ETV Bharat / state

Fire at Tangra : ট্যাংরা অগ্নিকাণ্ডে 12 ঘণ্টা পার, কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আগুন

author img

By

Published : Mar 13, 2022, 8:24 AM IST

শনিবার বিকেলে আগুন লেগেছিল, যা ক্রমে ভয়াবহ আকার ধারণ করে ৷ ঘটনাস্থলে পৌঁছায় 15টি দমকল ইঞ্জিন (Fire at Tangra) ৷

Fire extinguished in some parts of factory in Tangra
ট্যাংরায় কাপড়ের গুদামে আগুন

কলকাতা, 13 মার্চ : কারখানার কিছুটা অংশে আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে ৷ ট্যাংরায় মেহের আলি রোডে কাপড়ের গুদামে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের 12 ঘণ্টা কেটে গিয়েছে ৷ সম্পূর্ণ আগুন নেভেনি, জানালেন দমকল আধিকারিক দেবতনু ঘোষ ৷ গতকাল বিকেল নাগাদ আগুন লাগে এই গুদামে ৷ দাহ্য বস্তু এবং রাসায়নিক পদার্থ ভর্তি থাকায় গুদামের ভিতরে ঢোকা যাচ্ছে না, জানালেন আধিরকারিক ৷ সারারাত দমকলবাহিনী যুদ্ধকালীন তৎপরতায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে গিয়েছেন । এখনও চলছে (Parts of Tangra factory fire is extinguished by Firefighters in Kolkata) ৷

দমকল সূত্রে জানা গিয়েছে, গুদামের মধ্যে কাপড়, রাসায়নিক পদার্থ ছাড়াও প্রচুর ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি এবং তার রাখা ছিল । সেগুলি সারারাত ধরে পুড়েছে । দমকল বহু চেষ্টাতেও জল দিয়ে এই লেলিহান আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেনি ।

তবে এই ঘটনায় প্রশ্ন উঠেছে কেমিক্যাল পুড়ছে, অথচ কেন ওয়েট ফোম ব্যবহার করা গেল না ? রাসায়নিক পদার্থ আগুনে পুড়লে, তা নেভাতে দমকলবাহিনী সাধারণত ওয়েট ফোম ব্যবহার করে । কিন্তু ট্যাংরার অগ্নিকাণ্ডে ওয়েট ফোম ব্যবহার করতে দেখা যায়নি দমকলকে । শুধু জল দিয়েই আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছে দমকল বাহিনী ।

আরও পড়ুন : Fire at Tangra : ট্যাংরায় বিধ্বংসী আগুন, দমকল ও পুরমন্ত্রীকে ফোন মুখ্যমন্ত্রীর

এই প্রসঙ্গে দমকল সূত্রে খবর, মেহের আলি রোডের মতো ঘিঞ্জি এলাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে একাধিক বাধার সম্মুখীন হতে হচ্ছে দলকলবাহিনীকে । একটা ইঞ্জিনের জল শেষ হয়ে গেলে অন্য ইঞ্জিন এনে তা ফিট করতে সময় লাগছে । সারারাত আগুনের তাতে গুদামের প্রায় দোতলা বাড়ির সমান দেওয়ালটি সামান্য হেলে পড়েছে ৷ দমকলবাহিনী বালির বস্তা দিয়ে কোনও রকমে দেওয়ালটিকে পড়ে যাওয়া থেকে ঠেকিয়ে রাখে । আজ সকালে কলকাতা পৌরসভার আধিকারিকরা ঘটনাস্থলে আসবেন ৷ দেওয়ালটি ভাঙার কাজ করবেন ।

শনিবার বিকেলে ট্যাংরায় আগুন লাগার পর ঘটনাস্থলে পৌঁছায় দমকলের 15টি ইঞ্জিন ৷ আগুন নেভাতে গিয়ে দমকল বিভাগের চারজন অসুস্থ হয়ে পড়েন ৷ প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য তাঁদের এনআরএস নিয়ে যাওয়া হয় ৷ দমকল মন্ত্রী সুজিত বসু ও পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমকে ফোন করে এই অগ্নিকাণ্ডের বিষয়ে খোঁজ নেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৷ ঘটনাস্থলে আসে কলকাতা পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকেরাও । আগুনের লেলিহান শিখা পাশের বাড়িতেও ছড়িয়ে পড়ে । তবে

কলকাতা, 13 মার্চ : কারখানার কিছুটা অংশে আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে ৷ ট্যাংরায় মেহের আলি রোডে কাপড়ের গুদামে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের 12 ঘণ্টা কেটে গিয়েছে ৷ সম্পূর্ণ আগুন নেভেনি, জানালেন দমকল আধিকারিক দেবতনু ঘোষ ৷ গতকাল বিকেল নাগাদ আগুন লাগে এই গুদামে ৷ দাহ্য বস্তু এবং রাসায়নিক পদার্থ ভর্তি থাকায় গুদামের ভিতরে ঢোকা যাচ্ছে না, জানালেন আধিরকারিক ৷ সারারাত দমকলবাহিনী যুদ্ধকালীন তৎপরতায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে গিয়েছেন । এখনও চলছে (Parts of Tangra factory fire is extinguished by Firefighters in Kolkata) ৷

দমকল সূত্রে জানা গিয়েছে, গুদামের মধ্যে কাপড়, রাসায়নিক পদার্থ ছাড়াও প্রচুর ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি এবং তার রাখা ছিল । সেগুলি সারারাত ধরে পুড়েছে । দমকল বহু চেষ্টাতেও জল দিয়ে এই লেলিহান আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেনি ।

তবে এই ঘটনায় প্রশ্ন উঠেছে কেমিক্যাল পুড়ছে, অথচ কেন ওয়েট ফোম ব্যবহার করা গেল না ? রাসায়নিক পদার্থ আগুনে পুড়লে, তা নেভাতে দমকলবাহিনী সাধারণত ওয়েট ফোম ব্যবহার করে । কিন্তু ট্যাংরার অগ্নিকাণ্ডে ওয়েট ফোম ব্যবহার করতে দেখা যায়নি দমকলকে । শুধু জল দিয়েই আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছে দমকল বাহিনী ।

আরও পড়ুন : Fire at Tangra : ট্যাংরায় বিধ্বংসী আগুন, দমকল ও পুরমন্ত্রীকে ফোন মুখ্যমন্ত্রীর

এই প্রসঙ্গে দমকল সূত্রে খবর, মেহের আলি রোডের মতো ঘিঞ্জি এলাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে একাধিক বাধার সম্মুখীন হতে হচ্ছে দলকলবাহিনীকে । একটা ইঞ্জিনের জল শেষ হয়ে গেলে অন্য ইঞ্জিন এনে তা ফিট করতে সময় লাগছে । সারারাত আগুনের তাতে গুদামের প্রায় দোতলা বাড়ির সমান দেওয়ালটি সামান্য হেলে পড়েছে ৷ দমকলবাহিনী বালির বস্তা দিয়ে কোনও রকমে দেওয়ালটিকে পড়ে যাওয়া থেকে ঠেকিয়ে রাখে । আজ সকালে কলকাতা পৌরসভার আধিকারিকরা ঘটনাস্থলে আসবেন ৷ দেওয়ালটি ভাঙার কাজ করবেন ।

শনিবার বিকেলে ট্যাংরায় আগুন লাগার পর ঘটনাস্থলে পৌঁছায় দমকলের 15টি ইঞ্জিন ৷ আগুন নেভাতে গিয়ে দমকল বিভাগের চারজন অসুস্থ হয়ে পড়েন ৷ প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য তাঁদের এনআরএস নিয়ে যাওয়া হয় ৷ দমকল মন্ত্রী সুজিত বসু ও পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমকে ফোন করে এই অগ্নিকাণ্ডের বিষয়ে খোঁজ নেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৷ ঘটনাস্থলে আসে কলকাতা পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকেরাও । আগুনের লেলিহান শিখা পাশের বাড়িতেও ছড়িয়ে পড়ে । তবে

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.