ETV Bharat / state

Malda TMC Inner Clash : ক্ষমতা দখল নিয়ে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে মালদায় একাধিক বাড়ি ভাঙচুর

তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে উত্তপ্ত মালদার হরিশ্চন্দ্রপুরের তেলজন্না এলাকা ৷ সংঘর্ষে এলাকার 17টি বাড়ি ও দোকানঘর ভাঙচুর করা হয় (Many houses and shops was vandalized in tmc clash) ৷ ভাঙচুরের কারণে 13 জনকে গ্রেফতারও করেছে পুলিশ।

author img

By

Published : Mar 29, 2022, 9:49 PM IST

Malda TMC Inner Clash
তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ

মালদা, 29 মার্চ : এলাকা দখল ও ভাগ বাটোয়ারাকে কেন্দ্র করে এদিন মঙ্গলবার তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে উত্তপ্ত হয়ে উঠল মালদার হরিশ্চন্দ্রপুরের দৌলতনগর গ্রাম পঞ্চায়েতের তেলজন্না এলাকা। সংঘর্ষে এলাকার 17টি বাড়ি ও দোকানঘর ভাঙচুর (Many houses and shops was vandalized in tmc clash) করা হয় বলে অভিযোগ উঠেছে ।

খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় বিশাল পুলিশ বাহিনী ৷ সঙ্গে আসেন হরিশ্চন্দ্রপুর থানার আইসি সঞ্জয়কুমার দাস ও চাঁচলের মহকুমাশাসক শুভেন্দু মণ্ডল। এখনও পর্যন্ত 13 জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। পুলিশ হস্তক্ষেপ করায় পরিস্থিতি এখন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে। এখনও এলাকায় চলছে পুলিশি নজরদারি।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কিছুদিন আগে তৃণমূল পরিচালিত দৌলতনগর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান পদ থেকে অনাস্থার মাধ্যমে মহম্মদ নাজিবকে অপসারিত করা হয়। নতুন প্রধান নির্বাচিত হন পিন্টু যাদব। এর পর থেকেই এলাকার দখল হাতে রাখতে দু'পক্ষের মধ্যে বিরোধ শুরু হয়। এর সঙ্গে যোগ হয় টাকা-পয়সার বখরা নিয়ে লড়াই। এতদিন ধিকিধিকি আগুন জ্বললেও এদিন দুপুরে সেই বিরোধের বিস্ফোরণ ঘটে।

আরও পড়ুন : বনধের দ্বিতীয় দিনে হুগলিতে বিক্ষিপ্ত প্রভাব

পিন্টু যাদব ও এলাকার পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য মহম্মদ সামায়ুনের লোকজনের সঙ্গে মহম্মদ নাজিবের দলবলের তুমুল সংঘর্ষ শুরু হয়ে যায়। বাঁশ, লাঠি নিয়ে দু'পক্ষ একে অপরকে তাড়া করে। এই ঘটনায় কেউ হতাহত না হলেও রাস্তার ধারে থাকা 17টি বাড়ি ও দোকানঘর ভাঙচুর করা হয়।

স্থানীয় বাসিন্দা মানতাসা বিবি বলেন, "ঘটনাটা ঠিক কী হল সেটাই বুঝতে পারলাম না, তবে প্রধান পদ নিয়েই গোলমালের শুরু।" তিনি আরও বলেন, "ক্ষমতা দখলের জন্যই এই সংঘর্ষ, আমরা ভয়ে বাড়ি ছেড়ে বেরোয়নি। এটা তৃণমূলের সঙ্গে তৃণমূলেরই গন্ডগোল"।

মালদা, 29 মার্চ : এলাকা দখল ও ভাগ বাটোয়ারাকে কেন্দ্র করে এদিন মঙ্গলবার তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে উত্তপ্ত হয়ে উঠল মালদার হরিশ্চন্দ্রপুরের দৌলতনগর গ্রাম পঞ্চায়েতের তেলজন্না এলাকা। সংঘর্ষে এলাকার 17টি বাড়ি ও দোকানঘর ভাঙচুর (Many houses and shops was vandalized in tmc clash) করা হয় বলে অভিযোগ উঠেছে ।

খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় বিশাল পুলিশ বাহিনী ৷ সঙ্গে আসেন হরিশ্চন্দ্রপুর থানার আইসি সঞ্জয়কুমার দাস ও চাঁচলের মহকুমাশাসক শুভেন্দু মণ্ডল। এখনও পর্যন্ত 13 জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। পুলিশ হস্তক্ষেপ করায় পরিস্থিতি এখন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে। এখনও এলাকায় চলছে পুলিশি নজরদারি।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কিছুদিন আগে তৃণমূল পরিচালিত দৌলতনগর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান পদ থেকে অনাস্থার মাধ্যমে মহম্মদ নাজিবকে অপসারিত করা হয়। নতুন প্রধান নির্বাচিত হন পিন্টু যাদব। এর পর থেকেই এলাকার দখল হাতে রাখতে দু'পক্ষের মধ্যে বিরোধ শুরু হয়। এর সঙ্গে যোগ হয় টাকা-পয়সার বখরা নিয়ে লড়াই। এতদিন ধিকিধিকি আগুন জ্বললেও এদিন দুপুরে সেই বিরোধের বিস্ফোরণ ঘটে।

আরও পড়ুন : বনধের দ্বিতীয় দিনে হুগলিতে বিক্ষিপ্ত প্রভাব

পিন্টু যাদব ও এলাকার পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য মহম্মদ সামায়ুনের লোকজনের সঙ্গে মহম্মদ নাজিবের দলবলের তুমুল সংঘর্ষ শুরু হয়ে যায়। বাঁশ, লাঠি নিয়ে দু'পক্ষ একে অপরকে তাড়া করে। এই ঘটনায় কেউ হতাহত না হলেও রাস্তার ধারে থাকা 17টি বাড়ি ও দোকানঘর ভাঙচুর করা হয়।

স্থানীয় বাসিন্দা মানতাসা বিবি বলেন, "ঘটনাটা ঠিক কী হল সেটাই বুঝতে পারলাম না, তবে প্রধান পদ নিয়েই গোলমালের শুরু।" তিনি আরও বলেন, "ক্ষমতা দখলের জন্যই এই সংঘর্ষ, আমরা ভয়ে বাড়ি ছেড়ে বেরোয়নি। এটা তৃণমূলের সঙ্গে তৃণমূলেরই গন্ডগোল"।

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.