ETV Bharat / state

"কৃষক বিরোধী আইন" প্রত্যাহার করা না হলে দেশজুড়ে বিক্ষোভের হুঁশিয়ারি মমতার

কৃষি আইন অবিলম্বে প্রত্যাহার করা না হলে দেশজুড়ে বিক্ষোভের হুঁশিয়ারি দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
author img

By

Published : Dec 3, 2020, 2:43 PM IST

Updated : Dec 3, 2020, 3:23 PM IST

কলকাতা, 3 ডিসেম্বর : কৃষক সংগঠনগুলির বিক্ষোভে কয়েকদিন ধরেই উত্তপ্ত দিল্লি-হরিয়ানা সীমান্তে । বিক্ষোভরত কৃষকদের সঙ্গে কেন্দ্রীয় সরকার আলোচনায় বসলেও তা অমীমাংসিত থেকে গিয়েছে । কৃষক সংগঠনগুলির একটাই দাবি, কৃষি আইন প্রত্যাহার করতে হবে । এই পরিস্থিতিতে পথে নামার হুঁশিয়ারি দিলেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ।

  • I am very much concerned about the farmers, their lives and livelihood. GOI must withdraw the anti-farmer bills. If they do not do so immediately we will agitate throughout the state and the country. From the very start, we have been strongly opposing these anti-farmer bills.

    — Mamata Banerjee (@MamataOfficial) December 3, 2020 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data=" ">

আজ এই নিয়ে একাধিক টুইট করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । তিনি লেখেন, আমি কৃষকদের জীবন-জীবিকা নিয়ে খুবই উদ্বেগে রয়েছি । ভারত সরকারের উচিত অবিলম্বে কৃষক বিরোধী আইন প্রত্যাহার করা ৷ তারা যদি আইন প্রত্যাহার না করে তাহলে রাজ্য ও দেশজুড়ে বিক্ষোভ দেখাব । প্রথম থেকেই আমরা কৃষকবিরোধী আইনের বিরোধিতা করে আসছি ।"

  • We have called a meeting of the the All India Trinamool Congress on Friday, December 4. We will discuss how the Essential Commodities Act is impacting common people and resulting in sky rocketing prices. The central government must withdraw this anti-people law

    — Mamata Banerjee (@MamataOfficial) December 3, 2020 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data=" ">

কৃষকদের ক্রমাগত আন্দোলনের জেরে অবরুদ্ধ দিল্লির প্রায় প্রতিটি সীমান্ত ৷ প্রথমে বাধা দিলেও পরে বুরারিতে বিক্ষোভ দেখানোর জন্য কৃষক সংগঠনগুলিকে অনুমতি দেয় কেন্দ্রীয় সরকার । কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ প্রস্তাব দেন, সেখানে গিয়ে বিক্ষোভ দেখালে তাদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত সরকার । কিন্তু সেই প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়ে নিজেদের অবস্থানে অনড় থাকেন কৃষকরা । এরপর মঙ্গলবার কৃষক সংগঠনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী । সেখানে একটি কমিটি গঠনের প্রস্তাব দেওয়া হয় কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে । কিন্তু তাও খারিজ করে দেন কৃষকরা । তাঁদের দাবি একটাই- কৃষি আইন প্রত্যাহার করতে হবে । আর আজ প্রথমে পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিং-এর সঙ্গে বৈঠক করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ৷ পরে কৃষকদের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আলোচনায় বসে কেন্দ্রীয় কৃষি মন্ত্রী ৷ এরই মাঝে কেন্দ্রীয় সরকার কৃষকদের বঞ্চিত করেছে এই অভিযোগে পদ্মবিভুষণ পুরস্কার ফিরিয়ে দেন পঞ্জাবের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী প্রকাশ সিং বাদল ।

  • The GOI is selling everything. You cannot sell Railways, Air India, Coal, BSNL, BHEL, banks, defence, etc. Withdraw ill-conceived disinvestment & privatization policy. We must not allow treasures of our nation to be transformed into BJP party’s personal assets.

    — Mamata Banerjee (@MamataOfficial) December 3, 2020 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data=" ">


মমতা টুইটে আরও লেখেন, "কেন্দ্রীয় সরকার সমস্ত কিছু বিক্রি করে দিচ্ছে ৷ রেল, এয়ার ইন্ডিয়া, কয়লা, বিএসএনএল, ব্যাঙ্ক, প্রতিরক্ষা বিক্রি করতে তাঁরা পারেন না ৷ পরিকল্পনা ছাড়াই বিকেন্দ্রীকরণ ও বেসরকারীকরণ করার সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করতে হবে ৷ আমরা দেশের সম্পত্তিগুলোকে বিজেপির ব্যক্তিগত সম্পদে রূপান্তরিত করতে দিতে পারি না ।

কলকাতা, 3 ডিসেম্বর : কৃষক সংগঠনগুলির বিক্ষোভে কয়েকদিন ধরেই উত্তপ্ত দিল্লি-হরিয়ানা সীমান্তে । বিক্ষোভরত কৃষকদের সঙ্গে কেন্দ্রীয় সরকার আলোচনায় বসলেও তা অমীমাংসিত থেকে গিয়েছে । কৃষক সংগঠনগুলির একটাই দাবি, কৃষি আইন প্রত্যাহার করতে হবে । এই পরিস্থিতিতে পথে নামার হুঁশিয়ারি দিলেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ।

  • I am very much concerned about the farmers, their lives and livelihood. GOI must withdraw the anti-farmer bills. If they do not do so immediately we will agitate throughout the state and the country. From the very start, we have been strongly opposing these anti-farmer bills.

    — Mamata Banerjee (@MamataOfficial) December 3, 2020 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data=" ">

আজ এই নিয়ে একাধিক টুইট করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । তিনি লেখেন, আমি কৃষকদের জীবন-জীবিকা নিয়ে খুবই উদ্বেগে রয়েছি । ভারত সরকারের উচিত অবিলম্বে কৃষক বিরোধী আইন প্রত্যাহার করা ৷ তারা যদি আইন প্রত্যাহার না করে তাহলে রাজ্য ও দেশজুড়ে বিক্ষোভ দেখাব । প্রথম থেকেই আমরা কৃষকবিরোধী আইনের বিরোধিতা করে আসছি ।"

  • We have called a meeting of the the All India Trinamool Congress on Friday, December 4. We will discuss how the Essential Commodities Act is impacting common people and resulting in sky rocketing prices. The central government must withdraw this anti-people law

    — Mamata Banerjee (@MamataOfficial) December 3, 2020 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data=" ">

কৃষকদের ক্রমাগত আন্দোলনের জেরে অবরুদ্ধ দিল্লির প্রায় প্রতিটি সীমান্ত ৷ প্রথমে বাধা দিলেও পরে বুরারিতে বিক্ষোভ দেখানোর জন্য কৃষক সংগঠনগুলিকে অনুমতি দেয় কেন্দ্রীয় সরকার । কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ প্রস্তাব দেন, সেখানে গিয়ে বিক্ষোভ দেখালে তাদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত সরকার । কিন্তু সেই প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়ে নিজেদের অবস্থানে অনড় থাকেন কৃষকরা । এরপর মঙ্গলবার কৃষক সংগঠনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী । সেখানে একটি কমিটি গঠনের প্রস্তাব দেওয়া হয় কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে । কিন্তু তাও খারিজ করে দেন কৃষকরা । তাঁদের দাবি একটাই- কৃষি আইন প্রত্যাহার করতে হবে । আর আজ প্রথমে পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিং-এর সঙ্গে বৈঠক করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ৷ পরে কৃষকদের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আলোচনায় বসে কেন্দ্রীয় কৃষি মন্ত্রী ৷ এরই মাঝে কেন্দ্রীয় সরকার কৃষকদের বঞ্চিত করেছে এই অভিযোগে পদ্মবিভুষণ পুরস্কার ফিরিয়ে দেন পঞ্জাবের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী প্রকাশ সিং বাদল ।

  • The GOI is selling everything. You cannot sell Railways, Air India, Coal, BSNL, BHEL, banks, defence, etc. Withdraw ill-conceived disinvestment & privatization policy. We must not allow treasures of our nation to be transformed into BJP party’s personal assets.

    — Mamata Banerjee (@MamataOfficial) December 3, 2020 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data=" ">


মমতা টুইটে আরও লেখেন, "কেন্দ্রীয় সরকার সমস্ত কিছু বিক্রি করে দিচ্ছে ৷ রেল, এয়ার ইন্ডিয়া, কয়লা, বিএসএনএল, ব্যাঙ্ক, প্রতিরক্ষা বিক্রি করতে তাঁরা পারেন না ৷ পরিকল্পনা ছাড়াই বিকেন্দ্রীকরণ ও বেসরকারীকরণ করার সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করতে হবে ৷ আমরা দেশের সম্পত্তিগুলোকে বিজেপির ব্যক্তিগত সম্পদে রূপান্তরিত করতে দিতে পারি না ।

Last Updated : Dec 3, 2020, 3:23 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.