ETV Bharat / state

Attack on Student: নবম শ্রেণির ছাত্রের গোপনাঙ্গ কেটে পালাল দুষ্কৃতীরা

author img

By

Published : Jan 17, 2023, 4:31 PM IST

হাইস্কুলের ক্লাস নবমের এক ছাত্রের গোপনাঙ্গ কেটে নিল দুষ্কৃতীরা (Attack on Student in Malda) ৷ নেপথ্যে কী ?

Etv Bharat
প্রতীকী ছবি
আক্রান্ত ছাত্রের বাবার বক্তব্য

মালদা, 17 জানুয়ারি: ঘুমন্ত অবস্থায় ঘর থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে নবম শ্রেণির ছাত্রের গোপনাঙ্গ কেটে পালাল দুষ্কৃতীরা (Miscreants Attack on Student)৷ সোমবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে রতুয়া 2 নম্বর ব্লকের সামসী গ্রাম পঞ্চায়েতের কুশরাখ্খা গ্রামে ৷ আহত কিশোর বর্তমানে মালদা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৷ এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত পুলিশে কোনও অভিযোগ দায়ের না হলেও খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থলে গিয়ে তদন্ত শুরু করেছে সামসী ফাঁড়ির পুলিশ ৷ গোটা ঘটনা নিয়ে শোরগোল পড়েছে জেলা জুড়ে (Crime in Malda)৷

ওই কিশোরের নাম আসিফ আলি ৷ বয়স 15 বছর ৷ স্থানীয় বৈদ্যনাথ হাইস্কুলের নবম শ্রেণিতে পড়ে সে ৷ ঘটনার বিষয়ে বাবা মহম্মদ রফিক বলেন, "রাতের খাবার খেয়ে ছেলে ঘুমিয়ে পড়েছিল ৷ গভীর রাতে হঠাৎ ওর চিৎকার শুনতে পাই ৷ সঙ্গে সঙ্গে ঘর থেকে বেরিয়ে এসে দেখি, উঠোনে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে ছেলে ৷ পুরোপুরি বিবস্ত্র ৷ গোপনাঙ্গ কাটা ৷ পরে ওকে জিজ্ঞাসা করে জানতে পারি, মুখ ঢাকা অবস্থায় দু'জন ওকে ঘর থেকে তুলে নিয়ে এসে গোপনাঙ্গ কেটে পালিয়ে গিয়েছে ৷ ওই দু'জনকে ছেলে চিনতেও পারেনি ৷ রাতেই ওকে সামসী গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাই ৷ সেখানকার চিকিৎসকরা ওকে মালদা মেডিক্যালে রেফার করে দেন ৷ রাতে পুলিশ বাড়িতে গিয়েছিল ৷ কেন আমার ছেলের উপর এই হামলা হল জানি না ৷ আমি গরিব মানুষ ৷ কারও সঙ্গে কোনও ঝামেলা নেই ৷ এই ঘটনায় আমি আতঙ্কে রয়েছি ৷"

কিন্তু কেন আসিফের উপর এই হামলা ? পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যাচ্ছে, আসিফ খানিকটা মেয়েলি স্বভাবের ৷ তার কথাবার্তা, চালচলনও মেয়েদের মতো ৷ গ্রাম এবং স্কুলের সবাই তার এই স্বভাবের সঙ্গে পরিচিত ৷ পুলিশ আরও জানতে পারে, মেয়ে সেজে সোশ্যাল মিডিয়ায় সে এক যুবকের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়িয়েছিল সে ৷ এই ঘনিষ্ঠতা নাকি প্রেমের পর্যায়েও পৌঁছে গিয়েছিল ৷ তার জেরেই এই ঘটনা কী না তা নিয়ে এলাকায় চর্চা শুরু হয়েছে ৷ আলোচনা চলছে পুলিশ মহলেও ৷ যদিও এই নিয়ে এখনও সামসী ফাঁড়ি কিংবা রতুয়া থানায় কোনও অভিযোগ দায়ের হয়নি ৷ অভিযোগ দায়ের হলে সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ করা হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ ৷

আরও পড়ুন : বাড়িতে ডেকে প্রেমিকের গোপনাঙ্গ কাটলেন যুবতী

আক্রান্ত ছাত্রের বাবার বক্তব্য

মালদা, 17 জানুয়ারি: ঘুমন্ত অবস্থায় ঘর থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে নবম শ্রেণির ছাত্রের গোপনাঙ্গ কেটে পালাল দুষ্কৃতীরা (Miscreants Attack on Student)৷ সোমবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে রতুয়া 2 নম্বর ব্লকের সামসী গ্রাম পঞ্চায়েতের কুশরাখ্খা গ্রামে ৷ আহত কিশোর বর্তমানে মালদা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৷ এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত পুলিশে কোনও অভিযোগ দায়ের না হলেও খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থলে গিয়ে তদন্ত শুরু করেছে সামসী ফাঁড়ির পুলিশ ৷ গোটা ঘটনা নিয়ে শোরগোল পড়েছে জেলা জুড়ে (Crime in Malda)৷

ওই কিশোরের নাম আসিফ আলি ৷ বয়স 15 বছর ৷ স্থানীয় বৈদ্যনাথ হাইস্কুলের নবম শ্রেণিতে পড়ে সে ৷ ঘটনার বিষয়ে বাবা মহম্মদ রফিক বলেন, "রাতের খাবার খেয়ে ছেলে ঘুমিয়ে পড়েছিল ৷ গভীর রাতে হঠাৎ ওর চিৎকার শুনতে পাই ৷ সঙ্গে সঙ্গে ঘর থেকে বেরিয়ে এসে দেখি, উঠোনে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে ছেলে ৷ পুরোপুরি বিবস্ত্র ৷ গোপনাঙ্গ কাটা ৷ পরে ওকে জিজ্ঞাসা করে জানতে পারি, মুখ ঢাকা অবস্থায় দু'জন ওকে ঘর থেকে তুলে নিয়ে এসে গোপনাঙ্গ কেটে পালিয়ে গিয়েছে ৷ ওই দু'জনকে ছেলে চিনতেও পারেনি ৷ রাতেই ওকে সামসী গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাই ৷ সেখানকার চিকিৎসকরা ওকে মালদা মেডিক্যালে রেফার করে দেন ৷ রাতে পুলিশ বাড়িতে গিয়েছিল ৷ কেন আমার ছেলের উপর এই হামলা হল জানি না ৷ আমি গরিব মানুষ ৷ কারও সঙ্গে কোনও ঝামেলা নেই ৷ এই ঘটনায় আমি আতঙ্কে রয়েছি ৷"

কিন্তু কেন আসিফের উপর এই হামলা ? পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যাচ্ছে, আসিফ খানিকটা মেয়েলি স্বভাবের ৷ তার কথাবার্তা, চালচলনও মেয়েদের মতো ৷ গ্রাম এবং স্কুলের সবাই তার এই স্বভাবের সঙ্গে পরিচিত ৷ পুলিশ আরও জানতে পারে, মেয়ে সেজে সোশ্যাল মিডিয়ায় সে এক যুবকের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়িয়েছিল সে ৷ এই ঘনিষ্ঠতা নাকি প্রেমের পর্যায়েও পৌঁছে গিয়েছিল ৷ তার জেরেই এই ঘটনা কী না তা নিয়ে এলাকায় চর্চা শুরু হয়েছে ৷ আলোচনা চলছে পুলিশ মহলেও ৷ যদিও এই নিয়ে এখনও সামসী ফাঁড়ি কিংবা রতুয়া থানায় কোনও অভিযোগ দায়ের হয়নি ৷ অভিযোগ দায়ের হলে সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ করা হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ ৷

আরও পড়ুন : বাড়িতে ডেকে প্রেমিকের গোপনাঙ্গ কাটলেন যুবতী

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.