ETV Bharat / state

Malda TMC Inner Clash : মালদায় প্রকাশ্যে শাসক দলের কোন্দল, অপসারিত পঞ্চায়েত প্রধান

মালদায় তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব ঘটনা ঘটল (inner clash in TMC in malda) ৷ চাঁচল 1 নম্বর ব্লকের মতিহারপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে দলীয় সদস্যদের ভোটেই অপসারিত হলেন তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধান ৷

author img

By

Published : Dec 21, 2021, 10:28 PM IST

Malda TMC Inner Clash
মালদায় প্রকাশ্যে শাসক দলের কোন্দল

মালদা, 21 ডিসেম্বর : মালদায় পঞ্চায়েত স্তরে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব (inner clash in TMC in malda)ত্রিস্তর পঞ্চায়েতের কোথাও দলীয় পদাধিকারীদের বিরুদ্ধে অনাস্থা এনে তাঁদের সরানো যাবে না । এমনই নির্দেশ রয়েছে তৃণমূল শীর্ষ নেতৃত্বের । খোদ তৃণমূল নেত্রীও এই নিয়ে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক করেছেন । কিন্তু শাসকদলের শীর্ষ নেতৃত্ব এবং জেলা সভাপতির এই সংক্রান্ত নির্দেশ উপেক্ষা করে পঞ্চায়েত প্রধানকে অপসারণের জন্য হুইপ জারি করেছিলেন দলের ব্লক সভাপতি । ফলে অপসারিত হয়েছেন তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধান । আরও অদ্ভুত বিষয়, প্রধানের বিরুদ্ধে যে ক’জন সদস্য অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে এসেছিলেন, মঙ্গলবারের তলবি সভায় উপস্থিত ছিলেন তার থেকেও বেশি সদস্য । এই ঘটনা ঘটেছে চাঁচল 1 নম্বর ব্লকের মতিহারপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে । তবে দলের জেলা সভাপতির নির্দেশ অমান্য করে তলবি সভায় অংশ নেওয়া তৃণমূল পঞ্চায়েত সদস্যদের বিরুদ্ধে দলের কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে কি না, তা এখনও জানা যায়নি ।

জানা গিয়েছে, আর্থিক দুর্নীতি, স্বজনপোষণ-সহ একাধিক অভিযোগে সম্প্রতি মতিহারপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানের বিরুদ্ধে অনাস্থা আনেন পঞ্চায়েতের 11 জন সদস্য । এর মধ্যে তৃণমূলের পাঁচ, সিপিএমের দুই এবং কংগ্রেসের চার জন সদস্য ছিলেন । এদিন ছিল অনাস্থার তলবি সভা । এই সভায় যাতে দলীয় পঞ্চায়েত সদস্যরা অংশ না নেন তার জন্য সোমবারই জেলা তৃণমূল সভাপতি আবদুর রহিম বকসি লিখিত নির্দেশ দেন । কিন্তু সেই নির্দেশের তোয়াক্কা না করেই মঙ্গলবার তলবি সভায় ভোটাভুটিতে অংশ নেন পঞ্চায়েত সদস্যরা । পঞ্চায়েতের প্রধান পদ থেকে অপসারিত হন পপি দাস ।

2018-এর পঞ্চায়েত নির্বাচনে 19 আসনবিশিষ্ট মতিহারপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে তৃণমূলের সাত, কংগ্রেসের আট এবং সিপিএমের চারজন প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছিলেন । পরবর্তীতে কংগ্রেসের চার সদস্য শাসকদলে যোগ দেন । 11 জন সদস্যের সমর্থন পেয়ে পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন করে শাসকদল । প্রধান হন কংগ্রেস থেকে তৃণমূলে যোগ দেওয়া পপি দাস । উপপ্রধান হন তৃণমূলের পিংকি খাতুন । প্রথমদিকে কিছুদিন পঞ্চায়েতের কাজকর্ম ভালভাবে চললেও সম্প্রতি প্রধানের সঙ্গে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিরোধ বাধছিল সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের । এর জেরেই সম্প্রতি 11 জন পঞ্চায়েত সদস্য প্রধানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে আসেন । এই 11 জনের মধ্যে রয়েছেন উপপ্রধান পিংকি খাতুন ও পঞ্চায়েতের দলনেতা সাকির মহম্মদও । আজ ছিল তারই তলবি সভা । দেখা যায়, ওই 11 জন তো বটেই, তলবি সভায় অংশ নিয়েছেন আরও ছ’জন অতিরিক্ত সদস্য । 17 জনের অনাস্থায় অপসারিত হয়ে যান পপিদেবী ।

আরও পড়ুন : কলকাতা পৌরভোটের ফল নিয়ে তৃণমূল, কমিশনকে কটাক্ষ ভারতী ঘোষের

এপ্রসঙ্গে উপপ্রধান পিংকি খাতুন এদিন বলেন,“প্রধান এতদিন পঞ্চায়েত ঠিকমতো চালাননি । পঞ্চায়েতের সব সদস্যদের নিয়েও তিনি কাজ করতে পারেননি। ফলে সদস্যদের সঙ্গে এলাকার মানুষও প্রধানের উপর ক্ষিপ্ত । সেকারণেই তাঁর বিরুদ্ধে অনাস্থা আনা হয়েছে । মোট 11 জন সদস্য প্রধানের বিরুদ্ধে অনাস্থা নিয়ে এসেছেন । আজ তার তলবি সভা ছিল । 17 জন সদস্যের অনাস্থায় আজ প্রধান অপসারিত হয়েছেন ।” পঞ্চায়েতের বিরোধী দলনেতা মহম্মদ সাকিরুদ্দিন বলেন,“আজ তলবি সভায় 17 জন সদস্যই প্রধানের বিপক্ষে ভোট দিয়েছেন । আমরাই পপি দাসকে প্রধান নির্বাচিত করেছিলাম । কিন্তু তাঁর সঙ্গে এখন আমাদের আর কোনও সম্পর্ক নেই । কিছু ঠিকাদারকে নিয়ে তিনি চলতেন । আমাদের এলাকার কোনও কাজকর্মও হচ্ছিল না । তাই তাঁকে অপসারণ করার সিদ্ধান্ত নিই। আমরা ৷ 11 জন সদস্য তাঁর বিরুদ্ধে অনাস্থা আনি । এখানে কাগজে কলমে কংগ্রেস ও সিপিএম সদস্য আছে । কিন্তু তাঁরা সবাই নির্দল হয়ে তৃণমূলে যোগ দিচ্ছেন । আমরা এবার তৃণমূলেরই প্রধান নির্বাচিত করব।”

মালদায় প্রকাশ্যে শাসক দলের কোন্দল, অপসারিত পঞ্চায়েত প্রধান

নিজের অপসারণ প্রসঙ্গে এদিন পপি দাস বলেন,“আমার সঙ্গেও তৃণমূলের কিছু সদস্য রয়েছেন । কিন্তু যেহেতু তাঁদের দল থেকে হুইপ জারি করা হয়েছে, তাই তাঁরা আজ আমার বিরুদ্ধে ভোট দিতে বাধ্য হয়েছেন । জেলা থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, আমার বিরুদ্ধে অনাস্থা আনা যাবে না । তারপরেও কীভাবে আমাকে অপসারিত করা হল, তা বলতে পারব না । আমি কাউকে দোষ দিতে চাই না । তবে এই ঘটনা প্রমাণ করল, এখানে তৃণমূলই তৃণমূলের শত্রু । আমার আমলে এলাকায় যথেষ্ট উন্নয়ন হয়েছে । কোথাও কোনও দুর্নীতি করিনি । আমার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট পরীক্ষা করলেই তার প্রমাণ মিলবে । আমি বিষয়টি জেলা সভাপতি আবদুর রহিম বকসি ও স্থানীয় বিধায়ক নীহাররঞ্জন ঘোষকে জানাব । এই পঞ্চায়েতে যাঁকে প্রধান করা হবে তিনি আদৌ তৃণমূলের কিনা সেটাও জানা প্রয়োজন।”

অন্যদিকে এপ্রসঙ্গে চাঁচল 1 নম্বর ব্লকের তৃণমূল সভাপতি সচ্চিদানন্দ চক্রবর্তী পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছেন, প্রধানের বিরুদ্ধে ভোট দেওয়ার জন্য তিনি দলীয় সদস্যদের হুইপ জারি করেছিলেন । তিনি বলেন, “এই পঞ্চায়েত নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে আমরা ঝামেলায় রয়েছি । প্রধানের সঙ্গে অন্য সদস্যদের বনিবনা হচ্ছে না । বারবার অনাস্থা নিয়ে আসা হচ্ছিল । অন্তত 17-18 বার প্রধানের বিরুদ্ধে অনাস্থা আনার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল । আলোচনার মাধ্যমে সেসব মেটানো হয় । প্রধান কিছু ঠিকাদারকে নিয়ে কাজ করছেন । কোনও ক্ষেত্রে কারওর সঙ্গে কথা বলেন না । তাই আমি প্রধানের বিরুদ্ধে অনাস্থা আনতে বলেছিলাম।”

মালদা, 21 ডিসেম্বর : মালদায় পঞ্চায়েত স্তরে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব (inner clash in TMC in malda)ত্রিস্তর পঞ্চায়েতের কোথাও দলীয় পদাধিকারীদের বিরুদ্ধে অনাস্থা এনে তাঁদের সরানো যাবে না । এমনই নির্দেশ রয়েছে তৃণমূল শীর্ষ নেতৃত্বের । খোদ তৃণমূল নেত্রীও এই নিয়ে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক করেছেন । কিন্তু শাসকদলের শীর্ষ নেতৃত্ব এবং জেলা সভাপতির এই সংক্রান্ত নির্দেশ উপেক্ষা করে পঞ্চায়েত প্রধানকে অপসারণের জন্য হুইপ জারি করেছিলেন দলের ব্লক সভাপতি । ফলে অপসারিত হয়েছেন তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধান । আরও অদ্ভুত বিষয়, প্রধানের বিরুদ্ধে যে ক’জন সদস্য অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে এসেছিলেন, মঙ্গলবারের তলবি সভায় উপস্থিত ছিলেন তার থেকেও বেশি সদস্য । এই ঘটনা ঘটেছে চাঁচল 1 নম্বর ব্লকের মতিহারপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে । তবে দলের জেলা সভাপতির নির্দেশ অমান্য করে তলবি সভায় অংশ নেওয়া তৃণমূল পঞ্চায়েত সদস্যদের বিরুদ্ধে দলের কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে কি না, তা এখনও জানা যায়নি ।

জানা গিয়েছে, আর্থিক দুর্নীতি, স্বজনপোষণ-সহ একাধিক অভিযোগে সম্প্রতি মতিহারপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানের বিরুদ্ধে অনাস্থা আনেন পঞ্চায়েতের 11 জন সদস্য । এর মধ্যে তৃণমূলের পাঁচ, সিপিএমের দুই এবং কংগ্রেসের চার জন সদস্য ছিলেন । এদিন ছিল অনাস্থার তলবি সভা । এই সভায় যাতে দলীয় পঞ্চায়েত সদস্যরা অংশ না নেন তার জন্য সোমবারই জেলা তৃণমূল সভাপতি আবদুর রহিম বকসি লিখিত নির্দেশ দেন । কিন্তু সেই নির্দেশের তোয়াক্কা না করেই মঙ্গলবার তলবি সভায় ভোটাভুটিতে অংশ নেন পঞ্চায়েত সদস্যরা । পঞ্চায়েতের প্রধান পদ থেকে অপসারিত হন পপি দাস ।

2018-এর পঞ্চায়েত নির্বাচনে 19 আসনবিশিষ্ট মতিহারপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে তৃণমূলের সাত, কংগ্রেসের আট এবং সিপিএমের চারজন প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছিলেন । পরবর্তীতে কংগ্রেসের চার সদস্য শাসকদলে যোগ দেন । 11 জন সদস্যের সমর্থন পেয়ে পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন করে শাসকদল । প্রধান হন কংগ্রেস থেকে তৃণমূলে যোগ দেওয়া পপি দাস । উপপ্রধান হন তৃণমূলের পিংকি খাতুন । প্রথমদিকে কিছুদিন পঞ্চায়েতের কাজকর্ম ভালভাবে চললেও সম্প্রতি প্রধানের সঙ্গে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিরোধ বাধছিল সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের । এর জেরেই সম্প্রতি 11 জন পঞ্চায়েত সদস্য প্রধানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে আসেন । এই 11 জনের মধ্যে রয়েছেন উপপ্রধান পিংকি খাতুন ও পঞ্চায়েতের দলনেতা সাকির মহম্মদও । আজ ছিল তারই তলবি সভা । দেখা যায়, ওই 11 জন তো বটেই, তলবি সভায় অংশ নিয়েছেন আরও ছ’জন অতিরিক্ত সদস্য । 17 জনের অনাস্থায় অপসারিত হয়ে যান পপিদেবী ।

আরও পড়ুন : কলকাতা পৌরভোটের ফল নিয়ে তৃণমূল, কমিশনকে কটাক্ষ ভারতী ঘোষের

এপ্রসঙ্গে উপপ্রধান পিংকি খাতুন এদিন বলেন,“প্রধান এতদিন পঞ্চায়েত ঠিকমতো চালাননি । পঞ্চায়েতের সব সদস্যদের নিয়েও তিনি কাজ করতে পারেননি। ফলে সদস্যদের সঙ্গে এলাকার মানুষও প্রধানের উপর ক্ষিপ্ত । সেকারণেই তাঁর বিরুদ্ধে অনাস্থা আনা হয়েছে । মোট 11 জন সদস্য প্রধানের বিরুদ্ধে অনাস্থা নিয়ে এসেছেন । আজ তার তলবি সভা ছিল । 17 জন সদস্যের অনাস্থায় আজ প্রধান অপসারিত হয়েছেন ।” পঞ্চায়েতের বিরোধী দলনেতা মহম্মদ সাকিরুদ্দিন বলেন,“আজ তলবি সভায় 17 জন সদস্যই প্রধানের বিপক্ষে ভোট দিয়েছেন । আমরাই পপি দাসকে প্রধান নির্বাচিত করেছিলাম । কিন্তু তাঁর সঙ্গে এখন আমাদের আর কোনও সম্পর্ক নেই । কিছু ঠিকাদারকে নিয়ে তিনি চলতেন । আমাদের এলাকার কোনও কাজকর্মও হচ্ছিল না । তাই তাঁকে অপসারণ করার সিদ্ধান্ত নিই। আমরা ৷ 11 জন সদস্য তাঁর বিরুদ্ধে অনাস্থা আনি । এখানে কাগজে কলমে কংগ্রেস ও সিপিএম সদস্য আছে । কিন্তু তাঁরা সবাই নির্দল হয়ে তৃণমূলে যোগ দিচ্ছেন । আমরা এবার তৃণমূলেরই প্রধান নির্বাচিত করব।”

মালদায় প্রকাশ্যে শাসক দলের কোন্দল, অপসারিত পঞ্চায়েত প্রধান

নিজের অপসারণ প্রসঙ্গে এদিন পপি দাস বলেন,“আমার সঙ্গেও তৃণমূলের কিছু সদস্য রয়েছেন । কিন্তু যেহেতু তাঁদের দল থেকে হুইপ জারি করা হয়েছে, তাই তাঁরা আজ আমার বিরুদ্ধে ভোট দিতে বাধ্য হয়েছেন । জেলা থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, আমার বিরুদ্ধে অনাস্থা আনা যাবে না । তারপরেও কীভাবে আমাকে অপসারিত করা হল, তা বলতে পারব না । আমি কাউকে দোষ দিতে চাই না । তবে এই ঘটনা প্রমাণ করল, এখানে তৃণমূলই তৃণমূলের শত্রু । আমার আমলে এলাকায় যথেষ্ট উন্নয়ন হয়েছে । কোথাও কোনও দুর্নীতি করিনি । আমার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট পরীক্ষা করলেই তার প্রমাণ মিলবে । আমি বিষয়টি জেলা সভাপতি আবদুর রহিম বকসি ও স্থানীয় বিধায়ক নীহাররঞ্জন ঘোষকে জানাব । এই পঞ্চায়েতে যাঁকে প্রধান করা হবে তিনি আদৌ তৃণমূলের কিনা সেটাও জানা প্রয়োজন।”

অন্যদিকে এপ্রসঙ্গে চাঁচল 1 নম্বর ব্লকের তৃণমূল সভাপতি সচ্চিদানন্দ চক্রবর্তী পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছেন, প্রধানের বিরুদ্ধে ভোট দেওয়ার জন্য তিনি দলীয় সদস্যদের হুইপ জারি করেছিলেন । তিনি বলেন, “এই পঞ্চায়েত নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে আমরা ঝামেলায় রয়েছি । প্রধানের সঙ্গে অন্য সদস্যদের বনিবনা হচ্ছে না । বারবার অনাস্থা নিয়ে আসা হচ্ছিল । অন্তত 17-18 বার প্রধানের বিরুদ্ধে অনাস্থা আনার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল । আলোচনার মাধ্যমে সেসব মেটানো হয় । প্রধান কিছু ঠিকাদারকে নিয়ে কাজ করছেন । কোনও ক্ষেত্রে কারওর সঙ্গে কথা বলেন না । তাই আমি প্রধানের বিরুদ্ধে অনাস্থা আনতে বলেছিলাম।”

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.