ETV Bharat / state

Waste Management Workshop: উৎস থেকে বর্জ্য পৃথকীকরণ নিয়ে দ্বিতীয় দফার কর্মশালা হল কাউন্সিলরদের

উৎস থেকে বর্জ্য পৃথকীকরণ (Waste Management Workshop) নিয়ে দ্বিতীয় দফায় কাউন্সিলরদের নিয়ে কর্মশালা হল কলকাতা পৌরনিগমে (KMC)৷ 8 থেকে 16 নং ওয়ার্ডের সব কাউন্সিলরকে নিয়ে কর্মশালার আয়োজন করে জঞ্জাল সাফাই বিভাগ (Waste segregation at source)৷

Second round of workshop held with KMC councilors on waste segregation at source
উৎস থেকে বর্জ্য পৃথকীকরণ নিয়ে দ্বিতীয় দফার কর্মশালা হল কাউন্সিলরদের
author img

By

Published : Nov 30, 2022, 8:12 PM IST

কলকাতা, 30 নভেম্বর: 1 ডিসেম্বর থেকেই শহরজুড়ে চালু হচ্ছে উৎস থেকে বর্জ্য পৃথকীকরণ । আর তার আগে শেষ দফায় 8-16 নং বরোর সমস্ত কাউন্সিলর ও আধিকারিকদের নিয়ে হল জঞ্জাল সাফাই বিভাগের কর্মশালা । উপস্থিত ছিলেন বিভাগের ভারপ্রাপ্ত মেয়র পারিষদ দেবব্রত মজুমদার, ডিজি শুভাশিস চট্টপাধ্যায়-সহ বিভাগীয় কর্তারা ।

এক সময় অনেকেই কটাক্ষ করে কলকাতাকে জঞ্জাল নগরী বলে ডাকতেন । তবে বদলেছে সময়, বদলেছে প্রযুক্তি । মেয়র ফিরহাদ হাকিম শপথ নিয়েই বলেছিলেন জঞ্জালমুক্ত শহর গড়বেন । সেই উদ্দেশ্যে অগ্রসর হয়েই 27টি ওয়ার্ডে চালু হয়েছিল উৎস থেকে জঞ্জাল পৃথকীকরণ প্রকল্প । এ বার হবে বাকি সমস্ত ওয়ার্ডে । উদ্দেশ্য, জঞ্জাল তৈরি না হতে দেওয়া । উৎপন্ন বর্জ্যকে সম্পদে পরিণত করা । তবে রাতারাতি যে সেই কাজ হবে না তাও মানছেন মেয়র পারিষদ দেবব্রত মজুমদার ।

আরও পড়ুন: পুলিশি মদতেই যথেচ্ছভাবে হকার বসছে, বিস্ফোরক ফিরহাদ

তাঁর কথায়, এই প্রকল্প কাল থেকে চালু হচ্ছে ঠিকই, তবে কাল থেকে গোটা কলকাতার সব নাগরিক নিয়ম মাফিক জঞ্জাল ফেলবেন এমন ভাবলে ভুল হবে । নাগরিকদের বোঝানোর কাজ করবেন কাউন্সিলররা । কোনও একটি পাড়া বা ছোট এলাকায় এর বাস্তবায়ন করতে হবে । তার পর ধাপে ধাপে গোটা ওয়ার্ডে তা ছড়িয়ে দিতে হবে । তাহলেই কয়েক মাসের মধ্যে এই প্রকল্পের সাফল্য বোঝা যাবে । মানুষকে সচেতন করা, তাকে বোঝানো খুবই দরকার । সেটা ঠিক করে করা গেলে জঞ্জাল উৎপাদন যেমন কমবে, তেমন যেটুকু উৎপাদন হবে তাকে পুনর্ব্যবহারযোগ্য করে তোলার মধ্যে দিয়ে সম্পদ তৈরি করা যাবে । আর এই গোটা কাজটা কীভাবে এগোতে হবে, সেটাই এ দিন কাউন্সিলরদের বোঝানো হল ।

কলকাতা, 30 নভেম্বর: 1 ডিসেম্বর থেকেই শহরজুড়ে চালু হচ্ছে উৎস থেকে বর্জ্য পৃথকীকরণ । আর তার আগে শেষ দফায় 8-16 নং বরোর সমস্ত কাউন্সিলর ও আধিকারিকদের নিয়ে হল জঞ্জাল সাফাই বিভাগের কর্মশালা । উপস্থিত ছিলেন বিভাগের ভারপ্রাপ্ত মেয়র পারিষদ দেবব্রত মজুমদার, ডিজি শুভাশিস চট্টপাধ্যায়-সহ বিভাগীয় কর্তারা ।

এক সময় অনেকেই কটাক্ষ করে কলকাতাকে জঞ্জাল নগরী বলে ডাকতেন । তবে বদলেছে সময়, বদলেছে প্রযুক্তি । মেয়র ফিরহাদ হাকিম শপথ নিয়েই বলেছিলেন জঞ্জালমুক্ত শহর গড়বেন । সেই উদ্দেশ্যে অগ্রসর হয়েই 27টি ওয়ার্ডে চালু হয়েছিল উৎস থেকে জঞ্জাল পৃথকীকরণ প্রকল্প । এ বার হবে বাকি সমস্ত ওয়ার্ডে । উদ্দেশ্য, জঞ্জাল তৈরি না হতে দেওয়া । উৎপন্ন বর্জ্যকে সম্পদে পরিণত করা । তবে রাতারাতি যে সেই কাজ হবে না তাও মানছেন মেয়র পারিষদ দেবব্রত মজুমদার ।

আরও পড়ুন: পুলিশি মদতেই যথেচ্ছভাবে হকার বসছে, বিস্ফোরক ফিরহাদ

তাঁর কথায়, এই প্রকল্প কাল থেকে চালু হচ্ছে ঠিকই, তবে কাল থেকে গোটা কলকাতার সব নাগরিক নিয়ম মাফিক জঞ্জাল ফেলবেন এমন ভাবলে ভুল হবে । নাগরিকদের বোঝানোর কাজ করবেন কাউন্সিলররা । কোনও একটি পাড়া বা ছোট এলাকায় এর বাস্তবায়ন করতে হবে । তার পর ধাপে ধাপে গোটা ওয়ার্ডে তা ছড়িয়ে দিতে হবে । তাহলেই কয়েক মাসের মধ্যে এই প্রকল্পের সাফল্য বোঝা যাবে । মানুষকে সচেতন করা, তাকে বোঝানো খুবই দরকার । সেটা ঠিক করে করা গেলে জঞ্জাল উৎপাদন যেমন কমবে, তেমন যেটুকু উৎপাদন হবে তাকে পুনর্ব্যবহারযোগ্য করে তোলার মধ্যে দিয়ে সম্পদ তৈরি করা যাবে । আর এই গোটা কাজটা কীভাবে এগোতে হবে, সেটাই এ দিন কাউন্সিলরদের বোঝানো হল ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.