ETV Bharat / state

Student Death Mystery: সমকামিতার টানাপোড়েনেই কি আত্মঘাতী ছাত্রী, অন্তরঙ্গ ছবি-ভিডিয়ো দেখে উত্তর খুঁজছে পুলিশ - সমকামিতার টানাপোড়েনেই কি আত্মঘাতী ছাত্রী

সম্প্রতি মালদার (Malda) হরিশ্চন্দ্রপুরে দ্বাদশ শ্রেণির এক ছাত্রী আত্মঘাতী (Student Died by Suicide) হয় ৷ এই ঘটনায় ওই ছাত্রীর এক বান্ধবীর বাবার বিরুদ্ধে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ ওঠে ৷ কিন্তু পরে ওই ছাত্রী ও তার বান্ধবীর কিছু অন্তরঙ্গ ছবি-ভিডিয়ো সামনে আসে ৷ যা এই ঘটনাকে অন্য মোড় দিয়েছে ৷

police-look-for-answers-whether-the-malda-student-death-due-to-homosexual-relationship
Student Death Mystery: সমকামিতার টানাপোড়েনেই কি আত্মঘাতী ছাত্রী, অন্তরঙ্গ ছবি-ভিডিয়ো দেখে উত্তর খুঁজছে পুলিশ
author img

By

Published : Dec 6, 2022, 2:43 PM IST

মালদা, 6 ডিসেম্বর: বান্ধবীর বাবার বিরুদ্ধে দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রীকে আত্মহত্যায় (Student Died by Suicide) প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল ৷ কিন্তু তদন্ত এগোতেই ঘটনাটি সম্পূর্ণ অন্যদিকে মোড় নিল ৷ সমকামী সম্পর্কের (Homosexual) টানাপোড়েনেই দ্বাদশ শ্রেণির ওই ছাত্রী আত্মহত্যা করেছে বলে দাবি করেছে সেই বান্ধবী, যার বাবার বিরুদ্ধে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল ৷ নিজের দাবির স্বপক্ষে কিছু ছবি ও ভিডিয়ো সামনে এনেছে সেই বান্ধবী ৷ পালটা আত্মঘাতী তরুণীর পরিবারের দিকেই প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ৷ যদিও এই নিয়ে মুখ খুলতে নারাজ পুলিশ ৷ সূত্রের খবর, সবদিক খতিয়ে দেখেই তদন্ত এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে পুলিশ ৷

ঘটনাটি মালদার (Malda) হরিশ্চন্দ্রপুরের ৷ দ্বাদশ শ্রেণির ওই ছাত্রী দিন কয়েক আগে আত্মঘাতী হয় ৷ তখন তার পরিবারের তরফে দাবি করা হয় যে ওই ছাত্রীর এক বান্ধবী প্রেমিকের সঙ্গে পালিয়ে যায় ৷ সেই ঘটনায় ওই ছাত্রীটি জড়িত সন্দেহ করে বান্ধবীর বাবা হুমকি দিচ্ছিলেন ৷ মানসিক চাপে পড়ে ছাত্রীটি আত্মঘাতী হয়েছে (Student Death Mystery) ৷

এই ঘটনায় হরিশ্চন্দ্রপুর থানার পুলিশ তদন্ত শুরু করে ৷ পুলিশি তদন্তেই ওই ছাত্রী ও তার বান্ধবীর মধ্যে এক অস্বাভাবিক সম্পর্কের সূত্র পাওয়া যায় ৷ দুই বান্ধবীর ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের একটি ভিডিয়ো ক্লিপও পুলিশের হাতে এসে পৌঁছায় ৷ সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যক্তিগত ওয়ালে দুই বন্ধুর বেশ কিছু ঘনিষ্ঠ ছবিও পাওয়া যায় ৷ সেসব দেখেই চোখ কপালে ওঠে সবার ৷ তবে কি সমকামিতার জেরেই কি ওই ছাত্রীর আত্মহত্যা ? হরিশ্চন্দ্রপুরের একটি প্রত্যন্ত গ্রামে দুই ছাত্রীর এমন সম্পর্ক নিয়ে পুলিশও অবাক ৷ তদন্তের স্বার্থে সংশ্লিষ্ট বান্ধবীকে জেরা করার কথা ভাবছে পুলিশ ৷ এই আত্মহত্যায় পুলিশও যেন রহস্যের গন্ধ খুঁজে পাচ্ছে ৷

যে বান্ধবীকে নিয়ে এত বিতর্ক, তার বাড়ি বিহারের আজিমনগরে ৷ মালদায় দাদুর বাড়িতে থাকাকালীন দু’জনের বন্ধুত্ব হয় ৷ সেই মেয়েটির দাবি, “দু’বছর আগে আমরা পরিচিত হই ৷ আমি হরিশ্চন্দ্রপুরের তুলসিহাটায় দাদুর বাড়িতে থেকে পড়াশোনা করতাম ৷ ওই স্কুলেই আমার বান্ধবী পড়ত ৷ ধীরে ধীরে আমাদের মধ্যে একটা আলাদা সম্পর্ক গড়ে ওঠে ৷ সেটা ভালোবাসার সম্পর্ক ৷ একটা স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যেমন সম্পর্ক থাকে, আমাদের মধ্যেও সেই সম্পর্ক ছিল ৷ সময় পেলেই আমরা একসঙ্গে থাকতাম ৷ দিদার বাড়িতে একসঙ্গে অনেকটা সময় কাটাতাম ৷’’

তার আরও বক্তব্য, ‘‘গত ২৭ অগস্ট ওই বান্ধবীই আমাকে একটি ছেলের সঙ্গে পালিয়ে যেতে বলে ৷ আমি সেই ছেলেটির সঙ্গে কলকাতার দমদমে চলে যাই ৷ সেখানে একটি লেডিস হস্টেলে ছিলাম ৷ 3 সেপ্টেম্বর পুলিশ সেখান থেকে আমাকে উদ্ধার করে মালদা হোমে নিয়ে আসে ৷ সেখান থেকে বাবা বাড়ি ফিরিয়ে নিয়ে আসে ৷ তখন আমার কাছে ফোন ছিল না ৷ তাই ওর সঙ্গে যোগাযোগও হত না ৷ এর মধ্যেই স্কুলে পরীক্ষা চলে আসে ৷ মায়ের সঙ্গে কথা বলে আমি পরীক্ষা দিতে হরিশ্চন্দ্রপুর যাই ৷ ফের ওর সঙ্গে দেখা হয় ৷ ও আমাকে একটা মোবাইল ফোন দেয় ৷ সঙ্গে একটি সিমকার্ডও দেয় ৷ ওই কার্ডটি অন্য কোনও মেয়ের ৷’’

আত্মঘাতী বান্ধবীর বাবার দাবিও ঠিক নয় বলে এই মেয়েটির দাবি ৷ তার পালটা বক্তব্য, বান্ধবীকে ওই বান্ধবীর বাবাই আত্মহত্যায় প্ররোচনা দিয়েছে ৷ কারণ হিসেবে মেয়েটির দাবি, ‘‘ওর আত্মহত্যায় আমার বাবার কোনও হাত নেই ৷ আমার বাবা শুধু ওর মাকে বুঝিয়েছিল, ও আমার সঙ্গে এভাবে মেলামেশা করে ৷ সেটা বন্ধ হওয়া উচিত ৷ আমার ধারণা, ওর বাবা আত্মহত্যা করতে বাধ্য করেছেন ৷ কারণ, ও ওর বাবাকে খুব ভয় করত ৷ ওর বাবা ওকে মেরে দিতে পারেন বলেও আমাকে জানিয়েছিল ৷”

যাঁর বিরুদ্ধে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে, তিনি বলছেন, “ওই মেয়েটির সঙ্গে আমার মেয়ের ভালোবাসার সম্পর্ক ছিল ৷ তাদের এই সম্পর্ক নিয়ে আমি তার মাকে বলেছিলাম ৷ মেয়েকে নিয়ে আমি বাড়ি চলে আসি ৷ কিন্তু ও নিজে মোটরবাইক চালিয়ে দু’বার মেয়ের সঙ্গে দেখা করতে চলে আসে ৷ এরই মধ্যে আমার মেয়ে নিখোঁজ হয়ে যায় ৷ হরিশ্চন্দ্রপুর থানার পুলিশ আমার মেয়েকে উদ্ধার করে নিয়ে আসে ৷ দু’জনের অনেক আপত্তিকর ছবি, ভিডিয়ো ক্লিপ আমি নিজে দেখেছি ৷ মেয়ের সঙ্গে দেখা করতে হরিশ্চন্দ্রপুর গিয়ে দেখেছি, ওরা দু’জন ঘরের দরজা বন্ধ করে রয়েছে ৷ দরজা ধাক্কা দিলেও অন্তত ১০ মিনিট পর ওরা দরজা খুলত ৷ ওদের মধ্যে স্বামী-স্ত্রীর মতো সম্পর্ক ছিল ৷ দুটো মেয়ের মধ্যে যে এমন সম্পর্ক থাকতে পারে, আমার জানা ছিল না ৷”

যদিও আত্মঘাতী ছাত্রীর কাকার দাবি, এমন সম্পর্কের কথা তাঁরা কেউ জানেন না ৷ এনিয়ে তাঁদের কোনও ধারণা নেই ৷ তাঁরা কিছু বলতেও পারবেন না ৷ তবে আত্মহত্যার পিছনে বান্ধবীর বাবার হাত রয়েছে বলে তাঁরা নিশ্চিত ৷ পুলিশ তদন্ত করলেই আত্মহত্যার পিছনের ঘটনা সামনে আসবে ৷

আরও পড়ুন: সমকামী সম্পর্কে তৃতীয় নারী ! পার্টনারকে খুনের চেষ্টায় ধৃত ছাত্রী

মালদা, 6 ডিসেম্বর: বান্ধবীর বাবার বিরুদ্ধে দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রীকে আত্মহত্যায় (Student Died by Suicide) প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল ৷ কিন্তু তদন্ত এগোতেই ঘটনাটি সম্পূর্ণ অন্যদিকে মোড় নিল ৷ সমকামী সম্পর্কের (Homosexual) টানাপোড়েনেই দ্বাদশ শ্রেণির ওই ছাত্রী আত্মহত্যা করেছে বলে দাবি করেছে সেই বান্ধবী, যার বাবার বিরুদ্ধে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল ৷ নিজের দাবির স্বপক্ষে কিছু ছবি ও ভিডিয়ো সামনে এনেছে সেই বান্ধবী ৷ পালটা আত্মঘাতী তরুণীর পরিবারের দিকেই প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ৷ যদিও এই নিয়ে মুখ খুলতে নারাজ পুলিশ ৷ সূত্রের খবর, সবদিক খতিয়ে দেখেই তদন্ত এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে পুলিশ ৷

ঘটনাটি মালদার (Malda) হরিশ্চন্দ্রপুরের ৷ দ্বাদশ শ্রেণির ওই ছাত্রী দিন কয়েক আগে আত্মঘাতী হয় ৷ তখন তার পরিবারের তরফে দাবি করা হয় যে ওই ছাত্রীর এক বান্ধবী প্রেমিকের সঙ্গে পালিয়ে যায় ৷ সেই ঘটনায় ওই ছাত্রীটি জড়িত সন্দেহ করে বান্ধবীর বাবা হুমকি দিচ্ছিলেন ৷ মানসিক চাপে পড়ে ছাত্রীটি আত্মঘাতী হয়েছে (Student Death Mystery) ৷

এই ঘটনায় হরিশ্চন্দ্রপুর থানার পুলিশ তদন্ত শুরু করে ৷ পুলিশি তদন্তেই ওই ছাত্রী ও তার বান্ধবীর মধ্যে এক অস্বাভাবিক সম্পর্কের সূত্র পাওয়া যায় ৷ দুই বান্ধবীর ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের একটি ভিডিয়ো ক্লিপও পুলিশের হাতে এসে পৌঁছায় ৷ সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যক্তিগত ওয়ালে দুই বন্ধুর বেশ কিছু ঘনিষ্ঠ ছবিও পাওয়া যায় ৷ সেসব দেখেই চোখ কপালে ওঠে সবার ৷ তবে কি সমকামিতার জেরেই কি ওই ছাত্রীর আত্মহত্যা ? হরিশ্চন্দ্রপুরের একটি প্রত্যন্ত গ্রামে দুই ছাত্রীর এমন সম্পর্ক নিয়ে পুলিশও অবাক ৷ তদন্তের স্বার্থে সংশ্লিষ্ট বান্ধবীকে জেরা করার কথা ভাবছে পুলিশ ৷ এই আত্মহত্যায় পুলিশও যেন রহস্যের গন্ধ খুঁজে পাচ্ছে ৷

যে বান্ধবীকে নিয়ে এত বিতর্ক, তার বাড়ি বিহারের আজিমনগরে ৷ মালদায় দাদুর বাড়িতে থাকাকালীন দু’জনের বন্ধুত্ব হয় ৷ সেই মেয়েটির দাবি, “দু’বছর আগে আমরা পরিচিত হই ৷ আমি হরিশ্চন্দ্রপুরের তুলসিহাটায় দাদুর বাড়িতে থেকে পড়াশোনা করতাম ৷ ওই স্কুলেই আমার বান্ধবী পড়ত ৷ ধীরে ধীরে আমাদের মধ্যে একটা আলাদা সম্পর্ক গড়ে ওঠে ৷ সেটা ভালোবাসার সম্পর্ক ৷ একটা স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যেমন সম্পর্ক থাকে, আমাদের মধ্যেও সেই সম্পর্ক ছিল ৷ সময় পেলেই আমরা একসঙ্গে থাকতাম ৷ দিদার বাড়িতে একসঙ্গে অনেকটা সময় কাটাতাম ৷’’

তার আরও বক্তব্য, ‘‘গত ২৭ অগস্ট ওই বান্ধবীই আমাকে একটি ছেলের সঙ্গে পালিয়ে যেতে বলে ৷ আমি সেই ছেলেটির সঙ্গে কলকাতার দমদমে চলে যাই ৷ সেখানে একটি লেডিস হস্টেলে ছিলাম ৷ 3 সেপ্টেম্বর পুলিশ সেখান থেকে আমাকে উদ্ধার করে মালদা হোমে নিয়ে আসে ৷ সেখান থেকে বাবা বাড়ি ফিরিয়ে নিয়ে আসে ৷ তখন আমার কাছে ফোন ছিল না ৷ তাই ওর সঙ্গে যোগাযোগও হত না ৷ এর মধ্যেই স্কুলে পরীক্ষা চলে আসে ৷ মায়ের সঙ্গে কথা বলে আমি পরীক্ষা দিতে হরিশ্চন্দ্রপুর যাই ৷ ফের ওর সঙ্গে দেখা হয় ৷ ও আমাকে একটা মোবাইল ফোন দেয় ৷ সঙ্গে একটি সিমকার্ডও দেয় ৷ ওই কার্ডটি অন্য কোনও মেয়ের ৷’’

আত্মঘাতী বান্ধবীর বাবার দাবিও ঠিক নয় বলে এই মেয়েটির দাবি ৷ তার পালটা বক্তব্য, বান্ধবীকে ওই বান্ধবীর বাবাই আত্মহত্যায় প্ররোচনা দিয়েছে ৷ কারণ হিসেবে মেয়েটির দাবি, ‘‘ওর আত্মহত্যায় আমার বাবার কোনও হাত নেই ৷ আমার বাবা শুধু ওর মাকে বুঝিয়েছিল, ও আমার সঙ্গে এভাবে মেলামেশা করে ৷ সেটা বন্ধ হওয়া উচিত ৷ আমার ধারণা, ওর বাবা আত্মহত্যা করতে বাধ্য করেছেন ৷ কারণ, ও ওর বাবাকে খুব ভয় করত ৷ ওর বাবা ওকে মেরে দিতে পারেন বলেও আমাকে জানিয়েছিল ৷”

যাঁর বিরুদ্ধে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে, তিনি বলছেন, “ওই মেয়েটির সঙ্গে আমার মেয়ের ভালোবাসার সম্পর্ক ছিল ৷ তাদের এই সম্পর্ক নিয়ে আমি তার মাকে বলেছিলাম ৷ মেয়েকে নিয়ে আমি বাড়ি চলে আসি ৷ কিন্তু ও নিজে মোটরবাইক চালিয়ে দু’বার মেয়ের সঙ্গে দেখা করতে চলে আসে ৷ এরই মধ্যে আমার মেয়ে নিখোঁজ হয়ে যায় ৷ হরিশ্চন্দ্রপুর থানার পুলিশ আমার মেয়েকে উদ্ধার করে নিয়ে আসে ৷ দু’জনের অনেক আপত্তিকর ছবি, ভিডিয়ো ক্লিপ আমি নিজে দেখেছি ৷ মেয়ের সঙ্গে দেখা করতে হরিশ্চন্দ্রপুর গিয়ে দেখেছি, ওরা দু’জন ঘরের দরজা বন্ধ করে রয়েছে ৷ দরজা ধাক্কা দিলেও অন্তত ১০ মিনিট পর ওরা দরজা খুলত ৷ ওদের মধ্যে স্বামী-স্ত্রীর মতো সম্পর্ক ছিল ৷ দুটো মেয়ের মধ্যে যে এমন সম্পর্ক থাকতে পারে, আমার জানা ছিল না ৷”

যদিও আত্মঘাতী ছাত্রীর কাকার দাবি, এমন সম্পর্কের কথা তাঁরা কেউ জানেন না ৷ এনিয়ে তাঁদের কোনও ধারণা নেই ৷ তাঁরা কিছু বলতেও পারবেন না ৷ তবে আত্মহত্যার পিছনে বান্ধবীর বাবার হাত রয়েছে বলে তাঁরা নিশ্চিত ৷ পুলিশ তদন্ত করলেই আত্মহত্যার পিছনের ঘটনা সামনে আসবে ৷

আরও পড়ুন: সমকামী সম্পর্কে তৃতীয় নারী ! পার্টনারকে খুনের চেষ্টায় ধৃত ছাত্রী

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.