মালদা, 23 এপ্রিল : লকডাউনে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে আন্তর্জাতিক এবং আন্তঃরাজ্য সীমানাগুলি ৷ প্রতিটি সীমান্ত এলাকায় চলছে নিরাপত্তাবাহিনীর কড়া নজরদারি ৷ কিন্তু তাতেও থেমে নেই মাদক পাচার ৷ লকডাউনের মধ্যেই মালদা জেলায় মাদক পাচারের কয়েকটি ঘটনা নজরে এসেছে ৷ পাচারকারীদের গ্রেপ্তারও করা হয়েছে ৷ কিন্তু তাতেও দমানো যায়নি মাদক মাফিয়াদের ৷ এবার উত্তর-পূর্বের কোনও রাজ্য থেকে বিহার হয়ে মালদা জেলায় ব্রাউন সুগার পাচারের চেষ্টা করেছিল মাদক কারবারিরা ৷ তাদের চেষ্টা ব্যর্থ করে পুলিশ ৷ গ্রেপ্তার করা হয় দুই পাচারকারীকে ৷
পুলিশ সুপার অলোক রাজোরিয়া আজ বলেন, “গতকাল আমরা জানতে পারি, বিহারের কাটিহার থেকে লরিতে মান্নান শেখ নামে এক ব্যক্তি ভালো পরিমাণ ব্রাউন সুগার নিয়ে আসছে ৷ সেই লরির নম্বরও জানা যায় ৷ মান্নানের বাড়ি কালিয়াচক থানার বাবরবোনা গ্রামে ৷ খবর পেয়েই ইংরেজবাজার থানার SI অনিমেষ সমাজদারের নেতৃত্বে একটি পুলিশদল গতকাল দুপুর দুটো নাগাদ মালদা শহর সংলগ্ন বাধাপুকুর মোড় এলাকায় 34 নম্বর জাতীয় সড়ক নাকাবন্দী করে ৷ সংশ্লিষ্ট ট্রাকটিকে সেখানে আটকানো হয়৷ ওই লরিতে মান্নান শেখ ছাড়াও শরিফ শেখ ও জিয়াউল হক নামে আরও দু’জন ছিল ৷ এদের মধ্যে জিয়াউল লরি চালক ৷ সবার বাড়ি কালিয়াচক থানা এলাকায় ৷ লরিতে তল্লাশি চালিয়ে চালকের সিটের নিচ থেকে 3 কিলো 37 গ্রাম ব্রাউন সুগার বাজেয়াপ্ত করা হয় ৷ এদের জিজ্ঞাসাবাদ করে জানা যায়, কাটিহার থেকে তারা এই ব্রাউন সুগার নিয়ে এসেছিল ৷ কালিয়াচকের এক মাদক কারবারির কাছে এই মাল দেওয়ার পরিকল্পনা ছিল ৷ তদন্তের স্বার্থে মাদক সরবরাহকারী কিংবা যার কাছে এই মাল দেওয়া হত, তাদের নাম এখনই প্রকাশ্যে আনছি না ৷ তবে আমাদের তদন্ত অনেকটাই এগিয়েছে ৷ আমরা জানতে পেরেছি, মান্নান ও শরিফ দীর্ঘদিন ধরেই এই ব্যবসায় জড়িত ৷ তবে জিয়াউল মাদক কারবারে জড়িত নয় ৷ তাই তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে ৷ গ্রেপ্তার করা হয়েছে মান্নান ও শরিফকে ৷ উদ্ধার হওয়া ব্রাউন সুগারের বাজারমূল্য 3 কোটি টাকারও বেশি ৷”
লকডাউনেও সক্রিয় মাদক পাচারচক্র, মালদায় ধৃত 2
লকডাউনে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে আন্তর্জাতিক এবং আন্তঃরাজ্য সীমানাগুলি ৷ তাও মালদা জেলায় মাদক পাচারের কয়েকটি ঘটনা নজরে এসেছে ৷ পাচারকারীদের গ্রেপ্তারও করা হয়েছে ৷
মালদা, 23 এপ্রিল : লকডাউনে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে আন্তর্জাতিক এবং আন্তঃরাজ্য সীমানাগুলি ৷ প্রতিটি সীমান্ত এলাকায় চলছে নিরাপত্তাবাহিনীর কড়া নজরদারি ৷ কিন্তু তাতেও থেমে নেই মাদক পাচার ৷ লকডাউনের মধ্যেই মালদা জেলায় মাদক পাচারের কয়েকটি ঘটনা নজরে এসেছে ৷ পাচারকারীদের গ্রেপ্তারও করা হয়েছে ৷ কিন্তু তাতেও দমানো যায়নি মাদক মাফিয়াদের ৷ এবার উত্তর-পূর্বের কোনও রাজ্য থেকে বিহার হয়ে মালদা জেলায় ব্রাউন সুগার পাচারের চেষ্টা করেছিল মাদক কারবারিরা ৷ তাদের চেষ্টা ব্যর্থ করে পুলিশ ৷ গ্রেপ্তার করা হয় দুই পাচারকারীকে ৷
পুলিশ সুপার অলোক রাজোরিয়া আজ বলেন, “গতকাল আমরা জানতে পারি, বিহারের কাটিহার থেকে লরিতে মান্নান শেখ নামে এক ব্যক্তি ভালো পরিমাণ ব্রাউন সুগার নিয়ে আসছে ৷ সেই লরির নম্বরও জানা যায় ৷ মান্নানের বাড়ি কালিয়াচক থানার বাবরবোনা গ্রামে ৷ খবর পেয়েই ইংরেজবাজার থানার SI অনিমেষ সমাজদারের নেতৃত্বে একটি পুলিশদল গতকাল দুপুর দুটো নাগাদ মালদা শহর সংলগ্ন বাধাপুকুর মোড় এলাকায় 34 নম্বর জাতীয় সড়ক নাকাবন্দী করে ৷ সংশ্লিষ্ট ট্রাকটিকে সেখানে আটকানো হয়৷ ওই লরিতে মান্নান শেখ ছাড়াও শরিফ শেখ ও জিয়াউল হক নামে আরও দু’জন ছিল ৷ এদের মধ্যে জিয়াউল লরি চালক ৷ সবার বাড়ি কালিয়াচক থানা এলাকায় ৷ লরিতে তল্লাশি চালিয়ে চালকের সিটের নিচ থেকে 3 কিলো 37 গ্রাম ব্রাউন সুগার বাজেয়াপ্ত করা হয় ৷ এদের জিজ্ঞাসাবাদ করে জানা যায়, কাটিহার থেকে তারা এই ব্রাউন সুগার নিয়ে এসেছিল ৷ কালিয়াচকের এক মাদক কারবারির কাছে এই মাল দেওয়ার পরিকল্পনা ছিল ৷ তদন্তের স্বার্থে মাদক সরবরাহকারী কিংবা যার কাছে এই মাল দেওয়া হত, তাদের নাম এখনই প্রকাশ্যে আনছি না ৷ তবে আমাদের তদন্ত অনেকটাই এগিয়েছে ৷ আমরা জানতে পেরেছি, মান্নান ও শরিফ দীর্ঘদিন ধরেই এই ব্যবসায় জড়িত ৷ তবে জিয়াউল মাদক কারবারে জড়িত নয় ৷ তাই তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে ৷ গ্রেপ্তার করা হয়েছে মান্নান ও শরিফকে ৷ উদ্ধার হওয়া ব্রাউন সুগারের বাজারমূল্য 3 কোটি টাকারও বেশি ৷”