিছু সময়ের প্রয়োজন৷ কিন্তু আন্দোলনকারীরা কোনও সময় নিতে নারাজ৷ ফলে তিনি এখনই এনিয়ে কিছু বলতে পারছেন না৷”


Conclusion: এদিকে বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এই মুহূর্তে সেখানে ১১৮ জন অস্থায়ী কর্মী রয়েছেন৷ বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব তহবিল থেকে এঁদের প্রত্যেককে মাসে সাড়ে ৮ হাজার থেকে ১৪ হাজার টাকা বেতন দেওয়া হয়৷ স্থায়ী কর্মীদের বেতন দেওয়া হয় ১৬ হাজার টাকা করে৷ কিন্তু সরকারি নির্দেশিকা অনুযায়ী এখনও তাঁদের কাউকে বেতন দেওয়া হচ্ছে না৷ অস্থায়ী কর্মীদের সমস্যা না মিটলে স্থায়ী কর্মীদেরও বেতন বৃদ্ধি হচ্ছে না৷ তাই অস্থায়ী কর্মীদের এই আন্দোলনে সমর্থন জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৬ জন স্থায়ী কর্মীও৷ বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশিরভাগ কাজ দেখাশোনা করেন এই অস্থায়ী কর্মীরাই৷ ফলে তাঁদের আন্দোলন লাগাতার চলতে থাকলে পড়ুয়াদের সমস্যা দিন দিন বাড়তেই থাকবে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল৷
Last Updated : Nov 22, 2019, 1:51 AM IST

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.