ETV Bharat / state

অভিযোগ পাওয়ার দু'বছর পরও পদক্ষেপ নেয়নি মেডিক্যাল কাউন্সিল, ক্ষুব্ধ বিচারপতি

চিকিৎসার গাফিলতিতে স্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে । বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ জানানো হয় মেডিকেল কাউন্সিলে । কিন্তু দু'বছর পেরিয়ে যাওয়ার পরও কোনও পদক্ষেপ নেয়নি কাউন্সিল । দারস্থ হাইকোর্টের । মেডিকেল কাউন্সিলকে এবার তীব্র ভর্ৎসনা করলেন বিচারপতি । সঙ্গেই মামলাটির প্রতিদিন শুনানিরও নির্দেশ দিয়েছেন তিনি ।

ফাইল ফোটো
author img

By

Published : Jul 28, 2019, 3:23 AM IST

কলকাতা, 28 জুলাই : চিকিৎসার গাফিলতিতে স্ত্রীর মৃত্যু কি না তা নিয়ে মেডিকেল কাউন্সিলে অভিযোগ জানান স্বামী ৷ অভিযোগ পাওয়ার দু'বছর পরও রাজ্যের মেডিকেল কাউন্সিল কেন কোনও পদক্ষেপ নেয়নি, তা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করলেন হাইকোর্টের বিচারপতি ৷ এরই সঙ্গে মেডিকেল কাউন্সিলের রেজিস্ট্রারকে বিষয়টি নিয়ে প্রতিদিন শুনানির নির্দেশও দিয়েছেন তিনি ৷ কী পদক্ষেপ নিচ্ছে তা পরবর্তী শুনানির দিন অর্থাৎ মঙ্গলবার কাউন্সিলকে জানানোর নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি দেবাংশু বসাক ।

সোনারপুরের বাসিন্দা শ্রীরূপা পাইক দু'বছর আগে মারা যান । শ্রীরূপা হাইকোর্টের লোয়ার ডিভিশনের ক্লার্ক ছিলেন । তাঁর স্বামী প্রবীরকুমার পাইক বারুইপুরের একটি স্কুলের শিক্ষক । এই দম্পতির কোনও সন্তান হচ্ছিল না । কৃত্রিম উপায়ে সন্তান আসে শ্রীরুপা পাইকের গর্ভে । 2017 সালের 8 অক্টোবর শ্রীরুপা শ্বাসকষ্ট ও পেটের যন্ত্রণা নিয়ে বাইপাসের একটি হাসপাতালে ভরতি হন । পরদিন ডাক্তার USG করেন । দেখা যায় ওঁর পিত্তথলিতে পাথর রয়েছে ৷ সেইসময় তিনি 32 সপ্তাহের অন্তঃসত্ত্বা । চিকিৎসকরা জানান, যেহেতু গলব্লাডারের স্টোনটি বড় সেজন্য ওপেন সার্জারি করা হবে ৷ আর বাচ্চাটাকে বের করার জন্য সিজার করতে হবে । সে বছর ( 2017 সালের 18 অক্টোবর) হাসপাতাল কতৃর্পক্ষ শ্রীরূপার ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি করেন । কিছুদিন বাদে শ্রীরূপার অবস্থার অবনতি হতে শুরু করে । পরিবারের লোকজন সন্দেহ করে, হয়ত আবার গলব্লাডারে কোনও সমস্যা হয়েছে । এরপর ডাক্তাররা একটা মেডিকেল বোর্ড গঠন করেন । ঠিক হয় আবার অপারেশন করা হবে । সে বছর 23 অক্টোবর দ্বিতীয়বার অপারেশন হয় । বাচ্চাটিকেও বের করা হয় । বাচ্চাটি সুস্থ থাকলেও শ্রীরূপা পাইক সেপটিসেমিয়ায় আক্রান্ত হন । 2017- র 12 নভেম্বর তিনি মারাও যান ।
তখনই মেডিকেল কাউন্সিলে অভিযোগ জানান প্রবীরকুমার পাইক । কিন্তু দু'বছর পেরিয়ে গেলেও কোনও পদক্ষেপ নেইনি কাউন্সিল ।

মামলাকারী প্রবীরকুমার পাইকের আইনজীবী ইন্দ্রজিৎ রায়চৌধুরি বলেন, "2017 সালের 15 নভেম্বর শ্রীরূপার স্বামী আনন্দপুর বাইপাস থানায় ভুল চিকিৎসায় স্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ দায়ের করেন । থানা অভিযোগ নেয় পাশাপাশি ওয়েস্ট বেঙ্গল ক্লিনিক্যালি এস্টাব্লিশমেন্ট রেগুলেটরি কমিশন ও রাজ্য মেডিকেল কাউন্সিলে অভিযোগ জানাতে বলে ।

রেগুলেটরি কমিশনে বিষয়টির চূড়ান্ত শুনানির পর এবছর 4 জুলাই হাসপাতাল 2 লাখ 20 হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করে এবং জানায়, প্রয়োজনে ডাক্তারের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিতে পারেন প্রবীরবাবু । কিন্তু হাসপাতাল যেহেতু ক্ষতিপূরণ দিয়ে দিয়েছে তাই হাসপাতালের বিরুদ্ধে আর কিছু করতে পারবেন না ।

রেগুলেটরি কমিশন যথাযথ পদক্ষেপ নিলেও মেডিকেল কাউন্সিল কোনও পদক্ষেপ নেয়নি । প্রবীরবাবুর অভিযোগ, কাউন্সিলকে চিঠি পাঠানোর পরও তারা কর্ণপাত করেনি । কার্যত বাধ্য হয়ে 11 জুলাই কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন প্রবীরবাবু ৷ 23 জুলাই মামলাটি বিচারপতি দেবাংশু বসাকের বেঞ্চে উঠলে তিনি মেডিকেল কাউন্সিলের রেজিস্ট্রারকে হাইকোর্টে ডেকে পাঠান । গতকাল রেজিস্ট্রার হাইকোর্টে উপস্থিত হন । তিনি জানান, প্রচুর অভিযোগ পড়ে থাকায় এটার দিকে নজর পড়েনি ।

ক্ষুব্ধ বিচারপতি বলেন, "স্ত্রীর কেন মৃত্যু হয়েছে তা জানার জন্য একজন আপনাদের কাছে গেছিলেন দু'বছর আগে ৷ অথচ আপনারা বিষয়টি দেখারই সুযোগ পাননি ।" বিচারপতি নির্দেশ দেন বিষয়টির প্রতিদিন শুনানি করতে হবে । পাশাপাশি মঙ্গলবার এই মামলার পরবর্তী শুনানিতে জানাতে হবে এই কদিনে মেডিকেল কাউন্সিল কী পদক্ষেপ নিয়েছে ।

কলকাতা, 28 জুলাই : চিকিৎসার গাফিলতিতে স্ত্রীর মৃত্যু কি না তা নিয়ে মেডিকেল কাউন্সিলে অভিযোগ জানান স্বামী ৷ অভিযোগ পাওয়ার দু'বছর পরও রাজ্যের মেডিকেল কাউন্সিল কেন কোনও পদক্ষেপ নেয়নি, তা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করলেন হাইকোর্টের বিচারপতি ৷ এরই সঙ্গে মেডিকেল কাউন্সিলের রেজিস্ট্রারকে বিষয়টি নিয়ে প্রতিদিন শুনানির নির্দেশও দিয়েছেন তিনি ৷ কী পদক্ষেপ নিচ্ছে তা পরবর্তী শুনানির দিন অর্থাৎ মঙ্গলবার কাউন্সিলকে জানানোর নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি দেবাংশু বসাক ।

সোনারপুরের বাসিন্দা শ্রীরূপা পাইক দু'বছর আগে মারা যান । শ্রীরূপা হাইকোর্টের লোয়ার ডিভিশনের ক্লার্ক ছিলেন । তাঁর স্বামী প্রবীরকুমার পাইক বারুইপুরের একটি স্কুলের শিক্ষক । এই দম্পতির কোনও সন্তান হচ্ছিল না । কৃত্রিম উপায়ে সন্তান আসে শ্রীরুপা পাইকের গর্ভে । 2017 সালের 8 অক্টোবর শ্রীরুপা শ্বাসকষ্ট ও পেটের যন্ত্রণা নিয়ে বাইপাসের একটি হাসপাতালে ভরতি হন । পরদিন ডাক্তার USG করেন । দেখা যায় ওঁর পিত্তথলিতে পাথর রয়েছে ৷ সেইসময় তিনি 32 সপ্তাহের অন্তঃসত্ত্বা । চিকিৎসকরা জানান, যেহেতু গলব্লাডারের স্টোনটি বড় সেজন্য ওপেন সার্জারি করা হবে ৷ আর বাচ্চাটাকে বের করার জন্য সিজার করতে হবে । সে বছর ( 2017 সালের 18 অক্টোবর) হাসপাতাল কতৃর্পক্ষ শ্রীরূপার ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি করেন । কিছুদিন বাদে শ্রীরূপার অবস্থার অবনতি হতে শুরু করে । পরিবারের লোকজন সন্দেহ করে, হয়ত আবার গলব্লাডারে কোনও সমস্যা হয়েছে । এরপর ডাক্তাররা একটা মেডিকেল বোর্ড গঠন করেন । ঠিক হয় আবার অপারেশন করা হবে । সে বছর 23 অক্টোবর দ্বিতীয়বার অপারেশন হয় । বাচ্চাটিকেও বের করা হয় । বাচ্চাটি সুস্থ থাকলেও শ্রীরূপা পাইক সেপটিসেমিয়ায় আক্রান্ত হন । 2017- র 12 নভেম্বর তিনি মারাও যান ।
তখনই মেডিকেল কাউন্সিলে অভিযোগ জানান প্রবীরকুমার পাইক । কিন্তু দু'বছর পেরিয়ে গেলেও কোনও পদক্ষেপ নেইনি কাউন্সিল ।

মামলাকারী প্রবীরকুমার পাইকের আইনজীবী ইন্দ্রজিৎ রায়চৌধুরি বলেন, "2017 সালের 15 নভেম্বর শ্রীরূপার স্বামী আনন্দপুর বাইপাস থানায় ভুল চিকিৎসায় স্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ দায়ের করেন । থানা অভিযোগ নেয় পাশাপাশি ওয়েস্ট বেঙ্গল ক্লিনিক্যালি এস্টাব্লিশমেন্ট রেগুলেটরি কমিশন ও রাজ্য মেডিকেল কাউন্সিলে অভিযোগ জানাতে বলে ।

রেগুলেটরি কমিশনে বিষয়টির চূড়ান্ত শুনানির পর এবছর 4 জুলাই হাসপাতাল 2 লাখ 20 হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করে এবং জানায়, প্রয়োজনে ডাক্তারের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিতে পারেন প্রবীরবাবু । কিন্তু হাসপাতাল যেহেতু ক্ষতিপূরণ দিয়ে দিয়েছে তাই হাসপাতালের বিরুদ্ধে আর কিছু করতে পারবেন না ।

রেগুলেটরি কমিশন যথাযথ পদক্ষেপ নিলেও মেডিকেল কাউন্সিল কোনও পদক্ষেপ নেয়নি । প্রবীরবাবুর অভিযোগ, কাউন্সিলকে চিঠি পাঠানোর পরও তারা কর্ণপাত করেনি । কার্যত বাধ্য হয়ে 11 জুলাই কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন প্রবীরবাবু ৷ 23 জুলাই মামলাটি বিচারপতি দেবাংশু বসাকের বেঞ্চে উঠলে তিনি মেডিকেল কাউন্সিলের রেজিস্ট্রারকে হাইকোর্টে ডেকে পাঠান । গতকাল রেজিস্ট্রার হাইকোর্টে উপস্থিত হন । তিনি জানান, প্রচুর অভিযোগ পড়ে থাকায় এটার দিকে নজর পড়েনি ।

ক্ষুব্ধ বিচারপতি বলেন, "স্ত্রীর কেন মৃত্যু হয়েছে তা জানার জন্য একজন আপনাদের কাছে গেছিলেন দু'বছর আগে ৷ অথচ আপনারা বিষয়টি দেখারই সুযোগ পাননি ।" বিচারপতি নির্দেশ দেন বিষয়টির প্রতিদিন শুনানি করতে হবে । পাশাপাশি মঙ্গলবার এই মামলার পরবর্তী শুনানিতে জানাতে হবে এই কদিনে মেডিকেল কাউন্সিল কী পদক্ষেপ নিয়েছে ।

Intro:অভিযোগ পাওয়ার দুবছর পরও কেন পদক্ষেপ নেওয়া হয় ! Body:
মানস নস্কর---

চিকিৎসার গাফিলতিতে মৃত্যুর অভিযোগ পাওয়ার দুবছর পরও পদক্ষেপ নেয়নি মেডিক্যাল কাউন্সিল! ক্ষুব্ধ বিচারপতি

কলকাতা ২৭ জুলাইঃ
এক রোগীর মৃত্যুতে চিকিৎসার গাফিলতিতে মৃত্যু কিনা অভিযোগ পাওয়ার দুবছর পরে ও রাজ্যের মেডিক্যাল কাউন্সিল কোনো পদক্ষেপ নেয়নি কেন? মেডিক্যাল কাউন্সিলের রেজিস্ট্রারকে বিষয়টির প্রতিদিন শুনানি করার নির্দেশ হাইকোর্টের। এবং কাউন্সিল কি পদক্ষেপ নিচ্ছে আগামী মঙ্গলবার পরবর্তী শুনানির দিন জানানোর নির্দেশ বিচারপতি দেবাংশু বসাকের।

সোনারপুরের বাসিন্দা শ্রীরুপা পাইক বছর দুই আগে মারা যান।শ্রীরুপা হাইকোর্টের লোয়ার ডিভিশন ক্লার্ক ছিলেন।তার স্বামী প্রবীর কুমার পাইক বারুইপুরের একটি স্কুলের শিক্ষক। এই দম্পতির কোনো সন্তান সন্ততি হচ্ছিল না। কৃত্রিম উপায়ে সন্তান আসে শ্রী রুপা পাইকের। এরপর গত ৮/১০/১৭ তে শ্রীরুপা শ্বাসকষ্ট ও পেটের যন্ত্রনা নিয়ে বাইপাসের একটি হাসপাতালে ভর্তি হন।ঠিক তারপর দিন ডাক্তার USG করেন। দেখা যায় ওনার পেটে গলব্লাডার স্টোন হয়েছে। সেই সময় উনি ৩২ সপ্তাহের অন্তসত্তবা ছিলেন।ডাক্টার বাবুরা জানান যেহেতু এটা বড় স্টোন তারজন্য একটা ওপেন সার্জারি করা হবে আর একটি বাচ্চাটাকে বের করার জন্য সিজার করা হবে।কিন্ত ১৮/১০/১৭ তে হাসপাতাল কতৃপক্ষ ওনার ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি করেন।এরপর শ্রীরুপা দেবীর অবস্থার অবনতি হতে শুরু করে। পরিবারের লোকজন সন্দেহ করেন হয়ত গলব্লাডারে কোনো ছিদ্র হয়ে গেছে। ফর্টিসের ডাক্তাররা একটা মেডিক্যাল বোর্ড গঠন করেন।এবং ঠিক হয় আবার অপারেশন করা হবে। সেই মতো ২৩/১০/১৭ তে শ্রীরুপার দ্বিতীয় বার অপারেশন হয়।বাচ্চাটাকে ও বের করা হয়।বর্তমানে বাচ্চাটি সুস্থ আছে। এখন তার বয়স আড়াই বছর(২.৬)।কিন্ত শ্রীরুপা দেবী সেপটিসেমিয়ায় আক্রান্ত হন।এবং ১২/১১/১৭ তে তিনি মারা যান।

মামলাকারী প্রবীর কুমার পাইকের আইনজীবী ইন্দ্রজিৎ রায়চৌধুরী জানান,"স্ত্রীর ভুল চিকিৎসায় মৃত্যুর অভিযোগে শ্রীরুপা দেবীর স্বামী ১৫/১১/১৭ তে আনন্দপুর বাইপাস থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। থানা অভিযোগ নিয়ে দুটি জায়গায় পাঠায়। ১.West Bengal clinically establishment regulatory Commission এবং ২.রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলে।রেগুলেটরি কমিশনে বিষয়টির চুড়ান্ত শুনানির পর ৪/৭/১৯ এ হাসপাতাল ২ লক্ষ ২০ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করে। ফলে কমিশন জানায় প্রয়োজনে ডাক্তারের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিতে পারেন কিন্ত হাসপাতাল যেহেতু ক্ষতিপূরণ দিয়ে দিয়েছে হাসপাতালের বিরুদ্ধে আর কিছু করতে পারবেন না।এদিকে মেডিক্যাল কাউন্সিলে যে অভিযোগ দায়ের হয়েছিল গত দুবছরে কাউন্সিল কিছুই করেনি।প্রবীর বাবু কাউন্সিলকে চিঠি পাঠানোর পরও কোনো ব্যাবস্থা নেয়নি।অবশেষে প্রবীর কুমার পাইক কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন গত ১১/০৭/১৯ তারিখে।গত ২৩/৭/১৯ এ মামলাটি বিচারপতি দেবাংশু বসাকের বেঞ্চে উঠলে তিনি MCI র রেজিস্ট্রারকে হাইকোর্টে ডেকে পাঠান।গতকাল মেডিক্যাল কাউন্সিলের রেজিস্ট্রার হাইকোর্টে উপস্থিত হন।তিনি জানান, প্রচুর অভিযোগ পড়ে থাকায় এটার দিকে নজর পড়ে নি।ক্ষুব্ধ বিচারপতি বলেন, "একজন লোক তার স্ত্রীর কেন মৃত্যু হয়েছে জানার জন্য আপনাদের কাছে গিয়েছেন দুবছর আগে অথচ আপনারা বিষয়টি দেখারই সুজোগ পাননি!" বিচারপতি নির্দেশ দেন বিষয়টির প্রতিদিন শুনানি করতে হবে।পাশাপাশি আগামী মঙ্গলবার এই মামলার পরবর্তী শুনানিতে জানাতে হবে এই কদিনে মেডিক্যাল কাউন্সিল কি পদক্ষেপ নিলো।
Conclusion:
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.