ETV Bharat / state

বউবাজারে ক্ষতিগ্রস্ত স্বর্ণ ব্যবসায়ী ও কারিগরদের ক্ষতিপূরণের পরিকল্পনা

author img

By

Published : Sep 13, 2019, 3:26 AM IST

আট দিন পর দোকান খুললেন বউবাজারের ক্ষতিগ্রস্ত সোনার দোকানের ব্যবসায়ীরা । দুর্গা পাতুরি লেন থেকে স্যাঁকরা পাড়া লেন পর্যন্ত প্রায় 14 টি সোনার দোকান রয়েছে । ইস্টওয়েস্ট প্রকল্পের কাজের জন্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দুর্গা পাতুরি লেন ও স্যাঁকরা পাড়া লেনের একাধিক বাড়ি ।

সোনার দোকান

কলকাতা, 13 সেপ্টেম্বর : আট দিন পর দোকান খুললেন বউবাজারের ক্ষতিগ্রস্ত সোনার দোকানের ব্যবসায়ীরা । দুর্গা পাতুরি লেন থেকে স্যাঁকরা পাড়া লেন পর্যন্ত প্রায় 14 টি সোনার দোকান রয়েছে । ইস্টওয়েস্ট প্রকল্পের কাজের জন্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দুর্গা পাতুরি লেন ও স্যাঁকরা পাড়া লেনের একাধিক বাড়ি । বাড়িগুলি খালি করে দেওয়া হয় । জল ও বিদ্যুতের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয় এই দুটি পাড়াতে । ফলে এই দুটি পাড়ার মধ্যে যে 14 টি সোনার দোকান রয়েছে সেগুলির বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করা হয় । বিবি গাঙ্গুলি স্ট্রিটে এই দুটি পাড়ার মধ্যে রয়েছে চৌদ্দটি সোনার গয়নার দোকান । সোনার দোকানের উপরের বাড়িগুলি খালি করে দেওয়া হয় । এই নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে ।

স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের দোকান খালি করে দেওয়ার কোনও নির্দেশ দেয়নি মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ । যদিও ইঞ্জিনিয়াররা এই দোকানগুলি পরিদর্শন করেছেন ঘটনার পরবর্তী সময় । দোকানদাররা এরফলেই বিভ্রান্ত হয়ে পড়েছেন । সোনার গয়নার ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, তারা বুঝতে পারছেন না আসলে কী হতে চলেছে । তার কারণ তাঁদের মাথার উপর যে ক্ষতিগ্রস্ত বাড়িগুলি রয়েছে সেগুলো থেকে বাসিন্দাদের উচ্ছেদ করা হয়েছে । কিন্তু, দোকান ছেড়ে যাওয়ার জন্য কোনওরকম নির্দেশ দেওয়া হয়নি । তারা নিজেরাই এই ক'দিন দোকান বন্ধ রেখেছিলেন । তার কারণ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছিল । গতকাল সন্ধ্যার পর ফের বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হয়েছে এই 14 টি দোকানে । দোকানদাররা জানিয়েছেন, তারা বুঝতে পারছেন না, দোকান খোলা রাখবেন না বন্ধ করে রাখবেন । বিদ্যুৎ সংযোগ আসার পর আজ সকালে ওই 14 টি দোকান খুলেছেন ব্যবসায়ীরা । ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, দোকান খুললেও ব্যবসা করার মতো পরিস্থিতি নেই । দোকানে গয়না রাখতে ভয় পাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা । যদি দোকান বন্ধ করার নির্দেশ আসে তাহলে ফের সমস্যায় পড়তে হবে ।

স্থানীয় কাউন্সিলর সত্যেন্দ্রনাথ জানিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্ত গয়নার দোকানগুলো, গয়না তৈরির কারখানাগুলি, ক্ষতিগ্রস্ত গয়না প্রস্তুতকারক কারখানাগুলিকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে । আগে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে ক্ষতিপূরণের টাকা দেওয়া হয়ে গেলে কারখানা ও দোকানগুলির আলাদা তালিকা তৈরি করা হবে । সেই তালিকা অনুসারে আগামী দিনে ক্ষতিগ্রস্ত স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের ও প্রস্তুতকারকদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে ।

কলকাতা, 13 সেপ্টেম্বর : আট দিন পর দোকান খুললেন বউবাজারের ক্ষতিগ্রস্ত সোনার দোকানের ব্যবসায়ীরা । দুর্গা পাতুরি লেন থেকে স্যাঁকরা পাড়া লেন পর্যন্ত প্রায় 14 টি সোনার দোকান রয়েছে । ইস্টওয়েস্ট প্রকল্পের কাজের জন্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দুর্গা পাতুরি লেন ও স্যাঁকরা পাড়া লেনের একাধিক বাড়ি । বাড়িগুলি খালি করে দেওয়া হয় । জল ও বিদ্যুতের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয় এই দুটি পাড়াতে । ফলে এই দুটি পাড়ার মধ্যে যে 14 টি সোনার দোকান রয়েছে সেগুলির বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করা হয় । বিবি গাঙ্গুলি স্ট্রিটে এই দুটি পাড়ার মধ্যে রয়েছে চৌদ্দটি সোনার গয়নার দোকান । সোনার দোকানের উপরের বাড়িগুলি খালি করে দেওয়া হয় । এই নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে ।

স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের দোকান খালি করে দেওয়ার কোনও নির্দেশ দেয়নি মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ । যদিও ইঞ্জিনিয়াররা এই দোকানগুলি পরিদর্শন করেছেন ঘটনার পরবর্তী সময় । দোকানদাররা এরফলেই বিভ্রান্ত হয়ে পড়েছেন । সোনার গয়নার ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, তারা বুঝতে পারছেন না আসলে কী হতে চলেছে । তার কারণ তাঁদের মাথার উপর যে ক্ষতিগ্রস্ত বাড়িগুলি রয়েছে সেগুলো থেকে বাসিন্দাদের উচ্ছেদ করা হয়েছে । কিন্তু, দোকান ছেড়ে যাওয়ার জন্য কোনওরকম নির্দেশ দেওয়া হয়নি । তারা নিজেরাই এই ক'দিন দোকান বন্ধ রেখেছিলেন । তার কারণ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছিল । গতকাল সন্ধ্যার পর ফের বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হয়েছে এই 14 টি দোকানে । দোকানদাররা জানিয়েছেন, তারা বুঝতে পারছেন না, দোকান খোলা রাখবেন না বন্ধ করে রাখবেন । বিদ্যুৎ সংযোগ আসার পর আজ সকালে ওই 14 টি দোকান খুলেছেন ব্যবসায়ীরা । ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, দোকান খুললেও ব্যবসা করার মতো পরিস্থিতি নেই । দোকানে গয়না রাখতে ভয় পাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা । যদি দোকান বন্ধ করার নির্দেশ আসে তাহলে ফের সমস্যায় পড়তে হবে ।

স্থানীয় কাউন্সিলর সত্যেন্দ্রনাথ জানিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্ত গয়নার দোকানগুলো, গয়না তৈরির কারখানাগুলি, ক্ষতিগ্রস্ত গয়না প্রস্তুতকারক কারখানাগুলিকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে । আগে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে ক্ষতিপূরণের টাকা দেওয়া হয়ে গেলে কারখানা ও দোকানগুলির আলাদা তালিকা তৈরি করা হবে । সেই তালিকা অনুসারে আগামী দিনে ক্ষতিগ্রস্ত স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের ও প্রস্তুতকারকদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে ।

Intro:আট দিন পর দোকান খুললেন বউবাজারের ক্ষতিগ্রস্থ সোনার দোকানের ব্যবসায়ীরা। দুর্গা পাতুরি লেন থেকে সাকরা পাড়া লেন পর্যন্ত প্রায় 14 টি সোনার দোকান রয়েছে। ইস্টওয়েস্ট প্রকল্পের কাজের জন্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দুর্গাপাতুরি লেন ও স‍্যাকরা পাড়া লেনের একাধিক বাড়ি। বাড়িগুলি খালি করে দেওয়া হয়। জল ও বিদ্যুতের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয় এই দুটি পাড়াতে। ফলেই এই দুটি পাড়ার মধ্যে যে 14 টি সোনার দোকান রয়েছে সেগুলি বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করা হয়। বিবি গাঙ্গুলি স্ট্রিটে এই দুটি পাড়ার মধ্যে রয়েছে চৌদ্দটি সোনার গয়নার দোকান। সোনার দোকানের ওপরের বাড়িগুলি খালি করে দেওয়া হয়। এই নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে।


Body:স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের দোকান খালি করে দেওয়ার কোনো নির্দেশ দেয়নি মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ। যদিও ইঞ্জিনিয়াররা এই দোকান গুলি পরিদর্শন করেছেন ঘটনার পরবর্তী সময়। দোকানদাররা এরফলেই বিভ্রান্ত হয়ে পড়েছেন। সোনার গয়নার ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন তারা বুঝতে পারছেন না আসলে কি হতে চলেছে। তার কারণ তাদের মাথার ওপর যে বিপদজনক বাড়িগুলি রয়েছে সেগুলো থেকে বাসিন্দাদের উচ্ছেদ করা হয়েছে। তাদেরকে দোকান ছেড়ে যাওয়ার জন্য কোনরকম নির্দেশ দেওয়া হয়নি। তারা নিজেরাই এই কদিন দোকান বন্ধ রেখেছিলেন। তার কারণ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছিল। গতকাল সন্ধ্যার পর ফের বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়া হয়েছে এই চৌদ্দটি দোকানে। দোকানদাররা জানিয়েছেন তারা বুঝতে পারছেন না তারা দোকান খোলা রাখবেন না বন্ধ করে রাখবেন। বিদ্যুৎ সংযোগ আসার পর আজ সকালে এই 14 টি দোকান খুলেছেন ব্যবসায়ীরা। ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন দোকান খুললে কি হবে ব্যবসা করার মতো পরিস্থিতি নেই। দোকানে গয়না রাখতে ভয় পাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা । যদি দোকান বন্ধ করার নির্দেশ আসে তাহলে ফের সমস্যায় পড়তে হবে।


Conclusion:স্থানীয় কাউন্সিলর সত্যেন্দ্রনাথ জানিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্ত গয়নার দোকানগুলো গয়না তৈরীর কারখানা গুলি ও ক্ষতিগ্রস্ত গয়না প্রস্তুতকারক কারখানা গুলিকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। আগে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোদের ক্ষতিপূরণের টাকা দেওয়া হয়ে গেলে ক্ষতিগ্রস্ত কারখানা ও দোকান গুলির পৃথক তালিকা তৈরি করা হবে। সেই তালিকা অনুসারে আগামী দিনে ক্ষতিগ্রস্ত স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের ও প্রস্তুতকারকদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.