ETV Bharat / state

কোরোনা আক্রান্ত নন্দরাম মার্কেটের এক দোকানদার

নন্দরাম মার্কেটে এক দোকানদারের শরীরে মিলল কোরোনা সংক্রমণের হদিস। বন্ধ করা হল মার্কেটের একাংশ।

one person in nandaram market tests corona positive
one person in nandaram market tests corona positive
author img

By

Published : Jun 12, 2020, 8:30 PM IST

কলকাতা, 12 জুন: নিউমার্কেটের পর এবার কোরোনারথাবা নন্দরাম মার্কেট। বন্ধ করে দেওয়া হল এই মার্কেটের একাংশ। নন্দরাম মার্কেটেরএক দোকানদারের সোয়াবের নমুনা রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। বর্তমানে তিনি হাসপাতালেচিকিৎসাধীন।

সেইকারণেই আজ প্রশাসনের পক্ষ থেকে নন্দরাম মার্কেটের একাংশ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।পাশাপাশি মার্কেট জীবাণুমুক্তকরণের কাজ করা হবে।

উল্লেখ্য, রাজ্যের মধ্যে সবথেকে বেশি কোরোনাআক্রান্তের সংখ্যা কলকাতাতেই।অনেকেই বড়বাজার, পোস্তা, জোড়াবাগান এলাকার মানুষ। এই তিনএলাকার অনেক অংশ ইতিমধ্যেই কনটেইনমেন্ট জোন হিসেবে চিহ্নিত।

বড়বাজারেরঘিঞ্জি বাজার এর জন্য দায়ী, এমনটাই মনে করছে রাজ্য সরকার। লকডাউন চলাকালীন মেহতা বিল্ডিংসহ একাধিক বাজারে কোরোনা আক্রান্তের সন্ধান মিলে ছিল। অবস্থা এমন পর্যায়ে পৌঁছায়যে, একটাসময় মেছুয়ার ফলপট্টি অন্যত্র সরিয়ে দেওয়ার ভাবনাচিন্তা শুরু হয়েছিল। রাজ্যেরবাইরে থেকে কোন লরি বড় বাজারে ঢুকতে না দেওয়ার বিষয়েও চিন্তাভাবনা চলছিল। পরেএকটি স‍্যানিটাইজ টানেল তৈরি করা হয়। পুলিশের নজরদারিতে সেই টানেলের মাধ্যমেসমস্ত লরি স‍্যানিটাইজ করে তবেই মার্কেটে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতেনন্দরাম মার্কেটের দোকানদারের সংক্রমণ।

ওইদোকানদার শেষ কয়েক দিনে কাদের সংস্পর্শে এসেছিলেন তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। বেশকয়েকজন দোকানদারকে কোয়ারানটিনে পাঠানো হচ্ছে বলে খবর।

কলকাতা, 12 জুন: নিউমার্কেটের পর এবার কোরোনারথাবা নন্দরাম মার্কেট। বন্ধ করে দেওয়া হল এই মার্কেটের একাংশ। নন্দরাম মার্কেটেরএক দোকানদারের সোয়াবের নমুনা রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। বর্তমানে তিনি হাসপাতালেচিকিৎসাধীন।

সেইকারণেই আজ প্রশাসনের পক্ষ থেকে নন্দরাম মার্কেটের একাংশ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।পাশাপাশি মার্কেট জীবাণুমুক্তকরণের কাজ করা হবে।

উল্লেখ্য, রাজ্যের মধ্যে সবথেকে বেশি কোরোনাআক্রান্তের সংখ্যা কলকাতাতেই।অনেকেই বড়বাজার, পোস্তা, জোড়াবাগান এলাকার মানুষ। এই তিনএলাকার অনেক অংশ ইতিমধ্যেই কনটেইনমেন্ট জোন হিসেবে চিহ্নিত।

বড়বাজারেরঘিঞ্জি বাজার এর জন্য দায়ী, এমনটাই মনে করছে রাজ্য সরকার। লকডাউন চলাকালীন মেহতা বিল্ডিংসহ একাধিক বাজারে কোরোনা আক্রান্তের সন্ধান মিলে ছিল। অবস্থা এমন পর্যায়ে পৌঁছায়যে, একটাসময় মেছুয়ার ফলপট্টি অন্যত্র সরিয়ে দেওয়ার ভাবনাচিন্তা শুরু হয়েছিল। রাজ্যেরবাইরে থেকে কোন লরি বড় বাজারে ঢুকতে না দেওয়ার বিষয়েও চিন্তাভাবনা চলছিল। পরেএকটি স‍্যানিটাইজ টানেল তৈরি করা হয়। পুলিশের নজরদারিতে সেই টানেলের মাধ্যমেসমস্ত লরি স‍্যানিটাইজ করে তবেই মার্কেটে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতেনন্দরাম মার্কেটের দোকানদারের সংক্রমণ।

ওইদোকানদার শেষ কয়েক দিনে কাদের সংস্পর্শে এসেছিলেন তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। বেশকয়েকজন দোকানদারকে কোয়ারানটিনে পাঠানো হচ্ছে বলে খবর।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.