ETV Bharat / state

ফের গঙ্গার ভাঙ্গনের মুখে মালদার বিস্তীর্ণ এলাকা - Malda

চলতি বর্ষা মরশুমে একাধিকবার গঙ্গা ভাঙনের মুখে পড়েছে মালদা জেলা৷ বিশেষত কালিয়াচক 3 ও মানিকচক ব্লক গঙ্গা ভাঙ্গনের মুখে পড়েছে ৷ কালিয়াচক 2 ব্লকের একটি অংশেও এবার গঙ্গার ভাঙন হয়েছে ৷

Malda
Malda
author img

By

Published : Oct 10, 2020, 1:00 PM IST

মালদা, 10 অক্টোবর : ফের গঙ্গা ভাঙনের মুখে মালদার মানিকচক ব্লক ৷ ভূতনি চরের হীরানন্দপুর ও উত্তর চণ্ডীপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের সংযোগস্থানে কেশরপুর এলাকায় শুরু হয়েছে গঙ্গার ভাঙন ৷ বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুরু হওয়া ভাঙনে নদীর জল এখন বাঁধ থেকে মাত্র এক মিটার দূরত্বে চলে এসেছে । পরিস্থিতি মোকাবিলায় গতকাল থেকেই সেখানে বাঁধ রক্ষার কাজ শুরু করেছে জেলা সেচ দপ্তর ৷ পরিস্থিতি যে খুব ভালো নয়, তা স্বীকার করছে সংশ্লিষ্ট দপ্তরও ।

চলতি বর্ষা মরশুমে একাধিকবার গঙ্গা ভাঙনের মুখে পড়েছে মালদা জেলা৷ বিশেষত কালিয়াচক 3 ও মানিকচক ব্লক গঙ্গা ভাঙ্গনের মুখে পড়েছে ৷ কালিয়াচক 2 ব্লকের একটি অংশেও এবার গঙ্গার ভাঙন হয়েছে ৷ বৃহস্পতিবার মাঝরাত থেকে কেশরপুর গ্রামে নতুন করে শুরু হয়েছে গঙ্গার ভাঙন ৷ এর আগেও 11 সেপ্টেম্বর এই এলাকা ভাঙনের কবলে পড়েছিল ৷ স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুরু হওয়া ভাঙনে প্রায় 100 মিটার এলাকায় নদী প্রায় 10 মিটার ভিতরের দিকে ঢুকে গিয়েছে । এই জায়গাতেই রয়েছে গঙ্গার রিং বাঁধ ৷ কোনও কারণে এই বাঁধ কেটে গেলে একদিকে যেমন ভূতনির বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হবে, অন্যদিকে নতুন বাঁধ তৈরির জন্য ঝামেলা পোহাতে হবে সেচ দপ্তরকেও ৷

জেলা সেচ দপ্তরের এগজ়িকিউটিভ ইঞ্জিনিয়র প্রণবকুমার সামন্ত বলেন, “কেশরপুরে আজ থেকেই বাঁধ রক্ষা করার কাজ শুরু করা হয়েছে । এখন নদীতে বেশি জল থাকায় বালির বস্তা ব্যবহার করে অস্থায়ীভাবে কাজ করা হচ্ছে । জল কমলে সেখানে স্থায়ী কাজ করা হবে ৷ এই মুহূর্তে বাঁধ থেকে নদীর দূরত্ব মাত্র এক মিটারে এসে দাঁড়িয়েছে ৷ বিষয়টি সত্যিই উদ্বেগের ৷ তবে আমরা পরিস্থিতির উপর নজর রাখছি ৷ ঘটনাস্থানে 24 ঘণ্টা নজরদারি চলছে ৷ আপাতত বাঁধ রক্ষা করাই আমাদের প্রধান কাজ ৷”

জেলা পরিষদের সভাধিপতি গৌরচন্দ্র মণ্ডল বলেন, “কেশরপুর এলাকায় পরিস্থিতি উদ্বেগজনক । গঙ্গা ভাঙনে সেখানে বিপন্ন রিং বাঁধ ৷ সেচ দপ্তর বাঁধ রক্ষা করার যাবতীয় চেষ্টা চালাচ্ছে ৷ ভোর থেকেই জরুরি ভিত্তিতে কাজ শুরু হয়েছে । আমরাও পরিস্থিতির উপর নজর রাখছি ।”

মালদা, 10 অক্টোবর : ফের গঙ্গা ভাঙনের মুখে মালদার মানিকচক ব্লক ৷ ভূতনি চরের হীরানন্দপুর ও উত্তর চণ্ডীপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের সংযোগস্থানে কেশরপুর এলাকায় শুরু হয়েছে গঙ্গার ভাঙন ৷ বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুরু হওয়া ভাঙনে নদীর জল এখন বাঁধ থেকে মাত্র এক মিটার দূরত্বে চলে এসেছে । পরিস্থিতি মোকাবিলায় গতকাল থেকেই সেখানে বাঁধ রক্ষার কাজ শুরু করেছে জেলা সেচ দপ্তর ৷ পরিস্থিতি যে খুব ভালো নয়, তা স্বীকার করছে সংশ্লিষ্ট দপ্তরও ।

চলতি বর্ষা মরশুমে একাধিকবার গঙ্গা ভাঙনের মুখে পড়েছে মালদা জেলা৷ বিশেষত কালিয়াচক 3 ও মানিকচক ব্লক গঙ্গা ভাঙ্গনের মুখে পড়েছে ৷ কালিয়াচক 2 ব্লকের একটি অংশেও এবার গঙ্গার ভাঙন হয়েছে ৷ বৃহস্পতিবার মাঝরাত থেকে কেশরপুর গ্রামে নতুন করে শুরু হয়েছে গঙ্গার ভাঙন ৷ এর আগেও 11 সেপ্টেম্বর এই এলাকা ভাঙনের কবলে পড়েছিল ৷ স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুরু হওয়া ভাঙনে প্রায় 100 মিটার এলাকায় নদী প্রায় 10 মিটার ভিতরের দিকে ঢুকে গিয়েছে । এই জায়গাতেই রয়েছে গঙ্গার রিং বাঁধ ৷ কোনও কারণে এই বাঁধ কেটে গেলে একদিকে যেমন ভূতনির বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হবে, অন্যদিকে নতুন বাঁধ তৈরির জন্য ঝামেলা পোহাতে হবে সেচ দপ্তরকেও ৷

জেলা সেচ দপ্তরের এগজ়িকিউটিভ ইঞ্জিনিয়র প্রণবকুমার সামন্ত বলেন, “কেশরপুরে আজ থেকেই বাঁধ রক্ষা করার কাজ শুরু করা হয়েছে । এখন নদীতে বেশি জল থাকায় বালির বস্তা ব্যবহার করে অস্থায়ীভাবে কাজ করা হচ্ছে । জল কমলে সেখানে স্থায়ী কাজ করা হবে ৷ এই মুহূর্তে বাঁধ থেকে নদীর দূরত্ব মাত্র এক মিটারে এসে দাঁড়িয়েছে ৷ বিষয়টি সত্যিই উদ্বেগের ৷ তবে আমরা পরিস্থিতির উপর নজর রাখছি ৷ ঘটনাস্থানে 24 ঘণ্টা নজরদারি চলছে ৷ আপাতত বাঁধ রক্ষা করাই আমাদের প্রধান কাজ ৷”

জেলা পরিষদের সভাধিপতি গৌরচন্দ্র মণ্ডল বলেন, “কেশরপুর এলাকায় পরিস্থিতি উদ্বেগজনক । গঙ্গা ভাঙনে সেখানে বিপন্ন রিং বাঁধ ৷ সেচ দপ্তর বাঁধ রক্ষা করার যাবতীয় চেষ্টা চালাচ্ছে ৷ ভোর থেকেই জরুরি ভিত্তিতে কাজ শুরু হয়েছে । আমরাও পরিস্থিতির উপর নজর রাখছি ।”

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.