ETV Bharat / state

Mamata Banerjee: বছর শেষে 100 দিনের বরাদ্দে কেন্দ্রের 'চালাকি' দেখছেন মমতা

সারা বছর কেন্দ্রের মুখাপেক্ষী হয়ে বসে থাকা। আর শেষ বেলায় টাকা বরাদ্দ। তাতেই চালাকি দেখছেন মমতা। রাজ্য যেখানে 100 দিনের (MGNREGA) কাজের প্রকল্প রূপায়ণে দেশের শীর্ষস্থানে থাকত, সেখানে শেষ বেলায় টাকা মঞ্জুর করে রাজ্যকে একরকম বিপাকে ফেলার চেষ্টা হচ্ছে বলেই মনে করছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee Slams Central Govt) ৷

Mamata Banerjee
বছর শেষে 100 দিনের বরাদ্দে কেন্দ্রের 'চালাকি' দেখছেন মমতা
author img

By

Published : Dec 7, 2022, 11:04 PM IST

কলকাতা, 7 ডিসেম্বর: বুধবার দিল্লিতে শীতকালীন অধিবেশনের আগে সংসদীয় দলের বৈঠক ছিল সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের। সেই বৈঠক থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে 100 দিনের কাজ নিয়ে প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আসলে দীর্ঘ সময় ধরে 100 দিনের কাজের (MGNREGA) অর্থ বন্ধ থাকা নিয়ে সরব হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee)। একাধিকবার এই নিয়ে দিল্লি দরবারেও গিয়েছেন তিনি।

এদিন এ নিয়ে সাংবাদিকদের কড়া প্রশ্নের উত্তরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "বছর শেষে টাকা দিয়ে লাভটা কী? অর্থবছর শেষ হয়ে যাবে তার মধ্যে এই টাকা খরচ করা যাবে না ৷ তখন তাঁরা বলবে আমরা দিলাম ওরা কাজ করল না ৷ এই নিয়ে টেন্ডার করতে, ডিপিআর করতে সময় লাগে কাজেই ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে টাকা দিলে কীভাবে মার্চের মধ্যে সেই টাকা খরচ করা সম্ভব ?" আর এই কারণেই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দাবি করেছেন সময়ের টাকা সময়ে দিতে হবে (Mamata Banerjee Slams Central Govt)।

কেন্দ্র যখন রাজ্যকে কোনওভাবে সাহায্য করছে না, তখন গরিব মানুষগুলির রুজি-রুটির কথা ভেবে তিনি তাঁদের বিকল্পভাবে আয়ের সংস্থান করার কথাও রাজ্যের বিভিন্ন দফতরকে বলেছেন। কিন্তু এদিন মুখ্যমন্ত্রী, কেন্দ্রের ভূমিকার কড়া সমালোচনা করেছেন। সরাসরি না-বললেও, তাঁর কথা থেকে স্পষ্ট বোঝা যায়, রাজ্যকে বরাদ্দ দেওয়ার জন্য তিনি কেন্দ্রকে কাঠগড়ায় তুলেছেন।

আরও পড়ুন: জোর করে বিল পাস করানোর চেষ্টায় কেন্দ্র ! সংসদীয় গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কিত মমতা

অন্যদিকে, এদিন বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতে দিল্লিতে ত্রিপুরা কংগ্রেসের একটা বড় অংশ যোগ দিয়েছে সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের। তৃণমূল চেয়ারপার্সন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিয়েছেন প্রাক্তন প্রদেশ কংগ্রেস নেতা তথা আইনজীবী পীযূষ কান্তি বিশ্বাস। তিনি ছাড়াও আরও পাঁচ নেতা এদিন ঘাসফুল শিবিরে নাম লেখান।

তাঁরা হলেন, ত্রিপুরা কংগ্রেসের প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদক তেজেন দাস, অনন্ত বন্দ্যোপাধ্যায়, ত্রিপুরা কংগ্রেসের প্রাক্তন কার্যকরী সভাপতি পূর্ণিতা চাকমা, ওবিসি সেলের দায়িত্ব প্রাপ্ত নেতা বিমল রুদ্র পাল, ত্রিপুরা যুব কংগ্রেস সম্পাদক সমরেন্দ্র ঘোষ। যোগদানের সময় উপস্থিত ছিলেন ত্রিপুরা তৃণমূলের ভারপ্রাপ্ত নেতা রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় এবং সুস্মিতা দেব। প্রসঙ্গত, আগামী বছরই ত্রিপুরায় বিধানসভা ভোট। তার আগে এই পাঁচ বড় নেতার যোগদানে শক্তিশালী হল তৃণমূল, মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

আরও পড়ুন: আগামিকাল শাহের সঙ্গে বৈঠকে সুকান্ত ! কথা হতে পারে আইনশৃঙ্খলা ও সাংগঠনিক বিষয়ে

কলকাতা, 7 ডিসেম্বর: বুধবার দিল্লিতে শীতকালীন অধিবেশনের আগে সংসদীয় দলের বৈঠক ছিল সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের। সেই বৈঠক থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে 100 দিনের কাজ নিয়ে প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আসলে দীর্ঘ সময় ধরে 100 দিনের কাজের (MGNREGA) অর্থ বন্ধ থাকা নিয়ে সরব হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee)। একাধিকবার এই নিয়ে দিল্লি দরবারেও গিয়েছেন তিনি।

এদিন এ নিয়ে সাংবাদিকদের কড়া প্রশ্নের উত্তরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "বছর শেষে টাকা দিয়ে লাভটা কী? অর্থবছর শেষ হয়ে যাবে তার মধ্যে এই টাকা খরচ করা যাবে না ৷ তখন তাঁরা বলবে আমরা দিলাম ওরা কাজ করল না ৷ এই নিয়ে টেন্ডার করতে, ডিপিআর করতে সময় লাগে কাজেই ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে টাকা দিলে কীভাবে মার্চের মধ্যে সেই টাকা খরচ করা সম্ভব ?" আর এই কারণেই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দাবি করেছেন সময়ের টাকা সময়ে দিতে হবে (Mamata Banerjee Slams Central Govt)।

কেন্দ্র যখন রাজ্যকে কোনওভাবে সাহায্য করছে না, তখন গরিব মানুষগুলির রুজি-রুটির কথা ভেবে তিনি তাঁদের বিকল্পভাবে আয়ের সংস্থান করার কথাও রাজ্যের বিভিন্ন দফতরকে বলেছেন। কিন্তু এদিন মুখ্যমন্ত্রী, কেন্দ্রের ভূমিকার কড়া সমালোচনা করেছেন। সরাসরি না-বললেও, তাঁর কথা থেকে স্পষ্ট বোঝা যায়, রাজ্যকে বরাদ্দ দেওয়ার জন্য তিনি কেন্দ্রকে কাঠগড়ায় তুলেছেন।

আরও পড়ুন: জোর করে বিল পাস করানোর চেষ্টায় কেন্দ্র ! সংসদীয় গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কিত মমতা

অন্যদিকে, এদিন বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতে দিল্লিতে ত্রিপুরা কংগ্রেসের একটা বড় অংশ যোগ দিয়েছে সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের। তৃণমূল চেয়ারপার্সন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিয়েছেন প্রাক্তন প্রদেশ কংগ্রেস নেতা তথা আইনজীবী পীযূষ কান্তি বিশ্বাস। তিনি ছাড়াও আরও পাঁচ নেতা এদিন ঘাসফুল শিবিরে নাম লেখান।

তাঁরা হলেন, ত্রিপুরা কংগ্রেসের প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদক তেজেন দাস, অনন্ত বন্দ্যোপাধ্যায়, ত্রিপুরা কংগ্রেসের প্রাক্তন কার্যকরী সভাপতি পূর্ণিতা চাকমা, ওবিসি সেলের দায়িত্ব প্রাপ্ত নেতা বিমল রুদ্র পাল, ত্রিপুরা যুব কংগ্রেস সম্পাদক সমরেন্দ্র ঘোষ। যোগদানের সময় উপস্থিত ছিলেন ত্রিপুরা তৃণমূলের ভারপ্রাপ্ত নেতা রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় এবং সুস্মিতা দেব। প্রসঙ্গত, আগামী বছরই ত্রিপুরায় বিধানসভা ভোট। তার আগে এই পাঁচ বড় নেতার যোগদানে শক্তিশালী হল তৃণমূল, মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

আরও পড়ুন: আগামিকাল শাহের সঙ্গে বৈঠকে সুকান্ত ! কথা হতে পারে আইনশৃঙ্খলা ও সাংগঠনিক বিষয়ে

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.