ETV Bharat / state

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের উপর স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার সুপ্রিম কোর্টের - primary teacher recruit case

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের উপর দেওয়া স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে নিল শীর্ষ আদালত। মামলাটি পুনরায় হাইকোর্টে ফেরত পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

সুপ্রিম কোর্ট
author img

By

Published : Apr 2, 2019, 8:41 AM IST

Updated : Apr 2, 2019, 10:16 AM IST

কলকাতা, 2 এপ্রিল : প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের উপর স্থগিতাদেশ তুলে নিল সুপ্রিম কোর্ট। মূল মামলাটি হাইকোর্টের বিচারাধীন ছিল তাই মামলাটি পুনরায় হাইকোর্টে নিষ্পত্তির জন্য ফেরত পাঠানোর নির্দেশ দেয় বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় ও বিচারপতি হেমন্ত গুপ্তার ডিভিশন বেঞ্চ।

2014 সালের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছিল। সেই পদের জন্য প্রায় 23 লাখ প্রার্থী আবেদন করে। 2015 সালের 11 অক্টোবর পরীক্ষা হয়েছিল। কিন্তু, 11টি প্রশ্নপত্রের উত্তরের যে চারটি অপশন দেওয়া হয়েছিল, তার সবকটিই ভুল এই দাবিতে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন 100 জনেরও বেশি চাকরিপ্রার্থী। বিচারপতি সমাপ্তি চট্টোপাধ্যায় বিশ্বভারতী কতৃর্পক্ষকে প্রশ্ন ও উত্তরগুলি পরীক্ষা করে মতামত জানানোর নির্দেশ দেন। সেই রিপোর্ট জমা পড়লে দেখা যায়, বেশ কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর ভুল রয়েছে। এরপর হাইকোর্ট নির্দেশ দেয়, সেই নম্বর যুক্ত করার পর যদি প্রার্থীরা চাকরি পাওয়ার মাপকাঠি অতিক্রম করে, তাহলে তাঁদেরও চাকরি দিতে হবে। শুধুমাত্র মামলাকারীরাই এই সুযোগ পাবেন।

সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে বসির আহমেদ নামে এক পরীক্ষার্থী হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন করেন। সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন বসির। এরপর 1 এপ্রিল পর্যন্ত প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের উপর স্থগিতাদেশ দেয় শীর্ষ আদালত। গতকাল সেই স্থগিতাদেশ তুলে নিয়ে মামলাটি হাইকোর্টে ফেরত পাঠানো হয়।

কলকাতা, 2 এপ্রিল : প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের উপর স্থগিতাদেশ তুলে নিল সুপ্রিম কোর্ট। মূল মামলাটি হাইকোর্টের বিচারাধীন ছিল তাই মামলাটি পুনরায় হাইকোর্টে নিষ্পত্তির জন্য ফেরত পাঠানোর নির্দেশ দেয় বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় ও বিচারপতি হেমন্ত গুপ্তার ডিভিশন বেঞ্চ।

2014 সালের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছিল। সেই পদের জন্য প্রায় 23 লাখ প্রার্থী আবেদন করে। 2015 সালের 11 অক্টোবর পরীক্ষা হয়েছিল। কিন্তু, 11টি প্রশ্নপত্রের উত্তরের যে চারটি অপশন দেওয়া হয়েছিল, তার সবকটিই ভুল এই দাবিতে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন 100 জনেরও বেশি চাকরিপ্রার্থী। বিচারপতি সমাপ্তি চট্টোপাধ্যায় বিশ্বভারতী কতৃর্পক্ষকে প্রশ্ন ও উত্তরগুলি পরীক্ষা করে মতামত জানানোর নির্দেশ দেন। সেই রিপোর্ট জমা পড়লে দেখা যায়, বেশ কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর ভুল রয়েছে। এরপর হাইকোর্ট নির্দেশ দেয়, সেই নম্বর যুক্ত করার পর যদি প্রার্থীরা চাকরি পাওয়ার মাপকাঠি অতিক্রম করে, তাহলে তাঁদেরও চাকরি দিতে হবে। শুধুমাত্র মামলাকারীরাই এই সুযোগ পাবেন।

সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে বসির আহমেদ নামে এক পরীক্ষার্থী হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন করেন। সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন বসির। এরপর 1 এপ্রিল পর্যন্ত প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের উপর স্থগিতাদেশ দেয় শীর্ষ আদালত। গতকাল সেই স্থগিতাদেশ তুলে নিয়ে মামলাটি হাইকোর্টে ফেরত পাঠানো হয়।

Intro:নির্বাচনীআচরণ বিধি লঙ্ঘন করে বদলির নির্দেশ শিক্ষককে। Body:
মানস নস্কর---

নির্বাচন কমিশনের মডেল কোড অফ কন্ডাক্টকে অগ্রাহ্যকরে বদলির নির্দেশ , হাইকোর্টের দ্বারস্থ প্রাইমারি শিক্ষক

কলকাতা ১ এপ্রিল ঃ
নির্বাচন কমিশনের মডেল কোড অফ কন্ডাক্টকে অগ্রাহ্যকরে বদলির নির্দেশ দিয়েছে প্রাইমারি শিক্ষা পর্ষদ। এই অভিযোগে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হলেন এক প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষক।

পশ্চিম বর্ধমান বার্নপুরের বাসিন্দা অমিতাভ গরাই । পশ্চিম বর্ধমান হীরাপুর সার্কেল থেকে হটাৎ করে পুরুলিয়া জেলা প্রাইমারি স্কুলে বদলি করা হয়েছে তাকে। ২ বছর ধরে তিনি চাকরি করছেন।হটাৎ করে গত ৮/৩/১৯ তারিখে তাকে রিলিজ অর্ডার দেয় স্কুল ইনস্পেকটর। তিনি ১২/৩/১৯ তারিখে অর্ডারটা হাতে পান।এর বিরোধিতা করে অমিতাভ বাবু কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেন। কিন্ত বিচারপতি সমাপ্তি চট্টোপাধ্যায় গত ২৮/০৩/১৯ এ নির্দেশ দিয়ে জানান আগামী ৩/৪/১৯ তারিখের মধ্যে নতুন স্কুলে যোগদিতে। পাশাপাশি রাজ্য সরকারকে এই মামলায় আগামী ৪ সপ্তাহে র মধ্যে একটা হলফনামা দেওয়ার নির্দেশ দেন বিচারপতি । এবং তার ২ সপ্তাহের মধ্যে আবেদনকারীকে তার জবাব দিতে হবে।

কিন্ত মামলাকারীর আইনজীবী বিবেকানন্দ বাউরি জানালেন, "অমিতাভ গরাইকে আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রে পোলিং অফিসার হিসাবে দায়িত্ব দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। তার জন্য ইতিমধ্যেই ৩১/০৩/১৯ তারিখে একটি ট্রেনিং হয়েগেছে তার। আগামী ৭/৪/১৯ তারিখে আর একটা ট্রেনিং হওয়ার কথা।মার্চ মাসে নির্বাচন কমিশন যে মডেল কোড অফ কন্ডাক্ট প্রাকাশ করেছে। তার ১৯(৫) অনুজায়ী ভোটের কাজে নিয়োজিত কোন অফিসারকেই বোর্ড নির্বাচন কমিশনের অনুমতি ছাড়া বদলি করতে পারে না।শুধুমাত্র রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করতেই ইলেকশন কমিশনের রুলকে অমান্য করা হচ্ছে।"
আইনজীবী আরো জানান, "এখনো সিংগল বেঞ্চের নির্দেশের কপি হাতে পাইনি আমরা।কিন্ত কপি ছাড়াই ডিভিশন বেঞ্চে আপিল জানানো হয়েছে। এবং ডিভিশন বেঞ্চ বিষয়ের গুরুত্ব অনুভব করে আগামী ৩ এপ্রিল মামলাটি শুনবে বলে গ্রহণ ও করেছে।বিচারপতি সম্বুদ্ধ চক্রবর্তী ও অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চে দায়ের হয়েছে মামলা।"Conclusion:
Last Updated : Apr 2, 2019, 10:16 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.