ETV Bharat / state

21st July: মাথায় চুল কেটে লেখা মমতা-অভিষেক, পায়ে হেঁটে কলকাতার পথে বর্ধমানের শের আলি

মাথায় চুল কেটে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম লিখে পায়ে হেঁটে কলকাতার পথে রওনা হলেন বর্ধমানের তৃণমূল কংগ্রেস সমর্থক শের আলি ৷ গত আট বছর ধরে তিনি একুশে জুলাইয়ের মঞ্চে আসছেন ৷ এ বারও ব্যতিক্রম হয়নি ৷

21st July
21st July
author img

By

Published : Jul 21, 2023, 12:26 PM IST

বর্ধমান, 21 জুলাই: গায়ে সবুজ জামা, মুখে পাকা দাড়ি, হাতে তৃণমূল কংগ্রেসের দলীয় পতাকা ৷ তবে একুশে জুলাইয়ের মঞ্চের পথে এগিয়ে চলা শের আলি অন্যান্য তৃণমূল সমর্থকদের থেকে নিজেকে আলাদা হিসেবে তুলে ধরেছেন তাঁর মাথার চুলের স্টাইলের মাধ্যমে । চুল কেটে তাঁর মাথায় লেখা মমতা ও অভিষেক । শুধু তাই নয় ৷ দলের এক ও দুই নম্বর নেতার নামের মাঝখানে রয়েছে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতীক জোড়া ফুল । এই সাজেই হাঁটা পথে ধর্মতলার উদ্দেশে রওনা দিলেন বর্ধমানের এই তৃণমূল সমর্থক ।

একুশের জুলাইয়ের ক্রেজ: চুল কেটে দলের পতাকা বা প্রিয় খেলোয়াড়ের নাম লেখার ছবি বেশ পরিচিত ফুটবল ও ক্রিকেট দুনিয়ায় ৷ তবে খেলার গণ্ডী পেরিয়ে সেই ক্রেজ এ বার দেখা দিল তৃণমূলের শহিদ দিবসকে ঘিরে ৷ বর্ধমান পৌরসভা এলাকার 2 নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা শের আলির চুলের স্টাইল মানুষের নজর কেড়েছে । তিনি আগে ছিলেন জাতীয় কংগ্রেসের কর্মী । 1998 সাল থেকে তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী হিসেবেই তিনি পরিচিত ।

মমতা-অভিষেকের অনুগামী: জেলায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কিংবা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের যে কোনও জনসভাতেই তিনি দলীয় পতাকা নিয়ে উপস্থিত থাকেন । ধর্মতলার শহিদ সমাবেশে তিনি আট বছর ধরে যোগ দিচ্ছেন । এ বার তিনি পায়ে হেঁটে কলকাতার উদ্দেশে রওনা দিলেন । সঙ্গে খাবার হিসেবে নিয়েছেন ছোলা আর মুড়ি । তাঁর মতে, যেহেতু দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় পায়ে হেঁটে ঘুরছেন, তাই তিনিও জনসভায় পায়ে হেঁটে যাবেন । আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেহেতু ছোলা-মুড়ি খান, তাই তিনিও সেই খাবারই নিয়েছেন ।

আরও পড়ুন: 13 শহিদকে শ্রদ্ধাঞ্জলি মমতার, শ্রদ্ধার্ঘ্য জানালেন অভিষেকও

মমতার প্রশংসায় পঞ্চমুখ: শের আলি বলেন, "মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় খাঁটি সোনা । অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় যদি মাটিতে হেঁটে চলতে পারেন, তাহলে আমি কেন মাথায় লিখতে পারব না ! কেন হেঁটে যেতে পারব না ! যে মমতা, অভিষেক রাজ্যের জন্য এত কাজ করছেন, তাঁদের জন্য আমারও তো শখ হয় কিছু করার । আজ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সাধারণ মানুষের কথা ভেবে লক্ষ্মীর ভান্ডার থেকে একাধিক প্রকল্প এনেছেন । সেই জন্য আমি খুশি মনে তাঁদের নাম মাথায় লিখেছি । আর পায়ে হেঁটে কলকাতা যাব । আর যেহেতু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ছোলা-মুড়ি খান, তাই আমিও খাবার হিসেবে ছোলা-মুড়ি নিয়েছি ।"

বর্ধমান, 21 জুলাই: গায়ে সবুজ জামা, মুখে পাকা দাড়ি, হাতে তৃণমূল কংগ্রেসের দলীয় পতাকা ৷ তবে একুশে জুলাইয়ের মঞ্চের পথে এগিয়ে চলা শের আলি অন্যান্য তৃণমূল সমর্থকদের থেকে নিজেকে আলাদা হিসেবে তুলে ধরেছেন তাঁর মাথার চুলের স্টাইলের মাধ্যমে । চুল কেটে তাঁর মাথায় লেখা মমতা ও অভিষেক । শুধু তাই নয় ৷ দলের এক ও দুই নম্বর নেতার নামের মাঝখানে রয়েছে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতীক জোড়া ফুল । এই সাজেই হাঁটা পথে ধর্মতলার উদ্দেশে রওনা দিলেন বর্ধমানের এই তৃণমূল সমর্থক ।

একুশের জুলাইয়ের ক্রেজ: চুল কেটে দলের পতাকা বা প্রিয় খেলোয়াড়ের নাম লেখার ছবি বেশ পরিচিত ফুটবল ও ক্রিকেট দুনিয়ায় ৷ তবে খেলার গণ্ডী পেরিয়ে সেই ক্রেজ এ বার দেখা দিল তৃণমূলের শহিদ দিবসকে ঘিরে ৷ বর্ধমান পৌরসভা এলাকার 2 নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা শের আলির চুলের স্টাইল মানুষের নজর কেড়েছে । তিনি আগে ছিলেন জাতীয় কংগ্রেসের কর্মী । 1998 সাল থেকে তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী হিসেবেই তিনি পরিচিত ।

মমতা-অভিষেকের অনুগামী: জেলায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কিংবা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের যে কোনও জনসভাতেই তিনি দলীয় পতাকা নিয়ে উপস্থিত থাকেন । ধর্মতলার শহিদ সমাবেশে তিনি আট বছর ধরে যোগ দিচ্ছেন । এ বার তিনি পায়ে হেঁটে কলকাতার উদ্দেশে রওনা দিলেন । সঙ্গে খাবার হিসেবে নিয়েছেন ছোলা আর মুড়ি । তাঁর মতে, যেহেতু দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় পায়ে হেঁটে ঘুরছেন, তাই তিনিও জনসভায় পায়ে হেঁটে যাবেন । আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেহেতু ছোলা-মুড়ি খান, তাই তিনিও সেই খাবারই নিয়েছেন ।

আরও পড়ুন: 13 শহিদকে শ্রদ্ধাঞ্জলি মমতার, শ্রদ্ধার্ঘ্য জানালেন অভিষেকও

মমতার প্রশংসায় পঞ্চমুখ: শের আলি বলেন, "মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় খাঁটি সোনা । অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় যদি মাটিতে হেঁটে চলতে পারেন, তাহলে আমি কেন মাথায় লিখতে পারব না ! কেন হেঁটে যেতে পারব না ! যে মমতা, অভিষেক রাজ্যের জন্য এত কাজ করছেন, তাঁদের জন্য আমারও তো শখ হয় কিছু করার । আজ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সাধারণ মানুষের কথা ভেবে লক্ষ্মীর ভান্ডার থেকে একাধিক প্রকল্প এনেছেন । সেই জন্য আমি খুশি মনে তাঁদের নাম মাথায় লিখেছি । আর পায়ে হেঁটে কলকাতা যাব । আর যেহেতু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ছোলা-মুড়ি খান, তাই আমিও খাবার হিসেবে ছোলা-মুড়ি নিয়েছি ।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.