ETV Bharat / state

জমির দখল নিয়ে হরিশ্চন্দ্রপুরে সংঘর্ষে জখম 11, আক্রান্ত পুলিশও - জমি নিয়ে সংঘর্ষ

জমি বিবাদকে ঘিরে মালদার হরিশ্চন্দ্রপুরের জগন্নাথপুর গ্রামে সংঘর্ষ ৷ দুই পক্ষই নিজেদের তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী বলে দাবি করেছে ৷

Malda
মালদায় সংঘর্ষ
author img

By

Published : Feb 5, 2020, 5:21 AM IST

মালদা, 5 ফেব্রুয়ারি : জমি বিবাদকে কেন্দ্র করে ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটল হরিশ্চন্দ্রপুর দুই নম্বর ব্লকের জগন্নাথপুর গ্রামে ৷ জখম দুই পক্ষের 11 জন ৷ সংঘর্ষ থামাতে গিয়ে আক্রান্ত হয়েছেন এক পুলিশকর্মীও ৷ বিবাদমান দুই পক্ষই নিজেদের তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী বলে দাবি করেছে ৷ যদিও এনিয়ে এলাকার তৃণমূল নেতৃত্বের কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি ৷

ঘটনাটি জগন্নাথপুর গ্রামের পশ্চিমপাড়ার ৷ 2011 সাল থেকে এক একর 47 শতক জমির দখল নিয়ে বিবাদ চলছিল পশ্চিমপাড়ার বাসিন্দা মহম্মদ শফিকুল আলম ও মহম্মদ আলাউদ্দিনের মধ্যে৷ দু’জনের বিবাদ আদালত পর্যন্ত গড়ায় ৷ সম্প্রতি দুই পক্ষই দাবি করে, আদালত তাদের পক্ষে রায় দিয়েছে৷ এই নিয়ে গত কয়েকদিন ধরেই দুই পক্ষের মধ্যে চাপা উত্তেজনা চলছিল ৷ সোমবার রাত থেকে সেই বিবাদ চরম আকার নেয় ৷ গতকাল সকালে দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ শুরু হয় ৷ চলে বাড়ি ভাঙচুর, অগ্নি সংযোগ ও ইটবৃষ্টি ৷ খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে আসে হরিশ্চন্দ্রপুর থানার পুলিশ ৷ সংঘর্ষ থামাতে গিয়ে পাথরের আঘাতে জখম হন এক SI ৷ জখম হয় দুই পক্ষের 11 জন ৷ তড়িঘড়ি তাদের স্থানীয় মশালদহ প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়৷ পরে দু’জনকে মালদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে রেফার করা হয়৷ এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয় ৷

malda
দু'পক্ষের দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে জগন্নাথপুর গ্রাম

ঘটনাপ্রসঙ্গে হরিশ্চন্দ্রপুর দুই নম্বর ব্লকের TMCP-র চেয়ারম্যান ও কার্যকরী সভাপতি মহম্মদ সফিকুল আলম বলেন, “জমিটির পাট্টা আমার নামে রেকর্ডভুক্ত ৷ সেই জমিতে কংগ্রেসের কয়েকজন দুষ্কৃতী মাটি ভরাট করতে শুরু করে ৷ আমরা বাধা দিতে গেলে তারা আমাদের মারধর করে ৷ হামলায় পরিবারের কয়েকজন জখম হয়ে মালদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৷ আলাউদ্দিন, তাজমুল হক, মাইনুল হক, হারুন আলিসহ আরও অনেকে এই ঘটনায় যুক্ত ৷ এরা সবাই কংগ্রেস করে৷ আজ সকালে ওরা বন্দুক নিয়ে আমার বাড়ির সামনে আসে৷ আমাকে বাড়ি থেকে বেরোতে বলে ৷ খুনের হুমকি দেয়৷ ওরা সকাল থেকে বিভিন্ন অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে আমার বাড়ি ঘিরে রাখে ৷ ভয়ে আমরা কেউ বাড়ি থেকে বেরোতে পারিনি ৷ বাড়ি লক্ষ্য করে প্রচুর পাথর ছোড়ে ৷ ওই জমিতে আমরা আদালতের মাধ্যমে 144 ধারা জারি করেছিলাম ৷ সেই ধারা সম্প্রতি তুলে নেওয়া হয়েছে ৷ তাতেই ওরা বলছে, আদালত নাকি ওদের পক্ষে রায় দিয়েছে ৷ সেই বিষয়টি থানায় আইনজীবীর মাধ্যমে নিষ্পত্তিও হয়েছিল ৷ আমরা চাই, ওই জমিটি প্রশাসন আমাদের দখলে তুলে দিক ৷ ওরা জমিটি জোর করে দখল করতে চাইছে ৷”

যদিও অন্য গোষ্ঠীর মাথা মহম্মদ আলাউদ্দিন সফিকুলের সমস্ত দাবি উড়িয়ে দিয়েছেন ৷ তিনি বলেন, “জমিটির দখলদারি নিয়ে 2011 সাল থেকে মামলা চলছিল ৷ মামলায় আদালত আমার পক্ষে রায় দেয় ৷ তবুও ওরা আমাদের লোকজনকে রাস্তার উপর আক্রমণ করে ৷ গতকাল থেকে আজ পর্যন্ত আমাদের 10 জন মোজাম্মেল, সফিকুলদের হামলায় জখম হয়েছে৷ ওরা আদালতের রায় মানছে না ৷”

আলাউদ্দিনের আত্মীয় মহম্মদ আজাহার আলির দাবি, তাঁরা সবাই তৃণমূল কর্মী৷ প্রতিপক্ষের শুধুমাত্র সফিকুল ছাড়া বাকিরা কংগ্রেস করে৷

হরিশ্চন্দ্রপুর থানার পুলিশ জানিয়েছে, দুই পরিবারের জমি বিবাদের জেরে জগন্নাথপুর গ্রামে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে ৷ সংঘর্ষ থামাতে গিয়ে এক পুলিশকর্মী জখম হয়েছেন ৷ তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে ৷ এই ঘটনায় দুই পক্ষের তরফে অভিযোগ জমা পড়েছে ৷ অভিযোগ খতিয়ে দেখা হচ্ছে ৷ গোটা ঘটনা নিয়ে পুলিশি তদন্ত শুরু হয়েছে ৷

মালদা, 5 ফেব্রুয়ারি : জমি বিবাদকে কেন্দ্র করে ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটল হরিশ্চন্দ্রপুর দুই নম্বর ব্লকের জগন্নাথপুর গ্রামে ৷ জখম দুই পক্ষের 11 জন ৷ সংঘর্ষ থামাতে গিয়ে আক্রান্ত হয়েছেন এক পুলিশকর্মীও ৷ বিবাদমান দুই পক্ষই নিজেদের তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী বলে দাবি করেছে ৷ যদিও এনিয়ে এলাকার তৃণমূল নেতৃত্বের কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি ৷

ঘটনাটি জগন্নাথপুর গ্রামের পশ্চিমপাড়ার ৷ 2011 সাল থেকে এক একর 47 শতক জমির দখল নিয়ে বিবাদ চলছিল পশ্চিমপাড়ার বাসিন্দা মহম্মদ শফিকুল আলম ও মহম্মদ আলাউদ্দিনের মধ্যে৷ দু’জনের বিবাদ আদালত পর্যন্ত গড়ায় ৷ সম্প্রতি দুই পক্ষই দাবি করে, আদালত তাদের পক্ষে রায় দিয়েছে৷ এই নিয়ে গত কয়েকদিন ধরেই দুই পক্ষের মধ্যে চাপা উত্তেজনা চলছিল ৷ সোমবার রাত থেকে সেই বিবাদ চরম আকার নেয় ৷ গতকাল সকালে দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ শুরু হয় ৷ চলে বাড়ি ভাঙচুর, অগ্নি সংযোগ ও ইটবৃষ্টি ৷ খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে আসে হরিশ্চন্দ্রপুর থানার পুলিশ ৷ সংঘর্ষ থামাতে গিয়ে পাথরের আঘাতে জখম হন এক SI ৷ জখম হয় দুই পক্ষের 11 জন ৷ তড়িঘড়ি তাদের স্থানীয় মশালদহ প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়৷ পরে দু’জনকে মালদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে রেফার করা হয়৷ এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয় ৷

malda
দু'পক্ষের দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে জগন্নাথপুর গ্রাম

ঘটনাপ্রসঙ্গে হরিশ্চন্দ্রপুর দুই নম্বর ব্লকের TMCP-র চেয়ারম্যান ও কার্যকরী সভাপতি মহম্মদ সফিকুল আলম বলেন, “জমিটির পাট্টা আমার নামে রেকর্ডভুক্ত ৷ সেই জমিতে কংগ্রেসের কয়েকজন দুষ্কৃতী মাটি ভরাট করতে শুরু করে ৷ আমরা বাধা দিতে গেলে তারা আমাদের মারধর করে ৷ হামলায় পরিবারের কয়েকজন জখম হয়ে মালদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৷ আলাউদ্দিন, তাজমুল হক, মাইনুল হক, হারুন আলিসহ আরও অনেকে এই ঘটনায় যুক্ত ৷ এরা সবাই কংগ্রেস করে৷ আজ সকালে ওরা বন্দুক নিয়ে আমার বাড়ির সামনে আসে৷ আমাকে বাড়ি থেকে বেরোতে বলে ৷ খুনের হুমকি দেয়৷ ওরা সকাল থেকে বিভিন্ন অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে আমার বাড়ি ঘিরে রাখে ৷ ভয়ে আমরা কেউ বাড়ি থেকে বেরোতে পারিনি ৷ বাড়ি লক্ষ্য করে প্রচুর পাথর ছোড়ে ৷ ওই জমিতে আমরা আদালতের মাধ্যমে 144 ধারা জারি করেছিলাম ৷ সেই ধারা সম্প্রতি তুলে নেওয়া হয়েছে ৷ তাতেই ওরা বলছে, আদালত নাকি ওদের পক্ষে রায় দিয়েছে ৷ সেই বিষয়টি থানায় আইনজীবীর মাধ্যমে নিষ্পত্তিও হয়েছিল ৷ আমরা চাই, ওই জমিটি প্রশাসন আমাদের দখলে তুলে দিক ৷ ওরা জমিটি জোর করে দখল করতে চাইছে ৷”

যদিও অন্য গোষ্ঠীর মাথা মহম্মদ আলাউদ্দিন সফিকুলের সমস্ত দাবি উড়িয়ে দিয়েছেন ৷ তিনি বলেন, “জমিটির দখলদারি নিয়ে 2011 সাল থেকে মামলা চলছিল ৷ মামলায় আদালত আমার পক্ষে রায় দেয় ৷ তবুও ওরা আমাদের লোকজনকে রাস্তার উপর আক্রমণ করে ৷ গতকাল থেকে আজ পর্যন্ত আমাদের 10 জন মোজাম্মেল, সফিকুলদের হামলায় জখম হয়েছে৷ ওরা আদালতের রায় মানছে না ৷”

আলাউদ্দিনের আত্মীয় মহম্মদ আজাহার আলির দাবি, তাঁরা সবাই তৃণমূল কর্মী৷ প্রতিপক্ষের শুধুমাত্র সফিকুল ছাড়া বাকিরা কংগ্রেস করে৷

হরিশ্চন্দ্রপুর থানার পুলিশ জানিয়েছে, দুই পরিবারের জমি বিবাদের জেরে জগন্নাথপুর গ্রামে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে ৷ সংঘর্ষ থামাতে গিয়ে এক পুলিশকর্মী জখম হয়েছেন ৷ তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে ৷ এই ঘটনায় দুই পক্ষের তরফে অভিযোগ জমা পড়েছে ৷ অভিযোগ খতিয়ে দেখা হচ্ছে ৷ গোটা ঘটনা নিয়ে পুলিশি তদন্ত শুরু হয়েছে ৷

Intro:মালদা, ০৪ ফেব্রুয়ারি : জমি বিবাদকে কেন্দ্র করে ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটল হরিশ্চন্দ্রপুর ২ ব্লকের জগন্নাথপুর গ্রামে৷ আহত দুই পক্ষের ১১ জন৷ সংঘর্ষ থামাতে গিয়ে আহত হয়েছেন এক পুলিশকর্মীও৷ বিবাদমান দুই পক্ষই নিজেদের শাসকদলের কর্মী বলে দাবি করেছে৷ যদিও এনিয়ে এলাকার তৃণমূল নেতৃত্বের কোনও প্রতিক্রিয়া এখনও পাওয়া যায়নি৷Body:         ঘটনাটি জগন্নাথপুর গ্রামের পশ্চিমপাড়ায়৷ ২০১১ সাল থেকে ১ একর ৪৭ শতক জমির দখল নিয়ে বিবাদ চলছিল পশ্চিমপাড়ার বাসিন্দা মহম্মদ শফিকুল আলম ও মহম্মদ আলাউদ্দিনের মধ্যে৷ দু’জনের বিবাদ আদালত পর্যন্ত গড়ায়৷ সম্প্রতি দুই পক্ষই দাবি করে, আদালত তাদের পক্ষে রায় দিয়েছে৷ এনিয়ে গত কয়েকদিন ধরেই দুই পক্ষের মধ্যে চাপা উত্তেজনা চলছিল৷ গতকাল রাত থেকে সেই বিবাদ চরম আকার নেয়৷ আজ সকালে দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ শুরু হয়৷ চলে বাড়ি ভাঙচুর, অগ্নি সংযোগ ও ইটবৃষ্টি৷ খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে ছুটে আসে হরিশ্চন্দ্রপুর থানার পুলিশ৷ সংঘর্ষ থামাতে গিয়ে পাথরের আঘাতে আহত হন এক এসআই৷ আহত হয় দুই পক্ষের ১১ জন৷ তড়িঘড়ি তাদের স্থানীয় মশালদহ প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়৷ পরে দু’জনকে মালদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে৷ এই মুহূর্তে গ্রামে পুলিশি টহল চলছে৷
         ঘটনাপ্রসঙ্গে হরিশ্চন্দ্রপুর ২ ব্লকের টিএমসিপি’র চেয়ারম্যান ও কার্যকরী সভাপতি মহম্মদ সফিকুল আলম বলেন, “জমিটির পাট্টা আমার নামে রেকর্ডভূক্ত৷ গতকাল সেই জমিতে কিছু কংগ্রেসি দুষ্কৃতী মাটি ভরাট করতে শুরু করে৷ আমরা বাধা দিতে গেলে তারা আমাদের মারধর করে৷ হামলায় পরিবারের কয়েকজন আহত হয়ে মালদা মেডিকেলে চিকিৎসাধীন৷ আলাউদ্দিন, তাজমুল হক, মাইনুল হক, হারুন আলি সহ আরও অনেকে এই ঘটনায় যুক্ত৷ এরা সবাই কংগ্রেস করে৷ আজ সকালে ওরা বন্দুক নিয়ে আমার বাড়ির সামনে আসে৷ আমাকে বাড়ি থেকে বেরোতে বলে৷ খুনের হুমকি দেয়৷ ওরা সকাল থেকে বিভিন্ন অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে আমার বাড়ি ঘিরে রাখে৷ ভয়ে আমরা কেউ বাড়ি থেকে বেরোতে পারিনি৷ বাড়ি লক্ষ্য করে প্রচুর পাথর ছোড়ে৷ ওই জমিতে আমরা আদালতের মাধ্যমে ১৪৪ ধারা জারি করেছিলাম৷ সেই ধারা সম্প্রতি তুলে নেওয়া হয়েছে৷ তাতেই ওরা বলছে, আদালত নাকি ওদের পক্ষে রায় দিয়েছে৷ সেই বিষয়টি থানায় আইনজীবীর মাধ্যমে নিষ্পত্তিও হয়েছিল৷ আমরা চাই, ওই জমিটি প্রশাসন আমাদের দখলে তুলে দিক৷ ওরা জমিটি জোর করে দখল করতে চাইছে৷”
         যদিও অন্য গোষ্ঠীর মাথা মহম্মদ আলাউদ্দিন সফিকুলের সমস্ত দাবি উড়িয়ে দিয়েছেন৷ তিনি বলেন, “জমিটির দখলদারি নিয়ে ২০১১ সাল থেকে মামলা চলছিল৷ মামলায় আদালত আমার পক্ষে রায় দেয়৷ তবুও ওরা আমাদের লোকজনকে রাস্তার উপর আক্রমণ করে৷ গতকাল থেকে আজ পর্যন্ত আমাদের ১০ জন মোজাম্মেল, সফিকুলদের হামলায় আহত হয়েছে৷ ওরা আদালতের রায় মানছে না৷” আলাউদ্দিনের আত্মীয় মহম্মদ আজাহার আলির দাবি, তাঁরা সবাই তৃণমূল কর্মী৷ প্রতিপক্ষের শুধুমাত্র সফিকুল ছাড়া বাকিরা কংগ্রেস করে৷Conclusion:         হরিশ্চন্দ্রপুর থানার পুলিশ জানিয়েছে, দুই পরিবারের জমি বিবাদের জেরে আজ জগন্নাথপুর গ্রামে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে৷ সংঘর্ষ থামাতে গিয়ে এক পুলিশকর্মী আহত হয়েছেন৷ তবে পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে৷ এই ঘটনায় দুই পক্ষের তরফে অভিযোগ জমা পড়েছে৷ অভিযোগ খতিয়ে দেখা হচ্ছে৷ গোটা ঘটনা নিয়ে পুলিশি তদন্ত শুরু হয়েছে৷
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.