ETV Bharat / state

সারদার টাকা ফেরাতে চেয়ে ED-কে চিঠি শতাব্দীর ! - tmc

ED সূত্রে খবর, সারদার টাকা ফেরাতে চেয়ে একটি চিঠি লিখেছেন শতাব্দী রায় ।

শতাব্দী
author img

By

Published : Jul 30, 2019, 1:28 PM IST

কলকাতা, 30 জুলাই : সারদার টাকা ফেরাতে চান শতাব্দী রায় । ED সূত্রে খবর, এই বিষয়ে তাঁদের একটি চিঠিও লিখেছেন তিনি । তবে এই বিষয়ে কী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে তা এখনও পর্যন্ত পরিষ্কার নয় । কী পদ্ধতিতে এই টাকা নেওয়া হবে তাও ঠিক হয়নি এখনও ।

2012 সালে মিঠুন চক্রবর্তী পদ ছাড়লে সারদার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হন শতাব্দী রায় । তদন্তকারীদের জেরায় শতাব্দী রায়ের সঙ্গে আর্থিক লেনদেনের বিষয়টি সুদীপ্ত সেন ও দেবযানী মুখোপাধ্যায় স্বীকার করেছেন বলে সূত্রের খবর । জানা গেছে, শতাব্দীর সঙ্গে বার্ষিক প্রায় 50 লাখের চুক্তি হয়েছিল সারদার । তবে সঠিক অঙ্কটা ঠিক কত, সেই বিষয়ে নির্দিষ্ট কোনও তথ্য দিতে চায়নি কোনও পক্ষই । এই সংক্রান্ত কিছু নথিও তদন্তকারীদের হাতে এসেছে বলে খবর ।

তদন্তে উঠে এসেছে, শুধু ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হওয়াই নয়, নিজের প্রভাব কাজে লাগিয়ে সারদাকে বেশকিছু সুযোগও পাইয়ে দিয়েছিলেন তিনি । প্রভাব খাটিয়ে সারদা মিডিয়ার ভাইস প্রেসিডেন্ট সোমনাথ দত্তকে রেলওয়ে ইউজ়ার্স কনসাল্টেটিভ কমিটিতে (DRUCC, হাওড়া ব্রাঞ্চ) ঢোকানোর অভিযোগও উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে । সাংসদ কোটাতেই তিনি ওই কমিটির সদস্য হয়েছিলেন বলে সূত্রে খবর ।

সম্প্রতি শতাব্দী রায়কে ডেকে পাঠায় ED। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় । তারপরই এই চিঠি পাঠিয়েছেন বলে সূত্রের খবর । চিঠিতে বীরভূমের সাংসদ লিখেছেন, সারদার সঙ্গে তাঁর চুক্তির টাকা ফিরিয়ে দিতে চান । যাতে যে কোনওভাবে লগ্নিকারীদের ওই টাকা ফেরত দেওয়া যায় । যদিও টাকা ফেরালেই তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের তদন্ত শেষ হয়ে যাবে না বলেই সূত্রের খবর । এর আগে মিঠুন চক্রবর্তীও সারদার কাছ থেকে পাওয়া টাকা ফেরত দিয়েছেন ।

কলকাতা, 30 জুলাই : সারদার টাকা ফেরাতে চান শতাব্দী রায় । ED সূত্রে খবর, এই বিষয়ে তাঁদের একটি চিঠিও লিখেছেন তিনি । তবে এই বিষয়ে কী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে তা এখনও পর্যন্ত পরিষ্কার নয় । কী পদ্ধতিতে এই টাকা নেওয়া হবে তাও ঠিক হয়নি এখনও ।

2012 সালে মিঠুন চক্রবর্তী পদ ছাড়লে সারদার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হন শতাব্দী রায় । তদন্তকারীদের জেরায় শতাব্দী রায়ের সঙ্গে আর্থিক লেনদেনের বিষয়টি সুদীপ্ত সেন ও দেবযানী মুখোপাধ্যায় স্বীকার করেছেন বলে সূত্রের খবর । জানা গেছে, শতাব্দীর সঙ্গে বার্ষিক প্রায় 50 লাখের চুক্তি হয়েছিল সারদার । তবে সঠিক অঙ্কটা ঠিক কত, সেই বিষয়ে নির্দিষ্ট কোনও তথ্য দিতে চায়নি কোনও পক্ষই । এই সংক্রান্ত কিছু নথিও তদন্তকারীদের হাতে এসেছে বলে খবর ।

তদন্তে উঠে এসেছে, শুধু ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হওয়াই নয়, নিজের প্রভাব কাজে লাগিয়ে সারদাকে বেশকিছু সুযোগও পাইয়ে দিয়েছিলেন তিনি । প্রভাব খাটিয়ে সারদা মিডিয়ার ভাইস প্রেসিডেন্ট সোমনাথ দত্তকে রেলওয়ে ইউজ়ার্স কনসাল্টেটিভ কমিটিতে (DRUCC, হাওড়া ব্রাঞ্চ) ঢোকানোর অভিযোগও উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে । সাংসদ কোটাতেই তিনি ওই কমিটির সদস্য হয়েছিলেন বলে সূত্রে খবর ।

সম্প্রতি শতাব্দী রায়কে ডেকে পাঠায় ED। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় । তারপরই এই চিঠি পাঠিয়েছেন বলে সূত্রের খবর । চিঠিতে বীরভূমের সাংসদ লিখেছেন, সারদার সঙ্গে তাঁর চুক্তির টাকা ফিরিয়ে দিতে চান । যাতে যে কোনওভাবে লগ্নিকারীদের ওই টাকা ফেরত দেওয়া যায় । যদিও টাকা ফেরালেই তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের তদন্ত শেষ হয়ে যাবে না বলেই সূত্রের খবর । এর আগে মিঠুন চক্রবর্তীও সারদার কাছ থেকে পাওয়া টাকা ফেরত দিয়েছেন ।

Intro:কলকাতা, ৩০ জুলাই: সারদার টাকা ফেরাতে চান শতাব্দী রায়। এই বিষয়ে তিনি এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেটকে চিঠি লিখেছেন। ED সূত্রে খবর এমনটাই। তবে এ বিষয়ে কি সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে তা এখনো পর্যন্ত পরিষ্কার নয়। কি পদ্ধতিতে এই টাকা ফেরানোর কাজ হবে তাও ঠিক হয়নি এখনো। Body:ইতিমধ্যেই তদন্তে উঠে এসেছে সারদার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডার ছিলেন শতাব্দী রায়। ২০১২ সালে মিঠুন চক্রবর্তী ওই পদ ছাড়লে তাকে নিয়োগ করা হয়। তদন্তকারীদের জেরায় সুদীপ্ত সেন এবং দেবযানী মুখোপাধ্যায় শতাব্দি রায়ের সঙ্গে আর্থিক লেনদেনের বিষয়টি স্বীকার করেছেন বলে খবর। বিশেষ সূত্রে খবর, শতাব্দীর সঙ্গে বার্ষিক প্রায় 50 লাখের চুক্তি হয়েছিল সারদার। তবে সঠিক অংকটি কত, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট কোন তথ্য দিতে চায়নি কোনও পক্ষই। সে বিষয়ে কিছু নথি ও তদন্তকারীদের হাতে এসেছে বলে খবর। তদন্তে উঠে এসেছে, শুধু ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হওয়াই নয়। নিজের প্রভাব কাজে লাগিয়ে সারদাকে বেশকিছু সুযোগও পাইয়ে দিয়েছিলেন ওই অভিনেত্রী। সারদা মিডিয়ার ভাইস প্রেসিডেন্ট সোমনাথ দত্তকে তিনি প্রভাব কাজে লাগিয়ে রেলওয়ে ইউজার্স কনসাল্টেটিভ কমিটিতে (DRUCC, হাওড়া ব্রাঞ্চ) ঢুকিয়েছিলেন তিনি! সংসদ কোটাতেই তিনি ওই সদস্য হয়েছিলেন বলে তদন্তকারী সূত্রে খবর।
Conclusion:সম্প্রতি তাকে ডেকে পাঠায় ED। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তারপর তাঁর এই চিঠি। বীরভূমের সাংসদ চাইছেন, ওই টাকা সারদার সঙ্গে তার চুক্তির টাকা ফিরিয়ে দিতে। যাতে কোনও ভাবে লগ্নিকারীদের ওই টাকা ফেরত দেওয়া যায়। যদিও টাকা ফেরালেই তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের তদন্ত শেষ হয়ে যাবে না বলেই সূত্রের খবর। প্রসঙ্গত, এর আগে মিঠুন চক্রবর্তীও সারদার কাছ থেকে পাওয়া টাকা ফেরত দিয়েছেন।

 


ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.