ETV Bharat / state

গলায় দাগ, বুকে বালিশ; যোধপুর পার্কে খুন বৃদ্ধা ? - suicide

যোধপুর পার্কে বৃদ্ধার মৃতদেহ উদ্ধার। পুলিশের অনুমান তিনি খুন হয়েছেন। কারণ, তাঁর গলায় ছিল দাগ। মৃত্যুরহস্যের তদন্ত শুরু করেছে হোমিসাইড শাখা।

ছবিটি প্রতীকী
author img

By

Published : Apr 5, 2019, 1:50 AM IST

Updated : Apr 5, 2019, 3:47 AM IST

কলকাতা, 5 এপ্রিল : প্রাথমিকভাবে বোঝা যায়নি এটি খুনের ঘটনা। স্থানীয়রা ভেবেছিল, স্বাভাবিক মৃত্যু। কিন্তু পুলিশকর্মীরা বুঝতে পারেন, এই মৃত্যু স্বাভাবিক নয়। যোধপুর পার্কের অভিজাত পাড়ায় এ ঘটনা খুনের। আপাতত দেহটি ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে। শুরু হয়ে গেছে তদন্ত। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, গলায় ফাঁস লাগিয়ে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়েছে বৃদ্ধাকে। লেক থানার পুলিশ প্রাথমিক কাজ করলেও, তদন্তে হাত লাগিয়েছে লালবাজারের গোয়েন্দা বিভাগের হোমিসাইড শাখা।

অভিজাত এলাকা হিসেবে পরিচিত যোধপুর পার্ক। 141 নম্বর যোধপুর পার্কে থাকতেন শ্যামলী ঘোষ। একাই। বয়স 75। বিয়ে করেননি। তাঁকে শেষ দেখা গেছিল মঙ্গলবার। অন্যান্য দিনের মতো আজও তাঁর ফ্ল্যাটে খবরের কাগজ দিতে যান পরিচিত হকার। দেখতে পান, গতকালের কাগজ যেমন দিয়ে গেছিলেন তেমনই রয়েছে। শুরু করেন ডাকাডাকি। দরজা খোলেননি শ্যামলী। এবার ওই কাগজ বিক্রেতা ডাকেন প্রতিবেশীদের। তারস্বরে চিৎকারের পরেও দরজা না খোলায়, ভেঙে ফেলা হয় সেটি। দেখা যায়, খাটের উপর পড়ে রয়েছেন বৃদ্ধা। সংজ্ঞাহীন অবস্থায়। এরপরেই স্থানীয়রা খবর দেন লেক থানায়। ঘটনাস্থলে আসে পুলিশ। লেক থানার পুলিশ দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়। সঙ্গে তদন্তকারী অফিসারের জহুরি চোখ বলে দেয়, এটি অস্বাভাবিক মৃত্যু নয়। কারণ মৃতের গলায় রয়েছে দাগ। বুকের ওপর চাপানো ছিল বালিশ।

পুলিশের ধারণা, তাঁর গলায় গামছা জাতীয় কিছু দিয়ে ফাঁস লাগিয়ে খুন করা হয়েছে। মৃত্যু নিশ্চিত করার জন্য নাকে বালিশ চাপা দেওয়া হয়। ঘটনায় খবর দেওয়া হয় মৃতের বোনকে। জানা যায়, ওই বাড়িতে একাই থাকতেন বৃদ্ধা। গ্রাউন্ড ফ্লোর অন্যের মালিকানাধীন। একটি ফ্লোর পেইং গেস্টদের ভাড়া দেওয়া হয়। পরে ঘটনাস্থলে আসেন কলকাতা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার অপরাধ প্রবীণ কুমার ত্রিপাঠি। আসেন DC সাউথ মিরাজ খালিদ। ঘটনার তদন্তে আপাতত হোমিসাইড শাখা সাহায্য করছে লেক থানা পুলিশকে। পুলিশের সন্দেহ, চেনা কেউই খুন করেছেন বৃদ্ধাকে।

কলকাতা, 5 এপ্রিল : প্রাথমিকভাবে বোঝা যায়নি এটি খুনের ঘটনা। স্থানীয়রা ভেবেছিল, স্বাভাবিক মৃত্যু। কিন্তু পুলিশকর্মীরা বুঝতে পারেন, এই মৃত্যু স্বাভাবিক নয়। যোধপুর পার্কের অভিজাত পাড়ায় এ ঘটনা খুনের। আপাতত দেহটি ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে। শুরু হয়ে গেছে তদন্ত। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, গলায় ফাঁস লাগিয়ে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়েছে বৃদ্ধাকে। লেক থানার পুলিশ প্রাথমিক কাজ করলেও, তদন্তে হাত লাগিয়েছে লালবাজারের গোয়েন্দা বিভাগের হোমিসাইড শাখা।

অভিজাত এলাকা হিসেবে পরিচিত যোধপুর পার্ক। 141 নম্বর যোধপুর পার্কে থাকতেন শ্যামলী ঘোষ। একাই। বয়স 75। বিয়ে করেননি। তাঁকে শেষ দেখা গেছিল মঙ্গলবার। অন্যান্য দিনের মতো আজও তাঁর ফ্ল্যাটে খবরের কাগজ দিতে যান পরিচিত হকার। দেখতে পান, গতকালের কাগজ যেমন দিয়ে গেছিলেন তেমনই রয়েছে। শুরু করেন ডাকাডাকি। দরজা খোলেননি শ্যামলী। এবার ওই কাগজ বিক্রেতা ডাকেন প্রতিবেশীদের। তারস্বরে চিৎকারের পরেও দরজা না খোলায়, ভেঙে ফেলা হয় সেটি। দেখা যায়, খাটের উপর পড়ে রয়েছেন বৃদ্ধা। সংজ্ঞাহীন অবস্থায়। এরপরেই স্থানীয়রা খবর দেন লেক থানায়। ঘটনাস্থলে আসে পুলিশ। লেক থানার পুলিশ দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়। সঙ্গে তদন্তকারী অফিসারের জহুরি চোখ বলে দেয়, এটি অস্বাভাবিক মৃত্যু নয়। কারণ মৃতের গলায় রয়েছে দাগ। বুকের ওপর চাপানো ছিল বালিশ।

পুলিশের ধারণা, তাঁর গলায় গামছা জাতীয় কিছু দিয়ে ফাঁস লাগিয়ে খুন করা হয়েছে। মৃত্যু নিশ্চিত করার জন্য নাকে বালিশ চাপা দেওয়া হয়। ঘটনায় খবর দেওয়া হয় মৃতের বোনকে। জানা যায়, ওই বাড়িতে একাই থাকতেন বৃদ্ধা। গ্রাউন্ড ফ্লোর অন্যের মালিকানাধীন। একটি ফ্লোর পেইং গেস্টদের ভাড়া দেওয়া হয়। পরে ঘটনাস্থলে আসেন কলকাতা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার অপরাধ প্রবীণ কুমার ত্রিপাঠি। আসেন DC সাউথ মিরাজ খালিদ। ঘটনার তদন্তে আপাতত হোমিসাইড শাখা সাহায্য করছে লেক থানা পুলিশকে। পুলিশের সন্দেহ, চেনা কেউই খুন করেছেন বৃদ্ধাকে।

sample description
Last Updated : Apr 5, 2019, 3:47 AM IST

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.