ETV Bharat / state

মণিপুর থেকে কলকাতায় ৬০ হাজার ইয়াবা, গ্রেপ্তার 3 - মণিপুর থেকে কলকাতায় ইয়াবা

সাধারণভাবে থাইল্যান্ড এবং মায়ানমার থেকে আসে পার্টি ড্রাগ ইয়াবা । সাম্প্রতিক কয়েকটি ঘটনা বলছে মায়ানমার থেকে উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলি দিয়ে কলকাতায় আসছে পার্টি ড্রাগ । কখনও তা ব্যবহার করা হচ্ছে এই শহরেই । কখনও আবার চলে যাচ্ছে পড়শি দেশ বাংলাদেশে । এই চক্রটি কী উদ্দেশ্যে ওই ইয়াবা কলকাতা এনেছিল খতিয়ে দেখছে স্পেশাল টাস্ক ফোর্স ।

ইয়াবা
author img

By

Published : Oct 14, 2019, 11:49 AM IST

কলকাতা, 14 অক্টোবর : গাঁজা নয় । উত্তর-পূর্বের রাজ্য মণিপুর থেকে শহরে ঢুকেছে ইয়াবা ৷ হাতেনাতে তার প্রমাণ পেল কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (STF) । ওই মাদক এই রাজ্যের দুই বাসিন্দার হাতে তুলে দেওয়ার সময় হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হল তিনজনকে । ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করছেন গোয়েন্দারা ।

সাধারণভাবে থাইল্যান্ড এবং মায়ানমার থেকে আসে পার্টি ড্রাগ ইয়াবা । সাম্প্রতিক কয়েকটি ঘটনা বলছে মায়ানমার থেকে উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলি দিয়ে কলকাতায় আসছে পার্টি ড্রাগ । কখনও তা ব্যবহার করা হচ্ছে এই শহরেই । কখনও আবার চলে যাচ্ছে পড়শি দেশ বাংলাদেশে । এই চক্রটি কী উদ্দেশ্যে ওই ইয়াবা কলকাতা এনেছিল খতিয়ে দেখছে স্পেশাল টাস্ক ফোর্স ।

লালবাজার সূত্রের খবর, গতকাল দুপুরে চিংড়িঘাটা ক্রসিংয়ের কাছে সাউথ ক্যানাল রোডে হাত বদল হচ্ছিল ওই মাদক । গোপন সূত্রে খবর পান কলকাতা পুলিশের টাস্ক ফোর্সের গোয়েন্দারা । হাত বদলের সময়েই হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয় তিনজনকে । তাদের একজন মণিপুরের বাসিন্দা । নাম মহম্মদ আলি আহমেদ । আলি 60 হাজার ইয়াবা ট্যাবলেট তুলে দিচ্ছিল বসিরহাটের বাসিন্দা বাকি বিল্লা গাজি এবং স্বরূপনগরের বাসিন্দা আকরামুল গাজির হাতে । যার বাজার মূল্য প্রায় 50 লাখ টাকা । এ রাজ্যের দু'জনই সীমান্ত এলাকার বাসিন্দা বলে গোয়েন্দারা মনে করছেন, ওই মাদক চলে যেত বাংলাদেশে । উল্লেখ্য, শেষ কয়েক দিনে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে উদ্ধার হয়েছে প্রচুর ইয়াবা ট্যাবলেট । গোয়েন্দা সূত্রে খবর, বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্তে ইয়াবা পাচার বন্ধে কড়া পদক্ষেপ করেছে বাংলাদেশ প্রশাসন । সেই সূত্রেই উত্তর-পূর্ব ভারতে ঢুকছে মাদক । তারপর ঘুরপথে তা যাচ্ছে বাংলাদেশে ।

drug
ধৃত তিন মাদক পাচারকারী

এর আগেও মণিপুর থেকে আসা ইয়াবা ট্যাবলেট বাজেয়াপ্ত করেছে কলকাতা পুলিশ ৷ অগাস্টের শেষ সপ্তাহে কলকাতা পুলিশের কাছে খবর ছিল, মণিপুর এবং নাগাল্যান্ড থেকে শহরে ঢুকছে পার্টি ড্রাগ । সেই সূত্রেই অসমের রেজিস্ট্রেশন একটি স্করপিও গাড়ির উপর নজর পড়ে গোয়েন্দাদের । ময়দান থানা এলাকার সৈয়দ বাবা মাজারের সামনে সেটিকে আটক করা হয় । তাতে সওয়ারি ছিল চারজন । দু'জন মণিপুরের আর দু'জন নাগাল্যান্ডের বাসিন্দা । কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের অফিসারদের কাছে খবর ছিল তেমনই । গাড়িটির সিটের কভার সরিয়ে দেখা যায় সেখানেও কিছু নেই । অথচ গাড়িতে থাকা চারজনের শরীরের অভিব্যক্তি বলছিল, কিছু একটা আছেই । ওই গাড়ির ইন্টেরিয়রের কাজ জানা এক মেকানিককে ডেকে পাঠিয়ে খোলা হয় পেছনের সিট । পিছনের সিট তুলে ফেলতেই বডি প্যানেল থেকে বেরিয়ে পড়ে মুঠো মুঠো ইয়াবা । মোট 23 কেজি 300 গ্রাম । এরপরেই গ্রেপ্তার করা হয় ওই চারজনকে।

ইয়াবার উৎপত্তিস্থান থাইল্যান্ড । বাংলাদেশের বহু যুবক এই ট্যাবলেটের নেশায় পড়ে প্রায় সর্বস্বান্ত । সে দিক থেকে কলকাতাতেও আসছে এই মাদক । ব্যবহার হচ্ছে পার্টি ড্রাগ হিসেবে । পুলিশ জানাচ্ছে, এই ট্যাবলেট মূলত তৈরি করা হয় মেথঅ্যাম্ফিটামিন এবং ক্যাফেইনের মিশ্রণে । ইদানিং নাকি আবার এর সঙ্গে মেশানো হচ্ছে হেরোইন । মূলত এটি ট্যাবলেট হিসেবে ব্যবহার করা হয় । কখনও আবার এটি ব্রাউন সুগার কিংবা হেরোইনে ইনহেল করা হয় । থাইল্যান্ডের পাশাপাশি ইয়াবা ব্যাপক পরিমাণে ব্যবহার হচ্ছে মায়ানমারে । সেখান থেকেই ঢুকছে বাংলাদেশ । তারপর সীমান্ত পেরিয়ে চলে আসছে কলকাতায় ।

কলকাতা, 14 অক্টোবর : গাঁজা নয় । উত্তর-পূর্বের রাজ্য মণিপুর থেকে শহরে ঢুকেছে ইয়াবা ৷ হাতেনাতে তার প্রমাণ পেল কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (STF) । ওই মাদক এই রাজ্যের দুই বাসিন্দার হাতে তুলে দেওয়ার সময় হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হল তিনজনকে । ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করছেন গোয়েন্দারা ।

সাধারণভাবে থাইল্যান্ড এবং মায়ানমার থেকে আসে পার্টি ড্রাগ ইয়াবা । সাম্প্রতিক কয়েকটি ঘটনা বলছে মায়ানমার থেকে উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলি দিয়ে কলকাতায় আসছে পার্টি ড্রাগ । কখনও তা ব্যবহার করা হচ্ছে এই শহরেই । কখনও আবার চলে যাচ্ছে পড়শি দেশ বাংলাদেশে । এই চক্রটি কী উদ্দেশ্যে ওই ইয়াবা কলকাতা এনেছিল খতিয়ে দেখছে স্পেশাল টাস্ক ফোর্স ।

লালবাজার সূত্রের খবর, গতকাল দুপুরে চিংড়িঘাটা ক্রসিংয়ের কাছে সাউথ ক্যানাল রোডে হাত বদল হচ্ছিল ওই মাদক । গোপন সূত্রে খবর পান কলকাতা পুলিশের টাস্ক ফোর্সের গোয়েন্দারা । হাত বদলের সময়েই হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয় তিনজনকে । তাদের একজন মণিপুরের বাসিন্দা । নাম মহম্মদ আলি আহমেদ । আলি 60 হাজার ইয়াবা ট্যাবলেট তুলে দিচ্ছিল বসিরহাটের বাসিন্দা বাকি বিল্লা গাজি এবং স্বরূপনগরের বাসিন্দা আকরামুল গাজির হাতে । যার বাজার মূল্য প্রায় 50 লাখ টাকা । এ রাজ্যের দু'জনই সীমান্ত এলাকার বাসিন্দা বলে গোয়েন্দারা মনে করছেন, ওই মাদক চলে যেত বাংলাদেশে । উল্লেখ্য, শেষ কয়েক দিনে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে উদ্ধার হয়েছে প্রচুর ইয়াবা ট্যাবলেট । গোয়েন্দা সূত্রে খবর, বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্তে ইয়াবা পাচার বন্ধে কড়া পদক্ষেপ করেছে বাংলাদেশ প্রশাসন । সেই সূত্রেই উত্তর-পূর্ব ভারতে ঢুকছে মাদক । তারপর ঘুরপথে তা যাচ্ছে বাংলাদেশে ।

drug
ধৃত তিন মাদক পাচারকারী

এর আগেও মণিপুর থেকে আসা ইয়াবা ট্যাবলেট বাজেয়াপ্ত করেছে কলকাতা পুলিশ ৷ অগাস্টের শেষ সপ্তাহে কলকাতা পুলিশের কাছে খবর ছিল, মণিপুর এবং নাগাল্যান্ড থেকে শহরে ঢুকছে পার্টি ড্রাগ । সেই সূত্রেই অসমের রেজিস্ট্রেশন একটি স্করপিও গাড়ির উপর নজর পড়ে গোয়েন্দাদের । ময়দান থানা এলাকার সৈয়দ বাবা মাজারের সামনে সেটিকে আটক করা হয় । তাতে সওয়ারি ছিল চারজন । দু'জন মণিপুরের আর দু'জন নাগাল্যান্ডের বাসিন্দা । কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের অফিসারদের কাছে খবর ছিল তেমনই । গাড়িটির সিটের কভার সরিয়ে দেখা যায় সেখানেও কিছু নেই । অথচ গাড়িতে থাকা চারজনের শরীরের অভিব্যক্তি বলছিল, কিছু একটা আছেই । ওই গাড়ির ইন্টেরিয়রের কাজ জানা এক মেকানিককে ডেকে পাঠিয়ে খোলা হয় পেছনের সিট । পিছনের সিট তুলে ফেলতেই বডি প্যানেল থেকে বেরিয়ে পড়ে মুঠো মুঠো ইয়াবা । মোট 23 কেজি 300 গ্রাম । এরপরেই গ্রেপ্তার করা হয় ওই চারজনকে।

ইয়াবার উৎপত্তিস্থান থাইল্যান্ড । বাংলাদেশের বহু যুবক এই ট্যাবলেটের নেশায় পড়ে প্রায় সর্বস্বান্ত । সে দিক থেকে কলকাতাতেও আসছে এই মাদক । ব্যবহার হচ্ছে পার্টি ড্রাগ হিসেবে । পুলিশ জানাচ্ছে, এই ট্যাবলেট মূলত তৈরি করা হয় মেথঅ্যাম্ফিটামিন এবং ক্যাফেইনের মিশ্রণে । ইদানিং নাকি আবার এর সঙ্গে মেশানো হচ্ছে হেরোইন । মূলত এটি ট্যাবলেট হিসেবে ব্যবহার করা হয় । কখনও আবার এটি ব্রাউন সুগার কিংবা হেরোইনে ইনহেল করা হয় । থাইল্যান্ডের পাশাপাশি ইয়াবা ব্যাপক পরিমাণে ব্যবহার হচ্ছে মায়ানমারে । সেখান থেকেই ঢুকছে বাংলাদেশ । তারপর সীমান্ত পেরিয়ে চলে আসছে কলকাতায় ।

Intro:কলকাতা, 14 অক্টোবর: গাঁজা নয়। উত্তর-পূর্বের রাজ্য মনিপুর থেকে শহরে ঢুকেছে ইয়াবা! হাতেনাতে তার প্রমাণ পেল কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্কফোর্স। ওই মাদক এই রাজ্যের দুই বাসিন্দার হাতে তুলে দেওয়ার সময় হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হলো তাদের। ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে গোয়েন্দারা।Body:সাধারণভাবে থাইল্যান্ড এবং মায়ানমার থেকে আসে পার্টি ড্রাগ ইয়াবা। সাম্প্রতিক কয়েকটি ঘটনা বলছে মায়ানমার থেকে উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলি দিয়ে কলকাতায় আসছে পার্টি ড্রাগ। কখনো তা ব্যবহার করা হচ্ছে এই শহরেই। কখনো আবার কাজ চলে যাচ্ছে পড়শি দেশ বাংলাদেশে। এই চক্রটি কি উদ্দেশ্যে ওই ইয়াবা কলকাতা এনেছিল খতিয়ে দেখছে স্পেশাল টাস্কফোর্স।

লালবাজার সূত্রের খবর, গতকাল দুপুরে চিংড়িঘাটা ক্রসিংয়ের কাছে সাউথ ক্যানাল রোডে হাত বদল হচ্ছিল ওই মাদক। গোপন সূত্রে খবর পায় কলকাতা পুলিশের টাস্কফোর্সের গোয়েন্দারা। হাত বদলের সময়েই হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয় তিন জনকে। তাদের একজন মনিপুরের বাসিন্দা। নাম মহম্মদ আলি আহমেদ। আলি 60000 ইয়াবা ট্যাবলেট তুলে দিচ্ছিল বসিরহাটের বাসিন্দা বাকি বিল্লা গাজি এবং স্বরূপনগরের বাসিন্দা আকরামুল গাজির হাতে। যার বাজার মূল্য প্রায় 50 লাখ টাকা। এ রাজ্যের দুজনই সীমান্ত এলাকার বাসিন্দা বলে গোয়েন্দারা মনে করছে ওই মাদক চলে যেত বাংলাদেশে। উল্লেখ্য শেষ কয়েক দিনে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে উদ্ধার হয়েছে প্রচুর ইয়াবা ট্যাবলেট। গোয়েন্দা সূত্রে খবর, বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্তে ইয়াবা পাচার তাই বন্ধ করে দিয়েছে বাংলাদেশ প্রশাসন। সেই সূত্রেই উত্তর-পূর্ব ভারতে ঢুকছে মাদক। তারপর ঘুরপথে তা যাচ্ছে বাংলাদেশে।

প্রসঙ্গত গত অগাস্ট মাসের শেষ সপ্তাহে কলকাতা পুলিশের কাছে খবর ছিল, মনিপুর এবং নাগাল্যান্ড থেকে শহরে ঢুকছে পার্টি ড্রাগ। সেই সূত্রেই অসমের রেজিস্ট্রেশন একটি স্করপিও গাড়ির ওপর নজর পরে গোয়েন্দাদের। ময়দান থানা এলাকার সৈয়দ বাবা মাজারের সামনে সেটিকে আটক করা হয়। তাতে সওয়ারি ছিল চারজন। দুজন মনিপুরের আর দুজন নাগাল্যান্ডের বাসিন্দা। কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্কফোর্সের অফিসারদের কাছে খবর ছিল তেমনই। গাড়িটির সিটের কভার সরিয়ে দেখা যায় সেখানেও কিছু নেই। অথচ গাড়িতে থাকা চারজনের শরীরের অভিব্যক্তি বলছিল, কিছু একটা আছেই। এইবার রীতিমতো ওই গাড়ির ইন্টেরিয়রের কাজ জানা এক মেকানিককে ডেকে পাঠিয়ে খোলা হয় পেছনের সিট। পিছনের সিট তুলে ফেলতেই বডি প্যানেল থেকে বেরিয়ে পড়ে মুঠো মুঠো ইয়াবা। মোট 23 কেজি 300 গ্রাম।এরপরেই গ্রেপ্তার করা হয় ওই চারজনকে। তাদের নাম পিএইচ এসা আলি, সালাওদিন সাগর দে এবং উত্তম সেন। এর মধ্যে প্রথম দুজন মনিপুরের বাসিন্দা। সাগর থাকে নাগাল্যান্ডে। আর উত্তম অসমের বাসিন্দা। পুলিশ সূত্রে খবর, গাড়ি চালাচ্ছিল সাগর। পুলিশ গাড়িটি সিজ করে। Conclusion:ইয়াবার উৎপত্তিস্থল থাইল্যান্ড। বাংলাদেশের বহু যুবক এই ট্যাবলেট এর নেশায় পড়ে প্রায় সর্বস্বান্ত। সে দিক থেকে কলকাতাতেও আসছে এই মাদক। ব্যবহার হচ্ছে পার্টি ড্রাগ হিসেবে। পুলিশ জানাচ্ছে, এই ট্যাবলেট মূলত তৈরি করা হয় মেথঅ্যাম্ফিটামিন এবং ক্যাফেইনের মিশ্রনে। ইদানিং নাকি আবার এর সঙ্গে মেশানো হচ্ছে হেরোইন। মূলত এটি ট্যাবলেট হিসেবে ব্যবহার করা হয়। কখনো আবার এটি ব্রাউন সুগার কিংবা হেরোইনের ইনহেল করা হয়। থাইল্যান্ডের পাশাপাশি ইয়াবা ব্যাপক পরিমাণে ব্যবহার হচ্ছে মায়ানমারে। সেখান থেকেই ঢুকছে বাংলাদেশ। তারপর সীমান্ত পেরিয়ে চলে আসছে কলকাতায়। সম্প্রতি কলকাতায় পার্টি ড্রাগ হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে এই ইয়াবা। ক্রমশ ছড়িয়ে পড়ছে যুব সম্প্রদায়ের মধ্যে।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.