ETV Bharat / state

পুলিশের বিরুদ্ধে হয়রানির অভিযোগ উষসীর, তদন্ত কমিটি লালবাজারের

প্রাক্তন মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া উষসী সেনগুপ্তর অভিযোগের ভিত্তিতে এবার তদন্ত কমিটি গঠন করল লালবাজার । DC সাউথ মিরাজ খালিদের নেতৃত্বে গঠন করা হয়েছে তদন্ত কমিটি ।

উষসী সেনগুপ্ত
author img

By

Published : Jun 19, 2019, 1:53 PM IST

কলকাতা, 19 জুন : প্রাক্তন মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া উষসী সেনগুপ্ত এনেছিলেন পুলিশি হয়রানির অভিযোগ । সেই অভিযোগের ভিত্তিতে এবার তদন্ত কমিটি গঠন করল লালবাজার । DC সাউথ মিরাজ খালিদের নেতৃত্বে গঠন করা হয়েছে তদন্ত কমিটি । এই কমিটিতে থাকছেন বেশ কয়েকজন সিনিয়র পুলিশ অফিসার । তাঁরা এই ঘটনায় ময়দান থানা এবং চারু মার্কেট থানার পুলিশ অফিসারদের বিরুদ্ধে ওঠা হয়রানির অভিযোগ খতিয়ে দেখবেন । অত্যন্ত দ্রুত সেই রিপোর্ট লালবাজারে পৌঁছে দিতে বলা হয়েছে তদন্ত কমিটিকে ।

উষসী জানিয়েছেন, সোমবার রাতে কলকাতায় বাইপাসের ধারের একটি পাঁচতারা হোটেল থেকে বাড়ি ফিরছিলেন তিনি । সঙ্গে ছিল এক বন্ধু । ময়দান থানা লাগোয়া এক্সাইড মোড় থেকে বাঁদিকে তাঁর ক্যাব ঘুরতেই একটি বাইক তাতে ধাক্কা মারে । মুহূর্তের মধ্যে সেখানে ঢুকে যায় 15 জন । তারপর গাড়ির জানালা খুলে গাড়ি থেকে ড্রাইভারকে বের করার চেষ্টা করে । উষসী লিখেছেন, "ড্রাইভারকে গাড়ি থেকে নামিয়ে শুরু করে মারধর । অসহায় অবস্থায় আমি গাড়ি থেকে নেমে ছবি তুলতে শুরু করে দিই । সঙ্গে শুরু করি চিৎকার । না, কেউ এগিয়ে আসেনি । এরপর আমি দৌড়ে ময়দান থানায় যায় । সাহায্য় চাই । ময়দান থানার পুলিশ প্রথমে বলে ওই এলাকা তাদের নয় । ওটা ভবানীপুর থানার অন্তর্গত । পরে আরও চিৎকার-চেঁচামেচি করতে পুলিশ এসে ওই যুবকদের সরিয়ে দেয় ।"

এরপর উষসী বন্ধুকে লেক গার্ডেন্সে নামাতে যান । লেক গার্ডেন্স হাউজ়িংয়ের কাছে হঠাৎই দেখেন তিনটি বাইকে হেলমেট ছাড়া 6 জন যুবক । অভিযোগ, তারা উষসীর ক্যাব থামায় । গাড়িকে লক্ষ্য করে পাথর ছোড়ে । অভিনেত্রীকে গাড়ি থেকে বের করে মোবাইল কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করে । বলা হয়, ছবি ডিলিট করতে হবে । তাঁর বন্ধু তখন ভয় পেয়ে গাড়ি থেকে লাফিয়ে নামে । ওই মডেল-অভিনেত্রী তখন সাহায্যের জন্য চিৎকার শুরু করেন। এবার স্থানীয়রা বেরিয়ে আসে ।

উষসী লিখেছেন, "স্থানীয়দের দেখে আমি যেন প্রাণ ফিরে পেলাম । তারপর আমি আমার বাবা এবং বোনকে ডাকি । ঘটনাস্থলের পরের গলিতেই আমার বাড়ি । ইতিমধ্যেই পুলিশ আসে । বলা হয়, চারু মার্কেট থানায় অভিযোগ দায়ের করতে । আমি সেখানে যাই । উপস্থিত সাব-ইন্সপেক্টর আমায় বলেন, এই অভিযোগ একমাত্র ভবানীপুর থানাতেই হতে পারে । আমি তখন কি করব কিছু বুঝে উঠতে পারছিলাম না । থানাতেই চিৎকার-চেঁচামেচি শুরু করি । সেখানে কোনও মহিলা পুলিশ ছিল না । চিৎকার-চেঁচামেচি করে কাজ হয় । তখন রাত দেড়টা । চারু মার্কেট থানায় আমার অভিযোগ নেওয়া হয় । কিন্তু নেওয়া হয়নি ড্রাইভারের অভিযোগ ।"

অভিনেত্রী জানিয়েছেন, ওই ক্যাবের চালক তারক সম্ভবত লোনে গাড়ি কিনেছেন । তিনি ওই গাড়ি চালিয়েই সংসার চালান । স্বাভাবিকভাবেই তাঁর গাড়ির ক্ষতি হওয়ায় ইনসিওরেন্সের জন্য থানায় অভিযোগের প্রয়োজন ছিল । তিনি অভিযোগ করতেও চান । অভিযোগ, সাব-ইন্সপেক্টর সেই অভিযোগ নিতে অস্বীকার করেন । উষসী লিখেছেন, "একই কারণে দু'টি অভিযোগ নেওয়া আইনবিরুদ্ধ বলে অভিযোগ নেওয়া হয়নি ।" তাঁর প্রশ্ন, "যখন কাউকে ঘিরে ধরে শ্লীলতাহানির চেষ্টা করা হয়, মারধর করা হয়, এমন কী, মেরে ফেলার চেষ্টা করা হয়- কী করে তখন 100 মিটার দূরে থাকা থানা ও জুরিডিকসনের কথা বলবে ! কেন ?" তাঁর দ্বিতীয় প্রশ্ন, "15 জন ছেলে হেলমেট ছাড়া বাইক চালিয়ে দক্ষিণ কলকাতায় ঘুরে বেড়াচ্ছে, কী করছিল ট্র্যাফিক পুলিশ ?"

রাতের কলকাতায় বেশ কিছু যুবককে হেলমেট ছাড়া বাইকে প্রায় রেস করতে দেখা যায় । অভিযুক্ত যুবকরা তেমন কিছু করে কি না তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে । রাতের কলকাতায় ছিনতাইকারীদের দাপাদাপি নিয়েও তদন্ত কমিটি তদন্ত করবে বলে সূত্রের খবর ।

কলকাতা, 19 জুন : প্রাক্তন মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া উষসী সেনগুপ্ত এনেছিলেন পুলিশি হয়রানির অভিযোগ । সেই অভিযোগের ভিত্তিতে এবার তদন্ত কমিটি গঠন করল লালবাজার । DC সাউথ মিরাজ খালিদের নেতৃত্বে গঠন করা হয়েছে তদন্ত কমিটি । এই কমিটিতে থাকছেন বেশ কয়েকজন সিনিয়র পুলিশ অফিসার । তাঁরা এই ঘটনায় ময়দান থানা এবং চারু মার্কেট থানার পুলিশ অফিসারদের বিরুদ্ধে ওঠা হয়রানির অভিযোগ খতিয়ে দেখবেন । অত্যন্ত দ্রুত সেই রিপোর্ট লালবাজারে পৌঁছে দিতে বলা হয়েছে তদন্ত কমিটিকে ।

উষসী জানিয়েছেন, সোমবার রাতে কলকাতায় বাইপাসের ধারের একটি পাঁচতারা হোটেল থেকে বাড়ি ফিরছিলেন তিনি । সঙ্গে ছিল এক বন্ধু । ময়দান থানা লাগোয়া এক্সাইড মোড় থেকে বাঁদিকে তাঁর ক্যাব ঘুরতেই একটি বাইক তাতে ধাক্কা মারে । মুহূর্তের মধ্যে সেখানে ঢুকে যায় 15 জন । তারপর গাড়ির জানালা খুলে গাড়ি থেকে ড্রাইভারকে বের করার চেষ্টা করে । উষসী লিখেছেন, "ড্রাইভারকে গাড়ি থেকে নামিয়ে শুরু করে মারধর । অসহায় অবস্থায় আমি গাড়ি থেকে নেমে ছবি তুলতে শুরু করে দিই । সঙ্গে শুরু করি চিৎকার । না, কেউ এগিয়ে আসেনি । এরপর আমি দৌড়ে ময়দান থানায় যায় । সাহায্য় চাই । ময়দান থানার পুলিশ প্রথমে বলে ওই এলাকা তাদের নয় । ওটা ভবানীপুর থানার অন্তর্গত । পরে আরও চিৎকার-চেঁচামেচি করতে পুলিশ এসে ওই যুবকদের সরিয়ে দেয় ।"

এরপর উষসী বন্ধুকে লেক গার্ডেন্সে নামাতে যান । লেক গার্ডেন্স হাউজ়িংয়ের কাছে হঠাৎই দেখেন তিনটি বাইকে হেলমেট ছাড়া 6 জন যুবক । অভিযোগ, তারা উষসীর ক্যাব থামায় । গাড়িকে লক্ষ্য করে পাথর ছোড়ে । অভিনেত্রীকে গাড়ি থেকে বের করে মোবাইল কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করে । বলা হয়, ছবি ডিলিট করতে হবে । তাঁর বন্ধু তখন ভয় পেয়ে গাড়ি থেকে লাফিয়ে নামে । ওই মডেল-অভিনেত্রী তখন সাহায্যের জন্য চিৎকার শুরু করেন। এবার স্থানীয়রা বেরিয়ে আসে ।

উষসী লিখেছেন, "স্থানীয়দের দেখে আমি যেন প্রাণ ফিরে পেলাম । তারপর আমি আমার বাবা এবং বোনকে ডাকি । ঘটনাস্থলের পরের গলিতেই আমার বাড়ি । ইতিমধ্যেই পুলিশ আসে । বলা হয়, চারু মার্কেট থানায় অভিযোগ দায়ের করতে । আমি সেখানে যাই । উপস্থিত সাব-ইন্সপেক্টর আমায় বলেন, এই অভিযোগ একমাত্র ভবানীপুর থানাতেই হতে পারে । আমি তখন কি করব কিছু বুঝে উঠতে পারছিলাম না । থানাতেই চিৎকার-চেঁচামেচি শুরু করি । সেখানে কোনও মহিলা পুলিশ ছিল না । চিৎকার-চেঁচামেচি করে কাজ হয় । তখন রাত দেড়টা । চারু মার্কেট থানায় আমার অভিযোগ নেওয়া হয় । কিন্তু নেওয়া হয়নি ড্রাইভারের অভিযোগ ।"

অভিনেত্রী জানিয়েছেন, ওই ক্যাবের চালক তারক সম্ভবত লোনে গাড়ি কিনেছেন । তিনি ওই গাড়ি চালিয়েই সংসার চালান । স্বাভাবিকভাবেই তাঁর গাড়ির ক্ষতি হওয়ায় ইনসিওরেন্সের জন্য থানায় অভিযোগের প্রয়োজন ছিল । তিনি অভিযোগ করতেও চান । অভিযোগ, সাব-ইন্সপেক্টর সেই অভিযোগ নিতে অস্বীকার করেন । উষসী লিখেছেন, "একই কারণে দু'টি অভিযোগ নেওয়া আইনবিরুদ্ধ বলে অভিযোগ নেওয়া হয়নি ।" তাঁর প্রশ্ন, "যখন কাউকে ঘিরে ধরে শ্লীলতাহানির চেষ্টা করা হয়, মারধর করা হয়, এমন কী, মেরে ফেলার চেষ্টা করা হয়- কী করে তখন 100 মিটার দূরে থাকা থানা ও জুরিডিকসনের কথা বলবে ! কেন ?" তাঁর দ্বিতীয় প্রশ্ন, "15 জন ছেলে হেলমেট ছাড়া বাইক চালিয়ে দক্ষিণ কলকাতায় ঘুরে বেড়াচ্ছে, কী করছিল ট্র্যাফিক পুলিশ ?"

রাতের কলকাতায় বেশ কিছু যুবককে হেলমেট ছাড়া বাইকে প্রায় রেস করতে দেখা যায় । অভিযুক্ত যুবকরা তেমন কিছু করে কি না তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে । রাতের কলকাতায় ছিনতাইকারীদের দাপাদাপি নিয়েও তদন্ত কমিটি তদন্ত করবে বলে সূত্রের খবর ।

Intro:কলকাতা, ১৯ জুন: প্রাক্তন মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া উশষী সেনগুপ্ত এনেছিলেন পুলিশি হয়রানির অভিযোগ। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে এবার তদন্ত কমিটি গঠন করলো লালবাজার। ডিসি সাউথ মিরাজ খালিদের নেতৃত্বে গঠন করা হয়েছে তদন্ত কমিটি। এই কমিটিতে থাকছেন বেশ কয়েকজন সিনিয়র পুলিশ অফিসার। তারা এই ঘটনায় ময়দান থানা এবং চারু মার্কেট থানার পুলিশ অফিসারদের বিরুদ্ধে ওঠা হয়রানির অভিযোগ খতিয়ে দেখবেন। অত্যন্ত দ্রুত সেই রিপোর্ট লালবাজারে পৌঁছে দিতে বলা হয়েছে তদন্ত কমিটিকে।Body:উশষী জানিয়েছেন, সোমবার রাতে কলকাতার বাইপাসের ধারের একটি পাঁচতারা হোটেল থেকে বাড়ি ফিরছিলেন তিনি। সঙ্গে ছিল এক বন্ধু। ময়দান থানা লাগোয়া এক্সাইড মোড়ে বাঁদিককে তাঁর উবের ঘুরতেই একটি বাইক উবেরে ধাক্কা মারে। মুহুর্তের মধ্যে সেখানে ঢুকে যায় 15 জন। তারপর গাড়ির জানালা খুলে গাড়ি থেকে ড্রাইভারকে বের করার চেষ্টা করে। উশষী লিখেছেন,“ ড্রাইভারকে গাড়ি থেকে নামিয়ে শুরু করে মারধর। অসহায় অবস্থায় আমি গাড়ি থেকে নেমে ছবি তুলতে শুরু করে দিই। সঙ্গে শুরু করি চিৎকার। না, কেউ এগিয়ে আসেনি। এরপর আমি দৌড়ে ময়দান থানায় চায়। চাই সাহায্য। ময়দান থানার পুলিশ প্রথমে বলে ওই এলাকা তাদের নয়। ওটি ভবানীপুর থানার অন্তর্গত। পরে আরো চিৎকার-চেঁচামেচি করতে পুলিশ এসে ওই যুবকদের সরিয়ে দেয়।"

এরপর উষসী বন্ধুকে লেক গার্ডেন্সে নামাতে যান। লেক গার্ডেনস হাউসিংয়ের কাছে হঠাৎই দেখেন তিনটি বাইকে হেলমেটহীন ৬ যুবক। অভিযোগ তারা উশষীর উবের থামায়। গাড়িকে লক্ষ্য করে পাথর ছোঁড়ে। অভিনেত্রীকে গাড়ি থেকে বের করে মোবাইল কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। বলা হয়, ছবি ডিলিট করতে হবে।তাঁর বন্ধু তখন ভয় পেয়ে গাড়ি থেকে লাফিয়ে নামে। ওই মডেল-অভিনেত্রী তখন সাহায্যের জন্য চিৎকার শুরু করেন। এবার স্থানীয়রা বেরিয়ে আসে। উশষী লিখেছেন, “ স্থানীয়দের দেখে আমি যেন প্রাণ ফিরে পেলাম। তারপর আমি আমার বাবা এবং বোনকে ডাকি। ঘটনাস্থলের পরের গলিতেই আমার বাড়ি। ইতিমধ্যেই পুলিশ আসে। বলা হয়, চারু মার্কেট থানায় অভিযোগ দায়ের করতে। আমি সেখানে যাই। উপস্থিত সাব-ইন্সপেক্টর আমায় বলেন, এই অভিযোগ একমাত্র ভবানীপুর থানাতেই হতে পারে। আমি তখন কি করবো কিছু বুঝে উঠতে পারছিলাম না। থানাতেই চিৎকার-চেঁচামেচি শুরু করি। সেখানে কোনও মহিলা পুলিশ ছিল না। চিৎকার চেঁচামেচি করে কাজ হয়। তখন রাত দেড়টা। চারু মার্কেট থানায় আমার অভিযোগ নেওয়া হয়। কিন্তু নেওয়া হয়নি ড্রাইভারের অভিযোগ।" Conclusion:অভিনেত্রী জানিয়েছেন, ওই উবেরের চালক তারক সম্ভবত লোনে গাড়ি কিনেছেন। তিনি ওই গাড়ি চালিয়েই সংসার চালান। স্বাভাবিকভাবেই তার গাড়ির ক্ষতি হওয়ায় ইন্সুরেন্সের জন্য থানায় অভিযোগের প্রয়োজন ছিল। তিনি তিনি অভিযোগ করতেও চান। অভিযোগ, সাব-ইন্সপেক্টর সেই অভিযোগ নিতে অস্বীকার করেন। উশষী লিখেছেন, “ একই কারণে দুটি অভিযোগ নেওয়া আইনবিরুদ্ধ বলে অভিযোগ নেওয়া হয়নি।" তাঁর প্রশ্ন, “ যখন কাউকে ঘিরে ধরে শ্লীলতাহানির চেষ্টা করা হয়, মারধর করা হয়, এমনকি মেরে ফেলার চেষ্টা করা হয়, কিরে তখন 100 মিটার দূরে থাকা থানা ও জুরিডিকসনের কথা বলবে! কেন? তার দ্বিতীয় প্রশ্ন, 15 জন ছেলে হেলমেট ছাড়া বাইক চালিয়ে দক্ষিণ কলকাতায় ঘুরে বেড়াচ্ছে, কি করছিল ট্রাফিক পুলিশ?"

রাতের কলকাতায় বেশ কিছু যুবককে হেলমেট ইন অবস্থায় বাইকের প্রায় রেস করতে দেখা যায়। অভিযুক্ত যুবকরা তেমন কিছু করে কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। রাতের কলকাতায় হেলমেট ছিনতাইকারীদের দাপাদাপি নিয়েও তদন্ত কমিটি তদন্ত করবে বলে সূত্রের খবর।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.